somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তথাকথিত মুক্তমনা.....র মূত্রতান্ত্রিক জীবন ও লেংটা সাজুর সাথে আশামনির বোতল পানীয়!!! হত্যাকাণ্ডের নতুন মোড়!

১০ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




আইনশৃংখলা বাহিনী ব্লগার নিলয় হত্যার তদন্ত করতে গিয়ে কয়েকটি প্রশ্ন তাদের বারবার ঘুরেফিরে আসছে। এর মধ্যে হচ্ছে ব্লগার নিলয় নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করতেন। অথচ ঘটনার দিন তার বাসায় একজন অপরিচিত যুবক প্রবেশ করে ঘোরাঘুরি করে। ওই যুবক ঘর থেকে রান্নাঘর পর্যন্ত হাঁটাচলা করে। বাসাভাড়া না হওয়া সত্ত্বেও তাকে বাসায় প্রবেশ করতে দিয়ে হাঁটাচলা করতে দেয়ার বিষয়টি তাদের ভাবিয়ে তুলছে। এ ছাড়া খুনিদের তিনজনই নিলয়কে কোপাতে থাকে। প্রথমে একজন ও পরে আরও দু’জন তাকে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে। আরেকজন অস্ত্র দিয়ে তার স্ত্রী ও শ্যালিকাকে বন্দি করে। তদন্ত কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, খুনিরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গেলেও সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় সিঁড়িতে কোনো রক্তের ছাপ মেলেনি। তার মানে খুনিদের মধ্যে তিনজন ভেতরেই পোশাক বদল ও পরিষ্কার করেছে, অপরজন নিচতলায় এসে পরিষ্কার করে আলামত রেখে যায়। সংশ্লিষ্টরা তদন্তের পাশাপাশি এসব বিষয় পর্যালোচনা করছেন। এ ক্ষেত্রে নিলয়-আশা মনির ব্যক্তিগত জীবনও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা দাবি করেছেন, নিলয়কে একাধিকবার হত্যার চেষ্টা চালানো হয়েছিল। কিন্তু খুনিরা বিভিন্ন কারণে তাদের মিশন সফলে ব্যর্থ হয়। পরে মিশন সফল করতে গত শুক্রবার দুপুর বেলাকে বেছে নেয় তারা।
ব্লগার নিলয় হত্যার তদন্তে ১১টি আলামতকে কাজে লাগাচ্ছে। আর খুনিদের চারজনের ঘাড়ে ও পিঠে ছিল ব্যাগ। তারা এসেছিল কর্মজীবী সেজে। শুক্রবার ছুটির দিন ও জুমার নামাজের সময়কে খুনিরা ব্যবহার করে। প্রত্যেকের ব্যাগে ছিল বাড়তি কাপড়। খুনিরা পোশাক বদল করেই ওই বাড়ি ত্যাগ করে। আর গুরুত্বপূর্ণ আলামত হিসেবে নেয়া হয়েছে খুনিদের রেখে যাওয়া একটি রক্তমাখা হাফহাতা শার্ট, রয়েছে একজনের পায়ের ছাপ, রক্তমাখা কিছু কাপড়, একটি গামছা ও নিলয়ের রক্তের স্যাম্পল। রোববার মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এফবিআইয়ের তিন সদস্যের একটি দলের বৈঠক হয়েছে। ওই বৈঠকে এফবিআই গোয়েন্দা পুলিশকে জানিয়েছে, যে কোনো কারিগরি সহায়তা দিতে তারা প্রস্তুত আছে।
মূত্রমনার লেংটা কুত্তাটিও বিভিন্ন ভাবে আশামনির কাছের ছিলো সুতরাং লেংটা সাজু নীলয় হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার ব্যপক সম্ভাবনা আছে....

নিলয় হত্যা তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকতা জানান, দুই সপ্তাহ খুনিরা নিলয়ের গতিবিধি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণে রাখে। বাসার আশপাশেই সার্বক্ষণিক অবস্থান করত ঘাতকরা। গোড়ানের ওই সড়কে দুটি কুকুর রাতে পাহারা দিত। খুনিরা রাতে পর্যবেক্ষণ করতে গেলে কুকুর দুটি তাদের ধাওয়া দিত। সে জন্য এক সপ্তাহ আগেই পরপর দুই রাতে ওই কুকুর দুটিকে হত্যা করে নিজেদের যাতায়াতের পথ পরিষ্কার করেছিল খুনিরা।

বোতল মার্কা..... ফিসফিসানি...
নীলয় এবং তার তথাকথিত বউ আশামনির নোংরামি দেখুন। ভিডিও পেলাম ফেসবুকে!! পাঠকদের জন্য শেয়ার করলাম।

জানা গেছে, নিলয় খুন হওয়ার পর মিডিয়ার মাধ্যমে নিহতের স্বজনরা জানতে পারেন তিনি বিয়ে করেছেন। কিন্তু তাদের দাবি, নিলয় বিয়ে করেনি, বিয়ে করতে পারে না। নিলয়ের বাবা-মা আশা মনির নাম উল্লেখ করে বলেন, আশা মনি কে তা আমরা জানি না।
নিলয়ের একমাত্র বোন জয়শ্রী চট্টোপাধ্যায় বলেন, ঈদের পরে বাড়িতে এলে মা তাকে ঢাকায় যেতে নিষেধ করেছিলেন। কিন্তু মায়ের কথা না শুনে তিনি ঢাকায় চলে যান। তার বিয়ের খবরটি আমাদের জানা ছিল না। তবে একটি সূত্র জানায়, নিলয় ও আশা মনির এক সাথে চালাফেরা ও বসবাস নিয়ে আশা মনির পরিবারের সাথে দ্বন্দ্ব ছিল। সে কারণেও খুন হতে পারেন নিলয়।


এদিকে বেরিয়ে এসেছে আশামনি নিলয় আর বন্ধু বান্ধবদের উৎশৃঙ্খল জীবনের নানা চিত্র। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ভিডিও চিত্র ছবিতে দেখা যায়, আশামনি এবং কথিত শ্যালিকা তন্বীর মদের আসরে সরব উপস্হিতি। বিভিন্ন ছবিতে দেখা যায়, তাদের নেশার আসরের চিত্র ।


ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ডিসি (পূর্ব) মাহবুব আলম বলেন, তদন্ত প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তাদের সাথে ডিবির টিম কাজ করছে। ঘটনাস্থল থেকে যত আলামত পাওয়া গেছে তা পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এফবিআইয়ের প্রতিনিধিদের সাথে আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা নিলয় হত্যার তদন্তে প্রযুক্তিগত সহায়তা দেয়ার কাথা জানিয়েছেন। এসব বিষয় নিয়ে এফবিআই প্রতিনিধিদলের সাথে তাদের প্রায় ২ ঘণ্টা বৈঠক হয়েছে বলে দাবি করেছেন ডিসি।



ছবি দুটি প্রকাশ করার কারন হচ্ছে বিকৃতির রূপ দেখিয়ে দেয়া..... যিনি এমন কিছু ফেসবুকে প্রকাশ করতে পারে তিনি খুন ও করাতে পারে সুতারাং......

সর্বশেষ এডিট : ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
১৭টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×