মূল কালপ্রিট আর্মির পা চাটা তথাকথিত গণতান্ত্রিক রাজনীতিকরা। যুগের পর যুগ ধরে sea port, airport, civil aviation, Biman, Foreign Affairs এর মত খাটি সিভিল যায়গায় আর্মি কে মাথার উপর বসানো হয়েছে। Prison, Fire service, Anser বাহিনিতে মাথার উপর আর্মি। কেন ঐখানে একটিও দক্ষ লোক নেই? ভালো মানুষ নেই?
হাসপাতাল, চিনিকল, রেলস্টেশন কোথাও নিস্তার নেই। আমি সামরিক আমলের কথা বলছিনা। এহেন ন্যক্কারজনক কমর্টা হয় 'ব্লাডি সিভিল' আমলেই।
অথচ পৃথিবীর সর্বাধিক অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতিনিমজ্জিত রাস্ট্রগুলোর প্রধান বৈশিস্ট ওগোলো মিলিটারি শাসিত বা প্রভাবিত। কেনিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, বার্মা। সামরিক ক্রয় খাতের দুর্নিতি 'ভুখানাংগা তৃতীয় বিশ্বের' সিমানা পেরিয়ে 'সাদা বিশ্ব' কে ও আলোচিত রাখে।
বিডিআরের ঘটনা হিমশৈলের চুড়ামাত্র। বরফটা আরো অনেক বড়।
দেশের প্রতিটি বিভাগের লক্ষ সিভিলিয়ানের বুকে অনেক জ্বালা আছে। গুমরে মরা জুলুমের যন্ত্রনা তাদেরকে প্রতিনিয়ত দগ্ধ করে। অস্ত্র নেই, তাই কিছু বলতে পারেননা।
সরকার যদি মনে করে, রাতের আধাঁরে অস্ত্রের জোরে নয়, কোটি নাগরিকের প্রত্যক্ষ ভোটে তারা দায়িত্বে এসেছেন, তাহলে যা করবেন-
১। সিভিল সকল প্রতিস্টান থেকে মিলিটারি কর্তা প্রত্যাহার।
২। প্রয়োজন হলে স্থায়ি ভাবে কাউকে সেখানে ন্যস্তকরন (অতিথি পাখির মত নয়)
৩। অবসরপ্রাপ্ত ও চাকুরিরত মিলিটারিদের সম্পদের হিসাব।
৪। সকল মিলিটারি ক্রয়ের পুনাংগ অডিট প্রকাশ।