ইভটিজিং এর প্রতিবাদ করে এক মামুন প্রাণ দিলো। তার রক্তের দাগ না শুকাতেই আবারো ইভটিজিং শিরোণামে।
ইভটিজিং যে আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে পড়েছে তার প্রমান প্রথম আলোর এই সংবাদ টি।
ইভটিজিং এর বিরুদ্ধে আখুনি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। নতুবা এরকমের আরো মামুনরা অকালেই ঝড়ে যাবে।
ইভটিজিংয়ের বিচার চাওয়ায় হামলা, আহত ৮
নোয়াখালী অফিস | তারিখ: ০১-০৫-২০১০
নোয়াখালীর সেনবাগে ইভটিজিংয়ের বিচার চাওয়ায় স্কুলছাত্রীর বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন বখাটে যুবক ও তাঁর সহযোগীরা। এ ঘটনায় স্কুলছাত্রীর মাসহ পাঁচজন এবং পাল্টা হামলায় বখাটে যুবকসহ তিনজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার সকালে উপজেলার কাদরা ইউনিয়নের মগুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন স্কুলছাত্রীর মা ফাতেমা আক্তার (৪৫) ও তাঁদের পরিবারের সদস্য সখিনা বেগম (৪০), আলেয়া বেগম (৩৫), শাহেনা আক্তার (২৪) ও কোহিনুর বেগম (৪৫) এবং বখাটে মো. রুবেল (১৮), তাঁর মা আশুরা বেগম (৪০) ও ছোট বোন রাশেদা বেগম (১২)। এর মধ্যে আলেয়া বেগমকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে এবং অন্যদের সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিত্সাধীন স্কুলছাত্রীর মা ফাতেমা বেগম জানান, তাঁর মেয়ে স্থানীয় এম এ আলী উচ্চবিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শাখার নবম শ্রেণীর ছাত্রী রুপাকে পার্শ্ববর্তী বাড়ির ইসমাইল হোসেনের বখাটে ছেলে রুবেল (১৮) স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আজ সকাল নয়টার দিকে একই গ্রামের বাসিন্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শাহদাত্ আলী মঞ্জুর বাড়িতে গিয়ে সামাজিকভাবে এর প্রতিকার চান।
এর পর সকাল সাড়ে নয়টার দিকে রুবেল তাঁর সহযোগীদের নিয়ে তাঁদের বাড়িতে এসে তাঁর ও পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা চালান।
অন্যদিকে রুবেলের মা আশুরা বেগম জানান, প্রতিপক্ষ তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেয়। সে অপবাদের প্রতিবাদ করলে তাঁর ছেলে, তিনি ও তাঁর মেয়ে হামলার শিকার হন।
আওয়ামী লীগের নেতা শাহদাত্ আলী মঞ্জু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্কুলছাত্রীর মা তাঁর কাছে রুবেলের বখাটেপনার বিষয়ে জানিয়ে বাড়ি ফেরার পথে হামলার শিকার হন।
ঘটনার তদন্তকারী সেনবাগ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. নোমান প্রথম আলোকে জানান, রুবেল স্কুলছাত্রী রুপাকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করত বলে স্থানীয় তদন্তে নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং আজ সে তাঁর সহযোগীদের নিয়ে ওই স্কুলছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে হামলা চালায়।
নোয়াখালীর সেনবাগে ইভটিজিংয়ের বিচার চাওয়ায় স্কুলছাত্রীর বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন বখাটে যুবক ও তাঁর সহযোগীরা। এ ঘটনায় স্কুলছাত্রীর মাসহ পাঁচজন এবং পাল্টা হামলায় বখাটে যুবকসহ তিনজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার সকালে উপজেলার কাদরা ইউনিয়নের মগুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিরা হলেন স্কুলছাত্রীর মা ফাতেমা আক্তার (৪৫) ও তাঁদের পরিবারের সদস্য সখিনা বেগম (৪০), আলেয়া বেগম (৩৫), শাহেনা আক্তার (২৪) ও কোহিনুর বেগম (৪৫) এবং বখাটে মো. রুবেল (১৮), তাঁর মা আশুরা বেগম (৪০) ও ছোট বোন রাশেদা বেগম (১২)। এর মধ্যে আলেয়া বেগমকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে এবং অন্যদের সেনবাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিত্সাধীন স্কুলছাত্রীর মা ফাতেমা বেগম জানান, তাঁর মেয়ে স্থানীয় এম এ আলী উচ্চবিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শাখার নবম শ্রেণীর ছাত্রী রুপাকে পার্শ্ববর্তী বাড়ির ইসমাইল হোসেনের বখাটে ছেলে রুবেল (১৮) স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করতেন। যার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি আজ সকাল নয়টার দিকে একই গ্রামের বাসিন্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শাহদাত্ আলী মঞ্জুর বাড়িতে গিয়ে সামাজিকভাবে এর প্রতিকার চান।
এর পর সকাল সাড়ে নয়টার দিকে রুবেল তাঁর সহযোগীদের নিয়ে তাঁদের বাড়িতে এসে তাঁর ও পরিবারের লোকজনের ওপর হামলা চালান।
অন্যদিকে রুবেলের মা আশুরা বেগম জানান, প্রতিপক্ষ তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেয়। সে অপবাদের প্রতিবাদ করলে তাঁর ছেলে, তিনি ও তাঁর মেয়ে হামলার শিকার হন।
আওয়ামী লীগের নেতা শাহদাত্ আলী মঞ্জু ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, স্কুলছাত্রীর মা তাঁর কাছে রুবেলের বখাটেপনার বিষয়ে জানিয়ে বাড়ি ফেরার পথে হামলার শিকার হন।
ঘটনার তদন্তকারী সেনবাগ থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. নোমান প্রথম আলোকে জানান, রুবেল স্কুলছাত্রী রুপাকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করত বলে স্থানীয় তদন্তে নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং আজ সে তাঁর সহযোগীদের নিয়ে ওই স্কুলছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে হামলা চালায়।
সূত্রঃ Click This Link