গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের গণতান্ত্রীর রাজনৈতিক ইতিহাস না বেশি দিনের, না বেশি পুরান, বা বেশি মজবুত। সংবিধান বলে এ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। এখানে নেতা - সরকার নির্বাচন এবং নির্বাচিত করবে জনগণ। জনগণ ঠিক করবে কে তাদের সেবা করবে, কে বা কারা জনগনের পক্ষে অধিকার এবং দাবি সমূহ নিয়ে কাজ করবে, পরিচালনা করবে এ রাষ্ট্র।
তবে, যখনি ক্ষমতার পালাবদলের হাওয়া লাগে; তখনি এ দেশের জনগণ রাজনৈতিক দলের তামাশা - নাটক দেখতে পায়। দেখতে পায় তাদের আসল চেহারা। এ রাষ্ট্র কাদের দ্বারা পরিচালিত হবে তা ঠিক করে দিবে এ রাষ্ট্রের জনগণ। রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠানের নিয়মনীতি অনুসারে চলবে রাষ্ট্র। রাষ্ট্রের পরিচালক, রাষ্ট্র প্রধান - রাষ্ট্রপতি করবেন সব দেখবাল।
মেয়াদের ধারাবাহিক পালাবদলে ক্ষমতার পালাবদল হবে। যারা জনগণের মঙ্গলের জন্য কাজ করবে, জনগণ তাদের ক্ষমতায় আসিক করবে। বিশ্বাস - আস্তার জায়গা জনগণের মনে জন্ম দিতে হবে। জনগণের স্বপ্ন বাস্তবায়নে সচেষ্ট হয়ে কাজ করার ইচ্ছা জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে।তবেই জনগণ ভালবেসে কাছে টেনে নিবে।
দুঃখজনক হলেও বাস্তবতা হল, ক্ষমতার পালাবদলের হাওয়া যখন শুরু হয়। নতুন - নতুন রাজনৈতিক পদ্ধতি দেখা যায়। এ পদ্ধতি রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে জনগণের জন্য, জনগণের ক্ষমতায়কে এগিয়ে নেওয়ার জন্য নয়। এ পদ্ধতি ক্ষমতায় নিজের অবস্থানকে আরো মজবুত করার। ক্ষমতায় আসিন থাকার জন্য পশ্চিম হোক বা পশ্চিমা হোক, বা বহুজাতিক কোম্পানি হোক কারো সাথেই এ রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্রের জনগণকে সওদা করতে দ্বিধাবোধ করা হয় না। যেমনটি হচ্ছে-
দেশে - বাইরে বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে আসিন হওয়া সরকারের পালাবদলের হওয়া আজকে খুব জুড়ে লেগেছে, এমনটি মনে হলেও আসলে না। ক্ষমতার পালাবলদে আর কিছু সময় আছে।
এখন দরকার, জনগণের ক্ষমতায়ান নিশ্চিত করণ। যা করবেন জনগণের প্রধান, রাষ্ট্রের প্রধান; রাষ্ট্রপতি।
জনগণের ক্ষমতায়ান- গণতন্ত্রের জন্য রাষ্ট্র প্রধান কী করবেন তা আজকে হলেও প্রশ্নবিদ্ধ,কারা করল! কেনই বা করল, নাকি আবার নতুন করে জনগণের ক্ষমতায়নকে কলা দেখিয়ে নদী পার হওয়ার স্বপ্ন, গনতন্ত্র হত্যাকারী চক্রের। সাধু সাবধান !!!