ডান ও বামের প্রথম ও শেষের উপর হতে নিচে বর্ণগুলো একসাথে করলে বঙ্গবন্ধুর নাম পাবেন।
প্রতিটি চরণ ডানদিক হতে বামদিকে পড়ে গেলে যেমন হবে আবার বামদিক হতে ডানে পড়ে আসলেও একই রকম হবে।
জনক (শেখ মুজিবুর রহমান)
হাফেজ আহমেদ
শে.....শের'পণ রক্তে ভক্তে রণ পরশে..........................শে
খ......খরাতম সেরা রক্তের রাসে মত রাখ......................খ
মু......মুক্তির সহসা এ মাটি মা'এ সাহস রক্তি'মু................মু
জি.....জিতানো খত করতা প্রতারক তখনো তাজি.............জি
বু......বুলেটে রক্তে রকে বুলি বুলবুলি বুকে রক্তে রটে লেবু...বু
র......রবে সর্বসমক্ষের সে তুমি তুসের ক্ষেম সর্ব সবের........র
র......রবের তরফে তখত ফেরত রবের...........................র
হ......হব আমি আবহ.................................................হ
মা.....মাগো ওগো মা.................................................মা
ন......নয়ন কেন জলে জ্বলে জনকে নয়ন!.........................ন
জনক
হাফেজ আহমেদ
শের'পণ রক্তে ভক্তে রণ পরশে
খরাতম সেরা রক্তের রাসে মত রাখ
মুক্তির সহসা এ মাটি মা'এ সাহস রক্তি'মু
জিতানো খত করতা প্রতারক তখনো তাজি
বুলেটে রক্তে রকে বুলি বুলবুলি বুকে রক্তে রটে লেবু
রবে সর্বসমক্ষের সে তুমি তুসের ক্ষেম সর্ব সবের
রবের তরফে তখত ফেরত রবের
হব আমি আবহ
মাগো ওগো মা
নয়ন কেন জলে জ্বলে জনকে নয়ন!
১. শের'পণ রক্তে ভক্তে রণ পরশে
শের- বাঘ, সিংহ, বীর্যবান।
পণ- অঙ্গীকার, প্রতিজ্ঞা, গর্জন।
রণ- যুদ্ধ
পরশে- স্পর্শে
সিংহের গর্জনে দেশবাসীরা রক্তক্ষয়ী যে যুদ্ধের স্পর্শে শামিল হয়।
২. খরাতম সেরা রক্তের রাসে মত রাখ
সে রক্ত খরায় যারা দেশের তরে প্রাণ দিয়ে আমাদের জন্য সুন্দর বাংলাদেশ রেখে গেছেন তাঁদেরকে স্মরণে রাখো।
৩. মুক্তির সহসা এ মাটি মা'এ সাহস রক্তি'মু
রক্তি-অনুরাগ, প্রিয়।
মু- মুখ
সর্বদা এ মাটির মুক্তিতে আমাদের স্বপ্নে রয়েছে একটি প্রিয় মুখ। (যার গর্জনে দেশবাসী সেদিন রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো।)
৪. জিতানো খত করতা প্রতারক তখনো তাজি
করতা- কর্তা
তাজী- তেজি, বেগবান, তুখোর।
বিজয়ের শপথনামার পরও কিছু প্রতারক কর্তা তখনো তুখোর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলো।
৫. বুলেটে রক্তে রকে বুলি বুলবুলি বুকে রক্তে রটে লেবু
তাদের সেই ষড়যন্ত্রের জের ধরে একদিন আমাদের প্রিয় নেতার বুক ক্ষতবিক্ষত হয় বুলেটে। রসালো লেবুর রসের মতো বুলেটের আঘাতে খালি করা হয়েছিল তাঁর শরীরের সমস্ত রক্ত।
৬. রবে সর্বসমক্ষের সে তুমি তুসের ক্ষেম সর্ব সবের
সর্বসমক্ষে- সকলের সামনে বা জনসমক্ষে
ক্ষেম- মঙ্গল, কল্যাণ, অম্লান।
হে স্বাধীনতার পিতা, কোটি জনতার সম্মুখ্যে যেভাবে তুমি স্বাধীনতার হুংকারে দিয়েছিলে, ঠিক সেভাবেই আজীবন বেঁচে রবে সবার কোমল অন্তরে, চির অম্লান, অমর হয়ে।
৭. রবের তরফে তখত ফেরত রবের
তোমাকে হত্যা করে কেঁড়ে নেওয়া সেই সিংহাসন তোমার স্বপ্ন পূরণে আবারো রবের পক্ষ হতে ফিরে এসেছে।
৮. হব আমি আবহ
কিন্তু, আজ তুমি নাই। তাই, আমি তোমায় স্মরণ করে শোকাহত হই
৯. মাগো ওগো মা
- হে আমার দেশ মাতা
১০. নয়ন কেন জলে জ্বলে জনকে নয়ন?
_____ বলো না, আজও কেনো মহান পিতার কথা স্বরে নয়নের জলে জ্বলে উঠে দু'নয়ন।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:১২