প্রধানমন্ত্রী ফোন করেছেন বিরোধী নেত্রীকে- সংকট নিরসনে আলোচনায় বসার জন্য। হরতাল প্রত্যাহারের জন্য। কিন্তু এই সংলাপ সফল হবে না-
কারণ
এই সংলাপে নির্দলীয় সরকারের দাবী মানা হবে এমন কথা বলা হয় নি।
এই সংলাপে কেবল বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়- জামাতকে বা ১৮ দলকে নয়। অতএব জামাত ছাড়া বিএনপি সংলাপে যেতে পারে না।
এই সংলাপের আমন্ত্রণে সম্মানিত নাগরিকদের বিষয়ে সরকার কি করবে সে বিষয়ে কিছু বলেন নাই।- যে সব ওলামায়ে কেরাম এবং সম্মানিত নাগরিক জেলখানায় বন্দী আছেন এবং মৃত্যুদন্ডের রায় নিয়ে দিন গুণছেন- তাদের মুক্তি ছাড়া সংলাপ হতে পারে না।
আর হরতাল ডেকেছে ১৮ দল। বিরোধী নেত্রী একা কি এই হরতাল ইউথড্র করতে পারে? সম্ভব না। বিশেষত সভার সামনে যে তৌহিদী তরুণদের সন্তুষ্ট করার জন্য হরতাল দেওয়া হলো- সেই তৌহিদী ও লড়াকু তরুণদের হৃদয় ভেঙ্গে হরতাল প্রত্যাহার কার সম্ভব নয়।
আর সেই সজন্য এই সংলাপ সফল হবে না বরং এটা হবে একটি প্রতারণামূলত সময়ক্ষেপন কৌশল।
এই দুই দলের কাছে এর চেয়ে বেশি প্রত্যাশা মানুষের নেই।