সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হিসেবে জামায়াতের প্রতি আমার ভালবাসা দীর্ঘদিনের। গণনাগত, জাতিগত, দলগত, চিন্তাগত ও মানুষগত সংখ্যালঘুদের মধ্যে বিশাল মিল ও ফারাক লক্ষকরা যায়। অবস্থানগত বিভক্তিতে তার ধরণও নানা ভাবে বিভক্ত হয়ে পড়ে। সংখ্যালঘুদের শেষ সিদ্ধান্ত জেহাদের আদলে আক্রমণবাদী হয়ে থাকে, তা কখনো আগ্রাসনের পর্যায়ে পড়েনা। যেমনটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ মানে পাকিদের আক্রমণ, হিটলারের বহি:রাষ্ট্রচিন্তা, রায় ঘোষণার পর মা সংগঠন জামায়াতের ছায়ায় শিবিরের যুদ্ধ এই পর্যায়েরই। সংখ্যালঘুরা শেষ কামড় বলে এক ধরণের কামড় দিয়ে একটি রসাল ফলের ক্ষুদ্র একটি অংশ মুখে নিয়ে দ্রুত স্থান ত্যাগ করে হারিয়ে যায়। পরে আসতে চাইলেও তা অসম্ভব গোপনীয়তায় তা অবশ্য একদম শেয়ালের আদলে হয়ে থাকে। এই সংজ্ঞার বাইরে থাকা আমাদের পাশের বাড়ি নাপিত পাড়ার হরিদাশরা মাঝে মধ্যে ইন্ডিয়া চলে যায় গোপনে অত্যন্ত গোপনে, কামড় দিয়ে নয় বরঙ তাঁদের গুয়েভরা ভিটে মাটি কামড়ে খাই রোকন খোকনরা। আমার সংজ্ঞা সংখ্যালঘুরা উচ্চবিলাসী এবঙ তাদের পিট সবসময় দেয়ালেই ঠেকে থাকে। প্রসঙ্গত: আমি মুনুমিয়ার পাড়ার বাড়িকে ছাড়া শহরের বাসাটিকেও দ্বিতীয় বাড়ি ভাবতে শিখিনীই।
চিন্তার বিষয়: পথে একগাইচ্ছা (দলছুট) কতেক কুকুরের আর্তনাদ দেখে।
নোট: বিষয়টি প্রতীকীও, কার উপর পড়ছে তাও বুঝছিনা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




