somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গুম হয়ে যাচ্ছে গণতন্ত্র !!! - চিন্তার বিষয় :| :|

২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রোববারের পত্রিকা পড়ার পর আরও চিন্তিত হয়ে আছি। মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেছেন, গুম ও নিখোঁজের কিছু ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সম্পৃক্ততার প্রমাণ পেয়েছে কমিশন। তাঁর এই সাহসী বক্তব্যের জন্য তাঁকে ধন্যবাদ; কিন্তু তিনি যা বলেছেন, তা উদ্বেগজনকও। এই উদ্বেগ আরও বেড়ে যায় যখন আমরা মিজানুর রহমান খানের লেখায় পাই গুমের একটি ঘটনার সঙ্গে র‌্যাবে থাকা একজন সেনাসদস্যের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ।

বাংলাদেশে বহু বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে র‌্যাব জড়িত ছিল। এ ধরনের ঘটনা বানানো হলেও র‌্যাবের একটি কৈফিয়ত থাকে। লাশ উদ্ধার হয় বলে তার ময়নাতদন্ত, সৎকার এবং ভবিষ্যতে বিচারের একটি সম্ভাবনা থাকে। গুমের ক্ষেত্রে এসব কিছুই থাকে না; থাকে না এমনকি ‘মৃত’ মানুষের জন্য প্রার্থনা করার সুযোগটুকু। এই পৈশাচিক অপরাধকে তাই নিকৃষ্টতম অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় আইন ও নৈতিকতা—উভয় বিচারে। পৃথিবীর ইতিহাস বলে, যে দেশের সরকার যত বেশি ফ্যাসিস্ট, সেখানে তত বেশি গুমের ঘটনা ঘটে। কম্পুচিয়া, ভিয়েতনাম, কলম্বিয়া, নিকারাগুয়া, জিম্বাবুয়ের মতো দেশে এসব ঘটনা প্রায়ই ঘটত একসময়। ইলিয়াসের নিখোঁজের ঘটনা আবারও এই প্রশ্ন জন্ম দিয়েছে যে আমরা কি সেদিকে যাচ্ছি? নাকি এরই মধ্যে এমন এক রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছি, যেখানে জনগণের নিরাপত্তার বড় শত্রু স্বয়ং রাষ্ট্র!

অতীতের বিশাল বর্ণনা বাকি রাখি। সাম্প্রতিক সময়ের কিছু ঘটনাই চরম অস্বস্তির জন্ম দেয় আমাদের মনে। সাগর-রুনির হত্যাকাণ্ডের পর এর তদন্ত তদারকির দায়িত্ব স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও নিয়েছেন—এ কথা বলেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে। পুলিশের আইজি হত্যাকাণ্ডের দুই দিন পর বলেছিলেন, তদন্তে প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী তদারকির দায়িত্ব নেওয়ার পরও সেই পুলিশি তদন্তের ফলাফল উচ্চ আদালতের ভাষায় কেমন করে তাহলে ‘জিরো’ হয়ে যায়! কেন এই তদন্তের দায়িত্ব অবশেষে দিতে হয় র‌্যাবকে, যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেই রয়েছে তদন্ত ‘গুম’ করার বা সাজানোর অভিযোগ! এ দেশের ইতিহাসে বিদেশি কূটনীতিকের খুন হওয়ার কোনো নজির ছিল না। সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের কিছুদিন পর রাজধানীর সবচেয়ে নিরাপদ জায়গায় খুন হন একজন পদস্থ সৌদি কূটনীতিক। কেন প্রায় দুই মাস পরও এমন একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর খুনের তদন্তে কোনো অগ্রগতি নেই? কেন দেশকাঁপানো এমন দুটো ঘটনায় একজনকে আজও গ্রেপ্তার করতে পারল না পুলিশ? মিডিয়ার এত জিজ্ঞাসা সত্ত্বেও কোথায় গায়েব হয়ে গেল সুরঞ্জিতের ঘুষ কেলেঙ্কারির ঘটনা, যার কারণে উদ্ঘাটিত হয়নি সেই গাড়িচালক আলী আজম?

সবশেষে কেমন করে রাজধানীর সবচেয়ে প্রটেকটেড একটি রাস্তা থেকে উধাও হলেন বিরোধী দলের একজন প্রথম সারির নেতা? এ ঘটনার পর বিএনপি, এমনকি আওয়ামী লীগের নেতাদের সাবধানে চলাফেরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে প্রথম আলোতে। বড় রাজনীতিবিদদের গানম্যান আছে, সঙ্গী-সাথি আছে, খবর নেওয়ার নেটওয়ার্ক আছে। তাঁরা সাবধানে থাকতে হয়তো সমর্থ। কিন্তু আমাদের মতো সাধারণ মানুষের কী হবে? প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বেডরুমে নিরাপত্তা দিতে পারবেন না। আবার আমরা দেখছি, রাজপথ থেকেও উধাও হয়ে যেতে পারে কোনো মানুষ। আইন-আদালত কোথাও নিষ্পত্তি হচ্ছে না কারও দায়দায়িত্ব!

এ পরিস্থিতি, বিশেষ করে সরকারের সঙ্গে ভিন্ন মত পোষণকারীদের জন্য অশনিসংকেত। এ পরিস্থিতি মানুষের প্রতিবাদ করার অধিকারের জন্য ভয়ংকর। এ পরিস্থিতি কখনোই গণতন্ত্র নয়, বরং গণতন্ত্রের মোড়কে ভয়াবহ ফ্যাসিবাদের ইঙ্গিতবাহী।

২.
প্রত্যক্ষদর্শীর জবানিতে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় যে বর্ণনা আমরা পেয়েছি, তাতে এটি সন্দেহ করার কারণ রয়েছে, সরকারের কোনো সংস্থার লোকেরা ইলিয়াসকে তুলে নিয়ে গেছে। যে নিখুঁত পরিকল্পনায় তাঁর গাড়িকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে তাঁকে নেমে আসতে বাধ্য করা হয়, যেভাবে সেখানে মাইক্রোবাসে তাঁকে তোলা হয় এবং ঘটনাস্থলে সাইরেন বাজানো যানের যে বর্ণনা আমরা পাই, তাতে এ ধারণা যে কারও জন্মাতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী অবশ্য বলেছেন, ইলিয়াস লুকিয়ে থাকতে পারেন আন্দোলনের ইস্যু তৈরি করার জন্য। সোহরাব হাসান তাঁর লেখায় ব্যাখ্যা করেছেন কতটা অবাস্তব এটি। আমি মনে করি, যে সরকারের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, দলীয়করণ আর ভারত-তোষণের অভিযোগের পাহাড় জমছে, তার বিরুদ্ধে আন্দালনের আর কোনো নতুন ইস্যুর প্রয়োজন নেই; বরং খতিয়ে দেখলে মনে হবে ইলিয়াসকে উধাও করার ঘটনার পেছনে সরকারেরই মোটিভ থাকতে পারে। প্রথমত, বিএনপি অভিযোগ করেছে, রেল মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ-বাণিজ্যের দুর্নীতি হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তা আড়াল করার জন্য ইলিয়াসকে গুম করা হয়েছে। বাস্তবতা হচ্ছে, তোলপাড় করা সুরঞ্জিতকেন্দ্রিক এ দুর্নীতির ঘটনা আসলেই অনেকটা আড়াল পড়ে গেছে ইলিয়াস গুম হওয়ার ঘটনায়। দ্বিতীয়ত, বিএনপির একজন নেতা টিপাইমুখবিরোধী আন্দোলনে সম্প্রতি ইলিয়াসের সোচ্চার ভূমিকাকেও আরেকটি কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তৃতীয়ত, আন্দোলনের মাঠ সচল রাখার ক্ষেত্রে ইলিয়াসের রয়েছে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা। ইলিয়াসের মতো একজন সুপরিচিত নেতা গুম হয়ে গেলে মাঠপর্যায়ে, বিশেষ করে সিলেট বিভাগে সরকারবিরোধী আন্দোলন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, এমনকি এটি বিএনপির কিছু নেতা-কর্মীকে আতঙ্কিত এবং আন্দোলনবিমুখও করে তুলতে পারে।

আমাদের মনে রাখতে হবে, এর আগে বিএনপির প্রায় দুই ডজন নেতাসহ শতাধিক মানুষ গুমের শিকার হয়েছে। কারও ক্ষেত্রেই তদন্তের কোনো সুরাহা হয়নি। দুই বছরে সরকার আমাদের কিছুই জানাতে পারেনি যে চৌধুরী আলম কোথায়, তাঁকে কে উধাও করেছে, তিনি মারা গেলে তাঁর লাশ কোথায়?

সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব যেকোনো নাগরিকের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়া। কোনো মানুষ উধাও বা খুন হলে দোষীদের গ্রেপ্তার করা এবং বিচারের জন্য সোপর্দ করা। সরকার যদি এটি করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে দুটো অনুসিদ্ধান্তই কেবল নেওয়া সম্ভব। এক. সরকার নিজে তা করেছে বলে বিচার করতে অনিচ্ছুক। দুই. সরকার অপরাধী শনাক্ত করতে বা অপরাধটির বিচার করতে অক্ষম বা অসমর্থ। যদি এর একটিও সত্যি হয়, তাহলে সেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার কোথায় থাকে? মানুষের নিরাপত্তা ও জীবন যদি রাষ্ট্রযন্ত্র কেড়ে নেয় বা তা কেড়ে নেওয়া মেনে নেয়, তাহলে সে রাষ্ট্রে গণতন্ত্র, মানবাধিকার আর আইনের শাসন কোথায় থাকে?

৩.
আমাদের কিছু উদ্বেগ এখনো দূর হয়ে যেতে পারে ইলিয়াস জীবিত অবস্থায় ফেরত এলে। কিন্তু তিনি কি বেঁচে আছেন এখনো? আমি জানি, যাঁরা প্রকৃত রাজনীতিক, যাঁরা দেশকে ভালোবাসেন, গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন, তাঁরা মনেপ্রাণে চাইবেন তিনি বেঁচে থাকুন। আওয়ামী লীগের মতো সুদীর্ঘকালের গণতান্ত্রিক দলে এমন বহু নেতা-কর্মী আছেন, যাঁরা ইলিয়াসের ঘটনায় উদ্বিগ্ন। তাঁর অন্তর্ধানের প্রথম দিনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর কথাবার্তায় তাঁদের উদ্বিগ্ন ও বিব্রত মনে হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কিছু দুর্ভাগ্যজনক মন্তব্যের পর আওয়ামী লীগের দু-একজন নেতাকে তাঁর মতো করে কথা বলতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী যেহেতু বলেছেন, ইলিয়াসকে খালেদা জিয়াই লুকিয়ে থাকতে বলে নাটক সাজিয়েছেন, তাঁকে ভুল প্রমাণ করার জন্য নিশ্চয়ই পুলিশ-গোয়েন্দা কাজ করবে না। অন্য বহু তদন্তের মতো সময়ক্ষেপণের মাধ্যমে এটিও ঝুলিয়ে দেওয়া হতে পারে তাই। সরকারের কাজের যা প্যাটার্ন, এ ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য আরও ভয়াবহ কোনো ঘটনাও হয়তো ঘটানো হতে পারে বাংলাদেশে।
আমি জানি, দেশজুড়ে গুজব আছে ইলিয়াসকে ফেরত দেওয়া হতে পারে জীবিতাবস্থায়। কিন্তু এটি বিশ্বাস করা কষ্টকর। যেখানে কোনো তদন্তের আগে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে এটি বিরোধী দলের নেত্রীর সাজানো নাটক, সেখানে ইলিয়াস এমন একটি বিবরণ নিজে থেকে দিতে রাজি হলেই কেবল তাঁকে জীবিত ফেরত দেওয়া সম্ভব। নিজের জীবন রক্ষার্থে এবং সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে ইলিয়াস হয়তো সাময়িকভাবে রাজি হতে পারেন এতে। কিন্তু তাতে এই হীন অপরাধের জন্য দায়ী ব্যক্তিরা রক্ষা পাবে, প্রকৃত ঘটনা নিয়ে কুৎসিত কাদা ছোড়াছুড়ি অব্যাহত থাকবে, দেশবাসী আরও বিভ্রান্তিতে পড়বে।
আমরা তবু চাই, ইলিয়াস ফেরত আসুন। কারণ, শাহ্দীন মালিকের গতকালের অসাধারণ লেখা থেকেই বলছি, ‘এভাবে চলতে থাকলে দেশে রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের আকাল পড়বে। বহাল তবিয়তে থাকবে শুধু র‌্যাব।’

যত দূর মনে করতে পারি, প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে র‌্যাবের দিকে ইঙ্গিত করে বিরোধী দলকে বলছেন, আপনাদের সৃষ্টি করা বাহিনীই আপনাদের খাবে! বিএনপির কি এখন বোধোদয় হচ্ছে, কী ভয়ংকর আগুন নিয়ে খেলেছিল তারা র‌্যাবের মাধ্যমে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড শুরু করে? আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি কি বুঝতে পারছেন, আপনার আমলে গুম-সংস্কৃতি বিস্তার হওয়ায় কোন দাবানল তৈরি হচ্ছে দেশে? গুম হওয়া যদি স্বাভাবিক হয়ে পড়ে, তাহলে কে জানে গণতন্ত্রই এক দিন গুম হয়ে যায় নাকি এ দেশে!
আমরা সত্যিই আশঙ্কিত!

পাদটীকা: এই লেখা যখন লিখছি, দেশে তখন হরতাল চলছে বিরোধী দলের আহ্বানে। হরতালের দিন এবং আগের দিন সহিংসতায় নিহত হয়েছেন দুজন, আহত হয়েছেন অনেকে, বেশ কিছু যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। আমরা হরতালের অধিকারে বিশ্বাসী, কিন্তু হরতালে নিহত-আহত হওয়ার ঘটনা আর ধ্বংসযজ্ঞ এই অধিকারের আওতায় পড়ে না। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।




সৌজন্যঃ আসিফ নজরুল
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×