somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বন্ধুর প্রেমের এক দিন

১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঘটনার দিন তারিখ মনে নেই তবে এটা স্পষ্ট মনে আছে ঘটনা ১ ম বর্ষের কোন এক সময়ের। সূর্য বসে বসে ভাবছিলো ঘটে যাওয়া সেই কান্ড গুলোর কথা।

জীবনে একটা ছড়া বা ছন্দ না লিখেই কবি উপাধি পেয়েছিল ওর ই কাছের বন্ধু বড় ভাই প্রিন্স ।কে জানত রুমের মধ্যে দেওয়া কবি নাম আজীবনের মত ভাইয়ের পিছনে লেগে যাবে ১ ম বর্ষের ছাত্র হিসাবে সবাই এক সাথে থাকে। কবি, সুর্য ও সামিন একত্রে গল্লামারী ব্যাংক কলোনির একটা বাসার দোতলার একটা রুমে থাকে। সারাদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘোরাঘুরি, একাজ একাজ করে দিন পার করা এর পর ৪২২ নম্বর রুমে ফারুক ভাইয়ের রুমে যেয়ে তার রুমমেটের কম্পিউটারে সিনেমা বা নাটক দেখা ছিল তাদের নিয়মিত কাজ। এই রুম থেকেই প্রিন্স ভাইয়ের নাম হয়েছে কবি। যা হোক কবি ভাই, সূর্য আর সামিন একত্রে ভালই কাটাচ্ছিল।

ওই যে প্রেমের ঘোড়া সে যে নানা সময় নানা ভাবে ছোটে আর প্রেমের প্রেমের রাজপুত্র কিউপিড তো অন্ধ তাই কখন তার তীর কার পিঠে বিধে তার ঠিক নেই। এই তীর কবি ভাইয়ের পিঠে অনেক আগেই ফুটেছিল এ কথা সূর্য জানত কিন্তু সামিনের পিঠে যে ঠিক কবে প্রেমের তীর এসে বিধেছে তা ঠিক মনে আসছে না। যা হোক এক সময় কবি ও সূর্য জানতে পারল সামিন এর মনের মধ্যে প্রেমিক পুরুষ টগবগ করছে।

ব্যাপার টা আসলেই বড় অন্য রকম সামিন প্রেম প্রেম করে বেড়াচ্ছে কিন্তু প্রেমিকা নেই কিন্তু তার একটা প্রেম করা লাগবেই, সে কবিকে বলে বেড়াচ্ছিল ও কবি তুমি তো অনেক মেয়ের সাথে ঘুরে বেড়াও দাওনা আমার সাথে একজন ফিট করে। কবি বলল দেখ বাপু তোমার সাথে মেয়েরা প্রেম করতে আসবে না কারন তুমি না খাও সিগারেট না খাও কোক তাছাড়া তুমি তো কেবল ফাও খেয়ে বেড়াও টাকা খরচ করতে চাও না। প্রেম করতে হলে সিগারেট খেতে হবে না টানতে হবে বুঝেছো মিয়া আর মাঝে মধ্যে দুই এক ওয়াক্ত হোটেলের খাবার বিল দিতে হবে। কবি সামিনের স্বভাব সম্পর্কে ভাল করে জানত তাই ভেবেছিল এগুলো বললে সে প্রেম থেকে বিরত থাকবে কিন্তু সামিন ছিল নাছোড় বান্দা প্রেম তার করা লাগবেই। সে কিছিদিন পর তিন চার টা গোল্ডলিফ সিগারেট এনে সূর্যকে বলল নে টান ভাল করে সূর্য সিগারেট হাতে নিয়ে অবাক হয়ে টানতে লাগল। সূর্যের দেখাদেখি সামিন একটা সিগারেট ধরিয়ে টানতে যেয়ে কাশতে কাশতে দম বন্ধ করে ফেলার যোগাড় করে বসল। সূর্য সিগারেট কেড়ে নিয়ে বলল দুই সপ্তাহ সিগারেট এর ধোয়া মিশ্রিত পানি পান করতে পারলে গলা পরিষ্কার হবে এর পর সিগারেট টান দিলে মধুর থেকে মিষ্টি লাগবে। যা বলা সেই কাজ কিন্তু সিগারেটের ধোয়া পানিতে মিশাবে কে ? কবি তো সিগারেট ধরাতেই পারে না একবার সূর্য বলেছিল ভাই সিগারেট টা ধরিয়ে দাওনা কবি বাদামওয়ালার ল্যাম্পের মধ্যে সিগারেটের মাথা ঠেলে দিয়েছিল তাই দেখে সূর্য রিকশা থেকে লাফিয়ে নেমে সিগারেট কেড়ে নিয়ে বলেছিল তুমি তো সর্বনেশে লোক হে সিগারেট এর বারোটা বাজাচ্ছো। এজন্য সূর্য সিগারেটে টান দেয় আর ফুস করে ধোয়া কোকের বোতলের মধ্যে ছেড়ে দেয় এভাবে ৭/৮ টা বোতল ধোয়া আর পানি মিশ্রিত হল। কিছু বোতলের পানির রঙ পরিবর্তন হয়ে লালচে হয়ে গেল আর স্বাদ যে কি বিকট হল তা সূর্যের মনে করলেই মাথা ঘুরে যাচ্ছিল কিন্তু ওই যে প্রেম আর প্রেমিক পুরুষ হতে হবে এজন্য দুনিয়ার অসাধ্য করতে হবে আর শুধু এই জন্য সামিন সব কিছু উপেক্ষা করে সিগারেট-পানি পান করতে লাগল। চিরকাল ফাউ খাবার অভ্যাস দূর করার প্রকল্প হাতে নিল কবি সে দুপুরে সামিনের সাথে খাওয়া দাওয়া করতে শুরু করল, সামিন মাঝে মধ্যে বলে ফেলে আরে মানি ব্যাগ তো আনি নাই তুই বিল দে তখন কবি বলে অভ্যাস ঠিক না হলে প্রেম কিন্তু হবে না। যা হোক এভাবে ট্রেনিং চলছিল আর এর মাঝে কবির কিছু পূর্ব পরিচিত মেয়ের সাথে সামিনের কথা ঠিক হয় না দেখা হয় কবির সাথে থাকার কারনে। সামিন এর মাথায় ঘুওছে এমন একতা মেয়ের সাথে প্রেম করতে হবে যার অনেক টাকা আছে দেখতে সুপার ডুপার নায়িকা না হলেও ক্ষতি নেই।

সপ্তাহ দুয়েক পার হয়েছে এর মাঝে সামিন দুক এক টান সিগারেট খাই মাঝে মধ্যে পাঁচ দশ টাকার বিল দেয়। কবির এক বান্ধবী ছিল যার নাম সামিয়া সে সামিনের থেকে বয়সে বছরখানেকের বড় হবে। সামিন খোজ নিয়ে দেখেছে যে মেইয়ের একটা ছোট ভাই আছে আর মেয়ের বাপের টাকা আছে সেই সাথে মেয়ে মোটামুটি দেখতে আর তার এখন পর্যন্ত কোন প্রেমিক নেই। কবিকে সামিন বলল ভাই আমি সামিয়ার প্রেমে অন্ধ তুমি ব্যাবস্থা করে দাও অন্তত কথা বলিয়ে দাও। কবি বলল সব ঠিক আছে বাপু কিন্তু সামিয়া তো তোমার থেকে বয়সে বড়, সূর্য এসে সামিনের হাত দেখে বলল ঠিক আছে হবে তোরে দিয়ে। দিনের পর দিন যায় কিন্তু কবি আর সামিয়াকে নিয়ে আসে না। এক সময় সূর্যের মনে হল সামিয়া হয় কবিকে পছন্দ করে অথবা কবিই চায় না যে সামিনের মোট একটা ফাজিলের সাথে সামিয়ার সম্পর্ক হোক কিন্তু সামিন প্রায় প্রায় বলছে যে আমি সিগারেট এর ধোয়া খেয়ে ধুন সামিন নামে পরিচিত হলাম একশ ঊনত্রিশ টাকার বিল দিলাম সেই সাথে পঞ্চাশ টাকা জমিয়ে রাখলাম ডেটিং এর জন্য এখন এসবের কি হবে? কবিকে সূর্য বলল ভাই কত প্রেম করবা মাল কি এডাও রিজার্ভে রেখে দিবা না মানুষ জন কে দিবা। কবি বলল কি যে বল ভাই তা আগামী বুধবার ক্যাফেটেরিয়াতে এগারোটার সময় ধুন কে নিয়ে এসে সব কিছু প্রস্তুত করে রেখ আমি ওদের ১২ তাই নিয়ে আসব একথা শুনে সূর্য বলল ওদের মানে ? কবি বলল কোন মেয়ে কি একা আসতে চাই রে বাপু সাথে দুই একজন ফেউ তো থাকবেই। এসব শুনে সূর্য বলল ফেউ কিন্তু সুন্দর না হলে ফেউ এর খাবার বিল কিন্তু তুমি দিবা আমি এক পয়সাও দিব না। কবি হেসে বলল সে দেহা যাবেনে বাপু এখন আমারে একটু দম নিতে দাও মানে প্রেমিকার সাথে কথা বলতে দাও।

বুধবার যেন আর আসতে চাই না। প্রতিটা দিন মনে হচ্ছে আটচল্লিশ ঘন্টার থেকেও বেশি সবাই উত্তেজিত। প্রেমিক থেকে শুরু করে প্রেম করিয়ে দেওয়াওয়ালা সবাই উত্তেজিত কি হবে সেদিন। যা হোক সবকিছু যেওন পরিকল্পনামাফিক হয় এজন্য সূর্যের চেষ্টার কোন অন্ত থাকল না যদিও ও সব কিছু একটা প্লান করে করে সব সময়।

সূর্যের ক্লাস ফ্লাসের ঝামেলা নেই আম্নে ক্লাস করে না ঠিক মত সেজন্য সকাল থেকে ক্যাফেতে বসে আছে। ক্যাফের মালিক সুলতান ভাইয়ের সাথে ওর দারুন খাতির এমন খাতির যে মাঝে মধ্যে বসে ক্যাশের দায়িত্ব সামলায়। এজন্য ১১ টার দিকে ক্যাফের মোটামুটি সবাইকে বিদায় করে দিতে পারলেও খালি করতে পারল না। সামিন অনুরোধ করেছিল দোস্ত আমার অবস্থা তো বুঝিস ই আছে মাত্র পঞ্চাশ টাকা মানুষ যদি দেখে মেয়ে মানুষের সাথে কথা বলছি তাহলে সবাই খেতে চাইবে আর তাহলে আমার এক মাস ক্যাফে তো দূরে থাক ক্যাম্পাসে আসা হবে না, সব শুনে সূর্য বলল হয়ে যাবে চিন্তা করিস না। প্লান হল কবি সামিয়া, তানিয়া, সোনিয়া, জোতি ও জুই কে নিয়ে আসবে এসেই দেখবে ক্যাফেতে তেমন কেউ নেই। এর একটু পর সূর্য আর সামিন এসে বলবে আরে কবি ভাই যে কি ব্যাপার একেবারে ব্যাটেলিয়ান সমেত। সূর্য দুই এক কথা বলবে এর পর সামিন বলবে আরে শুধু কথা বলবে কি হবে নাকি আসেন সকলে মিলে কিছু সিংগাড়া খাই। এর পর সবাইকে নির্দিষ্ট টেবিলে বসিয়ে সিংগাড়া আনতে চলে যাবে। এর মধ্যে প্লানমাফিক কবি ও সূর্য সবাইকে এমনভাবে বসাবে যেন সামিন ও সামিয়া সামনা সামনি বসে। এর পর বাদবাকি কাজ কবি ও সূর্য সেরে দেবে মানে বিভিন্ন কথার ফাকে বলে দেবে সামিন কে সামিয়ার সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে এবং বাকি কাজ সারবে।

১২ বাজতে আর বেশি বাকি নেই সূর্য দেখল কবি একাডেমিক বিল্ডিং থেকে এক গাদা মেয়ে মানুষ নিয়ে বের হচ্ছে সাথে পাঁচ সাতটা পোলাপান আছে ক্যাফেতেও মানুষ বাড়ছে একটা দুটো করে কারন ১ টার সময় দুপুরের খাবার সবাই খেতে আসবে সে জন্য। পরিস্থিতি বুঝে সূর্য না হয় সব সামলে নেবে কবি ও সামিনের উপর ভারসা কম, কবি পারলেও সামিন পারবে কিনা সেটা নিয়ে সূর্যের সন্দেহ আছে। বাহিনী নিয়ে কবি ক্যাফের কাছে আসতেই সামিন বলল দোস্ত আমি টয়লেটে যাব সূর্য এক ধকম দিয়ে বলল একদম সিমেন্ট দিয়ে আটকায় দিব শালা হারামি এখন বেসামাল কিছু করলে তোর পঞ্চাশ টাকা দিয়ে বাল ছিড়েছি আমার পাঁচশোর উপর খরচ হয়ে গেছে, ওর ধমক খেয়ে সামিন এর প্রকৃতির ডাক পালিয়ে গেলে। কবি চারজন মেয়ে নিয়ে ক্যাফের মাঝের টেবিলে প্লান মাফিক বসল। সূর্য ভাল করে শুরু করেছিল গোল বাধালো সামিন এমনিতে কিপটের ঝড় পকেটে ৪০ টাকা নিয়ে এসেছে আবার বলে ফেলেছে কেবল সিংগাড়ায় হয় নাকি দুপুরে ডাল ভাত খেয়ে যাবেন। যা হোক সূর্য রাগে কটমট করে শান্ত হয়ে কবির মুখের দিকে তাকিয়ে আছে। সবাই বসে আছে সিংগাড়া খাচ্ছে কবি পরিকল্পনা অনুযায়ী সামিয়ার গুনগান করছে আর সূর্য সামিনের গুনগান করছে যদিও সামিনের মাঝে ভাল কোন গুন এখনো খুজে পাইনি কেবল ফাউ খাবার এক অকল্পনীয় দক্ষতা ছাড়া। সামিয়া বলল খুব গরম পড়েছে বোরখা টা খুলে রাখি বলে বোরখাটা খুলে এলো। মাথা ভর্তি চুল, লাল কামিজ সাথে কালো পাজামা, মুখে একটা তিল, হাতে চিকন ঘড়ি আর ফুটন্ত যৌবন যেন ঠিকরে বেরিয়ে আসতে চাইছে। কবিও হকচকিয়ে গেছে সূর্য হা করে কিছুক্ষন গিলে নিল পরে যদি না পাই। সামিনের অবস্থা খারাপ এমনিতেই বেচারা মেয়ে মানুষ দেখলে ভড়কে যায় এর পর চার চারটা মেয়ে তার উপর সামিয়ার যৌবনের সামনে পড়ে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা না পারছে পালিয়ে যেতে আবার না পারছে সামনা সামনি তাকিয়ে থাকতে। যা হোক কিছুক্ষন গল্প গুজব করার পর তানিয়া আর সামিয়া বলল কি গরম রে বাবা, এই কথা শুনে সূর্য ভাবল এবার কি জামা খুবে ফেলবে নাকি এখন। তানিয় বলল সামিন ঠান্ডা পানির ব্যবস্থা করা যায় না সামিন ইতহস্ত করছিল সামিয়াও বলল একটু ঠান্ডা পানি হল প্রান জুড়াতো। সামিন গত এক ঘন্টায় একবারো সামিয়া, তানিয়া, সোনিয়া ও জোতির দিকে তাকিয়ে দেখেনি । এই ক্যাম্পাসে কোথাও যে ঠান্ডা পানি পাওয়া যায় না তা সূর্য ভাল করেই জানে। আধা ঘন্টা পার হয়ে গেলেও সামিনের কোন খবর নেই। বেশি গরম হলে আবার জামা প্যান্ট খুলে বিপত্তি ঘটিয়ে দেয় ভেবে সূর্য ঠান্ডা পানির বদলে ঠান্ডা কোক এনে দিল সবাইকে। ওরা সবাই খবার শেষ করে চা পর্ব শুরু করেছে মাত্র আর তখনি সামিন এসে হাজির সাড়া শরীর ঘেমে গেছে হাতে এখনো শুকনো এটো। কোন কিছু না জিজ্ঞাসা করেই কাঁপা কাঁপা দুই হাতে দুই গ্লাস ঠান্ডা পানি নিয়ে মুখ অন্য দিক ঘুরিয়ে সামিয়া ও তানিয়াকে বলল এই যে পানি .....................

কপালে না থাকলে ঘি ঠক ঠকালে হবে কি ব্যাপার হল তাই। টেবিলের দিকে না তাকিয়ে পানি দিতে যেয়ে হাত কাপিয়ে পানি সোনিয়ার গায়ে ফেলে দিল, সোনিয়ার গলা বুক ভিজে একাকার। সূর্যের চায়ের কাপ টং করে ফ্লোরে পড়ে ভেঙ্গে গেল, সামিয়ার গায়ে কুসুম গরম চা পড়ে গেল, জোতি তার টি শার্টে চা এর লিকার ঝাড়তে ব্যস্ত। এসব এর মধ্যে সোনিয়া ও সামিয়া উঠে দাড়িয়েছে মাত্র একজনের ওড়না টেবিলে ওরা কিছু বলার আগেই সামিন ঊর্ধ্ব শ্বাসে ছুটতে শুরু করল। সূর্য পিছন থেকে গলা উচিয়ে চিৎকার করেও থামাতে না পেরে টেবিলে ফিরে এসে হাসিতে ফেটে পড়ল ওর সাথে সাথে বাকি সবাই ও হাসতে শুরু করল। একটু পর ওরা আবার হাসতে লাগল কারন সোনিয়া ও সামিয়া উঠে দাড়িয়েছিল কাউন্টারে ট্যিসু চাইবার জন্য। এর পর কবি ও সূর্য অনেকবার সামিয়াদের সাথে আড্ডা দিয়েছে কিন্তু সামিন আসেনি বা ভুলেও বলেনি যে প্রেম করায় দে দোস্ত। পরে অবশ্য সামিন প্রেম করেছিল সে কাহিনী অন্যদিন ।


সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৫০
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×