তিনি বঙ্গবন্ধু নিহত হবার পর তার লাশ উদ্ধার করে আনেন।তারপর তিনি গোসল দেন।তারপর তাকে কবরস্থ করা হয়।সুতরাং তাকে মানসিক ভারসাম্যহীন বলা কাররই মোটেই উচিত হয়নি।তিনি বিপদ বুঝতে পেরে নির্বাচন পূর্বের মত বাতিল করে,সংসদে যাতে লাঞ্চিত হবার ঘটনা না ঘটে তার জন্য চেষ্টা চালান।এছাড়া সংসদ বাতিল করে সবাইকে পিছে নিয়ে,আমি ছাড়া অন্য সকলে দুর্নীতির কারনে জীবন বাঁচানোর চেষ্টা চালান।একই সাথে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের মানসম্মান বাঁচানোরও।এছাড়া তিনি স্পষ্ট কিছু হয়ত ইংল্যান্ড গিয়ে বুঝেছেন।কারন এই দলকে তিনবার বা দুইবার সংসদে বিনা নির্বাচনে প্রতিবছর বসতে দিয়ে একটি কাজের প্রেকটিস করান হয়।তা হল বিপদ দেখলে ও ঐ চুক্তির হাত থেকে বাঁচতে সংসদ ভেংগে পিছু হটা।তবে এ কাজ সংসদ সদস্যরা করতে পারেন।যেভাবে পেপারে দেখলাম,অনাস্থা প্রস্তাব উত্থাপন করে।এছাড়া প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের নিয়েও এই কাজ করতে পারেন।সে ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীকে দায়িত্ব নিতে হয়।।তবে এ কাজে প্রত্যেক সংসদ সদস্য সহ সকলের আলোচনার ও প্রকৃত অবস্থা সম্বন্ধে স্বচ্ছ ধারনা লাভের প্রয়োজন রয়েছে।এছাড়াও যার যা নির্বাচনী খরচ তাও তো তাদের দিতে হবে।
এছাড়া মাননীয় রাষ্ট্রপতি,প্রধানমন্ত্রী,স্পীকার,ডেপুটি স্পীকার,নির্বাচন কমিশন,দূর্নীতি দমন কমিশন,তিন বাহিনী প্রধান সহ,বঙ্গবন্ধুর পরিবারের প্রতিটি সদস্যের অনুমতি দরকার।নিশ্চয়ই বঙ্গবন্ধুর পরিবারের বিপদ পুনরায় দেখা দিয়েছে।অথবা তিনি ভুল শুনেছেন।যাই হোক এটা প্রধানমন্ত্রী ভাল জানেন।তবে এ কাজে প্রত্যেক সংসদ সদস্য সহ সকলের আলোচনার ও প্রকৃত অবস্থা সম্বন্ধে স্বচ্ছ ধারনা লাভের প্রয়োজন রয়েছে।এছাড়াও যার যা নির্বাচনী খরচ তাও তো তাদের দিতে হবে।তবে পরের বছর আবারও আমন্ত্রণ থাকুক ।
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:০৭