মুঠোফোনে শিক্ষার্থীদের তথ্য পাবেন অভিভাবক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা গেছে, অটোমেটেড স্টুডেন্টস সিস্টেম নামের এই সফটওয়ার ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর উপস্থিতি-অনুপস্থিতিসংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্যাদি অভিভাবকদের জানানো হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের চাহিদা অনুযায়ী ঢাকার একটি সফটওয়্যার কোম্পানি নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে তাদের এই সফটওয়্যারটি তৈরি করে দিয়েছে।
সফটওয়্যার ব্যবস্থার উদ্বোধন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি সালেহ মোহাম্মদ তানভীর জানান, সব শিক্ষার্থীকে ছবিসংবলিত একটি 'প্রক্সিমিটি কার্ড' দেওয়া হবে। ওই কার্ডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি-অনুপস্থিতিসংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করা হবে। পরে অভিভাবকদের মুঠোফোন নম্বরে খুদেবার্তার মাধ্যমে জানানো হবে শিক্ষার্থী কখন প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছে কিংবা অনুপস্থিতির খবর। এ ছাড়া সপ্তাহে, মাসে ও বছরে একজন শিক্ষার্থীর উপস্থিতির হার, পরীক্ষার ফল, শিক্ষার্থীদের বেতন, বকেয়া বেতন ইত্যাদি তথ্য মুঠোফোনে খুদেবার্তা আকারে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে ক্লাসে শিক্ষকদের উপস্থিতির জন্য নাম ডাকার প্রয়োজন হবে না। শ্রেণীশিক্ষকের কাছে ক্লাসে কতজন শিক্ষার্থী উপস্থিত থাকবে, এ তথ্যও বার্তার মাধ্যমে চলে যাবে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, "এই ব্যবস্থা চালু করার মাধ্যমে প্রতিটি শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের সঙ্গে একটা টিম ওয়ার্ক গড়ে উঠবে। শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সার্বিক মানোন্নয়ন সম্ভব হবে।"
যেভাবে কাজ করবে:
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, বিদ্যালয়ের মূল ফটকের পাশেই একটি যন্ত্র বসানো থাকবে। শিক্ষার্থীরা প্রক্সিমিটি কার্ড সঙ্গে নিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশ করলে তাদের উপস্থিতি যন্ত্রে ধারণ হয়ে যাবে। প্রতিটি শিক্ষার্থীকে নির্দিষ্ট নিবন্ধন নম্বরসংবলিত কার্ড দেওয়া হবে। সে অনুযায়ী তথ্য জমা হবে এবং ওই শিক্ষার্থীর অভিভাবককে এসব তথ্য সরবরাহ করা হবে। একজন অপারেটর থাকবেন, যিনি ওই যন্ত্রটি চালাবেন। তিনি জানান, বিদ্যালয়ে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা তিন হাজার ৬০০।
সূত্র :: প্রযুক্তি ডেস্ক/বাংলাএক্সপ্রেস/২৭ অক্টোবর, ২০১০/০৯৫৫ঘ./এমআর
![](https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/css/images/generic-ads-580x400.jpg)
শোকের উচ্চারণ।
নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?
৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?
মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন
আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন
প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।
এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন
আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন