somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সরকারি সহায়তা পেলে বছরে ৭০ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব

০১ লা মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



পাঁচশ থেকে হাজার বছর পূর্বে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলগুলো সমুদ্রগামী সাম্পান ও জাহাজ তৈরি করা হতো। সমুদ্র পথে আসা দেশ-বিদেশের বণিকরা বাণিজ্য শেষে ফেরার সময় বাংলাদেশের কাঠের জাহাজ ক্রয় করে দেশে ফিরে যেত। সে আমলে তৈরি মজবুত জাহাজ বিশ্ববাজারে সুনাম অর্জন করেছিলেন। কালের পরিবর্তন ও বর্তমান আধুনিক প্রযুক্তি থেকে বঞ্চিত এই জাহাজ শিল্প রফতানি বাজার থেকে ছিটকে পড়লেও এই জাহাজ তৈরি প্রকল্প থেকে দূরে সরে যায়নি। আনন্দ শিপ ইয়ার্ড প্রাচীন বাংলার ওই অতীত গৌরবকে ধারণ করে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ের বুক চিরে প্রবাহিত ক্ষরস্রোতা মেঘনা নদীর কোল ঘেঁষে গড়ে তোলে আধুনিক প্রযুক্তিতে সুসজ্জিত সমুদ্রগামী নৌযান তৈরির কারখানা। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই বিশাল শিপইয়ার্ডটি পরিচালিত হচ্ছে পরিকল্পিত টিম ওয়ার্কের মাধ্যমে। বেসরকারি উদ্যোগে ওই প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় ১ জন চেয়ারম্যান, ১ জন ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ৪ জন পরিচালক রয়েছেন।

সরেজমিনে সোনারগাঁওয়ের শিপইয়ার্ডগুলোয় দেখা যায়, জাহাজ নির্মাণ শিল্পের নানাবিধ কর্মকা-। এসব শিপইয়ার্ডের মধ্যে আনন্দ শিপইয়ার্ডের নির্মাণ কৌশল আলাদা। এই শিপইয়ার্ডের কাজ আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে করা হয়। এখানকার কর্মকর্তারা জানালেন, আমাদের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এত বড় ও আধুনিক যন্ত্রপাতিতে সুসজ্জিত শিপইয়ার্ড আর দ্বিতীয়টি নেই।

প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জানালেন, বিশ্ববাজারে আমাদের তৈরি জাহাজ রফতানিতে সুনাম অর্জনের একমাত্র কারণ প্রতিষ্ঠানের মালিক, কর্মচারী ও শ্রমিকদের পরস্পরের অতি শ্রদ্ধাবোধ ও নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করা।

এদিকে আনন্দ শিপইয়ার্ডের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ আমাদের যে বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকেন তা চাহিদার তুলনায় অনেক কম।

শ্রমিকরা জানান, আমাদের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। নেই দুর্ঘটনাজনিত বা মৃত্যু বীমাও। জাহাজ নির্মাণের এই ঝুঁকিপূর্ণ কাজের সময় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে মালিকপক্ষ কিছু ক্ষতিপূরণ দিয়ে থাকে। তবে শ্রমিকরা তাদের অনেক অভাব-অভিযোগের কথা বললেও তারা মনে করেন এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা যাই থাক না কেন, তারা মনে করেন এখানে কাজ করে তারা দক্ষ নির্মাণকর্মী হিসেবে গড়ে উঠেছেন।

তারা আরো জানান, আমরা এ আশায় বুক বেঁধে কাজ করছি। দক্ষ শ্রমিক হিসেবে বিশ্বের যে দেশে যাই না কেন আমাদের মূল্যায়ন হবেই। কর্তৃপক্ষ মনে করেন এই প্রতিষ্ঠানে যারা কর্মরত আছেন তারা সবাই আনন্দ শিপইয়ার্ড পরিবারের একজন সদস্য। আমরা চাই, আমাদের প্রতিষ্ঠানে যারা কাজে আসবে বা কাজ করছে তারা যেন দক্ষ শ্রমিক হয়ে উঠতে পারে।

আনন্দ শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ আরো জানায়, সেদিন আর বেশি দেরি নেই যেদিন আমরা বিশ্ববাজারে নৌ-জাহাজ রফতানিকারী দেশ হিসেবে ১ নম্বরে থাকবো। বিশ্বমন্দা ও অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে এই শিল্পের বিকাশ আবশ্যক হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারের উচিত এ শিল্প বিকাশে সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসা।

সাক্ষাৎকারঃ ড. আব্দুল্লাহেল বারী

বাংলাদেশে কেন শিপবিল্ডিং শিল্পকে সম্ভাবনাময় মনে হলো?

ড. আব্দুল্লাহেল বারী : আমি বুয়েটে নেভাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াতাম। পিএইচডি করতে গিয়ে গবেষণার বিষয় ছিল মানুষের সহায়তা ছাড়া অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কিভাবে উৎপাদন বা নির্মাণ সম্ভব। সে সূত্রে গবেষণা করতে গিয়ে আমি দেখলাম, অন্যান্য শিল্পে এটা সম্ভব হলেও একমাত্র শিপবিল্ডিং শিল্পÑ যেখানে মানুষের সহায়তা ছাড়া উৎপাদন করা অসম্ভব। তখনই আমার মনে হলো বাংলাদেশে যে জনবল রয়েছে তা কাজে লাগিয়ে এ শিল্প স্থাপন করা সম্ভব। এজন্য খুব বেশি দক্ষ লোকের প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া অবকাঠামোগত যথেষ্ট সুবিধা আমাদের রয়েছে। এসব চিন্তা থেকেই আজ থেকে ২৫ বছর আগে আমি সোনার গাঁয়ের মেঘনা ঘাটে প্রথম শিল্প স্থাপন করি।

প্রথম কিভাবে এ আন্তর্জাতিক অর্ডার পেলেন?

কয়েক বছর আগের কথা। তখন আমরা দেশের বিভিন্ন নৌযান নিয়ে কাজ করছি। এরই মধ্যে ডেনমার্ক থেকে একটি অর্ডার এল ৪৯ কোটি টাকার। আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে তাদের সব কোটেশন মেনে নৌযানটি নির্মাণ করে সরবরাহ করলাম। এতে তারা আমাদের প্রতিষ্ঠানের ওপর বেশ সন্তুষ্টি প্রকাশ করলো।

এখন পর্যন্ত কোন কোন দেশে কটি নৌযান সরবরাহ করেছেন?

আমরা এখন পর্যন্ত জার্মানি, ডেনমার্ক, মালদ্বীপ, ভিয়েতনাম, মোজাম্বিকসহ বেশ কয়েকটি দেশে ছোট-বড় ১৮টি নৌযান সরবরাহ করেছি। এসব নৌযানের সবগুলোই অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সংবলিত। এগুলোর মানও বিশ্বের যেকোনো দেশের তুলনায় অনেক উন্নত। আমরা সম্প্রতি জার্মানি এবং ডেনমার্কে বেশ কয়েকটি কন্টেইনারবাহী জাহাজ সরবরাহ করেছি এবং কয়েকটি এখন নির্মাণাধীন রয়েছে। এ জাহাজগুলো ৩ হাজার টনেরও বেশি মাল বহনে সক্ষম। এসব দেশ থেকে আরো বেশকিছু অর্ডার আসবে বলে আমরা জানতে পেরেছি। কারণ তাদের আমরা তুলনামূলক অনেক কম দামে সর্বোচ্চমানের নৌযান সরবরাহ করছি। যে কারণে তারা এখন আমাদের দেশের শিপবিল্ডিংয়ের প্রতি আগ্রহী।

এসব দেশে কিভাবে কাজ করছেন?

বিশ্বে বিভিন্ন দেশে এখন আমরা এজেন্ট নিয়োগ করেছি যারা ওইসব দেশের যেসব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নৌযান নির্মাণের বিশেষ করে বড় বড় জাহাজ, কন্টেইনারবাহী জাহাজ, টহল বোট টেন্ডার দিচ্ছে, আমরা সেসব টেন্ডারে অংশ নিচ্ছি এবং সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে কাজ পাচ্ছি। সম্প্রতি আমরা পাকিস্তান, ইরান, মিশরসহ বেশ কয়েকটি দেশে টেন্ডারে অংশ নিয়ে সর্বনিম্ন দরদাতা হয়েছি। আশা করছি তারা আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আমাদের ওয়ার্কঅর্ডার দেবে। এসব দেশে আমাদের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার অর্ডার পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিশ্বমন্দার যে ভয়াবহ প্রভাব সারাবিশ্বে পড়েছে তার কোনো প্রভাব এ শিল্পে বিশেষ করে বাংলাদেশের শিপবিল্ডিং শিল্পে পড়বে কি না?

বিশ্বমন্দার প্রভাব তো কম-বেশি পড়তেই পারে। তবে আমাদের যে অবকাঠামো তাতে এ মুহূর্তে এ শিল্পের ওপর তেমন কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা নেই। তারপরও আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। বরং কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা তুলনামূলক সুবিধা পেতে পারি। আমাদের এখন এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

এখন সরকারের কি করণীয় বলে আপনারা মনে করছেন?

একটি দেশের রফতানি খাতকে উৎসাহিত করতে সরকারের কিছু পদক্ষেপ নিতে হয়, যাতে রফতানি আরো বাড়ে এবং এ জাতীয় শিল্প স্থাপনে উদ্যোক্তরা আগ্রহী হন। আমাদের দেশে এ শিল্পের মূল সমস্যা পর্যাপ্ত অর্থের সংস্থান। আমাদের দীর্ঘমেয়াদি ঋণের কোনো প্রয়োজন নেই। আমরা সরকারের কাছে স্বল্পসুদে স্বল্পমেয়াদি ঋণ চেয়েছি। কারণ একটি শিল্প তৈরি করতে কয়েক মাস সময়ের প্রয়োজন হয়। এ সময়ের জন্য ব্যাংকঋণ পেলে আমরা এ শিল্পকে আরো এগিয়ে নিতে পারবো।

এ জন্য ব্যাংকগুলোর কি বিশেষ কোনো পদক্ষেপ নিতে হবে?

অবশ্যই। ব্যাংকগুলো সাধারণত শিল্পখাতে দীর্ঘমেয়াদে ঋণ দিয়ে থাকে। কিন্তু আমাদের শিল্পে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের কোনো প্রয়োজন নেই। আমাদের স্বল্পমেয়াদি সর্বোচ্চ ৫-৬ মাসের জন্য সহজশর্তে ঋণ প্রয়োজন। কোনো বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি হওয়ার পর তারা নগদ টাকা দিয়ে দেয়, কিন্তু তার বিপরীতে আমরা কোনো ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে পারি না। আর একটা সমস্যা হচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোর ব্যাংক গ্যারান্টি গ্রহণযোগ্যতা পায় না। যে কারণে এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংককে গ্যারান্টি দিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টি পাওয়া গেলে অর্ডার পাওয়া সহজ হবে।

বিদেশি বায়ার বা জাহাজ মালিকরা কেন বাংলাদেশে জাহাজ নির্মাণে আগ্রহী হচ্ছে?
জাহাজ নির্মাণের যে অবকাঠামো দরকার তার প্রচুর সুবিধা আমাদের এখানে রয়েছে। আমাদের এখানে শ্রমবাজার তুলনামূলক অনেক সস্তা, আমাদের দেশের একজন শ্রমিক গড়ে ১৮ ঘণ্টা পর্যন্ত শ্রম দিতে পারে। কাজের প্রতিও তারা বেশ আন্তরিক। খুব দ্রুত তারা দক্ষতা অর্জন করতে পারে। যেটা অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রে খুব কম দেখা যায়। সর্বোপরি একটি জাহাজ নির্মাণে অন্যান্য দেশে যে খরচ পড়ে তার চেয়ে অনেক কম খরচে আমাদের এখানে একই মানের জাহাজ নির্মাণ করা সম্ভব। এসব কারণেই বিশ্বের জাহাজ মালিক প্রতিষ্ঠানগুলোর দৃষ্টি এখন বাংলাদেশের দিকে।

এ দেশের শিপবিল্ডিং নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?

আমরা চাচ্ছি সরকার এ সেক্টরের প্রতি যেন আরো বেশি নজর দেয়। কারণ এ সেক্টর থেকে এখন যে অবকাঠামো আছে, তাতেই বছরে কমপক্ষে ১০ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। সরকার যদি তৈরি পোশাক রফতানিকারকদের মতো আমাদেরও সমানহারে সুবিধা দেয়, তাহলে আগামী ৫ বছরের মধ্যে এ শিপবিল্ডিং সেক্টর থেকে ৭০ হাজার কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। এটা আমি হলফ করে বলতে পারি। আমি সবদিক থেকে বিবেচনা করে এ কথা বলছি। দেখবেন এক সময় তৈরি পোশাক নয়, শিপবিল্ডিংই বাংলাদেশের রফতানি তালিকার শীর্ষে উঠে আসবে। তৈরি পোশাক খাতে বাংলাদেশের অনেক প্রতিযোগী দেশ তৈরি হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে আরো তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়বে। কিন্তু শিপবিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দেশের সংখ্যা অনেক কম। তৈরি পোশাক রফতানি আমাদের অর্থনীতিকে চাঙা করেছে। আর শিপবিল্ডিং আমাদের অর্থনীতিকে একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিয়ে যাবে। প্রবাসীদের রেমিটেন্স, তৈরি পোশাক আর শিপবিল্ডিং খাত যদি একই সঙ্গে দাঁড়াতে পারে তবে আমাদের জিডিপি যেকোনো উন্নত দেশের সমপর্যায়ে চলে যাবে। এটা বিকল্প রফতানি পণ্যও বলা চলে।

বিশ্বের যেসব দেশে শিপবিল্ডিং রয়েছে তাদের সবাই সংশ্লিষ্ট দেশগুলো সরকারের কাছ থেকে ৩০ শতাংশ হারে ইনসেনটিভ পেয়ে থাকে। আমাদের দেশে তৈরি পোশাক খাতে ২৫ শতাংশ ইনসেনটিভ দেয়া হয়। আমাদের ও অন্যান্য দেশের মতো ৩০ শতাংশ হারে ইনসেনটিভ দিতে হবে। সরকার এসব বিষয়ে এখনি সিদ্ধান্ত নিক। এক বছরের মধ্যে কমপক্ষে ১৫ হাজার কোটি টাকার অর্ডার আসবে। আমাদের ৭ শতাংশ সুদহারে ঋণ দিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকে আমাদের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর প্রচুর অর্থ জমা রয়েছে। এর বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংক চাইলে গ্যারান্টি দিতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭
৯টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭



ছবি সৌজন্য-https://www.tbsnews.net/bangla




ছবি- মঞ্চে তখন গান চলছে, মধু হই হই আরে বিষ খাওয়াইলা.......... চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গান।

প্রতি বছরের মত এবার অনুষ্ঠিত হল জব্বারের বলীখেলা ও বৈশাখী মেলা-২০২৪। গত ২৪/০৪/২৪... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

×