somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রাত্যহিক ঠান্ডা ভাত, শুকনা অফিস আর উষ্ণ স্নানের গল্প

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অফিস থেকে বাসায় ফিরে দরজায় নক করে , দরজা খোলার আগমুহুর্ত পর্যন্ত যে অপেক্ষাটা করি, এই অপেক্ষার সময়টা সবচেয়ে বেশি লম্বা মনে হয়। অফিসের শেষ ঘন্টাটাও এতো লম্বা মনে হয়না। এই দরজা খোলার আগমুহুর্ত পর্যন্ত ভেবে ফেলি ,ঘরে ঢুকে কিভাবে কাপড় চোপড় ছুড়ে কই কই ফেলবো। শার্টটা ফেলবো চেয়ারের উপর , প্যান্টটা ফেলবো অনেক দূরে কোথাও, আর আলমারি খুললে যে প্যান্টটা অটোমেটিক বাইরে পরবে ঐটা পরেই বিছানার উপরে লাফিয়ে পরবো। আর হ্যা ফ্যানটা ফুল স্পিডে চললেও রেগুলারটা অহেতুক আরেকটু বাড়ানোর জন্য যাতা দিয়ে নিবো , যাতে আরেকটু জোরে ঘুরে। এমন জোরে যদি ঘুরতে পারতো যে ঘড়ির কাটাগুলা উড়াইয়া নিয়া আন্দামানে ফালাইবো, তাইলে কিন্ত আরো মজাক হইতো। যাই হোক এইসব চিন্তা করতে করতে দরজা খোলার শব্দ শুনতে পাই ।

এরপর কেউ একজন দরজা খুলে শাই করে চলে যায়, কে দরজা খুললো কোনোদিন আর জানা হয়না। জানার ইচ্ছাও অবশ্য নাই , খুলছে এতেইতো আমি মহাখুশি। না খুললে কি অবস্থা হইতো?? দাড়াইয়া থাকতে থাকতে যদি আবার অফিসে যাওয়ার সময় আইসা পরতো??


এরপর আর তেমন কিছুই মনে নাই । এরপর উদ্ধার করি বাসার সবাই ঘুমে, আমার খাবার ডাইনিং টেবিলের উপর সযত্নে রাখা, সব খাবার ঠান্ডা হয়ে আমাকে বলছে, না খেলেও কিন্ত হয় । কিন্ত খেতে আমাকে হবেই , কারন খালি পেটে কফি খেলে জমেনা। ন্যাসকেফে থ্রি ইন ওয়ান কফি দিয়ে ড্রয়ার ভরে রাখছি , একটা ছোট হিটার এর মধ্যে ডুবে থাকে, মিনিট পাচেক লাগে কফির সমুদ্র থেকে তাকে বের করতে। ঠান্ডা ভাত খেতে খেতে টকশোতে বলদদের ঘোত ঘোত করে আমার পাছা পরিষ্কার, ওর পাছায় গু বলে চিল্লাতে শুনলাম। দেশি সব চ্যানেল ঘুরেই দেখি একি জাতের সব বলদদের ঘোত ঘোত চলতেছে, কোথাও কোনো রূপসি চোখে পরলোনা। রাতের বেলা কই হারামজাদারা রূপসি মেয়েদের হাতাকাটা জামা পড়াইয়া বসাবি , তানা কইরা কোথা থেকে বুইড়া বুইড়া লোকদের ঘোত ঘোত শুনাচ্ছে। চ্যানেলগুলা থেকে একলাফে ভারতীয় চ্যানেলে লাফ দিলাম, কলকাতার ইদানিং কালের নায়িকাদের শরীর দেখে মোটামুটি ঠান্ডা ভাত আরাম করেই খাওয়া যায়, কারন মুখ তখন গরম হয়ে উঠে। কালকেই ভারতীয় চ্যানেলের আগ্রাসন নিয়ে একটা ষ্ট্যাটাস মারাইছিলাম ফেসবুকে , লাইকো ভালই পরছিলো। কালকেও ভারতীয় চ্যানেল নিয়া আরো ষ্ট্যাটাস মারাবো, কিন্ত আমি মোটেও হিপোক্রেট নই, সমালোচনা মারাইতেতো আগে দেইখা আলোচনা মারানোর জায়গাগুলা বুঝতে হবে, আর চামে দিয়া কিছু মাইয়া শরীর দেইখা যদি গা গরম কইরা ঠান্ডা ভাত খাইতে পারি তাতে কার বাপের পোলার কি আসে যায় , হু??

ভাত শেষ কইরা টিএলসি চ্যানেলে গেলাম , এই টাইমে প্রতিদিন তিন চারটা মাইয়া বিকিনি পইড়া খুব অযথা হাসাহাসি করে। আমিও খাটে গড়াগড়ি করি আর এদের সাথে হি হি হা হা করে সময়টা ভালই পাস করে নেই। মজার ব্যাপার হইলো , আমার সারারাতই হি হি হা হা টাইম । ঐ যে অফিস থেকে আইসা ঘুমাইয়া নিলাম, ঐটাই আমার ঘুম, আমার আর কোনো ঘুম লাগেনা। আমার আসল খেলা শুরু হইতে এখনো অনেক দেরি, রাত চারটায়, স্যরি ভোর চারটা বাজার জন্য সবসময়েই অপেক্ষা করি । এখনো চারটা বাজতে পাক্কা তিন ঘন্টা বাকি। প্রতিদিন এই সময়ে ভাবি একটা মুভি দেখবো, কিন্ত অনলাইনে পর্ন দেখতে যাইয়া আর কিছুই হয়না।

এখন সমস্যা হইলো , হস্ত কর্ম সাধনের আগে কফিটা খাইয়া নিবো নাকি হস্ত কর্ম শেষ কইরা কফিটা খাবো। কিছুতেই সিদ্ধান্ত নিতে পারতেছিনা। এখন শীত পরছে, সেই হিসাবে মনে হইলো পরেই কফিটা খাই । যাই হোক পছন্দের পর্ন খুজতে খুজতে কোনদিক দিয়া দেড়টা ঘন্টা গেলো তা কইতেই পারিনা। দিনকাল যে কি হইলো একটা পছন্দমতো পর্ন বাইর করতে এতো সময় নষ্ট হইলে কেমন চলবো?? মাথার লগে একটা মেশিন লাগামু, মুড বুইঝা সেই বাইর কইরা দিবো পছন্দমতো জিনিষ নেট থেইকা, তাইলে না বুঝুম ডিজিটাল দুনিয়া। যাই হোক যতোদিন এইডি না বাইর হইতাছে ততোদিন কি আর করা, গতর খাটাইয়া নিজেরি বাইর করতে হইবো। কোনোরকম একটা পছন্দ হইলো, এরপর কি হইলো তা না জানলেও গল্প বুঝতে কোনো সমস্যা হইবোনা।

এরপর কফিটা নিয়া মাথা ঠান্ডা কইরা পিসিটার সামনে বসলাম। পেট আর চ্যাট ঠান্ডা না থাকলে কিছুই আসলে জমে না। এখন আমার পছন্দের গান শুনার টাইম, পছন্দের পর্ন বাইর করা যতো কঠিন, ইউটিউব থেইকা পছন্দের গানের ভীড়ে হারাইয়া ভাইসা যাওয়া ততোটাই সোজা। একের পর এক পছন্দের গানে ভাইসা যাইয়া , এরপর যখন চারটা বাজে তখন আমি কই যে হারাইয়া যাই আমি নিজেও আর জানিনা। তাই আগেভাগে চারটায় এলার্ম দিয়া রাখি ।

এরপর চারটার এলার্ম ঠিক চারটাতেই বাজলো। আমি সযত্নে রুম থেকে বের হলাম চুপিচুপি পায়ে দরজা খুলে বের হলাম। দরজা বাইরে থেকে লক করে সোজা ছাদের দিকে হাটা দিলাম। ছাদের চাবি আগে থেকেই ম্যানেজ করে রাখছি, দারোয়ান ছাড়া আর কেউই জানেনা। অহ না, আরেকজন অবশ্য জানে। তার বাসার দরজায় একটা আলতো টোকা দিয়েই আমি ছাদে যাই । আমার ধারনা কান সে দরজাতে দিয়েই রাখে। আমার হাটার শব্দ শুনলেও সে বুঝে যাওয়ার কথা। এরপর ছাদে গিয়ে আমার প্রস্ততি সম্পন্ন করি।

প্রস্ততি তেমন কিছুই না, ছাদের কোনায় একটা ষ্টিলের বাথটাব আছে বহু পুরাতন। আর একটা ষ্টোভ , আর একটা বোতলে কেরোসিন তেল।কেরোসিনের বোতল আর ষ্টোভটা সিষ্টেম কইরা লিফটের মেশিন রুমের ভিতরে লুকাইয়া রাখি, যাতে পোলাপান ধরতে না পারে। আমাদের বিল্ডীংটা আশেপাশের বাসা থেকে সবচেয়ে উচু, ছাদের উপর কি করি না করি কেউই আসলে দেখতে পারবেনা। দুইটা টেবিলের উপর বাথটাবটা বসাই, মাঝে স্পেস রাখি যাতে ষ্টোভটা বসাইতে পারি মাঝে, শীতকালে নিচে ষ্টোভটা হালকা আচে জ্বালাইয়া এরপর গা এলাইয়া দিতে বাথটাবে কি যে শান্তিরে বন্ধুগন তা হাজার শব্দেও বুঝাইতে পারবোনা, তবে পিংক ফ্লয়েড ঠিকই পারে। রাতে আজকে কি গান শুনবো তা আগেই ঠিক করে রাখি । আমি সমস্ত কাপড় বিসর্জন দিয়ে তবেই অবশ্য বসি। এতে শরীরের সমস্ত অংশের সাথে পানির একটা অবাধ প্রেমের মিলন শুরু হয় , আর কানে হেডফোন থেকে রক্তে উষ্ণতা ছড়ায় পছন্দের গানগুলা।

আরো একটা ইলিমেন্ট বাদ গেছে আমার আয়েশের, সে আসতে আজ এতো দেরি করতেছে কেন। আগে ছাদের দরজা বন্ধ করে তবেই আসতাম, এখন একজনকে পাওয়া গেছে যে এই কাজটা করে দেয়। আমি চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকি, আমি কখনো তার আসার পথে চেয়ে থাকিনা। অবশ্য তার গন্ধ আমি আগেই পাই, ভাব দেখাই যে আসলে জানিনা। সে এসে প্রথমে আমার কপালে হাত রাখে। এরপর কপালে খুবই ধীরলয়ে একটা চুম্বন দিয়ে আমাদের অনন্ত পথে যাত্রা শুরু হয় , সময়কে আমরা থামিয়ে দেই এক তুড়িতে।আমার একটা হ্যাডফোন সে তার নিজের কানে নিয়ে নেয়, আর গানের তালে মাথায় চুলে বিলি কেটে দেয়। প্রশান্তিতে আমার চোখ বুজে মনের ভিতরে ডুব দেয়। সে সুন্দরি কিনা , তা জানার দরকার নাই, সে কুমারি কিনা তাও আমার জানা নেই, তাকে আমি ভালবাসিনা, সেও আমাকে বাসেনা, তবে এই ভোররাতের এই যাত্রায় আমরা শুধুই সহযাত্রী, আমি আমার টেবিলের উপর প্রতিদিনই একটা নতুন ব্লেড রেখে দেই, আর ব্লেডের নিচে একটা খাম থাকে, খামের উপর বড় করে লেখা, যদি এই আসাটা শেষ আসা হয় তবেই কেবল খুলবেন। তারসাথে কোনোদিন কথা হয়নি, সেও কোনো টুশব্দ কোনোদিন করেনি ।

আতকা আমি খামটা খুলার শব্দ পেলাম, আর এই প্রথম মনে হলো ভয়ের অনুভুতি কি জিনিষ ভাইরে। কারন খামের ভিতরে লেখা আছে, যদি আজ শেষ আসা হয়, তবে ফজরের আযান দিলে যেন ব্লেডটা খুব আস্তে যত্নের সাথে আমার গলাতে টেনে দেয়, আর ব্লেডটা টানার আগে যেনো coming back to life গানের প্রথম অংশটুকু ছেড়ে দেওয়া হয়।

সে আমার মোবাইলটা নিয়ে গানটা ছেড়ে দিলো , এরপর ব্লেডের প্যাকেট খোলার শব্দ পেলাম। আমি সাহসী মানুষনা, তাই মৃত্যু আমার কাছে পালানোর একটা মাধ্যম মাত্র। সমস্যা হলো অনেক স্মৃতি ভীড় করা শুরু করলো , বাথটাবের পানিগুলাকেও আপন মনে হচ্ছিলো। কিন্ত পরক্ষনেই মনে হলো, বাথটাবে পানি আর রক্ত মিলে যে সুন্দর মিশ্রন হবে তাতে চিরনিদ্রা নেওয়ার সুযোগ আর কার আসে, তাও ভোরের মতো সবচেয়ে সুইট এন্ড সেক্সি একটা টাইমে এই সুযোগটা পাইলাম। বেহালার মতো করে আমার গলায় একটা মিষ্টি ব্লেডের টান বসবে, এর মধ্যেও আমি সুর আর আনন্দ খোজার জন্য বিভোর হয়ে উঠলাম। গলা আরেকটু উচু করে বুঝালাম , আমি প্রস্তত ।

এরপর অনেকক্ষন কেটে গেলো নাকি আমার অনেকক্ষন মনে হলো ঠিক বুঝলামনা , একসময় আমার মাথায় কিছু একটা পরলো, চোখ খুলে দেখি সে আমার দিকে ঝুকে আছে, আর তার গলায় লম্বা কাটা দাগ, ওখান থেকেই রক্ত আমার কপালে পরছে, আমি চিতকার করতে গেলে, আমার ঠোটে এক গভীর চুম্বন বসিয়ে দিলো, আর আমার চিঠিটা দিয়ে বানানো একটা নৌকা বাথটবে ছেড়ে দিলো।


নৌকার গায়ে লেখা " ভাল করে গোসল করিস ল্যাংটা "
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×