somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আসছে ফাগুন দ্বিগুণ হবো…

৩০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





মাসের শেষের এই টিপটিপে বৃষ্টিটার কোন মানে খুজেঁ পাচ্ছি না…ঝুমঝুমিয়ে এক পশলা বৃষ্টি হলে না হয় দাড়িয়ে থেকে ব্যচেলার জীবনের শেষ বৃষ্টিবিলাস’টা করাই যেতো..কিন্তু কিছুক্ষণ পর পরই এই তীব্র বাতাসের সাথে এই টিপটিপে বৃষ্টিটা সবকিছুর বার’টা বাজিয়েই ছাড়ছেৃ; যার জন্য জিনিসপত্রগুলো নতুন বাসায় তুলতে বেশ ভোগান্তিই পোহাতে হলো।।

স্বাভাবিক দিনের থেকে ভ্যানওয়ালাকে দু’শ টাকা বেশি ভাড়া দিতে হলো..তার ওপর বৃষ্টিতে ভিজে এই ব্যাচেলার গরিবের অর্ধেকের ওপর জিনিস ভিজে চুপচুপে..ব্যাচেলার জীবনের একমাত্র এবং অন্যতম সম্বল বইগুলোকে কোন রকমে বৃষ্টির হাত থেকে বাচিয়ে নতুন বাসাটায় ঢোকাতে পেরেছি, এতেই আমি আজ বেশ প্রীত।।



কিছুক্ষণ পর পরই ক্ষুদে বার্তার টোন’টা টুংটাং শব্দ করে বেজেই উঠছে…মালিহা কিছুক্ষণ পর পরই আমাকে নানান ধরণের অদ্ভুত আর হতাশাব্যঞ্জক প্রশ্ন এবং দাবি করে যাচ্ছে!!

এই যেমন একবার বললো,”আমি কিন্তু প্রতিদিন রান্না করতে পারবো না…অথবা আমার রান্না বেশ খারাপ..মুখেও নিতে পারবেন না বা আমি তরকারিতে লবণ আর ঝাল দুটোই বেশি দেই”..এই সব আর কি।।

আবার একবার বললো,”আমি কিন্তু কাপড় -চোপড় ধুতে পারি না…বা চা টাও ঠিক মতো বানিয়ে খেতে পারি না..”ইত্যাদি নানান ধরণের অবান্তর সব প্রস্তাবনা দিয়ে আমাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা জারি রাখছে।।

আমি বালিকার এই ধরণের সংঙ্গতিহীন সব ক্ষুদে বার্তা পেয়ে সেই মজা পাচ্ছি আর আনমনেই হো হো করে হেসে উঠছি.. এবং একগাল হাসি নিয়ে সেগুলোর প্রতিত্তর দিচ্ছি…

এই যেমন একবার বললাম,”দুঃখিত,আপনার সম্ভবত কোথাও ভুল হচ্ছে..আমি তো কোথাও ‘বুয়ার’ জন্য বিজ্ঞপ্তি দেই নি..”

আবার বললাম,”আমার কাপড়-চোপড় লন্ডিতে দেয়ার মত সামর্থ্য নেই সেটা সত্যি..তাই,আমার নিজের কাপড়-চোপড় আমি নিজেই ধুয়ে ফেলি অথবা আমার কোন মাস্টার শেফের দরকার নাই” ইত্যাদি ইত্যাদি…!!



তো যতটা মজা করে করে উত্তরগুলো দিচ্ছিলাম, বালিকা যে তার চেয়ে কয়েক গুণ বেশি বিরক্তি নিয়ে কথাগুলোর লিখে যাচ্ছিলো আর উত্তরগুলো হজম করছিলো সে আমি বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পারছি..!!

সময় যত ঘনিয়ে আসছে বেচারী যে ততই বেশি অস্থির হয়ে উঠছেন..এবং সেই অস্থিরতা দরুণ একের পর এক অজুহাত দেখিয়ে নিস্তার পেতে নানান ধরণের তাল-বাহানা করে যাচ্ছেন, সে কথা ভাবতে একই সাথে মজা এবং দুঃখ দু’ই অনুভব করছি.।।

মজা পাচ্ছিলাম, বালিকার সেই মায়াবী চেহারার বিরক্তি মাখা সেই মুখশ্রী কল্পনা করে আর একই সাথে দুঃখবোধ করছি বালিকার এই অকাল দুশ্চিন্তিত স্বরূপের প্রতিবিম্ব আবিষ্কার করে..!!

আপাতত বালিকা’কে এই অকূল পাথারে নিমজ্জিত স্থান থেকে উদ্ধার করার কোন উপায় আমার জানা নেই…যে অবস্থার কোন সমাধান জানা থাকে না,সে অবস্থাকে উপরওয়ালার ওপর ছেড়ে দেয়া’টাই সবচেয়ে উত্তম..আমিও তাই করলাম।।

মোবাইলটা রেখে ঘর গুছানোর কাজে মনযোগী হওয়া দরকার..বালিকা এসে এই হযবরল ঘর-দোর দেখে আবার না বেঁকে বসে..যদিও ব্যাচলার জীবনের সম্পদ অথবা সম্পত্তি বলতে তেমন কিছুই নেই।।

আপাতত এই উচ্ছন্নে যাওয়া আমিকে বালিকা গ্রহণ করতে সম্মত হয়েছে এতেই আমি বেশ পুলকিত..বালিকা’কে কোন ভাবেই কোন কিছুতে অভিযোগের সুযোগ দেয়া যাবে না।।



ভাবছি আজ বিকেলে হাতিরঝিলের সেই দক্ষিণের পানির ওপর ভাসমান ঐ টিনের মসজিদটায় নামাজ পরতে যাবো।গত বছরের শেষের দিকে কাজের সূত্রে একবার সেখানে নামাজ পরতে গিয়েছিলাম।টলমলে পানির ওপর ভাসমান মসজিদটায় মুহূর্তেই সিগ্ধ বাতাসটা এসে পুরো শরীর জুড়ে অন্যরকম এক অনুরণন তৈরি করে।সেই পরম সত্তার সামনে দাড়িয়ে তাঁর অসীম সেই নিয়ামতটা যেনো আবারো একবার মনে-প্রাণে অনুভব করে নিতে হয়।।

মানুষজনও কম থাকে সেখানটায়…মনে হয় একান্তে নিভৃতে একটু প্রশান্তি চিত্তে চাওয়া-পাওয়াগুলোও নিশ্চিত মনে উথাপন করা যাবে।

আগে এক সময় মনে হতো একটু বেশি মানুষের কাতরে গিয়ে নামাজ পরবো।যদি কোনভাবে একজনের হাতও রাব্বুল আলামীনের কবুল করে নেয়ার ফাঁকে আমার অর্জিগুলোও কবুল করে নেন,সেই প্রত্যাশায়।।

তবে ইদানীং জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই সাথে এই জটিল আর কঠিন ‘বিবাহ’ নামক সিদ্ধান্ত’টা নেয়ার সময়টায় মনে হয়,একান্তেই একটু আলাপচারিতা’টা বাড়ানো উচিত।মনের একান্ত দরখাস্তগুলো আরেকটু খুলে, একটু বিশদভাবে বর্ণনা করে তাঁর রহম আর করম’টা ভিক্ষা চাওয়া উচিত।।



তবে, হ্যা..একটু ভিড় কিংবা একটু একান্তে সব জায়গাতেই রাব্বুল আলামীনের তরে একান্ত চাওয়া’টা সবসময়ই জারি রাখি।।

তবে,গেলো কয়েক মাস ধরে অদ্ভুত এক স্বভাব পেয়ে বসেছে আমাকে।এটাকে অদ্ভুত বলা যায় কি না তা অবশ্য আমি নিশ্চিত না।তবে একটু ভিন্ন বটে।।

ইদানীং অফিস শেষ করেই শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে ঘুরে বেড়ানোর অদ্ভুত এক স্বভাব পেয়ে বসেছে।তবে…হ্যা,এই ঘুরে বেড়ানোটা শহরের পথে-প্রান্তরে নয়,শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তের মসজিদগুলোয়।।

প্রতিদিন নতুন নতুন মসজিদে গিয়ে নামাজ পরার ভিন্ন এক নেশা পেয়ে বসেছে ইদানীং ।প্রতিদিন অফিস থেকে বের হয়ে মনের খুশিতে একটা পথ ধরে হাটতে শুরু করি।।

প্রশ্ন আসতেই পারে,আল্লাহ ঘর সবই তো এক??তবে,ভিন্ন ভিন্ন মসজিদে নামাজ পরার তাৎপর্যটাই বা কোথায়??

বাহ্যিকভাবে আদতেই এর কোন ভিন্ন তাৎপর্য নেই।।

তবে,আমি একান্তই নিজস্ব একটি মানসিক তাৎপর্য খুঁজে পাই।এ যেনো কোন এক অসহায় আশ্রয়প্রার্থী একটু ভিন্নবেশে একটু ভিন্ন এক আঙিণায় তার মনিব কাছে একই সব পুরোনো অর্জি নিয়ে একটু নতুন উদ্যমে তার কাছে ধরণা দিতে সমাগত হলো।একটু ভিন্ন পরিবেশ, সেই ঐশীবানীর একটু ভিন্ন স্বর আদতেই একটু ভিন্ন স্বাদ এনে দেয় বৈকি!!



জীবনের প্রতিটি পর্যায় ভিন্ন ভিন্ন সব দৃষ্টি আর উপলদ্ধি এনে হাজির করে মনের দুয়ারে।ঠিক একই জিনিস সময় মানুষকে ভিন্ন ভিন্নভাবে পড়তে শেখায়…ভিন্নভাবে ভাবতে শেখায়।।

ঠিক আজকের এই মুহূর্ত পর্যন্ত জীবনে এই ‘বিয়ের’ মতো কঠিন সিদ্ধান্তের বেলায় এত এত মানুষকে ভুগতে আর যন্ত্রণায় নিঃশেষ হতে দেখেছি, তাই সম্ভবত ভাবনা কিংবা দুশ্চিন্তা দুটোই একটু বেশি।।

আবার কখনও মনে হয়,মানুষেরই বা কি সাধ্য, সে সঠিক সিদ্ধান্ত’টাই সবসময় গ্রহণ করতে সক্ষম হবে!!

তাই বরাবরই সেই পরম দয়াময়ের দেখানো পথে সর্বোচ্চভাবে চলার দৃঢ় ইচ্ছা রেখে বাকিটা তাঁর তরে তাওয়াক্কুলই একান্ত একমাত্র করণীয় বলে ধরে নিয়েছি।।

কারন এই ‘বিবাহ’ নামক বন্ধন থেকে ‘সুকূন’ তো একমাত্র তিনিই নিশ্চিত করে দিতে পারেন।।



বইগুলো সেইফে রাখতে রাখতে বেশ খানিকটা সময় পেরিয়ে গেলো।নতুন কিছু বইগুলো বালিকার জন্য উপহারস্বরূপ বাক্সবন্দী অবস্থাতেই রেখে দিলাম।।

বইয়ের দ্বিতীয় তাকে পুরোনো বইগুলো ঠিকঠাক রাখতে গিয়ে, হঠাতই বই গলিয়ে পুরোনো একটা খাম বেরিয়ে এলো।খাম খুলে কাগজে চোখ দিতেই আনমনেই মুখটা হাসিতে ভরে ওঠলো।এতো দেখি নানুমণির ‘কাবিননামা’!!



আচ্ছা, এই কাবিননামার পিছনে বেশ সুন্দর আর মজার একটা গল্প আছে।গল্পটা কিছুটা এই রকমঃ তো, সে বার বড় মামার বেশ ইচ্ছে হলো নানুকে বিদেশে তার কাছে নিয়ে রাখবেন।যেই কথা সেই কাজ।শুরু হলো আমাদের সবার কাগজপত্র তৈরি করা নিয়ে দৌড়াদৌড়ি। ঢাকায় থাকার নিমিত্তে আমারই ক্লাস শেষ করে কয়েক মাস বেশ দৌড়াদৌড়ি করতে হয়েছিলো।।

সব কাগজপত্র তৈরি হলেও সমস্যা দেখা দিলো ‘কাবিননামা’ নিয়ে।নানা-নানুর বিয়ের সময় তো আর এই রকম কাগুজে রেজিস্টার করা ‘নিকাহনামা’র যুগ ছিল না। কিন্তু এ্যাম্বেসিতে তো সব কাগজপত্র জমা দিতেই হবে।।

শেষমেষ শুরু হলো নানুকে আবারো কালেমা পরিয়ে ‘নিকাহা্নামা’ বানানোর প্রস্তুতি।এক শুক্রবার সেজোমামা জুমা’র নামাজের পর সাথে করে এক হুজুর আর বিবাহ রেজিস্টার বই নিয়ে আসলেন।আর সাথে বাড়তি মাত্রা যোগ করতে সাথে নিয়ে আসলেন মিষ্টি।।

মামার এত্ত সব আয়োজন দেখে আমরা তো সব হেসে কুটকুটে। সেজো মামা আমার মুখে একটা মিষ্টি পুরে দিয়ে বললেন, “নাও,ভাগিনা,নানা-নানুর বিয়ের মিষ্টি খাও”!!

নানা আমাদের ছেড়ে বহু আগেই পরপারে চলে গেলে কি হবে…সে দিন আমরা নতুন করে নানা-নানুর বিয়ের আনন্দটা আবারো উপভোগ করে ছিলাম।সেই কাবিননামারই একটা ফটোকপি সম্ভবত রয়ে গিয়েছিল বইয়ের ফাঁকে।।



নিকাহনামা’টা হাতে নিয়ে অনেকদিন পর আবারো সেই আনন্দ মুখর ক্ষণটায় ভেসে গিয়েছিলাম।ভাগ্যিস নানা-নানুর দেখা হয়েছিল…না হলে আমি কোথা থেকে আসতাম!!

আনমনেই কাগজটা আবারো উল্টে পাল্টে দেখতে লাগলাম।এই কাগজ’টার কি বা এমন সাধ্য দু’জন মানুষকে বছরের পর বছর একসাথে বেঁধে রাখে, যদি না সেই পরম করুণাময় অন্তরগুলোকে এমনভাবে জুড়ে না দিতেন।সেই করুণাময় মনগুলোকে এত্ত’টা প্রশস্ত করে না দিলে কিভাবেই বা মানুষগুলো একে-অন্যের তরে জীবনের এই বিশাল সময়ের সেকেন্ড,মিনিট আর ঘন্টার বিনিময় করে নিতেন।।

১০

ইচ্ছের সাতরঙগুলো আবির মেখে আবারো অকারণ ইচ্ছাগুলো নিয়ে ডানা মেলতে শুরু করেছে মনের আঙিনায়। দুঃসহ জোছনার দিনেগুলোতে অর্থহীন শব্দ বুনে চলা কলমটা যেনো নতুন করে নড়াচড়া দিয়ে ওঠতে চায়।।

আমার মতো সকলেই যারা কাজল ছাড়াই এক জোড়া কাজলচোখীর স্বপ্ন দেখে,যে চোখে বেঁচে থাকার অসংখ্য সব মানে থাকবে,জীবনকে অর্থবহ করে তোলার অপ্রাণ চেষ্টা থাকবে,সেই আশাতেই সেই রকম এক জোড়া চোখের তরে নিরব প্রতীক্ষা আপাতত।।

১১

জীবনের ভিন্নতাগুলোকে আমি সবসময়ই মাথা পেতে নিয়েছি..ভিন্নতার সৌন্দর্য্যতাতেও বরাবরই পুলকিত হয়েছি।।

প্রতি মুহূর্তে নিজেকে জানার নতুন ইচ্ছা আর অনুপ্রেরণা সবসময় মনের মধ্যে জ্বালিয়ে রাখতে চেয়েছি।এই যে ‘আমি একমাত্র সর্বেসর্বা না’,কিংবা ‘ভুল-শুদ্ধের উর্ধে কোন মানুষই বসবাস করে না’ এই বিশ্বাসগুলো সবসময় মনকে স্মরণ করিয়ে রাখতে চেয়েছি। সামনে শব্দগুলোকেও সব সময় শোনার ইচ্ছা জারি রেখেছি।।

আপাতত সমানের অনাগত দিনগুলো নিয়ে এই ভরসা;আশা রাখা যায় বর্ণিলতার মন্ত্রে আদতেই হয়তো আমরা ডুবে যেতে পারবো, ইনশাল্লাহ।।

১২

বাস্তবতায় জীবনের কাঠামো এতটা সহজ-সরলতায় কখনো বাধা থাকে না,তা খুব ভালোভাবেই চারপাশে দেখতে পেয়েছি।।

তাই তো কেনো জানি মনে হয়, আমাদের সময়ে এসে কাঠিন্যতাগুলো স্বরূপ পাল্টে নতুন রূপ লাভ করেছে।নানা-নানুদের সময়ের মত একটু কম বয়সে, একটু কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিবাহ বিষয়ক এই সিদ্ধান্তগুলো বুঝি আরেকটু সহজেই নেয়া যেতো। জীবনের এই মধ্য বয়সে এসে এই জটিল আর কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে তাই বুঝি আমাদের একটু বেশিই বেগ পেতে হয় ইদানীং ।।

তবুও কোথা থেকে যেনো বুকের মধ্যে একটা সবুজ পাতার আশ্বাস খুজে পাই।।

১৩

আবৃত্তিযোগ্য ছন্দে বৃষ্টির কণাদের পতনের শব্দ বেড়েই চলছে।এই রকম বৃষ্টির দিনেই হয়তো বারান্দায় দাড়িয়ে কফি মগটা হাতে নিয়ে একান্ত কারো সাথে আলাপন জুড়ে দিতে হয়।সেই সাথে ব্যাকগ্রান্ডে বাজতে থাকে পুরোন দিনের বিখ্যাত কোন বৃষ্টির গানের এক ছত্র।।

এই যেমন ধরা যাক,”এই মেঘলা দিনে একলা,ঘরে থাকে না তো মন…

মনে হচ্ছে বৃষ্টিটা আজ সত্যিই এই মনের ছন্দ জেনে ফেলেছে!!শ্রাবণের মন্ত্রে কিছু আজ সে সত্যই বলতে চায়!!

খুব ইচ্ছে করছিলো, এক ছত্র পংক্তিমালার ক্ষুদ্রে বার্তা পাঠিয়ে দেই সেই শেষ শূন্য সাতের নাম্বারটায়…কি মনে করে যেনো মোবাইলটা হাতে নিয়েও রেখে দিলাম..!!

আপাতত আসছে ফাল্গুনের দুরন্ত বাতাসের নিদারুণ প্রতীক্ষা!!





উৎসর্গঃআসছে ফাগুনের বর্ণিলতায় বিমুগ্ধ হতে ইচ্ছুক সকলের তরে…!!!
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×