somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া-লাওস ভ্রমণ ২০২৩-পার্ট -০৩ (শেষ)

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

লাওসঃ

গত পর্বে আমি কম্বোডিয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করেছি । আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে লাওস ট্যুর প্ল্যান করতে পারেন ও কোন কোন জায়গা ঘুরে আসবেন।
ভিসাঃ

লাওস ঘুরতে যেতে চাইলে প্রথমে যেটা আপনাকে চিন্তা করতে হবে সেটা হল ভিসা। আপনি এই ভিসা লাওস এর বিভিন্ন দেশের এম্বাসি থেকে সংগ্রহ করতে পারেন। তবে বাংলাদেশ থেকে নেওয়ার সুবিধা থেকে ভিন্ন দেশ থেকে নেওয়া আরও সুবিধা । এর মধ্যে আমরা বেশি ভাগ প্ল্যান করে থাকি থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়া থেকে ভিসা নেওয়া । তবে থাইল্যান্ড থেকে একটু কষ্ট হয় যদি আপনি ইনভাইটেশন আনতে না পারেন। এই জন্য আমরা সব সময় প্ল্যান করে থাকি কম্বোডিয়া থেকে ভিসা করার। কারন সবচেয়ে সহজ ও সমস্যা বিহীন ।
আপনি যে দিন থাইল্যান্ড/ভিয়েতনাম থেকে কম্বোডিয়া ঘুরতে যাবেন অবশ্যই সেই দিন দিলে আপনার সময় কম লাগবে । অনেকে আছেন কম সময় নিয়ে প্ল্যান করেন তাদের জন্য এই টিপস । আমি যে দিন কম্বোডিয়া গিয়েছি সেই দিন লাওস ভিসা করার জন্য জমা দিয়েছি।

মনে রাখবেন কম্বোডিয়া যাওয়ার দিন যেন কোন ছুটির দিন না হয় শনি/রবিবার । আমার কম্বোডিয়া ফ্লাইট ছিল সকাল ৮.১৫ মিনিটে ১ ঘন্টা ১০ মিনিট মধ্যে আমি কম্বোডিয়া পৌঁছে গিয়েছি এবং ইমিগ্রেশন শেষ করে ( কম্বোডিয়া সম্পর্কে জানতে আমার আগের পোস্ট পার্ট -২ পড়ুন) চলে গিয়েছি লাওস এম্বাসিতে।
বিমান বন্দর থেকে টুকটুক নিয়ে ( ৫ ডলার) দিয়ে লাও এম্বাসিতে চলে গিয়েছি। তবে একটা কথা কম্বোডিয়াতে লাওস কে লাও বলে বেশি জানে।

সেখানে একটা ফর্ম রয়েছে সেটা পূরণ করে আপনার একটা পাসপোর্ট সাইজ যদি না থাকে (৪৫/৩৫) ছবি দিয়ে সাথে ৬০ ডলার জমা নিয়ে আপনাকে একটা রিসিট দিবে পরের দিন সকাল ৯-১১ মধ্যে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন। ১ মাসের ভিসা সহ আপনি পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন।

ভ্রমণঃ
আমি তখন কম্বোডিয়া সিয়ামরেপ ছিলাম । সেখান থেকে লাওস যাওয়ার জন্য একটা এজেন্ট থেকে মিনিবাসের টিকেট কেটে ছিলাম । যার দাম ৩৫ ডলার নিয়েছে। এখন অনেকে বলতে পারেন এত দাম কেন? তবে হিসাব করলে কম আছে। যেমন
১# সিয়ামরেপ টু স্ট্রাং ষ্ট্রাইং (Stung Treng) - ২০ ডলার নিচে নেই। বরং ২৫ ডলার নিয়ে থাকে।
২# স্ট্রাং ষ্ট্রাইং (Stung Treng) টূ লাওস বর্ডার ৮/১০ ডলার ।
৩# লাওস বর্ডার টু পাকসে সিটি ১০/১৫ ডলার ।
সব কিছু মিলিয়ে ৩৫ ডলার আমার প্যাকেজ ভালো । এক গাড়ীতে লাওস পাকসে সিটিতে যেখানে আপনার হোটেল ড্রপ করে দিয়ে আসে।



-- ইমিগ্রেশন
আমার দেখা পৃথিবীর সব থেকে দুর্নীতি গ্রস্ত ইমিগ্রেশন লাওস ও কম্বোডিয়া বর্ডার। আমাদের গাড়ীতে আমি এক মাত্র বাংলাদেশী বাকি সব অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকান ছিল । সবাইকে বলতে শুনেছি কম্বোডিয়া বর্ডার ভালো নয় কিন্তু আমার উল্টো অভিজ্ঞতা । কম্বোডিয়া বর্ডারে গেলে সেখানে এক অফিসার আমার হাতের ফিঙ্গার নিয়ে অন্য জন সিল দিয়ে পাসপোর্ট দিয়ে দিল । সেখানে বড় করে লেখা আছে কোন টাকা লেনদেন করবেন না যদি আগে এটা ছিল না ।কম্বোডিয়া নতুন সরকার আসার পরে হয়ত এমন হয়েছে। তবে অনেকে বিপদে ফেলে টাকা নিতে শুনেছি।

যেহেতু আমার অভিজ্ঞতা ভালো তাই খারাপ না বলা উচিত। কম্বোডিয়া ইমিগ্রেশন শেষ করে যখন লাওস ইমিগ্রেশন গেলাম সেখানে দুইটা কাউন্টার একটা অনএরাইভাল ভিসার জন্য আর অন্যটী যাদের ভিসা রয়েছে তাদের জন্য ।
যথারীতি আমার পাসপোর্ট ( বাংলাদেশী) দেখে তাদের চোখ বড় হয়ে গেল। এই বুঝি মুরগী পেলাম সারা দিন মনে হয় কোন মুরগী পায়নি । দুঃখিত এমন বলার জন্য । ইমিগ্রেশন অফিসার ম্যাডাম আমার পাসপোর্ট খুব ভালো করে দেখে বললেন বসতে । একটু পরে সিনিয়র একজন আসলেন তিনি আমাকে ডেকে নিয়ে গেলেন আরেক রুমে (ইন্টেরোগেশন) । তারপর আরও ২ জন অফিসার আসলেন । আমার পাসপোর্ট দেখছেন আর আমার দিকে তাকাচ্ছেন । মনে হচ্ছে আমি কোন বড় মাপের সন্ত্রাসী ।

একটু পরে আমার মেজাজ গেল গরম হয়ে। তাদের জিজ্ঞেস করলাম আমাকে কেন এখানে আনা হয়েছে কি সমস্যা ?
তাদের মধ্যে একজন বললেন আপনার সাথে কত ডলার ক্যাশ আছে। আমি বললাম কার্ড আছে । আর কিছু কাশ ডলার আছে তিনি দেখতে চাইলেন আমি বের করার সময় আমার সাথে আরও অনেক ডলার ছিল ব্যাগে সেটা সে দেখে ফেলে । আমার কাছে মোট ৩ হাজার ডলার ছিল। সে সব গুলো নিয়ে কাউন্ট করে ছবি তুলে রাখে । প্রথমে আমি তাহাকে ডলার গুলো দিতে না চাইলে সে বলে এই গুলো যদি ফেক ডলার হয় ? সে সব দেখে আমার পাসপোর্ট নিয়ে চলে যায় । আমি ভাবছি হয়ত শেষ তাই ডলার গুলো নিয়ে ব্যাগে রেখে আমি বাইরে বসে আছি একটু পরে আরেক অফিসার আসলেন তিনি এসে বলেন ২০ ডলার দেন টিপস তাহলে আপনি লাওস যেতে পারবেন । আমি জিজ্ঞেস করি কেন দিব আমি ৬০ ডলার খরচ করে ভিসা নিয়েছি । তিনি আরও বলেন আমরা গরীব দেশ আপনি হয়ত অনেক খরচ করবেন কিন্তু আমরা এখানে যারা আছি তাদের জন্য । আমি পাসপোর্ট ফেরত দিতে বলি । পাসপোর্ট নিয়ে অন্য সিনিয়র একজনের কাছে গেলে আরও বেশি দাবি করেন। তখন আর বুঝতে বাকি রইল না এখানে যারা আছে সবাই এক।
আমি এক টাকা ঘুষ দিতে রাজি নই । আমি পাসপোর্ট ও ব্যাগ নিয়ে কম্বোডিয়া দিকে রওনা দিব তখন এক অফিসার বলে কিছু টাকা দেন সিল দিয়ে দিচ্ছি । আমি বললাম আমার কাছে ছোট ডলার নেই। তিনি আমার মানি ব্যাগে ১০ ডলার আছে সেটা আগেই দেখেছে। বললাম কম্বোডিয়া টাকা আছে নিতে পারেন। তিনি বললেন আপনার কাছে ১০ ডলার আছে সেটা দিন। এটা আমাদের টিপস দিন। তবে এই কথা আগে বলেনি তারা ২০ ডলার নিচে হবে না সেটাই অনেক সময় ধরে বলতে থাকে। যখন বললাম সমস্যা নেই আমি আবার কম্বোডিয়া চলে যাব । তিনি বললেন আপনারতো ভিসা নেই । আমি বলেছি কিভাবে ই-ভিসা করতে হয় আমার জানা আছে। আর কম্বোডিয়া ই-ভিসা অনেক দ্রুত দিয়ে দেয়। এই কথা শুনে বলে ১০ ডলার দিন । তবে সবার থেকে ২/৫/১০ এই রকম ডলার করে নিচ্ছে । অন্যদের থেকে ৫ ডলার নিলেও আমার থেকে সেই ১০ ডলার নিয়েছে।

নোটঃ বাংলাদেশী কিছু অসাধু ব্যক্তি কম্বোডিয়া লোক পাচার করার জন্য লাওস বর্ডার ব্যবহার করে রিএন্ট্রি হিসাবে তখন তাদের ৫০/১০০ ডলার ঘুষ প্রদান করে। খুব কম মানুষ ঘুরতে যায় ল্যান্ড বর্ডার দিয়ে। এই জন্য এই অফিসারদের আমাদের প্রতি ধারণা । আমার এত গুলো ভিসা থাকার পরে ১০ ডলার নিয়েছে। আর অন্যদের কি অবস্থা কে জানে। তবে আপনি বিমানে গেলে কোন ধরনের সমস্যায় পড়বেন না।

আমার বোকামি হয়েছে সব ডলার এক সাথে রাখা । আমি ভুলে গিয়েছিলাম আপনাদের যেন ভুল না হয়। অবশ্যই ১০০/১৫০ ডলার মানি ব্যাগে রাখবেন। তবে ডলার নিবে এটা ১০০% এখন কত নিবে এটা আপনার উপর নির্ভর করে।
ইমিগ্রেশনে আমি একমাত্র বসে আছি আর সবাই ৫/২ ডলার করে দিয়েছে এবং মিনিবাসের অপেক্ষা করছে আমার জন্য । আমি সিয়ামরেপ থেকে যে মিনিবাসে এসেছ সেটা কম্বোডিয়া বর্ডার নামিয়ে দেয় আর অন্য পাশে লাওসে সেইম আরেকটি মিনিবাস আমাদের জন্য অপেক্ষা করে পাকসে সিটিতে নেওয়ার জন্য ।

১০ ডলার দিয়ে অবশেষে লাওস প্রবেশ করলাম। গাড়ীতে উঠে উদম বাজার একটা জায়গায় সবাই নেমে গেল তাদের অন্য প্ল্যান আছে। আমার সাথে আরেক অস্ট্রেলিয়ান রয়ে গেছে সে পাকসে যাবে। ১৬ সিটের গাড়ীতে আমরা মাত্র ২ জন । সেই সিটি থেকে আড়াই ঘন্টা জার্নি করে পাকসে চলে আসি। আমাদের হোটেল ড্রপ করে দিয়ে যায়। আমি ছিলাম পাকসে " সাঙ্গা - Sanga Hostel " এত সুন্দর পরিপাটী ভালো লাগার মত ছিল। ভাগ্য ক্রমে আমার সাথে মিনিবাসে যিনি ( অস্ট্রেলিয়ান) ছিলেন তিনি একই হোস্টেল উঠছেন। হোস্টেল গেলে একটা ওয়েলকাম ড্রিংস দিল এবং টাকা না নিয়ে রুমে নিয়ে গেল । আর এখানে অনলাইনে পেমেন্ট করা যায় না ।তাই ক্যাশ ডলার দিতে হয়। তবে লাওস রাজধানীতে অনলাইনে পেমেন্ট আছেন কিন্তু পাকসে নাই।



আমার যেহেতু পাকসে থাকার ইচ্ছে ছিল না তাই পরের দিনে চলে যাওয়ার বাস খুঁজতে থাকি । তবে এই সেবা হোস্টেল থেকে চাইলে নিতে পারেন। পাকসে থেকে প্রায় 670 কিমি । এত দূর রাস্তায় বাস জার্নি কষ্ট হবে তবে কম খরচ এই জন্য বাসে যাওয়ার সিধান্ত । রাত ৮ টার বাসে টিকেট কনফার্ম করতে বললাম হোস্টেল কে। আমার হাতে সময় ছিল আর জার্নি করা আমার কাছে কিছু নয়। আপনারা চাইলে এখান থেকে বিমানে ফ্লাইট করতে পারেন । যাদের হাতে সময় কম রাজধানীতে যাবেন না তাদের জন্য আরও শর্ট পথ হল এখান থেকে থাইল্যান্ড চলে যাওয়া। ১ ঘণ্টা পাকসে থেকে থাইল্যান্ড উবন রাতচাখানি চলে যাবেন। সেখান থেকে ব্যাংকক ফ্লাইট নিবেন তাহলে লাওস এর রাজধানী থেকে যে ফ্লাইটে খরচ সেটা আপনার ৫০% কমে হয়ে যাবে। কারন পাকসে অনেক গুলো ঘুরার জায়গা আছে সে গুলো দেখে থাইল্যান্ড চলে যেতে পারেন।

পরের দিন হোস্টেল থেকে চেক আউট করে ব্যাগ তাদের লকাররে রেখে পাকসে সিটি ঘুরেতে চলে যাই। সারাদিন ঘুরে রাতের খাওয়া শেষ করে ৭ টার মধ্যে হোস্টেল চলে আসি কারন ৭.৩০ আমাকে বাসে ড্রপ করার জন্য টুকটুক আসবে। রাত ৮ টার বাসে আমার যাত্রা শুরু লাওস রাজধানী (ভিয়েনতিয়েন) । আমার জীবনের সবচেয়ে বাজে জার্নি পাকসে টু ভিয়েনতিয়েন ৬৭০ কিমি। রাস্তা এত খারাপ আর প্রায় ৫০০ কিমি যাওয়ার পরে বাস খারাপ হয়ে যায়। যদিও স্লিপার কোচ ছিল কিন্তু সেই রকম কোন আরাম দায়ক নয়। আমি সবাইকে বলব ভুলেও এই পথে না যাওয়া উত্তম ।

ভিয়েনতিয়েন পৌঁছতে ২ টা বাজে যেখানে ৯ টা সময় যাওয়ার কথা। আগে থেকে একটা হোস্টেল বুকিং করা ছিল । ভিয়েনতিয়েন বাস টার্মিনাল থেকে ট্যাক্সি ক্যাব নিয়ে হোস্টেল চলে গেলাম। ভাড়া লেগেছে ১ লাখ লাওস টাকা (কিপ) ।
হোস্টেল উঠে ফ্রেশ হয়ে খাওয়ার জন্য গুগল করতে ঢাকা রেস্টুরেন্ট পেয়ে গেলাম মাত্র ২ মিনিট হাটতে হবে । তবে এই এরিয়া অনেক মুসলিম হোটেল আছে ও পাকিস্তানের রেস্তরাঁ পাবেন। তবে খাবারের দাম কিন্তু তুলনা মূলক অনেক । এক বিরিয়ানি চিকেন ৭৫ হাজার কিপ লেগেছে।

পরের ২ দিন আমি লাওস এর রাজধানীর অনেক জায়গায় ঘুরেছি। আমার ফ্লাইট ভিয়েনতিয়েন না হলে এত জার্নি করে আসতাম না । পাকসে ঘুরে বাসে করে উবন রাতচাখানি ( থাইল্যান্ড) চলে যেতাম। আমি এই জায়গা গুলো ঘুরার চেষ্টা করেছি । নাম গুলো ইংলিশ হলে বুঝতে ও গুগল করতে সুবিধা হবে নয়ত এর বাংলা নাম আমারও ভুল হবে।
1# Kuang Si Waterfall
2# Patuxay-Victory Monument
3# Wat Xiengthong
4# Wat Sisaket
5# Ho Phrakeo Museum
6# Royal Palace
7# Buddha Park (Wat Xieng)
এই হল আমার লাওস ঘুরার ইতিহাস তবে ওই সময় অক্টোবর ২৭-৩০ তাদের নৌকা বাইছ একটা জাতীয় প্রোগ্রাম হয়ে থাকে । দেশের সকল মানুষ রাজধানীতে ভিড় করে এবং মেলার মত ইভেন্ট হয়।
আমার পরবর্তী ট্যুর , ঢাকা > ইন্ডিয়া > ভিয়েতনাম> ফিলিপাইন> ইন্দোনেশিয়া> চায়না > সিংগাপুর > মালয়েশিয়া > ঢাকা ।
ভিসা প্রসেসিং শুরু হয়েছে , ট্যুর প্ল্যান জানুয়ারি ২০২৪ থেকে মার্চ পর্যন্ত । আপনারা সহযাত্রী হতে পারেন আর কম খরচে কিভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন সেই অভিজ্ঞতা সরাসরি উপভোগ করতে পারবেন।

নোটঃ আপনি যেখানে ঘুরতে যান না কেন আপনার ব্যবহার দেশের সম্মান বহন করে তাই যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা থেকে দূরে থাকুন। ময়লা ডাস্টবিনে ফেলুন পরিবেশ সুন্দর ও পরিস্কারার রাখুন ।

আমাকে সব সময় আপডেট পেতে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকে ফলো করে রাখতে পারেন। ভুল হলে ক্ষমা করবেন । এত কষ্ট করে মানুষের উপকারের জন্য চেষ্টা মাত্র । কেউ উপকৃত হলে এই অধমের শান্তি।

মোনারুল ইসলাম
পাকশী- ভিয়েনতিয়েন লাওস।
ভিডিও দেখতে চাইলে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে সংযুক্ত থাকুন।
---
Facebook
Youtube
Instagram
Linkedin
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি

লিখেছেন বিষাদ সময়, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬





মাসের আধিক কাল ধরে দাবদাহে মানব প্রাণ ওষ্ঠাগত। সেই যে অগ্নি স্নানে ধরা শুচি হওয়া শুরু হলো, তো হলোই। ধরা ম্লান হয়ে, শুষ্ক হয়, মুমূর্ষ হয়ে গেল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×