১৯৭৫ থেকে ২০১৬ ।
রাস্ট্র ক্ষমতায় একই দল। কিন্তু মিডিয়া, বাক স্বাধীনতা, বিরোধি মত প্রকাশ, বিরোধি দল নির্মুলের চেষ্টা ও কি একই!
সেই সিরাজ শিকদার দিয়ে রাস্ট্রীয় হত্যা এবং খুন গুমের যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে সালাহউদ্দিনের রহস্যময় গায়েব ও ভিন্নদেশে খুঁজে পাওয়ার ঘটনায়- সেই ছোট্ট চারাটিই হিসাবে তাই যেন মহিরুহে পরিণত হয়েছে বলেই সুধিজনরা ভাবছেন। আসলেই কি তাই? নাকি কেবলই আওয়ামী বিরোধীতা? নাকি সত্য নিরুপনের মাত্রাই বদল হয়ে যাচ্ছে!
পাঠক যথেষ্ট সচেতন। ৭৫এর সেই সময়ের মিডিয়া, তখনতো পত্রিকাই ছিল প্রধান মতপ্রকাশের প্রধান বাহন। তা নিয়ে কি হয়েছিল?
পাঠক মতামত (অংশ বিশেষ) বিডিনিউজ ব্লগ থেকে:
"১৯৭৫ সালের ১৬ জুন। অন্য কয়েকটি সাধারন দিনের মতই নতুন স্বপ্নের জালে আবদ্ধ হয়েছিল পুরো জাতি। তৎকালীন শাসকগোষ্ঠীর নির্যাতন নিপীড়ন থেকে মুক্তি পেতে সেদিনও অনেকে প্রার্থনা করেছিল মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে। অগনিত শহীদের প্রানের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বের গালে চপেটাঘাত পূর্বক মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে মীর জাফরি করে সর্বক্ষেত্রে মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতা হরণের কাজ আগেই সাঙ্গ করা হয়েছিল। বর্বরতা এবং অমানবিকতার ষোলকলা পূর্ণ করা হয় ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন। তৎকালীন বাকশাল তথা আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক জনগণের পেটে লাথি মারার ধারাবাহিক পরিকল্পনা এবং বিরোধী তথা সত্য ও বাস্তবতার গলা টিপে ধরতে মাত্র দুটি সংবাদপত্র ছাড়া সকল সংবাদপত্র বন্ধ করে দিয়ে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরও একটি কালো দিন সংযুক্ত করে।
জীবনের নিরাপত্তা এদেশের মানুষ অনেক আগেই হারিয়েছিল। রক্ষীবাহিনী কর্তৃক হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষকে নিজ গৃহ থেকে ধরে নয়ে নৃশংসভাবে হত্যার কথা শুনলে গা শিউরে ওঠে। যার ঐতিহ্য আজও আওয়ামী লীগ বিশেষ করে যুবলীগ ও ছাত্রলীগ স্বার্থকতার সাথেই ধরে রেখেছে। বরিশাল পলিটেকনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, পল্টন ময়দান, নাটোর, ইডেন কলেজ প্রভৃতি জায়গায় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ গত কয়েক বছরে যে ধরনের বর্বরতার প্রমান দিয়েছে তা পশুত্বকেও হার মানায়। সেই ১৯৭২ সালের সূচনা থেকেই শুরু। হত্যা, গুম, ধর্ষন, ডাকাতি, দখল, চাঁদাবাজিসহ সকল অপকর্মের রাজনীতি সাধারন মানুষকে নির্ঘুম রাত কাটাতে বাধ্য করেছে।
মিডিয়া দলন নীতিও আওয়ামী লীগের ঐতিহ্যগত। তৎকালীন বাকশাল সরকার মাত্র দুটি সংবাদপত্র দৈনিক বাংলা এবং বাংলাদেশ অবজারভার ছাড়া সকল সংবাদপত্র নিষিদ্ধ করলেও ব্যক্তি মালিকানাধীন দুটি পত্রিকা দৈনিক ইত্তেফাক এবং বাংলাদেশ টাইমস জোরপূর্বক সরকারী ব্যবস্থাপনায় প্রচার শুরু করে।"
২০১৬।
২৪ জানুয়ারী। একটা সংবাদ
এবার ইন্টারনেট ফিল্টারিংয়ের সিদ্ধান্ত
ইন্টারনেট সেফটি সলিউশন (কনটেন্ট ফিল্টারিং) আনা হচ্ছে দেশে। এই টুলের মাধ্যমে ইন্টারনেট, ওয়েব পোর্টাল ও কনটেন্ট ফিল্টারিং করা হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় অর্থ বিনিয়োগ করবে সরকার। সবকিছু চূড়ান্ত হলে ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়েগুলোতে (আইআইজি) স্থাপন করা হবে কনটেন্ট ফিল্টারিং প্রযুক্তি। আইআইজিগুলোয় এ নিরাপত্তা ব্যবস্থা সংযোজন করা হলে ওয়েব ইন্টারফেসের মাধ্যমে এর মূল নিয়ন্ত্রণ থাকবে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) হাতে। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয়, সমাজ, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজে জড়িত ওয়েবসাইটগুলো থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এমন বিষয় শনাক্ত করে তা বন্ধ করে দেয়া হবে। এর আগে সরকার ইন্টারনেট নজরদারি করার ঘোষণা দিয়েছিল। এর আওতায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে কে কী করছেন বা কী ধরনের পোস্ট করা হচ্ছে সেসব মনিটরিং করার উদ্যোগ নেয়া হয়। এবার মনিটরিংয়ের পাশাপাশি ফিল্টারিং করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এর আগে ডিসেম্বরে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী তারানা হালিম ইন্টারনেট ফিল্টারিংয়ের ঘোষণা দেন।
..
বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করেন এমন কয়েকজন এই প্রযুক্তিকে ব্যক্তি ও ইন্টারনেট স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ বলে মনে করেন। তারা বলেন, সাইবার সিকিউরিটির নামে এটা বাড়াবাড়ি।
..
সংশ্লিষ্টরা জানান, দিন দিন মোবাইল কলের ব্যবহার কমছে। বাড়ছে মোবাইল ইন্টারনেটের ব্যবহার। অনেক ধরনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সক্রিয় হওয়ায় এ তথ্য স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, লাইন, স্কাইপ ইত্যাদির ব্যবহার বেড়ে চলেছে। ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই এসবের মাধ্যমে বিনা খরচে তথ্য আদান-প্রদান করতে পারছেন গ্রাহকরা। এ অবস্থায় সরকার যদি ফিল্টারিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে এর ওপর বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে।"
মোদ্দা কথা সেই কেবল পত্রিকার জমানা থেকে হালের ইন্টারনেট - মূল লক্ষ ভিন্নমত দমন। যদিও বাহ্যত শোভন কিছূ শব্দ জনগণ, রাষ্ট্র, নিরাপত্তা ব্যবহার হয়েছে, হচ্ছে, হবে - কিন্তু মৌলিক বিষয়টা আচরনগত এবং বক্তব্যের ধারাতেই একাবারে সার্ফ ক্লিয়ার হয়ে আছে আম জনতার কাছে।
কেন এতকিছু। কেন ভয় ভিন্নমতে। কেন শুধু এক নেতা এক দেশের মতো বাকশালী চিন্তা? কেন নিজের পছন্দটাই কেবল সত্য বাকী সব মিথ্যা টাইপের একগুয়ে মনোভাব?
বর্তমানের সরকারের অবস্থানগত অবস্থাই কি দায়ী! নির্বাচনে সরকার ঘোষিত ৪০% ভোটারও যদি এসে থাকে! তবুও মোট সিটের ১৫৪টি বিনা ভোটের। অর্থাৎ এক তৃতীয়াংশেরও বেশি যা সরকার গঠনে জরুরী সেই সিটগুলোই জনগণের প্রতিনিধিত্বহীন! জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত নয়।
আর বিরোধী দল এবং আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক সহ সবার মতে বিনা ভোটারের ঐ নির্বাচন কোন মতেই গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হতে পারে না। না রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সংগায় না সাধারন বোধে। ৫% ভোটার উপস্থিতি এর দাবী না হয় অনুলেখ্যই থাকল।
এই রকম এক অদ্ভুত অবস্থায় মিডিয়া, পেশি এবং প্রশাসনিক সহযোগীতায় সরকার গঠিত হল এবং ২ বৎসর পূর্নও করল। মানুষকে দমিত করে রেখে, অব্যহত মিডিয়া নিয়ন্ত্রন, হত্যা, গুম, খুন আর বিনা বিচারে গ্রেফতারের আতংকে মানুষের নিশ্চুপতাকে/ নিরবতাকে যদি সমর্থন ভাবা হয় তা কি সঠিক হবে?
এরই মাঝে সম্প্রতিক প্রধান বিচারপতির বোম ফাটানো তথ্য - জাতিকে হতভম্ব করে দিয়েছে।...
প্রধান বিচারপতি পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিলেন, অবসরের পর বিচারপতিদের লেখা রায় বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সংকটের মূল কারণ যেহেতুে এ স্পর্শকাতর বিষয়টি, তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতির এ মন্তব্য শুধু এসব রায়ের বৈধতাই নয় বরং তা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী, দশম পার্লামেন্ট ও বর্তমান সরকারের বৈধতাকেও প্রশ্নের মুখোমুখি করেছে।
বিশেষ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি (ত্রয়োদশ সংশোধনী) বাতিলের রায় লেখা হয়েছিল অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের দীর্ঘ ১৬ মাস পর। তাই এতদিন পর মাননীয় প্রধান বিচারপতির
এ মন্তব্য তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের বৈধতাকে বড় ধরনের আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে নিঃসন্দেহে। বিচারকদের অবসরের পর লিখিত রায়গুলো বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী হলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিলের রায়সহ সংবিধানের ৫ম ও ৭ম সংশোধনী বাতিলের রায়গুলোও কী তাহলে বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী বলে অবৈধ বিবেচিত হবে?
বিচারপতিরা সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধানের শপথ গ্রহণ করেন বিধায় তারা যদি এভাবে সংবিধান পরিপন্থী রায় লেখেন, তাহলে তারাও কি সংবিধান লঙ্ঘনের অপরাধে অভিযুক্ত বলে গণ্য হবেন? আর সুপ্রিম কোর্ট যেহেতু সংবিধানের অভিভাবক। তাই মাননীয় প্রধান বিচারপতি মহোদয় তার ওপর অর্পিত সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব পালন করবেন কী? এতদিন ধরে এসব বেআইনি ও সংবিধান পরিপন্থী রায়ের জন্য যে এত বড় জাতীয় বিপর্যয়, সহিংসতা, হানাহানি ও সংকটের সৃষ্টি হলো তার দায় দায়িত্বই বা কে নেবে? এতে সবচেয়ে বড় সাংবিধানিক শূন্যতা সৃষ্টি হবে বিচারপতি খায়রুল হকের অবসর গ্রহণের পর লিখিত ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় অবৈধ বিবেচিত হলে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি তখন বৈধ বলে গণ্য হবে। পাশাপাশি সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, দশম সংসদ, বর্তমান সরকার, সবই বেআইনি ও অসাংবিধানিক বলে গণ্য হবে। অনিবার্যভাবেই সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে বড় ধরনের বিপর্যয় ও ভয়াবহ সংকটের মুখে পড়বে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব ব্যক্তি।
মাননীয় প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা তার মেয়াদের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে লিখিত বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা বাংলাদেশের সংবিধান, আইনের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তা বিধানের শপথ গ্রহণ করেন। কোনো বিচারপতি অবসর গ্রহণের পর তিনি একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে গণ্য হন বিধায় তার গৃহীত শপথও বহাল থাকে না। আদালতের নথি সরকারি দলিল। একজন বিচারপতি অবসর গ্রহণের পর আদালতের নথি নিজের নিকট সংরক্ষণ, পর্যালোচনা বা রায় প্রস্তুত করা এবং তাতে দস্তখত করার অধিকার হারান।’
আসলে হাইকোর্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারকরা অবসরের পরদিন থেকেই কালো কোর্ট ও গাউন গায়ে জড়িয়ে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে মামলা করার অধিকার অর্জন করেন। উচ্চ আদালতে এমন অসংখ্য উকিল পাওয়া যাবে যাদের নামের আগে বিচারপতি লেখা আছে। বিচারপতি টি এইচ খান তাদের মধ্যে একজন উত্কৃষ্ট উদাহরণ। তাই অবসরে যাওয়া বিচারকরা সাংবিধানিক শপথ থেকে মুক্ত হয়ে সভা, সেমিনার, টকশো সবই করেন। আরও মজার বিষয় হচ্ছে অবসর নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কেউ কেউ বিরোধী রাজনৈতিক দলকে নিশ্চিহ্নের রাজনৈতিক স্লোগানও দেন। মিছিলে যোগ দিয়ে বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেত্রীর বাসভবন পর্যন্ত ঘেরাও করেন। অথচ তখনো তার হাতে অসংখ্য মামলার রায় অলিখিত অবস্থায় জমা পড়ে আছে। দিনে মিছিলকারী আর রাতে বিচারপতি— এটা কোন যুক্তিতে সংগত হতে পারে? আমাদের সংবিধান থেকে শুরু করে বিদ্যমান কোনো আইনেই অবসরের পর রায় লেখার কোনো সুযোগই নেই। অথচ হাইকোর্টের রুলস, আপিল বিভাগের রুলসহ দেওয়ানি ও ফৌজদারি কার্যবিধির সব আইনেই স্পষ্টত বলা আছে, সব মামলার রায় প্রকাশ্য আদালতে ঘোষণা করতে হবে এবং প্রকাশ্য আদালতেই রায়ে স্বাক্ষর দিতে হবে।
তবে এবার দেখার পালা, যারা সংবিধান লঙ্ঘন করলেন তাদের বিরুদ্ধে সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে প্রধান বিচারপতি কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেন? কারণ সংবিধানের অভিভাবক হিসেবে সংবিধান সুরক্ষার দায়ভার সুপ্রিম কোর্টের। আপনি লিখিত বিবৃতি দিয়েছেন। এটা থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ অবশিষ্ট নেই। আর বিচারালয় মানুষের আস্থার প্রতীক। দেশ,জাতি, আমজনতার সর্বশেষ আশ্রয়স্থল।
সরকারে মৌলিক ৩টি স্তম্ভ সংসদ, প্রশাসন ও বিচার একে অন্যের ব্যালেন্স বীম হিসাবে কাজ করার কথা। সেখানে মুল স্তম্ভের যে চিত্র প্রধান বিচারপতির ভাষ্যে বেরিয়ে এলো তা ভয়াবহ। জাতি এখন সংকটের জ্বালামুখে বসে আছে!
সরকারই সরকার- সরকারই বিরোধীদল! এই যে অভূতপূর্ব, অদ্ভুত হাস্যকর রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজ ও সাধারন বোধের বাইরের এক জঘাখিচুরি বালখীল্যতার কাঠামো তার মূল্যকি রাষ্ট্রকেই চুকাতে হচ্ছে না! আর অংশ হিসাবে তার নাগরিকদের!
এখন সরকারই পারে এই অবস্থার সুস্থ সুন্দর সমাধান দিতে। তত্বাবধায়ক সরকারকে বহাল রেখে একটা সুস্থ সুন্দর প্রভাবমুক্ত জনগনের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহনের নির্বাচন।-
ওভার কনফিডেন্ট সরকারেরতো তাতে ভীত হবার কথা নয়। জনরায় নিয়ে আসলে তার ভিত্তি আরও মজবুত হবে বৈকি!
২য় পথটি দেশজাতি জনতার জন্য কষ্টের। বিরোধীদলের আন্দোলন (যদি) সফল করতে পারে, একট বিপ্লবের মাধ্যমে সরকার বদল- যা যে কোন দেশেই ঘটলে তার পরিণতি হয় ভয়াবহ।
অথবা ডক্টর তুহিন মালীকের কথাই বলতে হয়- মাই লর্ড, সংবিধান সুরক্ষার দায়িত্ব আপনারই ।
কৃতজ্ঞতা ও তথ্য সূত্র :
মিনহাজ আল হেলাল
ডক্টর তুহিন মালিক
গুগল
মানবজমিন
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০২