somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ১০

১২ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ১
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ২
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৩
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৪
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৫
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৬
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৭
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৮
কোয়ান্টাম কালচার এবং বিজ্ঞান ও ইসলাম ‌॥ পর্ব ৯

কোয়ান্টাম মেথডের কর্মকান্ডগুলো কিভাবে ঘটে?

কমান্ড সেন্টার, অন্তর্গুরু, ভবিষ্যৎদৃষ্টি – এই যে বিষয়গুলো কোয়ান্টাম মেথডের সাথে জড়িত, তার বাস্তব সংঘটনের কথা তো অস্বীকার করা যায় না। কারন অনেকের সামনেই এগুলো ঘটেছে। কিন্তু আসলে কিভাবে এগুলো ঘটে? এর ব্যাখ্যাও রয়েছে। এ ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি যদি আমরা পর্যালোচনা করি, তাহলে আমাদের জানতে হবে জ্বিনদের সম্পর্কে।

Many shaykhs appear to levitate, travel huge distances in split instants of time, produce food or money from nowhere etc. Their ignorant followers believe these feats of magic to be divine miracles. But behind all of these phenomena lie the hidden and sinister world of the jinn. They are able to travel over vast distances instantaneously and enter human bodies prepared for entry. In many Christian and pagan sects people work themselves into a physical and spiritual frenzy, fall into a state of unconsciousness. In that weakened state the jinn may easily enter their bodies and cackle on their lips. This phenomenon has also been recorded by some sufi orders during their dhikr. Information about the past of an unknown person can easily be put into the subconscious mind by the jinn. [১৫৫]

এ থেকে এটা পরিস্কার যে মেডিটেশনের ধাপগুলো আসলে জ্বিনদের সাহায্য অর্জনের প্রক্রিয়া মাত্র। এই বিষয়ে কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক পড়াশোনা থাকলেই আমরা কমান্ড সেন্টারে অপরিচিত মানুষদের ব্যাপারে না দেখেই কীভাবে পুংখানুপুঙ্খ বিবরণ দেয়া হয় তা বুঝতে পারব। যাকে অন্তর্গুরু হিসেবে চাওয়া হচ্ছে তাকে কিভাবে দেখা যাবে তাও বোঝা যাবে। বিজ্ঞানমনস্ক অনেকেই হয়তো এই ব্যাপারটাকে আমলে নিবেননা, অনেকেই হয়তো জ্বিনদের অস্তিত্ব নিয়ে বিশ্বাসই স্থাপন করবেননা, কিন্তু যেখানে কুরআনে স্বয়ং আল্লাহতা'লা জ্বিনদের কথা বলেছেন সেখানে কোন অবিশ্বাসের সুযোগই নেই।

ইসলাম থেকে পথভ্রষ্টতার পথে

একজন মুসলিমকে ইসলামের পথ থেকে সরিয়ে কাফিরদের পথভ্রষ্টতার দিকে নিয়ে যাবার জন্য অনেক ধরণের কাজ রয়েছে। শায়েখ মুহাম্মাদ ইবন আব্দ আল ওয়াহাব[১৫৬] সহ বিভিন্ন ইসলামি বিদ্বানরা এদের মধ্য থেকে ঈমান ও ইসলাম বিনষ্টকারী দশটি সবচেয়ে সূক্ষ্ম কিন্তু মারাত্মক কাজকে[১৫৭] আলাদাভাবে চিহ্নিত করেছেন, সেগুলো হল -

১। আল্লাহর সাথে শিরক করা
২। আল্লাহ ও বান্দার মাঝে কাউকে মাধ্যম হিসেবে মান্য করা এবং এটা বিশ্বাস করা যে তার দ্বারা সহজেই আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানানো যায়
৩। কাফিরকে কাফির মনে না করা
৪। অন্য কোন ব্যক্তির শিক্ষাকে রাসুল (স) এর শিক্ষার চেয়েও বেশি ফলপ্রসু বা ভালো মনে করা
৫। রাসুল (স) মানব জাতির জন্য যে নির্দেশনা এনেছেন সেটা বা তার কোন অংশকে ঘৃণা বা অপছন্দ করা
৬। রাসুল (স) এর উপর অবতীর্ণ ধর্ম নিয়ে কোন ধরণের কৌতুক বা মজা করা
৭। জাদু-টোনা করা বা জাদু-টোনা করা সমর্থন করা
৮। মুশরিকদের সমর্থন দেয়া এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধে তাদের সাহায্য করা
৯। কিছু লোক রাসুল (স) এর ধর্মের উর্ধ্বে ফলে তারা রাসুল (স) এর নিয়ম বহির্ভূত যে কোন কিছু করার অধিকার রাখেন - এমনটা বিশ্বাস করা
১০। আল্লাহতা'লার ধর্ম ইসলাম থেকে সরে আসা কিংবা ইসলাম সম্পর্কে কোন কিছু জানতে বা শিখতে না চাওয়া

উপরের কেবল এই দশটি কাজের তালিকা থেকে কোয়ান্টাম মেথড এর মাধ্যমে আমরা কিভাবে ঈমান ও ইসলাম বিনষ্টকারী বিষয়গুলোতে জড়িয়ে পড়তে পারি তা দেখা যাক।

কোয়ান্টাম মেথড আমাদের শেখায় - আমরা সব পারি, সকল ক্ষমতার উৎস আমার মন, ধ্যানের মাধ্যম সব নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, প্রকৃতির নেপথ্য শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, অন্যকে অসুখ হতে সারিয়ে তুলতে পারি, ভবিষ্যতের টেন্ডারের দাম দেখতে পারি (অর্থাৎ গায়েব জানতে পারি) ইত্যাদি ইত্যাদি। আল্লাহর গুনাগুণ মানুষের উপর আরোপ করার নামই শিরক, শিরক কেবল মূর্তি বানিয়ে পূজা করার নাম নয়, শিরক হচ্ছে তৌহীদের সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থা! সেক্ষেত্রে উপরের ১ নম্বর ঈমান বিনষ্টকারী পয়েন্ট অনুযায়ী আমাদের ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

কেউ যদি প্রার্থনার জন্য বা আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য অন্য কাউকে এজেন্সি মনে করে, তবে উপরের তালিকার ২ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী তার ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কোয়ান্টাম মেথড-এর অতিরিক্ত গুরুভক্তি বা ধ্যানাবস্থায় অন্তর্গুরুর হাতে সব সমর্পন করা এই ২ নম্বর পয়েন্টের মধ্যে পড়ে যায় যাতে আমাদের ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

কোয়ান্টাম মেথড কাফিরকে কাফির মনে করেনা। তাই তারা কাফির ধর্মের উপাসনা পদ্ধতি (ধ্যান) ইসলাম ধর্মে নিয়ে আসে কিংবা তাদের ধর্মের সাথে ইসলামকে একই অবস্থানে (কুরআনের পাশাপাশি বেদ, গীতা, বাইবেল ইত্যাদি ধর্মগ্রন্থের বাণী প্রচার ও অনুসরণ) নিয়ে আসে। এর ফলে উপরের তালিকার ৩ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

কোয়ান্টাম মেথড ধ্যান করাকে উৎসাহ দিচ্ছে, অন্য ধর্মের মতাদর্শ প্রচার করছে। অন্য ধর্মের প্রচারকরা (যেমন গৌতম বুদ্ধ) যা করেছেন (অর্থাৎ ধ্যান, অভয়মুদ্রা ইত্যাদি) তা অনুসরণ ও অনুকরণ করা শেখানো হচ্ছে, যা কীনা প্রকারান্তরে রাসূল (স) আমাদের যে জীবন বিধান দিয়ে গেছেন, তাকে অসম্পূর্ণ মনে করা বা অন্য কিছুকে তার চেয়ে শ্রেয় মনে করার শামিল। ফলে উপরের তালিকার ৪ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী কোয়ান্টাম মেথড আমাদের ঈমান হারানোর আশঙ্কায় ফেলে।

উপরের ৭ নম্বর পয়েন্টের আওতায় তন্ত্র-মন্ত্র (কোয়ান্টা ধ্বনি), তাবিজ-কবজ (অষ্টধাতুর তৈরি কোয়ান্টাম বালা, কোয়ান্টাম মেথডের মতে যা কারো কারো দেহের মেটালিক বা ধাতুগত ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সহায়ক[১৫৮]), রাশিতে বিশ্বাস[১৫৯], ভবিষ্যৎ জানার চেষ্টা অর্থাৎ আইচিং[১৫৯], জ্যোতিষ-শাস্ত্র বা ধ্যানের আসনে বৃহষ্পতি শনি ইত্যাদির আবির্ভাব - সবই এসে যাবে। এখানেও আমরা কোয়ান্টাম মেথড এর মাধ্যমে ঈমান হারানোর আশঙ্কায় থাকবো।

উপরের ৯ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী কেউ যদি মনে করে যে, বিশেষ কারো জন্য শরীয়াহ্ প্রযোজ্য নয় (শিশু, পাগল, ঘুমন্ত ব্যক্তি - এরকম কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া) বা বিশেষ কেউ শরীয়তের ঊর্ধ্বে – তাহলে যিনি এমন মনে করবেন তার ঈমান নষ্ট হয়ে যাবে। যেমন ধরুন, কোয়ান্টাম মেথডের প্রচলনকারী মহাজাতক সাহেব মহিলাদের মাথায় হাত রাখেন (ইউটিউবে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের যেকোন পুনর্মিলনী ধরণের অনুষ্ঠান দেখলেই ব্যাপারটা বোঝা যায়) কিংবা কোয়ান্টামের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার সামনেই অনেক মহিলা যথাযথভাবে পর্দা না করে থাকে বা কোয়ান্টাম লামা সেন্টারের বিভিন্ন প্রাণীর মুর্তি-ভাস্কর্য স্থাপন করা[১৬০] ইত্যাদি ব্যাপারগুলো ইসলামী শরীয়তে নিষিদ্ধ। কিন্তু কেউ যদি মনে করেন যে, মহাজাতক সাহেব এসব শরীয়তের ঊর্ধ্বে, তার বেলায় শরীয়তের চিরাচরিত নিয়মগুলো খাটবেনা, তিনি এসব করতেই পারেন - তবে যে এরকম ভাববে তার ঈমান নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এখানেও কোয়ান্টাম মেথড এর মন্ত্রণায় আমাদের ঈমান হারাতে পারে।

উপরের ১০ নম্বর পয়েন্ট অনুযায়ী যারা দ্বীন শিখে না বা দ্বীনের প্র্যাক্টিস থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তারা কাফির বলে গণ্য হতে পারে। কোয়ান্টাম মেথড তো আমাদের শর্টকাট শিখিয়ে দিচ্ছে – এমনও বলছে যে কোন আল্লাহতা'লাকে বিশ্বাস না করলেও আমরা চূড়ান্তভাবে সফল হতে পারি[১৬১][১৬২]। এখানেও আমরা ঈমান হারানোর আশঙ্কায় রয়েছি। আমরা যারা কোয়ান্টাম মেথড এর শরণাপন্ন হয়েছি, তারা কি নিজের দ্বীন শেখার জন্য পর্যাপ্ত সময় দিয়েছি? নিজের দ্বীন না শিখে আমরা কি নিজেদের পথভ্রষ্টতার রাস্তায় নিয়ে যাইনি? আমরা কি ইসলামী শরীয়াহ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিই নি?

আপনি যদি কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের দেখানো পথে চলেন তবে উপরের ঈমান হারাবার কাজের তালিকার ১০ টি কাজের মধ্যে ৭টি কাজই আপনি সংঘটিত করেছেন। যেখানে একটি কাজ করলেই আপনার ঈমান হুমকির সম্মুখীন সেখানে সাত-সাতটি কাজ আপনি করেছেন বা করছেন। চিন্তা করে দেখুন তো ব্যাপারটা কতটুকু গুরুতর!

উপসংহার

তাহলে উপরের আলোচনা হতে আমরা দেখলাম যে কোয়ান্টাম মেথড এর সাথে বিজ্ঞানের কোন সম্পর্ক নেই। ওরা বিজ্ঞানের নামে অপবিজ্ঞান ব্যবহার করে আসছে আর পুরো ব্যাপারটা সবার কাছে পৌঁছে দেবার জন্য “সায়েন্স অফ লিভিং” টার্মটা ব্যবহার করছে। তাছাড়া ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা দেখলাম যে কোয়ান্টাম মেথড প্রকৃতপক্ষে একইসাথে বিদআত, কুফর ও শিরকের চর্চা করে আসছে। যেখানে বিদআত, শিরক ও কুফর – এ তিনটির যেকোন একটি সংঘটিত হলেই ইসলাম থেকে নাম খারিজ হয়ে যায়, সেখানে একই সাথে তিনটি গুনাহ হচ্ছে - কী ভয়াবহ কথা!

আমরা আসলে ইসলামবিহীন মুসলিম, যারা নিজের দ্বীন জানিনা বলে “ঈমান” এবং “কুফরের” সীমা রেখা চিহ্নিত করতে জানি না – তাই সমানে দুই ভুবনে যাতায়ত করতে পারি – মনে করি হিন্দুদের বা বৌদ্ধদের ধর্মীয় উপসনা/তপস্যা করেও আমরা তথাপি মুসলিমই থাকতে পারি (নাউযুবিল্লাহ্)। আচ্ছা, একটু ভেবে বলুন তো, একজন মানুষ কি একই সময়ে “অযু” এবং “অযু বিহীন” অবস্থায় থাকতে পারে? পারে না, তাই না! অযু ভঙ্গের যে কোন একটি কারণ ঘটে গেলে তাকে পুনরায় অযু করতে হবে! ধরুন কেউ জানে সে কিভাবে অযু করবে, কিন্তু সে জানে না কিসে অযু ভঙ্গ হয় – তাহলে কি এমন সম্ভাবনা থাকবে না যে, তার আসলে কখনো হয়তো অযু ভেঙ্গেই গিয়েছে, কিন্তু সে ভাবছে, “তার অযু তো আছেই” এবং সে সালাত আদায় করে চলেছে – অথচ, তার সালাত অর্থহীন হয়ে যাচ্ছে! একই ভাবে একজন মানুষ একই সাথে “ঈমান” এবং “কুফরে” থাকতে পারে না। ঈমান রক্ষা করতে হলে তাকে জানতেই হবে যে কিসে কিসে ঈমান ভঙ্গ হয়। আর ঈমান ভঙ্গ হলেই সে কাফিরদের কাতারে গিয়ে পড়বে। সারা জীবন নামায-রোযা করেও ক্বিয়ামতের দিন “কাফির” বা “মুশরিকের” কাতারে দাঁড়াতে হতে পারে এবং চির-জাহান্নামী হিসেবে জাহান্নামে যেতে হতে পারে!

তাহলে আমাদের করণীয় কি? এক কথায় যদি আমাদের করণীয় বলতে হয়, তবে তা হল দ্বীন শিক্ষা করা। এক্ষেত্রে আমাদের মনে রাখতে হবে যে দ্বীন শিক্ষার রাস্তা কোন কালেই মসৃণ ছিলনা। তাবে-তাবেঈদের মত আমাদের হাদীসের বিশুদ্ধতা যাচাই করতে দিনের পর দিন লোকজনের দরজায় গিয়ে গিয়ে কড়া নাড়তে হবেনা বা উটের পিঠে চড়ে মাসের পর মাস ভ্রমণ করতে হবেনা। আজকের অবাধ তথ্য প্রবাহের যুগে মাউস ক্লিক করে ইসলামী জ্ঞান অর্জন করা যেমন সম্ভব তেমনি তা সহীহ কিনা সেটাও যাচাই করা সম্ভব। আর সেই সাথে অবশ্যই কৃত কাজের জন্য আমাদের আল্লাহতা'লার কাছে মাফ চাওয়া উচিৎ, আসলে “উচিৎ” বললে কম বলা হয়ে যায়, বলা দরকার “অবশ্য কর্তব্য”। কারণ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের পথে চলতে গিয়ে আমরা যেভাবে পথভ্রষ্ট হয়ে গিয়েছি বা যাচ্ছি, তাতে আল্লাহতা'লা ছাড়া আর কেউ নেই যে আমাদের পরকালের আযাব থেকে রক্ষা করবে। আল্লাহতা'লা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমার এই লেখাটি পরে যদি আপনার সামান্যতম উপকারও আমি করতে পারি তবেই আমার সকল শ্রম সার্থক হবে।

সমাপ্ত
রেফারেন্সসমূহঃ
১৫৫। Fundamental of Tawheed by Dr. Abu Aminah Bilal Philips। page 121-125।
১৫৬। Click This Link
১৫৭। http://islamqa.info/en/ref/31807
১৫৮। কোয়ান্টাম হাজারো প্রশ্নের জবাব - পর্ব ২ ।। মেডিটেশন - মহাজাতক; প্রথম প্রকাশ – ২৭ জুলাই, ২০১২। পৃষ্ঠা - ৩৯৭।
১৫৯। কোয়ান্টাম হাজারো প্রশ্নের জবাব - পর্ব ১ ।। মেডিটেশন - মহাজাতক; প্রথম প্রকাশ - ১৫ জুন, ২০১২। পৃষ্ঠা - ২৮১।
১৬০। http://quantummethod.org.bd/node/4592
১৬১। সাফল্যের চাবিকাঠি কোয়ান্টাম মেথড - মহাজাতক; পরিবর্ধিত নতুন সংস্করণ - জানুয়ারী, ২০০০। পৃষ্ঠা - ১৬১।
১৬২। কোয়ান্টাম হাজারো প্রশ্নের জবাব - পর্ব ১ ।। মেডিটেশন - মহাজাতক; প্রথম প্রকাশ - ১৫ জুন, ২০১২। পৃষ্ঠা - ৩১।

দয়া করে লেখাটি সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন, যাতে করে সবাই নিজ নিজ ঈমান রক্ষা করে বিদআত, কুফর ও শিরকের পথ হতে সরে আসতে পারেন।
২টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×