somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি বাস্তবিক গল্পঃ হায়েনার থাবা

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সৌরভ চরিতঃ
এই গল্পের প্রধান চরিত্র সৌরভ এদেশের একটি স্বনামধন্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে।সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট থেকে গ্র্যাজুয়েট হবার প্রহর গুনছে।আর বাকি একটি মাত্র টার্ম।এরপরই কত আনন্দ বেদনার কাব্যে জড়িয়ে থাকা স্বপ্নের এ বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে ওকে পদার্পন করতে হবে বাস্তবতায় ঘিরে থাকা অচেনা এক জগতে।
সৌরভ বরাবরই খুব ভাল ছাত্র।খুব সহজেই চাকরি পেয়ে যাবে এ নিয়ে ও খুব আশাবাদী।তারপর বাবাকে বহু বছর ধরে বয়ে বেড়ানো সংসারের দায়িত্ত থেকে বিশ্রাম দিয়ে নিজে তুলে নেবে আপন হাতে। এভাবেই সৌরভ প্রতিনিয়ত তার মনে নানা রঙের স্বপ্নের জাল বুনে যায়।এই হল আমাদের গল্পের সৌরভ।

তৃষা চরিতঃ
তৃষা একই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্রী। ও পড়ছে সি.এস.ই তে। স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে অনেক নতুন নতুন স্বপ্নকে সঙ্গী করে।ওর সপ্ন খুব বড় একজন পোগ্রামার হবে।দেশের আইটি বিভাগকে নেতৃত্ব দেবে সামনে থেকে।আর তাইতো বাবা মায়ের ইচ্ছের বিরুদ্ধে মেডিকেল বাদ দিয়ে ভর্তি হয়েছে এখানে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি দিনই তার কাছে হাজির হয় নতুন নতুন স্বপ্ন নিয়ে।
এমনই হল আমাদের গল্পের তৃষা চরিত।

মুকিত ও তার সহচরঃ
একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া ছাত্র কিন্তু ভিন্নতা অনেক।কলেজ জীবনে খুব নামকরা ছাত্র ছিল।এইচ.এস.সি পরীক্ষায় সম্মলিত মেধা তালিকায় রাজশাহী বোর্ডে তৃতীয় হয়েছিল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্পনের পর থেকে সেসব গৌরবময় স্মৃতি একে একে বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাচ্ছে।
আজ মুকিতের সহপাঠীরা যেখানে স্বপ্ন দেখে এদেশে গাড়ি উৎপাদনের সেখানে তার স্বপ্ন রাজনীতির দড়ি বেয়ে সফলতার শিখরে আহরন করা। আর তাইতো আজ সে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী। সিনিয়র বড় ভাইদের প্রভাবে ও প্রশ্রয়ে সে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম থেকেই ছাত্র রাজনীতিতে জড়িয়ে যায়। প্রায় দুবছরে ‘ছাত্র রাজনীতির সরলপাঠ’ সে আত্নস্থ করেছে দক্ষতার সাথেই।আর তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে সে যথেষ্ট নাম অর্জন করেছে তা সুনাম কিংবা দুর্নামই হোক। সাধারন ছাত্রছাত্রীরা মুকিত ও তার দলকে ভয়,আতঙ্ক ও বিতৃষ্ণা মিশ্রিত এক অনুভূতি নিয়ে এড়িয়ে চলে। দলীয়করণে জর্জরিত প্রশাসন ও সিনিয়র লীগ কর্মীদের প্রশ্রয়ে মুকিতের দল ক্যাম্পাস জুড়ে আতঙ্ক বিস্তার করে রেখেছে।

ঘটনা একঃ হায়েনার লালায়িত রূপ
মুকিত বিশ্ববিদ্যালয়ের জিরো পয়েন্টে তার অনুগত আরও তিনজন ছেলেকে নিয়ে বসে আছে। হঠাৎ তার পাশে বসা একটি ছেলে বলে উঠল,”মুকিত ভাই,নতুন মাল!”
মুকিত সামনে তাকিয়ে দেখল প্রথম বর্ষের কয়েকজন ছাত্রী।একজন ছেলে উচ্চস্বরে মেয়েগুলোকে উদ্দশ্য করে গেয়ে উঠল ‘শীলা কি জাওয়ানি....’।মেয়েগুলো ভয় পেয়ে চলে যাচ্ছিল। কিন্তু একজন মেয়ে ঘুরে ছেলেগুলোর দিকে ফিরে তাকালো ঘৃণাভর দৃষ্টিতে। মেয়েটি ছেলেগুলোর কাছে এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করল,”আমাদের এভাবে উত্ত্যক্ত করছেন কেন?”
মুকিতের পাশের একজন ছেলে বলে উঠল,”আমাদের সাথে পরিচিত না হয়ে চলে যাচ্ছলে কেন?আমাদের কি পছন্দ হয়না?”
মেয়েটি কি উত্তর দিবে বুঝতে পারছিল না।তখন অন্য মুকিত বলে উঠল,”এই মেয়ে তুমি কি খালি আছ?”
মেয়েটি ওদের কথা কিছুই বুঝতে পারছিল না।এরপর ছেলেগুলো এমন সব অশালীন কথা বলল যে মেয়েটি আর তা সহ্য করতে পারছিল না! মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে পরে যাচ্ছিল!
এই মেয়েটিই হচ্ছে আমাদের গল্পের প্রথমে বর্ণিত তৃষা চরিত।
পাশ দিয়ে চতুর্থ বর্ষের সৌরভ ও তার বন্ধু যাচ্ছিল।তারা একটি মেয়েকে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যেতে দেখে সেখানে দৌড়ে গিয়ে মেয়েটিকে ধরল। সৌড়ভ ছেলেগুলোকে জিজ্ঞেস করল তোমরা ওকে এমন কি বলেছ যে ও অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাচ্ছিল।
মুকিতের প্রত্যুত্তর,”এর উত্তর কি তোমাকে দিতে হবে? তুমি আমাদের বলার কে? বাঁচতে চাইলে এখান থেকে চলে যাও!”
ছেলেটির এরকম উদ্ধত কথায় সৌরভ নিজেকে ঠিক রাখতে পারল না। ও ছেলেটির গালে ঠাস করে একটি চড় বসিয়ে দিল। মুকিত ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে সৌরভের উপর ঝাপিয়ে পড়ল। তার সাথের সঙ্গীরা যখন বুঝতে পারল যে ইনি সিনিয়র একজন বড় ভাই তখন ওরা মুকিতকে ছাড়িয়ে নিয়ে গেল।যেতে যেতে মুকিত বলল,”সিনিয়র হুয়ছিস তো কি হয়েছে? আমি কাউকে কেয়ার করি না! আমি তোকে দেখে নেব!”
১ম ঘটনার সমাপ্তি এখানেই।

ঘটনা দুইঃ সন্ত্রাসীদের কালো হাত
সৌরভ একা তার রুমে বসে থিসিসের কাজ করছিল। এমন সময় তার দড়জায় কড়া নাড়ার শব্দ শুনে সে এগিয়ে গেল। দড়জা খোলার সাথে সাথে কিছু বোঝার আগেই পাঁচটি ক্রোধে উন্মত্ত মুখ তার উপর ঝাপিয়ে পড়ল যার মধ্যে একটি ছিল নরপশু মুকিত। এরপর ওরা শুরু সৌরভের উপর মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন শুরু করল। আশে পাশের রুমগুলো খালি থাকায় সৌরভের আর্ত চিৎকার শুনে তার তাকে সাহায্য করার মত কেউ এগিয়ে এল না বা আসতে পারল না।
অন্যদিকে তৃষাকে মেডিকেলে ইমার্জেন্সিতে ভর্তি করা হয়েছে।তৃষা নিজ ভার্সিটিতে বখাটেদের অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্নহত্যার চেষ্টা করেছিল!

অদ্ভুত প্রশাসন, অদ্ভুত আচরনঃ
উপাচার্য সিন্ডিকের জরুরী বৈঠক ডেকেছেন। তার ভবনের ভাইরে হাজারো ছাত্র স্লোগান দিচ্ছে,”সন্ত্রাসীদের কালো হাত ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও”...”আজীবন বহিষ্কার,ছাত্রসমাজের অঙ্গীকার!” উনি নতুন উপাচার্য হয়েছেন। এরই মধ্যে এই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা তাকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে দিয়েছে। তিনি কোন ভাবেই চান না তার নিজের পদটি কোন ঝুকির মধ্যে পড়ুক। তাই খুব ঠান্ডা মাথায় সিধান্ত নিতে হবে। তার সবচেয়ে বড় সুবিধা তিনি সহ সিন্ডিকেটের ২২ জন সদস্যের ১৯ জনই লীগপস্থী!
সিন্ডিকেটের সবচেয়ে জুনিয়র ও নিরপেক্ষ সদস্য রিয়াজ আলম প্রথমে ছাত্রদের দাবি উত্থাপন করলেন,” আজ সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের কর্মীদের দ্বারা গুরুতর আহত মেধাবী ছাত্র সৌরভ ও মেধাবী ছাত্রী তৃষার লাঞ্ছিত হবার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সমাজ তীব্র ধিক্কার ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছে। এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার জন্য দায়ী ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে আজীবন বহিষ্কারের জন্য আমরা একদফা দাবি পেশ করছি।আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।“
রিয়াজ আলম বললেন,”স্যার,ছাত্রদের দাবী সত্য ও যুক্তিসঙ্গত।তাই আমাদের তাদের দাবী মেনে নেওয়া উচিত!”
উপাচার্য উত্তর দিলেন,”আপনি যেভাবে বললেন সেভাবে বললে তো হবে না!আর দোষ নিশ্চয় মেয়েটির!একজন মেয়ে একই সাথে দুইজনের সাথে সম্পর্ক...ছি ছি ছি!”
রিয়াজ আলম বললেন,”স্যার আপনি এসব কি বলছেন? এমন কোন ব্যাপারই ছিল না!?”
উপাচার্য বললেন,”আমাদের অনেক কিছু মাথায় রাখতে হবে!মুকিত ছেলেটার পলিটিকাল ব্যাকআপ খুব স্ট্রং।তাছাড়া এই মাত্র মন্ত্রীসভার সদস্য ‘ক’ আমাকে ফোন করে বললেন তার দলের কর্মীদের বিরুদ্ধে যেন কোন একশন নেওয়া না হয়।এতে সামনের নির্বাচনে প্রভাব পড়বে!আমরা তার কথা উপেক্ষা করে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারি না!”
রিয়াজ আলম বলে উঠলেন,”কিন্তু স্যার এটাতো অন্যায়! আর বিশ্ববিদ্যালয় তো স্বায়ত্তশাসিত! তাই আমরা যে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারি।”
ভিসি বললেন,”চাকরিতে ঢুকেছেন মাত্র দুবছর। এসব আপনি এত সহজে বুঝবেন না্তাছাড়া আপনার চাকরির প্রতি আপনার মমতা না থাকতে পারে কিন্তু আমাদের আছে।”
রিয়াজ আলম খুব হতাশার সাথে লক্ষ্য করলেন একজনও ভিসি স্যারের কথার প্রতিবাদ কছে না।সবাই তার কথার প্রতি সমর্থন দেখাচ্ছে।রিয়াজ আলম হতাশার সাথে বললেন,”তাহলে স্যার,আমরা কি করব এখন?”
ভিসি খুব আরামের সাথে বললেন,”কিছুই করব না!”
রিয়াজ আলম অবাক হয়ে বল্লেন,”তার মানে স্যার?”
ভিসির উত্তর,” আমরা অপেক্ষা করব। ছাত্ররা চিৎকার করবে,এক্সময় ক্লান্ত হবে এবং ফিরে যাবে! আর কিছু ছাত্র বিক্ষুব্ধ হয়ে ভাংচুর করবে।আমরা এই সুযোগটাই নেব! তারপর এই অজুহাত দেখিয়ে ইমার্জেন্সি হল খালি করার নোটিস ও অনির্দিষ্ট কালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণা,ব্যাস! এসব সমস্যা কখনো শেষ করতে হয়না। সমস্যা জাগিয়ে রাখতে হয়।পাছে,ফায়দাটা আপনার আর আমারি।বুঝলেন রিয়াজ সাহেব?”
এরপর উপাচার্য তার সেক্রেটারীকে বললেন,”পুলিশ কমিশনারকে ফোন লাগাও।ক্যাম্পাসে এখন বেশ কিছু পুলিশের দরকার আছে।আমাদের নিরাপত্তার জন্যি।আর কিছু দাঙ্গাকারীকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য তো বটেই!”
এভাবে আমাদের প্রতিটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আন্দোলনের এভবেই সমাপ্তি ঘটে।বিচার হয়না সৌরভদের উপর হামলাকারী কিংবা তৃষাদের অপমানকারী নরপশু মুকিতদের! কারন তারা যে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় পরম আদরে লালিত!

উৎসর্গঃ বুয়েটের মেধাবী ছাত্র ঈশানকে যিনি আমাদের আজকের এই আন্দোলনের সবচেয়ে বড় প্রেরণা হয়ে কাজ করছেন।








সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩০
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×