সু-শৃংখল জাতি গঠনে নিতির প্রয়োজন। জাতিতে জাতিতে ভেদাভেদ , জুলুমবাজি, সন্ত্রাসী, অভদ্রতা, বেয়াদবি, নির্যাতন- নিপীড়ন, ধোকা বাজি সবই শৃংখলের বিপরীত। শান্তি প্রত্যাশীদের শৃংখল মানতেই হবে শান্তির জন্য। সমাজে আমাদের প্রত্যেকেরই অবদান রয়েছে। কম আর বেশি।
নির্যাতন কোনো কিছু চাপিয়ে দেয়াকেই বলে। ধনীদের দ্বারা গরিবের প্রতি, গরীবের দ্বারা ধনীদের প্রতি, নারীদ্বারা পুরুষের প্রতি, পুরুষ দ্বারা নারীর প্রতি নির্যাতন হওয়া অসম্ভবের কিছু নয়।
সুবিধাবাদীরা একটি পক্ষ তৈরি ও তাদেরকে ইচ্ছেমত ব্যবহার করার স্বার্থে আলাদা একটি শব্দের নাম দিয়েছে।
তারা এটা বলেনা আমরা নির্যাতনের বিপক্ষে।
আমি তাদের ঘৃণা করি। আমি সকল নির্যাতনের বিপক্ষে। আমি সমাজের একজন। আমারও দায়িত্ব নির্যাতন রুখে দেয়ার। নির্যাতনটা যে প্রকারেই হোকনা কেন।