বাল্যববিাহ ও মানবাধকিার লংঘন - দুটি পৃথক শব্দ হলওে পরস্পর সর্ম্পকতি। বাল্যববিাহরে অনাকাঙ্খতি প্রতক্রিয়িায় মানবাধকিার লংঘতি হয়। কন্তিু বাল্যববিাহরে ফলে মানবাধকিার লংঘতি হয় কনে? এ প্রশ্নরে উত্তর জানতে হলে অবশ্যই বাল্যববিাহ কি তা জানতে হব।ে
সাধারণত অপরণিত বয়সে র্অথাৎ শশিু বয়সে যে বয়িে হয় তাই বাল্যববিাহ। এ বয়িরে বশৈষ্ট্যি হলো- কখনো কখনো বর পরণিত বয়সী কন্তিু কনে অপরণিত বয়সী। আবার কোন কোন ক্ষত্রেে বর-কনে দু’জনই অপরণিত বয়সী। আমাদরে বাংলাদশেরে গ্রামীণ প্রক্ষোপট ববিচেনায় বলা যায়, কন্যাশশিুরাই বাল্যববিাহরে শকিার হচ্ছে বশেী। যহেতেু শশিু বয়সরে বয়িকেে বাল্যববিাহ বলা হয় তাই শশিু কারা এটওি জানা আবশ্যক বলে মনে কর।ি ১৯৮৯ সালে প্রণীত জাতসিংঘ শশিু অধকিার সনদে বলা হয়, ১৮ বছররে কম বয়সী সকলইে শশিু।
১৯২৯ সালে তৎকালীন বৃটশি প্রশাসন র্কতৃক প্রণীত বাল্যববিাহ নরিোধ আইন (১৯৮৪ সাল র্পযন্ত সংশোধতি)টি বাংলাদশেে প্রচলতি। এ আইনরে ‘ধারা ২’ এ বলা হয়, নাবালক ও অপরণিত বলতে তাকে বুঝাবে যে ছলেরে বয়স ২১ বছররে কম ও যে ময়েরে বয়স ১৮ বছররে কম। সর্ম্পক স্থাপনকারী যে কোন এক পক্ষ নাবালক হলে সে বয়িকেে বাল্যববিাহ বলা হয়। ‘ধারা ৪’ এ বলা হয়, ২১ বছররে র্উধ্বে কোন ছলেে অথবা ১৮ বছররে র্উধ্বে কোন ময়েে যদি কোন নাবালককে বয়িে করে তাহলে এক মাসরে বনিাশ্রম কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা জরমিানা অথবা উভয় দন্ডে দন্ডতি হবনে। ‘ধারা ৫’ এ বলা হয়, কোন ব্যক্তি বাল্যববিাহরে ব্যবস্থা বা পরচিালনা করলে এক মাস বনিাশ্রম কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা জরমিানা বা উভয় দন্ডে দন্ডতি হব।ে ‘ধারা ৬’ এ বলা হয়, কোন পতিামাতা র্অথাৎ অভভিাবক যদি বাল্যববিাহরে শকিার নাবালকরে উপর র্কতৃত্ব সম্পন্ন হয়ে উক্ত ববিাহ র্কায সম্পন্ন করর্ণাথে কোন কাজ করলে বা সম্পন্ন করার অনুমতি দান করলে বা নজি গাফলতরি কারণে উক্ত ববিাহ বন্ধ করতে র্ব্যথ হলে এক মাস বনিাশ্রম কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা জরমিানা বা উভয় দন্ডে দন্ডতি হবনে।
বাল্যববিাহ সংঘটতি হবার পর এ দশেে তা মামলা র্পযন্ত গড়য়িছেে এমন নজরি নইে। বাল্যববিাহরে অনাকাঙ্খতি পরণিাম সর্ম্পকে অতীতরে যে কোন সময়রে তুলনায় র্বতমানরে মানুষ বশেী সচতেন। তবু দশেরে বভিন্নি অঞ্চলে বশিষে করে গ্রামীণ সমাজে এখনো অহরহ বাল্যববিাহ সংঘটতি হচ্ছ।ে সচতেনতা বৃদ্ধি সত্বওে বাল্যববিাহরে হার আশানুরূপ কমনে।ি এক্ষত্রেে ইউনসিফে প্রকাশতি ‘বাংলাদশেরে কশিোরীদরে অবস্থা’ র্শীষক গবষেণা রপর্িোটে বলা হয়, আদম শুমারী অনুযায়ী ১৯৬০ সালে বাল্যববিাহরে হার ছলি ৩২ শতাংশ। ১৯৯৭ সালে এ হার এসে দাঁড়ায় ২৬.৫ শতাংশ।ে
বাল্যববিাহরে ফলে কন্যাশশিুরাই বশেী পরমিাণে ক্ষতগ্রিস্ত হচ্ছ।ে শুধু শারীরকি-মানসকিভাবইে নয়, কন্যাশশিুরা প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসবো, পুষ্ট,ি শক্ষিা থকেওে বঞ্চতি হয়। ইউনসিফেরে গবষেণায় বলা হয়, বাল্যববিাহরে ফলে মাত্র ৫ শতাংশ কন্যাশশিুর লখোপড়া অব্যাহত থাক।ে
“দরদ্রি রকিশা চালক আবদুস সালামরে কন্যাশশিু নাজমা। সে যখন তৃতীয় শ্রণেীর ছাত্রী তখন বয়িে হয় ২৫ বছর বয়সী এক যুবকরে সাথ।ে মাস যতেে না যতেইে কন্যাশশিু নাজমাকে বাপরে বাড়ি পাঠয়িে দয়ো হয়। কাবনিনামায় নাজমার বয়স ছলি ১৮ বছর। ভাগ্যরে নর্মিম পরহিাসে নাজমা আজ পররে বাড়তিে ঝ’িএর কাজ করে জীবকিা নর্বিাহ করছ।ে” বাল্যববিাহরে ফলে নাজমার অনশ্চিতি জীবনরে জন্য দায়ী ক?ে এ প্রশ্নরে উত্তর সে নজিওে জানে না।
বাল্যববিাহ অপরাধ জনেওে কনে অভভিাবকরা তাদরে কন্যাশশিুকে বয়িে দচ্ছিনে? এ প্রশ্নরে উত্তর খুঁজতে গয়িে হাঙ্গার প্রজক্টে এর প্রোগ্রাম সমন্বয়কারী নাসমিা আক্তার জলি একটি প্রবন্ধ লখেনে। কন্যাশশিুদরে উন্নয়ন ও তাদরে মানসকি বকিাশে নবিদেতি নাসমিা আক্তার জলি তাঁর প্রবন্ধে বলনে, বাল্যববিাহরে প্রধান কারণ দারদ্রি। এছাড়া নরিাপত্তার অভাব, দায়ত্বি থকেে মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্খা, জন্ম নবিন্ধীকরণ না হওয়া, যৌতুকরে লোভে কম বয়সী ময়েে বয়িরে প্রবণতা, সম্পত্তি পাওয়া বা রক্ষার জন্য, বহু ববিাহ প্রথা, সামাজকি কুসংস্কার ও চাপ, আইন সর্ম্পকে অজ্ঞতা ও উদাসীনতা, যৌতুক কম দয়োর আকাঙ্খা, লখোপড়ার সুবধিার অভাব, অপবাদরে ভয়- ইত্যাদি কারণে বাল্যববিাহ হয়ে থাক।ে
বাল্যববিাহরে ফলে কন্যাশশিুদরে সন্তান ধারণ করতে হয়। অজ্ঞতা ও অপরণিত শরীরী গড়নরে কারণে কশিোরী মায়দেরে মারাত্মক জটলিতা দখো দয়ে। যে কারণে কশিোরী মাতা ও সন্তানদরে মধ্যে মৃত্যুহার বশেী। বশ্বি স্বাস্থ্য সংস্থার মত,ে ২০ বছর বা তার উধ্ব বয়সী নারীদরে তুলনায় ১৮ বছর বয়সরে প্রসূতদিরে মৃত্যুর সম্ভাবনা প্রায় ২-৫ গুণ বশেী।
অল্প বয়সী মায়দেরে মৃত্যুর প্রধান কারণগুলো হচ্ছ-ে “রক্তে বষিক্রয়িা, র্গভপাত এবং বাধাগ্রস্ত প্রসব(অপরণিত প্রসবনালীর কারণ)ে। বাল্যববিাহ ও অপরণিত বয়সে র্মাতৃত্ব গ্রহণরে ফলে ময়েদেরে শক্ষিা ও র্অথনতৈকি কাজর্কমে অংশগ্রহণরে সার্মথ কময়িে দয়ে। কশিোর মায়রে নজিরে বৃদ্ধরি জন্য যমেন খাে
নারী। নারী শব্দটরি কথা মনে পড়লইে মা, বোন, স্ত্রী, প্রয়েসীসহ বভিন্নি সর্ম্পকরে কথা সহজইে জানা যায়। একজন শশিু কন্যাশশিু হয়ে জন্মানোর পর থকেইে বঞ্ছনার শকিাররে মধ্যে বড়েে উঠ।ে পুরুষ ও নারীর মলিনরে ফলে শুক্রানু ও ডম্বিানুর মলিনরে যৌথ ক্রয়িায় জন্মলাভ করে একটি সন্তান। এক্ষত্রেে সন্তান ছলেে নাকি ময়েে হবে তা নর্ভির করে পতিার উপর। অথচ আমাদরে দশেে কন্যাশশিু জন্মলাভ করলে স্ত্রী কে দায়ী করা হয়। এজন্য স্ত্রীকে শাররিীক ও মানসকি নর্যিাতন সইতে হয়।
বাল্যববিাহ ও মানবাধকিার লংঘন - দুটি পৃথক শব্দ হলওে পরস্পর সর্ম্পকতি। বাল্যববিাহরে অনাকাঙ্খতি প্রতক্রিয়িায় মানবাধকিার লংঘতি হয়। কন্তিু বাল্যববিাহরে ফলে মানবাধকিার লংঘতি হয় কনে? এ প্রশ্নরে উত্তর জানতে হলে অবশ্যই বাল্যববিাহ কি তা জানতে হব।ে
সাধারণত অপরণিত বয়সে র্অথাৎ শশিু বয়সে যে বয়িে হয় তাই বাল্যববিাহ। এ বয়িরে বশৈষ্ট্যি হলো- কখনো কখনো বর পরণিত বয়সী কন্তিু কনে অপরণিত বয়সী। আবার কোন কোন ক্ষত্রেে বর-কনে দু’জনই অপরণিত বয়সী। আমাদরে বাংলাদশেরে গ্রামীণ প্রক্ষোপট ববিচেনায় বলা যায়, কন্যাশশিুরাই বাল্যববিাহরে শকিার হচ্ছে বশেী। যহেতেু শশিু বয়সরে বয়িকেে বাল্যববিাহ বলা হয় তাই শশিু কারা এটওি জানা আবশ্যক বলে মনে কর।ি ১৯৮৯ সালে প্রণীত জাতসিংঘ শশিু অধকিার সনদে বলা হয়, ১৮ বছররে কম বয়সী সকলইে শশিু।
১৯২৯ সালে তৎকালীন বৃটশি প্রশাসন র্কতৃক প্রণীত বাল্যববিাহ নরিোধ আইন (১৯৮৪ সাল র্পযন্ত সংশোধতি)টি বাংলাদশেে প্রচলতি। এ আইনরে ‘ধারা ২’ এ বলা হয়, নাবালক ও অপরণিত বলতে তাকে বুঝাবে যে ছলেরে বয়স ২১ বছররে কম ও যে ময়েরে বয়স ১৮ বছররে কম। সর্ম্পক স্থাপনকারী যে কোন এক পক্ষ নাবালক হলে সে বয়িকেে বাল্যববিাহ বলা হয়। ‘ধারা ৪’ এ বলা হয়, ২১ বছররে র্উধ্বে কোন ছলেে অথবা ১৮ বছররে র্উধ্বে কোন ময়েে যদি কোন নাবালককে বয়িে করে তাহলে এক মাসরে বনিাশ্রম কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা জরমিানা অথবা উভয় দন্ডে দন্ডতি হবনে। ‘ধারা ৫’ এ বলা হয়, কোন ব্যক্তি বাল্যববিাহরে ব্যবস্থা বা পরচিালনা করলে এক মাস বনিাশ্রম কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা জরমিানা বা উভয় দন্ডে দন্ডতি হব।ে ‘ধারা ৬’ এ বলা হয়, কোন পতিামাতা র্অথাৎ অভভিাবক যদি বাল্যববিাহরে শকিার নাবালকরে উপর র্কতৃত্ব সম্পন্ন হয়ে উক্ত ববিাহ র্কায সম্পন্ন করর্ণাথে কোন কাজ করলে বা সম্পন্ন করার অনুমতি দান করলে বা নজি গাফলতরি কারণে উক্ত ববিাহ বন্ধ করতে র্ব্যথ হলে এক মাস বনিাশ্রম কারাদন্ড বা ১০০০ টাকা জরমিানা বা উভয় দন্ডে দন্ডতি হবনে।
বাল্যববিাহ সংঘটতি হবার পর এ দশেে তা মামলা র্পযন্ত গড়য়িছেে এমন নজরি নইে। বাল্যববিাহরে অনাকাঙ্খতি পরণিাম সর্ম্পকে অতীতরে যে কোন সময়রে তুলনায় র্বতমানরে মানুষ বশেী সচতেন। তবু দশেরে বভিন্নি অঞ্চলে বশিষে করে গ্রামীণ সমাজে এখনো অহরহ বাল্যববিাহ সংঘটতি হচ্ছ।ে সচতেনতা বৃদ্ধি সত্বওে বাল্যববিাহরে হার আশানুরূপ কমনে।ি এক্ষত্রেে ইউনসিফে প্রকাশতি ‘বাংলাদশেরে কশিোরীদরে অবস্থা’ র্শীষক গবষেণা রপর্িোটে বলা হয়, আদম শুমারী অনুযায়ী ১৯৬০ সালে বাল্যববিাহরে হার ছলি ৩২ শতাংশ। ১৯৯৭ সালে এ হার এসে দাঁড়ায় ২৬.৫ শতাংশ।ে
বাল্যববিাহরে ফলে কন্যাশশিুরাই বশেী পরমিাণে ক্ষতগ্রিস্ত হচ্ছ।ে শুধু শারীরকি-মানসকিভাবইে নয়, কন্যাশশিুরা প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসবো, পুষ্ট,ি শক্ষিা থকেওে বঞ্চতি হয়। ইউনসিফেরে গবষেণায় বলা হয়, বাল্যববিাহরে ফলে মাত্র ৫ শতাংশ কন্যাশশিুর লখোপড়া অব্যাহত থাক।ে
“দরদ্রি রকিশা চালক আবদুস সালামরে কন্যাশশিু নাজমা। সে যখন তৃতীয় শ্রণেীর ছাত্রী তখন বয়িে হয় ২৫ বছর বয়সী এক যুবকরে সাথ।ে মাস যতেে না যতেইে কন্যাশশিু নাজমাকে বাপরে বাড়ি পাঠয়িে দয়ো হয়। কাবনিনামায় নাজমার বয়স ছলি ১৮ বছর। ভাগ্যরে নর্মিম পরহিাসে নাজমা আজ পররে বাড়তিে ঝ’িএর কাজ করে জীবকিা নর্বিাহ করছ।ে” বাল্যববিাহরে ফলে নাজমার অনশ্চিতি জীবনরে জন্য দায়ী ক?ে এ প্রশ্নরে উত্তর সে নজিওে জানে না।
বাল্যববিাহ অপরাধ জনেওে কনে অভভিাবকরা তাদরে কন্যাশশিুকে বয়িে দচ্ছিনে? এ প্রশ্নরে উত্তর খুঁজতে গয়িে স¤প্রতি হাঙ্গার প্রজক্টে এর প্রোগ্রাম সমন্বয়কারী নাসমিা আক্তার জলরি সাথে যোগাযোগ করা হয়। কন্যাশশিুদরে উন্নয়ন ও তাদরে মানসকি বকিাশে নবিদেতিপ্রাণ নাসমিা আক্তার জলি বলনে, বাল্যববিাহরে প্রধান কারণ দারদ্রি। এছাড়া নরিাপত্তার অভাব, দায়ত্বি থকেে মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্খা, জন্ম নবিন্ধীকরণ না হওয়া, যৌতুকরে লোভে কম বয়সী ময়েে বয়িরে প্রবণতা, সম্পত্তি পাওয়া বা রক্ষার জন্য, বহু ববিাহ প্রথা, সামাজকি কুসংস্কার ও চাপ, আইন সর্ম্পকে অজ্ঞতা ও উদাসীনতা, যৌতুক কম দয়োর আকাঙ্খা, লখোপড়ার সুবধিার অভাব, অপবাদরে ভয়- ইত্যাদি কারণে বাল্যববিাহ হয়ে থাক।ে
বাল্যববিাহরে ফলে কন্যাশশিুদরে সন্তান ধারণ করতে হয়। অজ্ঞতা ও অপরণিত শরীরী গড়নরে কারণে কশিোরী মায়দেরে মারাত্মক জটলিতা দখো দয়ে। যে কারণে কশিোরী মাতা ও সন্তানদরে মধ্যে মৃত্যুহার বশেী। বশ্বি স্বাস্থ্য সংস্থার মত,ে ২০ বছর বা তার উধ্ব বয়সী নারীদরে তুলনায় ১৮ বছর বয়সরে প্রসূতদিরে মৃত্যুর সম্ভাবনা প্রায় ২-৫ গুণ বশেী।
অল্প বয়সী মায়দেরে মৃত্যুর প্রধান কারণগুলো হচ্ছ-ে “রক্তে বষিক্রয়িা, র্গভপাত এবং বাধাগ্রস্ত প্রসব(অপরণিত প্রসবনালীর কারণ)ে। বাল্যববিাহ ও অপরণিত বয়সে র্মাতৃত্ব গ্রহণরে ফলে ময়েদেরে শক্ষিা ও র্অথনতৈকি কাজর্কমে অংশগ্রহণরে সার্মথ কময়িে দয়ে। কশিোর মায়রে নজিরে বৃদ্ধরি জন্য যমেন খাদ্যরে প্রয়োজন ও তমেনি র্গভরে সন্তানরে জন্যও খাদ্যরে প্রয়োজন, যা তারা পায় না।