শুভদৃষ্টি-শুভক্ষণ দু’টই না কি স্বর্গিয়?
ধরাতেও যে পাওয়া যায়, তা ভাবিনি
তোমার শুভদৃষ্টিতে স্বর্গিয় সুধাই পেয়েছি আমি।
শুনেছি- শুভদৃষ্টি-শুভক্ষণ নাকি সবার জীবনে আসে না।
আসলেও কেউ ধরে রাখতে পারে, কেউ পারে না।
আমিও পারব কিনা জানিনা?
ভাবছি-কাল থেকেই কপালের কোনায়,
কাজলের টিপ দিয়ে রাখব
যাতে আমার প্রতি অশুভর নজর না লাগে।
আর নজর লাগবেই বা কেন?
তোমার শুভদৃষ্টিকে হারমানাবে
এমন সাধ্যই বা কার আছে?
তোমার হাসি, তোমার কথা, সবই যেন অমৃত
মায়াবি চাহনি, সে তো আমাকে বেঁধে রেখেছে।
যান- তোমাকে ছুঁতে গিয়ে কতবার হাত দু’ট গুটিয়ে নিয়েছি।
আর চোঁখের কোনায় ল্যাপ্টে যাওয়া কাজল,
মুছে দিতে গিয়েও পারিনি,
শুধুই নির্বাক তাকিয়ে দেখেছি।
আমার বাইকের গ্লাসটাও না তোমার দৃষ্টিতে ধন্য হয়েছে
তুমি আর চোঁখে তাকালেই সে মুচকি হেসেছে।
আমাকে চিমটি কেটেছে তোমার দিকে তাকিয়ে থাকতে।
আর এখন গ্লাসটাও না তোমাকে ছাড়া আর কিছ’ ধারন করে না।
যখনই তাকায় শুধু তোমাকে দেখি। তবে, শুভদৃষ্টি যখন পেয়েছি, শুভক্ষণও আসবে।
একান্তই পাব তোমায়। এহলোকে না পেলেও? স্বর্গে গিয়েও খুঁজব তোমায়।
২৩ সেপ্টেস্বও, ২০১৩, রাত ৩টা১৫ মিনিট
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৫