ঠিক করছিলাম লিখব না।লিখে হবে টা কি?দেশে এমনিতেই বহুত সমস্যা আছে।সেই হিসেবে এইটার আদৌ কোন সমস্যা কিনা সেই প্রশ্নে পরার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে কেননা দেশের সুপরিচিত তেমন কোন দৈনিক কেই এইটা নিয়ে সামান্য লিখার ও প্রয়াস নিতে দেখলাম না

তবু ও কে কিভাবে বিষয়টাকে দেখতেছেন সেইটা জানতেই লিখা আর কি

জায়গা টা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন এর এলাকার।গত বছরের এই গরুর হাট নিয়ে বিরূপ অভিজ্ঞতার পরে অনেকেই হাট বসার বেশ আগে থেকেই এলাকার অনেকে সেক্টর কল্যাণ সমিতির লোকদের সাথে যোগাযোগ করা শুরু করেন।যা হোক তারা ধারণা দেন এবার কোনো ভাবেই হাট বসবেনা কেননা গতবারের হাট বসার ব্যাপার টা নাকি হাইকোর্ট পর্যন্ত গেছিল তাদের এই আশ্বাসে অনেকেই নিশ্চিন্ত কেননা কাছাকাছি হাট বেশ কয়টাই আছে টঙ্গী সংলগ্ন এলাকা তে,তাই কারো সমস্যা ও হবার কথা না।

না যা আগে থেকে হয়ে আসছে টা বদলাবার নয় এই মন্ত্রে যেন আড়ালে আবডালে অনেকেই বিশ্বাসী।হাট তাই দেখলাম কয়েকদিন আগে সকাল সকাল বসেই গেল।এবার সেক্টর কল্যাণ সমিতির লোকদের গলার সুর ভিন্ন তারা বলছেন অসির সাথে কথা বলেন, RAB এর সাথে কথা বলেন।তারা যে ছোট খাট মানুষ এইটা বুঝায়ে দেবার ও চেষ্টা চালান
ঐদিন টিভি তে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীমন্ত্রী নিজেও নাকি বলছেন যে এইভাবে যত্রতত্র হাট বসতে দেয়া হবেনা।তাতে ও কেমনে কাজ হয়না আমি বুঝি না

এখন অবস্থা দেখুন।বাসা থেকে বের হয়ে মেইন রোড এ উঠাই কষ্টকর হয়ে গেছে কোন বাছ বিচার নাই স্কুল এর সামনে(মোটামুটি অভিজাত একটা স্কুল DPS STS ও বাদ পরে নাই ), বাসার সামনে,দোকানের সামনে(নন্দন মেগাশপ এর সামনে ও) খুটি পুতে গরু ছাগল বেধে ফেলা হয়ে গেছে গন্ধে টেকা দায়।নোংরা হয়ে গেছে চারপাশ।কোরবানির পরে শুরু হবে আসল সমস্যা মশার উত্পাত













বাস্তব অবস্থা ছবির চেয়ে শতগুণে ভয়ংকর ছবি গুলা বাসার বারান্দা থেকে আমার অদক্ষ হাতে তোলা।

আমার কথা হচ্ছে তাইলে আবসিক এলাকা,মডেল টাউন এই বিশেষণ গুলার মানে কি