somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডোরেমন আতঙ্ক: বাচ্চাদের হিন্দি শেখা বনাম ‘লিভিংরুম ওয়ার’

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জাপানি অ্যানিমেশন সিরিজ ডোরেমনের প্রতি শিশুদের আসক্তি নিয়ে বাংলাদেশের অভিভাবককুল, বুদ্ধিজীবী-চিন্তকেরা উদ্বেগাকুল হয়ে পড়েছেন। চিন্তার বিষয় মোটা দাগে এক্ষেত্রে দুটি — এক, ভারতীয় ডিজনি চ্যানেলে এটি হিন্দি ভাষায় ডাব করে প্রচার করা হয়। ফলে বাচ্চারা বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি নয়, হিন্দি শিখে ফেলছে, হিন্দিতে কথা বলছে; দুই, প্রধান চরিত্র নবিতা নবির মতোই বাচ্চারা পড়াশুনায় ফাঁকি দেয়া শিখছে।

ডোরেমন প্রথমত ছিল ফুজিকো ফুজিও সৃষ্ট একটি কমিক চরিত্র (জাপানি প্রেক্ষাপটে কমিক সিরিজকে বলে মাঙ্গা), যা ১৯৬৯ সালে প্রথম চালু হয় এবং ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত এটি চালু থাকে। এরপর এটি ১৯৭৩ সালে প্রথমবারের মতো, ১৯৭৯ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত দ্বিতীয়বারের মতো এবং ২০০৫ থেকে তৃতীয়বারের মতো টেলিভিশনে অ্যানিমেশন সিরিজ শুরু হয়, যা এখন পর্যন্ত চালু রয়েছে। ডোরেমন হলো কানবিহীন একটি রোবট বেড়াল, যা এক স্কুল বালক নবিতা নবিকে সাহায্য করার জন্য দ্বাবিংশ শতাব্দি থেকে অতীতে এসেছে (যা মূলত আমাদের বর্তমান) টাইম মেশিনে চড়ে। ডোরেমনকে পাঠিয়েছে আরেক বালক সেবাশি নবি তার প্রপিতামহ নবিতার অবস্থার সার্বিক উন্নতি ঘটাতে, যাতে তার উত্তর পুরুষেরা একটা উন্নত জীবন লাভ করে। নবিতা আসলে এমন একজন বালক যার জীবনের পদে পদে আছে বিপদ ও দুর্ভাগ্য—সে হোমওয়ার্কে ফাঁকি দেয়, দেরি করে স্কুলে যায়, তাই পরীক্ষায় খুবই কম নম্বর পায়। এসব থেকে বাঁচার উপায় হিসেবে সে প্রায়ই মিথ্যা কথা বলে। নবিতা মা ও শিক্ষকের কাছ থেকে বকুনি খায়। বন্ধুবত্ শত্রু, স্থূলাকায় জিয়ান ও তার সাঙাত্ সুনিও তাকে নানাভাবে হেনস্থা করে। অবশ্য বান্ধবী শিজুকার রয়েছে তার প্রতি মমত্ববোধ। নবিতার নানান বিপর্যয়ে সাহায্য করে রোবট ডোরেমন। ডোরেমনের কাছে আছে নানান ধরনের গেজেট, যেগুলোর সাহায্যেই সে নবিতাকে নানান বিপদ থেকে উদ্ধার করে। পড়াশুনায় ফাঁকি দিলেও কিন্তু নবিতার আছে নিজস্ব এক চিন্তার জগত্। কল্পনার সেই জগতে পরিভ্রমণেও নবিতাকে সাহায্য করে ডোরেমন। ফলে টাইম মেশিনের সাহায্যে নবিতাকে ডোরেমন অতীতের ডাইনোসরের দুনিয়া থেকেও ঘুরিয়ে নিয়ে আসে। মহাকাশের নানান গ্রহে পরিভ্রমণ কিংবা নিজ গ্রহে ভিন গ্রহের এলিয়েনের সঙ্গে দেখার সুযোগ নবিতা পায় ডোরেমনের সুবাদেই।

গল্পের এই মূল কাঠামো শিশুদের আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্ট হয়েছে। স্টিভেন স্পিলবার্গের চলচ্চিত্র ই.টি.র মতোই এর গল্পকাঠামো। ই.টি.তে ভিন গ্রহের এলিয়েনের পৃথিবীর শিশুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় এবং এলিয়েন তার ক্ষমতাবলে শিশুদের নানাভাবে সাহায্য করে, কিংবা শিশুদের ক্ষমতাবান বানিয়ে দেয়। রাকেশ রোশনের হিন্দি ছবি কোই মিল গায়াতেও একইরকম ঘটনা রয়েছে। আর ডোরেমন সিরিজে ভবিষ্যতের রোবট শিশুদের সাহায্য করেছ তার ক্ষমতাবলে। ডোরেমন তাই কেবল এশিয়ায় নয়, টেলিভিশন সিরিজ হিসেবে আমেরিকাতেও জনপ্রিয়। জনপ্রিয়তার মাত্রা আরও বেড়ে গেছে সিরিজটিতে অন্যতম উপাদান কমেডি। জিয়ান চরিত্রটি যেমন নবিতার প্রতি শত্রুভাবাপন্ন, আকারে বড়-সড়ো; কিন্তু মাথামোটা প্রকৃতির। ফলে সে প্রায়ই নানান বিনোদনের জন্ম দেয়। খোদ ডোরেমনের কান খেয়ে ফেলেছিল এক ইঁদুর। তাই রোবট-বিড়াল হবার পরও সে ইঁদুর এবং অন্যান্য প্রাণীকে ভয় পায়।

এখন টেলিভিশনে শিশুদের অনুষ্ঠান নিয়ে প্রায় সবারই কিছু বলার আছে— এদের মধ্যে আছেন অভিভাবক, শিক্ষক, সমাজবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ, ধার্মিকসহ অনেকেই। নতুন প্রযুক্তি ও মিডিয়া আসলে সবাই নতুন মিডিয়াটির প্রভাব শিশুদের ওপর কীরকম পড়বে, তা নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। কারণ বড়রা মনে করেন শিশুরা খুব ‘ভালনারেবল’, তাদের সুরক্ষা দেয়া দরকার। পৃথিবীর নানান দেশের গবেষকরা এক্ষেত্রে যে কয়েকটি বিষয়ের ওপর জোর দিয়ে গবেষণাকর্ম করেন সেগুলো হলো— শিশুদের জন্য অনিরাপদ বিষয়, নীতি-নৈতিকতা, শিক্ষা, বাণিজ্য ও বিজ্ঞাপন ইত্যাদি। ফলে কার্টুন সিরিজটি জনপ্রিয় হয়ে পড়ার পরিপ্রেক্ষিতে শিশুরা হিন্দি শিখছে বা নবিতার মতো পড়াশুনায় ফাঁকি দেয়া শিখছে— এই রব উঠতে বেশি সময় লাগেনি।

এখন ডোরেমন যদি ইংরেজিতে প্রচারিত হতো, তবে পত্র-পত্রিকা বা সমপ্রচার মাধ্যমে এইসব আলোচনা উঠতোই না। বরং ডোরেমনের কারণে যদি বাচ্চারা কিছু ইংরেজি শিখতোই, তবে পরে চাকরি-বাকরিতে সুবিধে হতো। তাই ইংরেজিকে ‘হ্যাঁ’ এবং হিন্দিকে ‘না’ বলার এই উত্তেজনা অবস্থান হিসেবে খুব পোক্ত না, বরং তা ভাষা-বর্ণবাদের পরিচায়ক। আরেকটি বিষয়, বিশ্বায়নের পরে নব্বই দশক থেকেই বিশ্বায়িত মিডিয়া দেখছি আমরা। বিশ্বায়নের একটি আঞ্চলিক রূপও আছে। তাই আমেরিকান আইডলের আদলে কিংবা কোটিপতি হবার রিয়েলিটি শোর আদলে দক্ষিণ এশিয়ার টেলিভিশনগুলোতে একইরকম নানান অনুষ্ঠান দেখা যায়। এক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়েছে সর্বজনবোধ্য একটি আঞ্চলিক ভাষার। হিন্দিই হলো শতকোটি ভোক্তার বা মানুষের সেই আঞ্চলিক ভাষা। বাজারের শক্তিই এই নির্বাচনটি করেছে। এখন এর আধিপত্যে কি অন্য ভাষারা হুমকির মুখে? উত্তর হ্যাঁ এবং না। স্পেনের উপনিবেশের কারণে পুরো লাতিন আমেরিকায় স্থানীয় ভাষার বিলোপ ঘটেছে। লাতিন আমেরিকানরা এখন স্প্যানিশ ভাষাকেই নিজেদের ভাষা মনে করে। কিন্তু ভারতে ইংরেজির কারণে অন্য ভাষা বিলুপ্ত হয়নি। এর বিবিধ কারণ রয়েছে। অন্যতম কারণ এই যে, বাংলা ভাষার নিজস্ব একটি শক্তি রয়েছে, যা অনুপ্রবেশকারী ভাষার বিপরীতে নিজেকে টিকিয়ে রাখে। নব্বই দশকের শুরুর দিকে স্যাটেলাইট-কেবল টিভি আসার পর সবাই ভীষণ চিন্তিত হয়ে পড়েছিল—ভাষা ও সংস্কৃতি উভয়ই বুঝি রসাতলে গেল! কিন্তু স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতি কেবল টিভির সঙ্গে অভিযোজন ঘটিয়েছে। নিজেরাই বাংলা ভাষায় বহু চ্যানেল চালু করেছে। সেই সময় বহুলশ্রুত ‘অপসংস্কৃতি’ প্রত্যয়টির কথা আজকাল আর তেমন শোনা যায় না। ডোরেমন যদি সত্যিই বাংলা ভাষাকে বিপদে ফেলে দিয়ে থাকে, তবে এর সহজ সমাধান হলো সিরিজটির ফ্র্যাঞ্চাইজি কিনে বাংলায় ডাব করে প্রচার করা। বহু জনপ্রিয় এই সিরিজটি বাংলায় চালু হলে নিশ্চয় স্পন্সরও পাওয়া যাবে। এটা যে কোনো বেসরকারি টিভি চ্যানেল করতে পারে। আবার সরকারও বিটিভির জন্য এই উদ্যোগটা নিতে পারে।

দ্বিতীয় অভিযোগটিও অসার একটি অভিযোগ। যে কোনো জনপ্রিয় অনুষ্ঠানের কেবল একটি বিষয়ের কারণে জনপ্রিয় হয় না। ফলে নবিতার কাছ থেকে বাচ্চারা পড়াশুনায় ফাঁকি দেয়া শিখছে, এটা কেবলই একটা অনুমান। ঠাকুরমার ঝুলি কিংবা দেশি-বিদেশি বহু রূপকথায় ‘বাচ্চাদের জন্য ক্ষতিকর’ নানান উপাদান রয়েছে। বিশেষত এগুলো সাংঘাতিকভাবে জেন্ডার অসংবেদনশীল, যেখানে রূপবতী রাজকন্যা বন্দী বা আক্রান্ত থাকে এবং রাজপুত্র এসে তাকে উদ্ধার করে নিজের করে নেয়। রূপকথায় নারী অক্রিয়, সৌন্দর্যসামগ্রী আর পুরুষ বীরযোদ্ধা। এখন এই অসংবেদনশীলতার কারণে কি রূপকথা বলা বা শোনা বন্ধ হয়ে যাবে? এর বাইরে গল্পগুলোর আখ্যানে রয়েছে অসাধারণ নান্দনিকতা, কল্পনাশক্তির চমত্কার প্রয়োগ। আর বাচ্চারা যে বিচার-বুদ্ধি দিয়ে কাহিনীর নিজস্ব ব্যাখ্যা দাঁড় করাতে পারে না, এটাও ভুল ধারণা। শিশুদের জন্য তৈরি আধেয়তে নৈতিকতার শিক্ষা দেবার বাধ্যবাধকতাও এক ধরনের জবরদস্তি। ছোটবেলায় স্কুল-পরিবার-নীতিকথা থেকে বাচ্চারা যা শেখে, বড় হয়ে দেখা যায় তার অনেকগুলোই ভুল প্রমাণিত হচ্ছে। শৈশবের ‘লার্নিং’কে ‘ডিলার্নিং’ করেই একজনের বাকি জীবনটা কাটে।

আমার সাত বছরের ছেলে একদিন আমাকে বলে যে, যে গল্পে ‘মোরাল’ থাকে, সেই গল্প তার ভালো লাগে না। সে-ই আবিষ্কার করেছে যে, ঈশপের সব গল্পের শেষে মূল চরিত্রটি মারা যায়। এই মৃত্যু বা ভায়োলেন্স তার মন খারাপ করে দেয়। গল্পশেষের নীতিকথাটি তাই তার কাছে গুরুত্ব পায় না। আর পড়াশুনায় বা অন্য ভালো কাজে ফাঁকি দেয়া বা মিথ্যা বলা শিশুর দিক থেকে ন্যায্য দুই কাজ, ডোরেমন না থাকলেও এটা সে করতো। আজকে শিশুর স্কুলে পড়ার যে বিভীষিকাময় চাপ, তা সামলে তাকে গাইয়ে-নাচিয়ে-আঁকিয়ে হতে হবে। শিশুসত্তা এই সকল শেখাশেখিতে ওষ্ঠাগত। এখানে কিছুমাত্রায় ফাঁকি না দিলে সে হয়ে পড়বে জীবন্মৃত। ফলে ‘কারিকুলার’ বা ‘এক্সট্রা কারিকুলা’র চাপাচাপির মধ্যে ফাঁকি দেয়া একটি অপরিহার্য অনুষঙ্গ, আর কে না জানে যে, ফাঁকিবাজির অন্যতম অবলম্বন হলো টুকটাক মিথ্যা বলা। মিথ্যা বলা এখানে তার ‘সারভাইভাল স্ট্র্যাটেজি’।

আধুনিক সময়ে পারিবারিক কাঠামোটাও লক্ষ্য করার মতো। বাসার অভ্যন্তরের কাঠামোটা কীরূপ হবে, তা অনেকখানি টেলিভিশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। টেলিভিশনকে কেন্দ্র করেই জন্ম হয়েছে ‘লিভিং রুম’ বা বসার ঘর। এখন সেই লিভিং রুমের কর্তৃত্ব কার হাতে থাকবে, তা নিয়ে চলে সদস্যদের মধ্যে দ্বন্দ্ব। বাবার স্পোর্টস, মার সোপ আর শিশুর কার্টুন প্রায়ই সাংঘর্ষিক পরিস্থিতিতে পড়ে। ইয়ান অ্যাং (১৯৯৬) একে বলেছেন ‘বসার ঘরের সংঘাত’ (লিভিং রুম ওয়ার)। অতিসমপ্রতি কেবল টেলিভিশনের পাশাপাশি আরও নানান ধরনের স্ক্রিনের আবির্ভাব হয়ে পড়ায় সেই যুদ্ধাবস্থায় এসেছে খানিক পরিবর্তন। টেলিভিশনের সামনে একজন, অন্য ঘরে কম্পিউটারের সামনে আরেকজন, আরেক ঘরে মোবাইল ফোনের স্ক্রিনে ব্যস্ত অন্য কেউ। পারিবারিক এই পরিস্থিতিকে সোনিয়া লিভিংস্টোন (২০০৭) বর্ণনা করেছেন ‘একসঙ্গে পৃথক থাকা’ (লিভিং টুগেদার সেপারেটলি)। এই ‘পৃথক’ পরিস্থিতিতে শিশুদের ওপর পিতা-মাতার নজরদারি কমে গেছে এমন মনে করার কারণ নেই। কারণ স্কুলপড়ুয়া শিশুরা এক সময় হেঁটে একাই স্কুলে যেত, সকাল-বিকেলে স্কুলের বা পাড়ার মাঠে খেলাধুলা করতো, স্কুলের আগে-পরে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিত। বলা যায় একটা উল্লেখযোগ্য সময়ই সে বাবা-মার নজরদারির বাইরে থাকতো। এখন সে স্কুলে যায় বাবা-মার সঙ্গে, স্কুল থেকে ফিরে বাড়িতেই কোনো এক স্ক্রিনের সামনে বসে। পিতা-মাতার নজরদারির আওতায় তারা বেশিরভাগ সময় থাকছে। শিশুদের অত্যধিক ডোরেমনপ্রীতি কি প্রকারন্তরে সেই বসার ঘরের সংঘাতকেই ফিরিয়ে আনছে, বড়দের সংবাদ বা সিরিয়ালের সময়ে ভাগ বসাতে চাইছে ডোরেমন? আর সে কারণেই, সম্ভবত, বড়রা ডোরেমনের বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছেন? কারণ হিসেবে এটাকেও উড়িয়ে দেয়া যায় না।

প্রথম প্রকাশ: ০৪ এপ্রিল, ২০১২, ইত্তেফাক।
৭টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শোকের উচ্চারণ।

লিখেছেন মনিরা সুলতানা, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

নিত্যদিনের জেগে উঠা ঢাকা - সমস্তরাত ভারী যানবাহন টানা কিছুটা ক্লান্ত রাজপথ, ফজরের আজান, বসবাস অযোগ্য শহরের তকমা পাওয়া প্রতিদিনের ভোর। এই শ্রাবণেও ময়লা ভেপে উঠা দুর্গন্ধ নিয়ে জেগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যা হচ্ছে বা হলো তা কি উপকারে লাগলো?

লিখেছেন রানার ব্লগ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

৫ হাজার মৃত্যু গুজব ছড়াচ্ছে কারা?

মানুষ মারা গিয়েছে বলা ভুল হবে হত্যা করা হয়েছে। করলো কারা? দেশে এখন দুই পক্ষ! একে অপর কে দোষ দিচ্ছে! কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আন্দোলনের নামে উগ্রতা কাম্য নয় | সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যবাদকে না বলুন

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



প্রথমেই বলে নেয়া প্রয়োজন "বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার সমস্ত অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে" ধীরে ধীরে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসছে। ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের উপর ভর করে বা ছাত্রদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোন প্রশ্নের কি উত্তর? আপনাদের মতামত।

লিখেছেন নয়া পাঠক, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

এখানে মাত্র ৫টি প্রশ্ন রয়েছে আপনাদের নিকট। আপনারা মানে যত মুক্তিযোদ্ধা বা অতিজ্ঞানী, অতিবুদ্ধিমান ব্লগার রয়েছেন এই ব্লগে প্রশ্নটা তাদের নিকট-ই, যদি তারা এর উত্তর না দিতে পারেন, তবে সাধারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকুরী সৃষ্টির ব্যাপারে আমাদের সরকার-প্রধানরা শুরু থেকেই অজ্ঞ ছিলেন

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৭



আমার বাবা চাষী ছিলেন; তখন(১৯৫৭-১৯৬৪ সাল ) চাষ করা খুবই কষ্টকর পেশা ছিলো; আমাদের এলাকাটি চট্টগ্রাম অন্চলের মাঝে মোটামুটি একটু নীচু এলাকা, বর্ষায় পানি জমে থাকতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×