৫২ এর ভাষা আন্দলনে ভাষা সৈনিক দের মারা হয়েছে। ৭১ ডাক্তার , সামজসেবক, রাজনিতিবীদ, ছাত্র ইত্যাদি যেমন বেছে বেছে মারা হয়েছে। তেমনি নির্বিচারে মারা হয়েছে। জনসাধারনকে ও শিশু থেকে বৃদ্ধ কেউই বাদ যায়নি। রাস্তায় বের হওয়া যায়নি কখন যেন গুলি এসে লাগে বুকে, ঘরে থাকা যায়নি কখন যেন পাকবাহীনি চলে আসে। নয় মাস যুদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার জন্য । একটি পতাক পেয়েছি।
বুকে হাত দিয়ে বলুনতো আপনি কি স্বাধীন ????????????
অন্য দেশের চোখে নয় নিজের দেশে, নিজের ঘরে বসেকি বলতে পরবেন আপনি নিরাপদ ?
২৫শে মার্চ কালো রাত্রিতে নির্বিচারে মানুষ মেরেছে পাকবাহীনি।
আর এখন প্রতিটি দিনই কালো রাত্রিতে রুপ নেয় বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল।
বলা হচ্ছে শিবির নিধন অভিজান। ১০ জন গেরেফ্তার হলে ২ জন থাকে শিবির বাকিরা থাকে নির্দলীয়। কিন্তু তাদের কে শিবির বলে কোর্টে চালনা করা হয়।
আপনারা শিবির ধরবেন ভালো কথা, কিন্তু সাধারন ছেলেদের ধরছেন কেন। যে ছেলে আজ ঢাকায় আসলো সে কি করে জানবে কোনটা শিবিরের মেছ কোনটা শিবিরের না। আর রাতের বেলায় গেরেফ্তার করে নিয়ে গেলেন পরের দিন সেও শিবির। শুনেছি অঞ্চল ভিত্তিক তালিকা করা হয়েছে। কোন অঞ্চলে কতশত শিবির অবস্থান করে। আর সেই তালিকা অুনযায় শিবির ধরতে হবে পুলিশকে । আবার এও শুনেছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় থেকে নাকি নির্দেশ আছে। আটককৃত কোন ছেলেকেই ছাড়া যাবেনা সে হোক শিবির বা নাই হোক।
আপনি ও প্রস্তুত থাকুন কোন একদিন আপনিও গেরেফ্তার হবেন শিবির হিসাবে । কারন অঞ্চল ভিত্তিক যেই তালিকা আছে তা পুরন করার জন্য হলেও পুলিশকে আপনাকে, আমাকে এমান অনেককেই