somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

চোরাবালি-
পোষাক তৈরীর কারখানায় মাসিক বেতনে কামলা দেয় মাস শেষে মাইনের আশায়, যে মাইনে দিয়ে চলবে নিজের পরিবার ও সমাজের জন্য কিছু একটা করার প্রচেষ্টা মাত্র। নিতান্তই সাদামাঠা গ্রাম থেকে আসা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ।

অন্যের সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হওয়ার রোগ-

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



নিজের-ডায়েট-চার্ট-নিজে-করুন

view this link

অন্যের সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হওয়ার রোগ বাঙালীর যতটা ততটা অন্য জাতির আছে কিনা আমার জানা নাই। তবে পাকিস্থানী মুসলিমদের মধ্যেও আছে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমাণ।

গতকাল আমাদের দেশের পীর বংশীয় একজন সাংবাদিক কাম কলামিষ্টের লেখায় বেশ ঈর্ষান্বিত ভাব দেখলাম ডা. জাহাঙ্গীর কবির সাহেবকে নিয়ে। বাঙালী হিসেবে খুব স্বাভাবিক ও স্বভাবসুলভ লেখা তার।

ডা. জাহাঙ্গীর কবির সাহেবের প্রতিটি কথার একটা করে সাইনেটিফিক ব্যখ্যা আছে আর যার জন্যই আমার কাছে ভালো লাগে। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন মানুষের ডায়েট চার্ট দেখে ডায়েট করতে গিয়ে শারীরিক দুর্বলতা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সমস্যায় পড়েছি কিন্তু ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারি নাই বরং মাঝে মধ্যে বেড়েছে। লেবু পানির ডায়েট ফলো করতে গিয়ে একদিকে যেম এসিডিট বা গ্যাসটিকের সমস্যায় পড়েছি অন্যদিকে অজন বেড়েছে ৩কেজি। ওটস খেয়ে শারীরিক দুর্বলতাই বেড়েছে কাজ হয়নি কিছুই। এভাবে কোন কিছুতেই ওজন এবং গ্যাসটিকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছিলাম না। হঠাৎই সামনে আসে তার ডায়েট পদ্ধতিটি। আমি শুরু থেকে সবগুলি ভিডিও দেখি ডায়েটের উপরে, পাশাপাশি তার পার্শ্ব পত্রিক্রিয়া সংক্রান্ত ভিডিওগুলি দেখতে থাকি। তারপর শুরু করি। আজ সকালে আমার ওজন ৮২কেজি ৮০০গ্রাম। যেদিন শুরু করেছিলাম সেদিন ছিল ৯৪কেজি ৩০০গ্রাম। আমি জানুয়ারী মাসের ১২তারিখে শুরু করছিলাম। প্রতি সপ্তাহের বৃহষ্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার রাত পর্যন্ত ডায়েট প্লানের বাইরে ছিল। তাতে আমার যে সফলতা গুলি এসেছে তা হল আমি ৩তলায় হেটে উঠতে পারতাম না কষ্ট হত, পেট ভরে খাওয়ার কিছু সময় পরই ক্ষুধা লাগত কিন্তু দুর্বলতা কাটত না, মটরাইজ ট্রেডমিলে ১০-১৫মিনিট হাটতে অবস্থা কাহিল হয়ে যেত। ফ্যাটি লিভারের সমস্যার কারনে সামনের দিকে ঝুকে বসতে পারতাম না, বুকের ডান পাশে এবং বুকের খাচার নিচে ব্যথা করত। এসব উল্লেখযোগ্য সমস্যার প্রায় সমাধানের পথেই বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে।

আমি যেভাবে শুরু করলাম।
আমি খাবার হিসেব চিনি জাতীয় খাবারগুলি অত্যাধিক পচ্ছন্দ করতাম, মিষ্টি খেতে বসলে অন্যদের থেকে ডাবল না হলে খেতাম না, বাসায় ১কেজি মিষ্টি কিনলে আমি অর্ধেক বাকিরা অর্ধেক এমন অবস্থা ছিল আর রাতে ঘুমানোর আগে ভাত না খেলে আমার ঘুমে ধরত না। অতএব আমার জন্য চিনি জাতীয় খাবার ও ভাত বাদ দেয়াটা ছিল অত্যন্ত কষ্টকর কার কিন্তু মনের জোড়ে সেটা সম্ভব হয়েছে।

প্রথমে শুরু করলাম বুধবারে সকালে সরিষার তেলে রান্না সবজি ও ঘি'য়ে ভাজা ডিম খেয়ে অফিসে আসলাম, এবং রাতে ফিরেও সবজি ডিম ভাজি আর মাছ খেলাম, সেদিনটা বেশ ভালোই গেল। বলে রাখি আমি সরিষার তেলটা পচ্ছন্দ করি বরাবরই কেননা আমার ছেলেবালায় কেও সয়াবিন খেত না, বা পাওয়া যেত না তেমন এজন্য, সে সুবাদে আমার ঘরে সর্বদা খাটি সরিষার তেল থাকত এবং ঘি'ও আমি বাড়িতে গেলেই ওর্ডার দিয়ে ৫/৭কেজি নিয়ে আসি যার মধ্য থেকে আমার জন্য ২/৩কেজি রাখি সে কারনে সেটাও ছিল। বউকে বোঝানোর পর সে সরিষার তেলে রান্নাতে রাজি হল, সয়াবিন বন্ধ হল কেননা তারও গ্যস্টিকের কারনে বুকে ব্যথ্যা লেগেই থাকত। পরের দিনও সবজি খেয়ে অফিসে আসলাম, বেলা ১১টার সময় আমার সমস্ত ইচ্ছাশক্তি ছুটছে তখন খাবারের জন্য যেমন মিষ্টি, ফল, ভাত এগুলার প্রতি। আমি সেদিকে মনোযোগ না দিয়ে পুরোনো কিছু কাজ নিয়ে তাতে মনযোগ দিলাম এবং অর্গানিক গ্রীণ টি'তে চুমুক দিলাম। এমনিতেই অর্গানিক গ্রীন টি ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে অন্যান্য দিন কিন্তু সেদিন আর কাজ হতে চাচ্ছিল না। কষ্টকরে দিনটা পার করলাম, বাসয় গিয়ে ভাত দেখে তো মাথা পুরাই নষ্ট হওয়ার অবস্থা। রক্ষা করল রাতে অতিথি এসে, তাদের সাথে খাবার খেতে হল। এবং ১০-১১ তারিখ বন্ধ হয়ে গেল আমার ডায়েট। সবাই মোটামুটি হাসাহাসি করল, শালা'রা বেশ টিপ্পনি কাটল, বলে যে ব্যাক্তি মিষ্টি ১১পিস খায় সে করবে মিষ্টি ছাড়া ডায়েট, অন্যজন বলল ভাত না খেয়ে যার ঘুম হয় না তার ডায়েট কয়দিন থাকে দেখো না। ছেলেরা দুষ্টামি করে বলে আরে আব্বুতে ডায়েটে ভাত দাও কেন, সাথে বউ তো আছেই।

যা হউক আবার ১২তারিখ সকাল থেকে শুরু হল- সকালে সবজি একপ্লেট আর ঘি'য়ে ভাজা ডিম, আর রাতে অন্যান্য তরকারি যা রান্না তাই (মাছ, মাংশ, সবজি, অন্যান্য সদ্যদের জন্য যা সেটাই শুধু ভাত/রুটি/ডাল এগুলি বাদ)। এভাবে যখন বৃহষ্পতিবার আসল সেদিন রাস্তার পাশে গরম জিলাপি দেখে মনে হচ্ছিল ডায়েটের ৭০বার সালাম, আগে দুইপিস খেয়ে নেই। মনকে বোঝালাম কন্ট্রোল গুরু কন্ট্রোল যা হচ্ছে তোমার সুস্থ্যতার জন্য। বাসায় ফিরে বউ বাচ্চাদের জোড়াজুরিতে ভাত খেলাম সামান্য পরিমান সাথে অন্যান্য তরকারি।

পরের শনিবার শুরু করলাম রোজা রাখা। সন্ধ্যা রাতে খেয়ে রোজা!!! অসম্ভব মনে হচ্ছিল এবং প্রথম রোজাটা বেশ কষ্টকর মনে হল, বাসায় ফিরে ভরপুর সবজি, সাথে দুই পিস মাছ, ঘি'য়ে ভাজা ডিম ভাজি, কিছু কাজু ও কাঠ বাদাম খেয়ে ভোরে একগ্লাস পানি খেয়ে রোজা। সেদিন আর তেমন কিছু মনে হল না। তৃতীয় দিন থেকে মনেই হল না আমি রোজ আছি নাকি খেয়ে আছি। সকাল ১০/১১টার দিকে অফিস ফাঁকি দিয়ে ৩০মিনিট করে হাটলাম আশ্চর্য্য ব্যপার হল পানি পিপাসা ছাড়া আর কোন ক্ষুধা নেই । এভাবে বৃহষ্পতিবার যখন ওজন মাপলাম তখন আমিই আশ্চর্য্য, ড্রেস পরিহিত অবস্থায় ৮৯কেজি ৯০০গ্রাম। উল্লেখ্য প্রতিদিন ১/২টি করে কচি ডাব খেয়েছি। বৃহষ্পতিবার রাতে ফিরে ভাত, পরের দিন ভাত মাংস সব। পরের শনিবার থেকে আবার শুরু হল। এবার সন্ধ্য রাতে খেয়ে সারাদিন ওয়াটার ফাস্টিং বা শুধু পানি খেয়ে দিন পার করলাম। এ সপ্তাহে ওজন আসল অন ড্রেস ৮৭কেজি।

পরবর্তী সপ্তাহও গেল ওয়াটার ফাস্টিং এ সাথে দুইদিন রোজা। এবং তার পরবর্তী সপ্তাহ গেল দু'বেলা সবজি সাথ্যে অন্যান্য খাবার শুধু ভাত রুটি ডাল এগুলি বাদ এবং একদিন রোজ। গতসপ্তাহ গেল দুই বেলা সবজি এবং ২দিন রোজা। আমার কাছে মনে হচ্ছে না আমার শারীরিক কোন সমস্যা হচ্ছে, রোজা রেখে যে সমস্যাটা হয় সেটা দুর হবে কোচি ডাবে এবং লবন পানিতে। লবনের মাত্রা অবশ্যই কম হতে হবে অতিরিক্ত লবণ খেলে সমস্যা হতে পারে।

যে কারনে কাজ হবে না বা মানুষ অসুস্থ্য হবে-
# প্রতিটি ধাপ সঠিক ভাবে পালন না করলে। আমার স্ত্রী পরবর্তী সপ্তাহে আমার সঙ্গে রোজা রাখতে গিয়ে মাথা ঘুরে পরে যাওয়ার উপক্রম। কেননা সে প্রথমেই রোজা রাখতে গেছে।

ভিনেগার#
আমাদের ধারণা ভিনেগার খেলেই শরীর কমবে এবং এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যার ফলে ১০০০টাকার (প্রতি ৯৭৩এমএল) ভিনেগার যা কেও ধরত না আমার মত কিছু পাখাল ও ডায়াবেটিকস রোগি ছাড়া সেই ভিনেগারের দাম ২৫০০-৩০০০টাকা!! উনার ব্যখ্যা মতে ভিনেগার শুধু গুরুত্বপূর্ণ যাদের ডায়াবেটিকস তাদের জন্য। তারপরও আলসার রোগিরা সামান্য পরিমাণ বেশি না।
আমি পাখি কে খাওয়ানোর পাশাপাশি নিজেও খেতাম যে পরিমাণ ডায়েট শুরুর পর সে মাত্র কমেছে কিন্তু বাড়ে নাই। আগে সপ্তাহে ২/৩দিন খেতাম ডায়েট শুরু করার পরও তাই। যেহেতু মার্কেটে শর্ট পাখির প্রতি খেয়াল রেখে গত সপ্তাহে খাই নাই পরিবর্তে লেবু পানি খেয়েছি খাওয়ার আগে। তাই আমাদের উচিত প্রডাক্ট আসক্তি বাদ দেয়া।

বুলেট কফিতে নারিকেলের তেল#
এটাও একটা এলার্জিটিক খাবার যাদের এলার্জি আছে তারা এটা এড়িয়ে চলবেন অবশ্যই, কেনা খাওয়ার সাথে সাথে শরীরে চুলকানি হতে পারে।

বুলেট কফি#
এটা আপনার শরীর চাঙ্গা করবে মাত্র। আমি খাই নাই একদিনও। আমি অর্গানিক গ্রীণ টি খাই।

পিংক সল্ট#
উনি বলেছেন এটা খেলে ভালো, না পেলে নাই।

সংক্ষেপে-
১ম ধাপ- ৭দিন
সকালে সবজি, খাওয়ার আগে এ্যাপেল সিডার ভিনেগার/লেবু পানি অথবা লেবু পানি ও ভিনেগার মিশ্রিত পানি, খেয়াল রাখতে হবে যাদের আলসার তারা যেন ভিনেগার না ধরে ডাক্টারের পরামর্শ ছাড়া, রাতে সবজি, মাছ, মাংশ, ঘিয়ে ভাজা ডিম, বাদাম ভাজা অথবা কাচা (কাজু/কাঠ/চিনা যেটা হাতের কাছে পাওয়া যায়)। ঘিয়ে ভাজা ডিম এ কারনে এটা খেলে পেট ভরা ভরা মনে হবে। বাদাম

২য় ধাপ- ৭দিন
একবেলা অর্থাৎ রাতে খেয়ে রোজা- খাবারটা সন্ধ্য থেকে রাত ৮টার মধ্যে সারতে পারলে ভালো। মূলত উপকার আসবে রোজাতে। প্রথম ৭দিন খাওয়াতে শরীর মোটামুটি সুগার থেকে ফ্যাটে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। এবং দ্বিতীয় ৭দিন পুরাপুরি ফ্যাটে অভ্যস্ত হয়ে যাবে।

৩য় ধাপ-
এখন ওয়াটার ফাস্টিং বা একবেলা খাবার (প্রথম ধাপে উল্লেখিত খাবার) এবং পরবর্তীয় সময় পানি খেয়ে। সাথে বুলেট কফি যারা অভ্যস্ত তারা খাবেন না হলে নাই। আমি গ্রীণ টিতে অভ্যস্ত তাই আমি গ্রীণ টি খাই।

রোজা কালিন সময় প্রতিদিন কোচি ডাব অবশ্যই খেতে হবে।

সর্বশেষ তার ভিডিওগুলি অবশ্যই মন দিয়ে সবগুলি দেখবেন, সাইডইফেক্ট সংক্রান্ত ভিডিওগুলি দেখবেন, রিভিও দেখবেন তারপর শুরু করবেন আপনি যেভাবে সইতে পারবেন সেভাবে। উনার চ্যানেলে ভিডিওগুলির প্লে লিষ্ট করা আছে।

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×