জ্বিবা কাটতে হবে বাচালতার জন্য
প্রসোব কাটতে হবে
অঙ্গনার অতনু ভোগে ।
বুঝা যাবে না অণ্ডজ ।
•
অতএব-
বুড়ো ঈশ্বরটা এখন চোখেও দেখছে না
সাপের গায়ের মত শরীর ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে
ঝলছে উঠছে থাকথাক বেদনাগুলো
ঘাপটি মেরে লুকিয়ে আছে
টিউলিপ ডিম্বাশয়ে ।
•
তজদিগ হচ্ছে নরাঙ্গণাদের নিয়ে-
নরাঙ্গণা ডাকে , কলিচুনে জ্বিবা ঝলসায়
হায় ভদ্র , হায় শুদ্ধ , হায় চলাচল
হাত ধূয়ে নরাঙ্গণা
দুধ যদি না পাস
ঝালের প্রলেব দিয়ে ধূয়ে দে
কত ক্ষুধাময়-ধর্য্য কত সুখাতুর
অশান্তি কত বিবৃত ।
•
দেরে নরাঙ্গণা নাকের দুষ্ট ব্রণ
চিরে খোসে দে পচাভাতের গুটি
হাত দে বিব্রত থিরথির
বিপ্রলব্ধ একখানা অহংকার
আর নয় , হয়েছে
সব হয়েছে
যা হয়-নি
ভোরে পিওন এসে
সব জানিয়ে দিয়েছে ।
•
এখন তো আমি চঞ্চল
দেনা নরাঙ্গণ একখখনা অস্ত্র
আমার তন্দ্রাকে হৃদয়হীনা করে দেই
সত্যি বলছি-মারবার সময়
ইষ্টনাম কানে দিয়েই মারব
ওকে একবার সুযোগ দিব
যাতে বলতে পারে
বুড়ো ঈশ্বরটার নাম
ওকে একবার সুযোগ দিব
যা-তে জন্তুর বিবরে পালাতে পারে
হ্যাঁ হ্যাঁ আমি সত্যি বলছি
শাসনের ছলে একটুও হাসব না
শুধুই কাঁদব
শুধুই চিৎকার করে বলব
লিপ্সা নেই , বে-এক্তিয়ার নেই
বিগর্হনা নেই
নরাঙ্গণা শুধু
তুমি ছাড়া
শুধু ,তুমি ছাড়া ।কেউ নেই……
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০