ভিক্ষুক ভিক্ষা করতে অভিনয় করতে হয় না।
আমাদের দেশে মধ্যবিত্তরা না খেয়েও
খাওয়ার অভিনয় করতে হয়। মনের ভিতর
পাহাড় পরিমাণ কষ্ট জমা রেখে সুখের হাসি
হাসার অভিনয় করতে হয়।
কিন্তু সবচেয়ে অসহনীয় কষ্ট আরেকটা ছিদ্র
কলিজায় বিধায় যখন দেখি ধনাঢ্যরাও
অভনিয় করে- আমার কিছু নেই অভাব আমায়
ছাড়ছে না।
লাখ শুকরিয়া আল্লাহর কাছে। আমরা মন
উজাড় করে হাসতে পারি। ধণীরা তাও পারে
না কারণ ধণীদের হার্টে সমস্যা। আমরা
যা'ইবা পাই খেতে পারি যখন তখন ধণীরা
পারে না কারন তাদের ডাইবেটিক্স।
আমাদের মত রাস্তার পাশে ধণীরা জিরান
দিতে পারে না কারন এসি কিংবা কৃত্রিম
পাখা ই তাদের ভরসা।
মন খুলে হৃদয় উজাড় করে রাস্তার মোড় বা
ক্ষেতের আইলে ছবি তোলার মজাই আলাদা
নাই কোনো তাড়া; কেউ দেখে পেললো! এই
ভয় না। ধণীদের তাতেও অজ্ঞতা।
অপসংস্কৃতির অবলম্ভনে অন্ধরমহলে ছবি
তোলাই ওদের শোভা।
অপসংস্কৃতির অভিনয়ের অবসান হোক এটাই
কামনা।
হাসান সাইদুল
৩০.০৯.২০১৫
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬