somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমি ও আমরা ১৬ কুটি মানুষ আপনাকে ভালবাসি “WE LOVE YOU”

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, “আসলামুওলাইকুম” আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক। কেন আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক বললাম কারন কেন জানি আমার মনে হয় আপনি শান্তিতে নাই। আপনি ট্রাপ মানে মানকা চিপাই পইড়া গেছেন। যেখান থেকে না পারছেন বের হতে না পারছেন ঢুকতে। আপনি “র” এবং ইন্ডিয়া এর গ্যাঁড়াকলে পইরা গেছেন। যেমন আমাদের এক্স পি এম পাকি স্পাই এবং যামায়াত এর গ্যাঁড়াকলে পরে গিয়েছিলেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত রক্ষা আর হয় নাই। আমরা অনেক ছোট মানুষ কিন্তু আমরা আসলেই আপনাকে এবং এই বাংলাদেশ কে ভালবাসি তাই এই লেখাটি আপনাকে উদেদশ্য করে লেখা আপনার চোখে পরলে যদি একটু সাবধান হন।
আমার প্রানপ্রিয় মা খুব বেশি শিক্ষিত ছিলেন না, ৬০ দশকের দিকে জন্ম। কিন্তু দেখতাম অদম্য ইচ্ছে শক্তি ছিল তার। ভাল কে ভাল কারাপ কে খারাপ বলার জন্য কখনও পিছু হটেন নাই। তো যখন বিটিভি তে শ্রী লংকান ৫ম প্রেসিডেন্ট (চন্দিরিকা কুমারাতুংগা ১২ নভেম্বর ১৯৯৪ থেকে ১৯ নভেম্বর ২০০৫) কে টিভেতে দেখতেন মা এর মুখে এক ধরনের আলোর আভাষ দেখতে পেতাম। আমার মনে হত মা অনেক গর্ভিত বোধ করতেন। একজন মেয়ে হয়েও একটা দেশের প্রেসিডেন্ট এর দায়িত্ত পালন করতেছে এটা উনি অনেক সময় বলতেন।
আমার আরও কেন জানি মনে হয় এই বাংলাদেশ এর মানুষের প্রতি আপনার অনেক ঘৃণা কারন এই দেশের মানুষ আপনার পরিবার কে মেরে ফেলেছে। তাই হয়ত আপনি এই দেশের মানুষের উপর প্রতিশোধ নিচ্ছেন। কিন্তু একটা জিনিস মনে রাখবেন যদি কখন ও আপনার একটা আঙুলে গ্যংরিন হয় সে জন্য আপনি কি সব আঙুল কেটে ফেলবেন নাকি যে আঙুলে গ্যংরিন হয়েছে সেই আঙুল কেটে ফেলবেন?
ইতিহাস এর খুব বেশি আমি কখন ও জানার চেষ্টা করি নাই, প্রয়োজন না হওয়া পযন্ত। যতটুকু জানি আমার মনে হয়েছে বঙ্গবন্ধু সাহেব এবং জিয়া সাহেব দুজনের ই দেশের উপর মায়া ছিল মহব্বত ছিল। আমি বিশ্বাস করি আপানার বাবা একজন ভাল লোক ছিলেন, শুধু ভাল লোক ই না উনি একজন চউকষ রাজনীতিবিদ ও ছিলেন।
কিন্তু ঐ যে পাপ বাপকেও ছাড়ে না। আপনার বাবার আশে পাশে যে চামচা রা ছিল ওরাই আপনার বাবার পাপের ভান্ডার ভরাই দিয়েছিল আর তার সঙ্গে ক্যপিটালিজম এর একটা ইস্যু ও ছিল। ফলাফল তো সবার জানা। জিয়া সাহেবের কথা কি বলব কিছু বলার নাই আসলে (ইট মারলে পাটকেল তো খেতেই হবে)।

তারেক জিয়ার যখন রাজনীতি তে সমাগম মনে হয়ে ছিল ছেলেটা নবীন যুবক কিছু একটা করতে পারবে। “ he might change young generation vision and view” কিন্তু এ কি !! যে লাউ সেই কদু কারন ভাল শিক্ষা ই গ্রে ম্যাটারের ব্যবহার বাড়ায়। আর মানুষ চড়ানও কোন সহজ ব্যাপার না।

এর পর আপনি ক্ষমতায় এলেন, আপনার প্রানপ্রিয় ছেলে জয় সাহেবের ও রাজনীতি তে আনাগোনা বাড়ল। আবার ও আশার বাধ জোরেসোরে বাধলাম মনে হল এই বার কিছু হবেই হবে। ছেলে পড়াশুনা করেছে পৃথিবীর মধ্যে একটা ভাল দেশে সবার কাঙ্ক্ষিত দেশ অ্যামেরিকায়। যেখানে চলাফেরা থেকে শুরু করে সবকিছুই নিয়ম নীতির মধ্যে হয়। কেই অনেক দিন ধরে ঐ সব দেশে থাকলে তার মধ্যে একটা বড় পরিবর্তন আসে এবং খুব সহজে সেটাকে পুনরায় পরিবর্তন করা যায় না। কিন্তু যতই দেখছি আপনার প্রানপ্রিয় ছেলের শিক্ষা নিয়ে ডাউট ফিল হচ্ছে। আসলেই কি সে অ্যামেরিকায় ছিল আসলেই কি উনি ওখানে পড়াশুনা করেছেন!! কারন বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয়।
যাই হোক অনেক দুর্নাম করা হয়ে গেল মনে হয়। সে জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। আপনার বাবা যুদ্ধ অপরাধী দের ক্ষমা করে দিয়েছিলেন এটা তো সর্বজন স্বীকৃত। এই ক্ষমার পিছনে হয়ত অন্য কোন প্লান ছিল। কি প্লান ছিল ওনার আপনার সেটা জানার ও কথা না উনি ভাল বলতে পারতেন। যাই হোক ওনার খুনিদের আপনি শাস্তি দিলেন অনেক ভাল কাজ করেছেন ঐ যে পাপ বাপকেও ছাড়ে না। ঐ সব খুনিদের বিচার হওয়ার দরকার ছিল যেটা আপনি করেছেন। যুদ্ধ অপরাধী দেরকে শাস্তি দিচ্ছেন তাদের কে শাস্তির আওতায় আনতে চাচ্ছেন এবং তাদের শাস্তির জন্য ট্রাইবুনাল করেছেন এটাও খুব ভাল। কিন্তু এটা কে ট্রাম কার্ড হিসাবে ব্যাবহার করে ১৬ কুটি মানুষ কে যে ধোঁকা বাজি দেয়ার চেষ্টা করছেন দয়া করে এটা বন্ধ করেন। হয়তো আপনি করছেন না আপনার মাথা মোটা চ্যালা চামুণ্ডারা এই কাজ টা করছে। তবে মনে রাখবেন সব কিছুর যেমন শুরু আছে শেষ ও আছে, আর শেষ ভাল যার সব ভাল তার দয়া করে শেষ টার দিকে একটু তাকান।
বি এন পি যা করেছে তার শাস্তি হারে হারে এখন টের পাচ্ছে। ১/১১ আপনার জন্য শাপে বর না হয়ে ম্যডাম খালেদা জিয়ার জন্য ও তো হতে পারত কিন্তু দেখেন প্রকৃতির কি খেল। ১/১১ আপনার জন্য শাপে বর হল আর তার সব ভাল ফল আপনি ভোগ করছেন আর খারাপ ফল বিএনপি।
আপনি দেশ শাসন করতে থাকেন কারন আপনার অবিজ্ঞতা আছে। কিন্তু আপনি এ কি করছেন !! এই অবস্তায় আপনার না আছে কোন বিপরীত দল না আছে কেউ কথা বলার। এটাই তো আপনার জন্য মোক্ষম সময় জনগণের ভালবাসা জনগণের দোয়া পাওয়ার, দেশের উন্নতি করার। আপনি চাইলে এখন অনেক কিছু করতে পারেন। কিন্তু আপনি কি করছেন দেখেন দেশে “র” এর স্পাই দিয়ে দেশ ভঁরে ফেলছেন। দেশে কে পুরাপুরি ওদের হাতে তুলে দেয়ার বন্দবস্ত করতেছেন। আপনি এই দেশের লোকজনের জন্য ভাল কিছু করলে আমরা আপনাকে বলব “dear pm we love you” কিন্তু ওরা বলবে না। কারন আপনি যেমন আমাদের আপন আমরা ও আপনার আপন, আপনি আমাদের এই দেশের সন্তান এই মাটির সন্তান। এই মাটি আপনার এবং আমাদের।
আর একটা কথা মনে রাখবেন দেশ আর দেশের মানুষ থাকলেই তো আপনি রাজত্ত করবেন। দেশের মানুষ আর দেশেই যদি না থাকে রাজত্ত করবেন কোথায় কাকে নিয়ে রাজত্ত করবেন। আর মানুষের বদদোয়ার হিসাব নিকেশ কিন্তু এই পৃথিবীতে হয়। “জ্যায়ছে করনি তেইছে ভরণী”।

আমাদের দেশ অনেক সমস্যায় জর্জরিত কিন্তু কেন ?? শুধু মাত্র ভাল ম্যানেজমেন্ট নাই এই কারনে। আমরা একবছরে যত অনুদান পাই তার ৮০% ও যদি ব্যাবহার করতাম সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।

আপনি যেহেতু প্লান সেট করছেন ২০৪১ পর্যন্ত থাকবেন সেই অনুযায়ী প্লান করেন না আর সঘোষিত ১০-২০% আপনার লোকদের পকেটে নেন কোন সমস্যা নেই, তার পর ও যে ৮০% থাকবে সেটা দিয়ে ও দেশের ট্রিমিন্ডাস উন্নতি করা সম্ভব।
আমাদের দেশে অনেক এ মনে করে অধিক মানুষ একটা বড় ধরনের সমস্যা। আসলেই কি এটা সমস্যা আমার মনে হয় না। অন্যান্য দেশ গুডস এক্সপোর্ট করে আপনি করবেন হিউম্যান এক্সপোর্ট এই হিউম্যান হবে স্কিল হিউম্যান। যে সব দেশে ম্যানপাওয়ার নাই তাদের কাছে যান গিয়ে তাদের চাহিদা অনুযায়ী স্কিল ম্যানপাওয়ার করে দিয়ে দেন। প্রশ্ন হচ্ছে তারা কেনই বা আপনার কথা শুনবে যার কথা শুনবে এমন কাউকে এই কাজে লাগান। উইন উইন কন্ট্রাক্ট করেন দেখবেন এই এই হাই পপুলেশন আপনার জন্য আমাদের দেশের জন্য ইকনোমিক বর হিসাবে কাজ করবে।
দয়া করে শুধু ঢাকা শহর কে ফোকাস না করে অন্য শহর গুলো ও ফোকাস করুন। এই ছোট শহর কে ফ্লাই ওভারের শহর বানাবেন না। এই শহররের ফ্লাই ওভার কোন পার্মানেন্ট সল্যুশন না। আর এই ফ্লাই ওভার দিয়ে দেশের উন্নতি দেখবেন না। যখন শুনি থানা শহরে জেলা শহর এ বিদ্যুৎ থাকে না ঘণ্টা পর ঘণ্টা লোড সেডিং চলে তখন বুঝি কি না উন্নতি দেশের হচ্ছে। কুইক রেন্টাল একটা কন্টিঞ্জেন্সি সল্যুশন কোন পার্মানেন্ট সল্যুশন না। কিন্তু আপনার কাছে আপানার মাথা মোটা লোকজন এটাকে পার্মানেন্ট সল্যুশন করে দিয়েছে আর দেশের জনগণের টাকার কুইক সাবার এর ব্যাবস্তা করছে মাএ। অনেক দিয়েছেন ওদের কে অনেক পকেট ভারি করেছেন তাদের এবার একটু থামলে ভাল লাগে।
আমাদের ন্যাচারেল রিসোর্স কে অপটিমাইজ, প্রটেক্ট করেন। কেউ চাইল আর সঙ্গে সঙ্গে উল্টা পাল্টা কন্ট্রাক্ট সাইন করে দেশের ন্যাচারলে রিসোর্স এর বারো টা বাজাবেন না। কারন এই রিসোর্স এর একটা লিমিট আছে।
দেশের ইয়াং স্টার দের প্রমট করেন। তাদের সহজ ফান্ডিং এর ব্যাবস্তা করেন এর পর দেখেন দেশের ইকনমি কই যায়।
আমাদের ২ টা দেশকে ফোকাস করতে পারলে আরে কিছু লাগবে না ইন্ডিয়া আরে চায়না। এই দুই দেশের সঙ্গে ট্রেড ঘাটতি অনেক। সেই ঘাটতি এর যায়গা গুলো পয়েন্ট আউট করে প্রডাক্ট দিতে পারলে অনেক কিছু করা সম্ভব।
দয়া করে চামচা দের কে সাপ্রেস করেন প্ররমোট কইরেন না। অনেক হাইলি স্কিল বাংলাদেশের লোক দেশের বাহিরে কাজ করতেছে। তাদের কাছে যান হেল্প নেন, আমার মনে তারা আপনাকে ভাল ভাবে ওয়েলকাম জানাবে।
বাংলাদেশে এখন ৯৯% মানুষ অসুস্ত কারন ভেজাল খাবার, প্রতিটা খাবারে বিষাক্ত রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে ভঁরা অথচ কারো কোন দিকে নজর নাই, সবাই খেয়েই যাছে আর আসুস্ত হচ্ছে। কোন খাবার বাদ নেই যেটা বিষাক্ত রাসায়নিক এর মরণ ছোবল থেকে মুক্ত। প্রতিদিন মানুষ এই সব খাবার খাচ্ছে আর ধিরে ধিরে মরণ ব্যাধির দিকে এক পা দুই পা করে এগিয়ে যাচ্ছে।
এটাই আপনার জন্য একটা মোক্ষম সময় দয়া করে এটাকে কাজে লাগান।

// নোটঃ সবার কাছে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত যে এই ভাষা আন্দোলনের মাসে বাংলিশ ব্যাবহার করার জন্য। সময় সল্পতার কারনে বানান শুদ্ধি অভিযান ও চালান হয়নি । ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি তে দেখার অনুরোধ রইল।







সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঋণ মুক্তির দোয়া

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯



একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা। রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘আবু উমামা! ব্যাপার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০



ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×