somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

টার্গেট কিলিং

০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দেশে একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটছেই। এ সব ঘটনায় সারা দেশে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। একটি টার্গেট কিলিংয়ের রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটছে। কোনভাবেই টার্গেট কিলিং বন্ধ করতে পারছে না সরকার। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দারা সর্বশক্তি নিয়োগ করেও এই ধরনের হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে পারছে না। ফলে নানা সমস্যা ক্রমশ বাড়ছে। এই ধরনের হত্যাকাণ্ডের কারণে সরকারের উপর আন্তর্জাতিক মহলের চাপও বাড়ছে। কিন্তু এসব চাপকে সরকার কোন আমলে নিচ্ছে না বলেই মনে হচ্ছে। বরং সরকার বরাবরই দাবি করে আসছে সব কিছুই নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে সাধারণ মানুষ এই অবস্থার উত্তরণ চায়।
চলতি বছরের গত পাঁচ মাসে দেশের বিভিন্ন এলাকায় একই ধরনের ১৩টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। ওই সব ঘটনায় নিহত হন ১৪ জন। যাদেরকে হত্যা করা হয়েছে তাদের মধ্যে ব্লগার ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপালনকারীদের মধ্যে হিন্দু মঠের পুরোহিত, সাধু, বৌদ্ধ ভিক্ষু, ধর্মান্তরিত খ্রিষ্টান, শিয়া সম্প্রদায়ের নেতা, পীরের অনুসারী, দরজি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্র, মার্কিন সাহায্য সংস্থার কর্মকর্তা ও সমকামী অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করা সামজিক কর্মীও এবং সর্বশেষ পুলিশ অফিসারের স্ত্রী।
প্রায় সব ঘটনায় আন্তর্জাতিক দুই জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস ও আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখার নামে দায় স্বীকার করা হয়। তবে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা ও গোয়েন্দারা বলছে, দেশীয় দুই জঙ্গিগোষ্ঠী জেএমবি ও আনসার আল ইসলাম যাদের আগে নাম ছিল আনসারুল্লা বাংলা টিম তারা এই সব ঘটনায় জড়িত। তাদেরকে প্রধান ও মূল সন্দেহভাজন হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
এই পর্যন্ত যে ক’টি টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটেছে দু’একটি ছাড়া সব ঘটনায় আইএস দায় স্বীকার করেছে। কিন্তু এই দায় স্বীকার করার পরও দায় স্বীকারকারীদের সরাসরি জড়িত কাউকে ধরা সম্ভব হয়নি।
আবার যারা দায় স্বীকার করছে তারা দেশ থেকে নয় বিদেশ থেকে করছে। বিদেশ থেকে দায় স্বীকার করার কারণে দায়স্বীকারকারী ও আইএস পরিচয় দানকারীদের ধরা সম্ভব হচ্ছে না। কোন সার্ভার ব্যবহার করছে ওই সার্ভারের সূত্র ধরে তাদেরকে আটক করা যায় কিনা তা কারোরই জানা নেই। কারণ তারা কোন একটি সাইট যোগাযোগের জন্য বেশিদিন চালু রাখে না। তারা এক একটি সাইট চালু করার পর এক সময় বন্ধ করে দেয়।
টার্গেট কিলিংয়ের পাশাপাশি এখন সরকারের সামনে নতুন এক আশঙ্কার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে যে নিস্ক্রিয় জঙ্গি সদস্যদের সক্রিয় করে নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে কোন কোন মহল থেকে।
সম্প্রতি দেশের পশ্চিমাঞ্চলের জেলা কুষ্টিয়ায় চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হোমিও চিকিৎসক মীর সানাউর রহমানকে হত্যার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)। জঙ্গিদের অনলাইন কেন্দ্রিক তৎপরতার ওপর নজরদারি করে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এমন একটি প্রতিষ্ঠান সাইট ইনটেলিজেন্স এই খবর প্রকাশ করেছে। এএফপিও এ নিয়ে খবর প্রকাশ করেছে। সেখানে আইএসের সংবাদমাধ্যম আমাকে বলছে, কুষ্টিয়ায় খ্রিষ্টধর্মীয় ভাবধারার সমর্থনে কাজ করায় আইএসের যোদ্ধারা এক চিকিৎসককে হত্যা করেছে।
পুলিশ বলছে, সানাউর তার বন্ধু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইফুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে একটি মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে তিনি হামলার শিকার হন। অপর একটি মোটরসাইকেলে করে তিন আরোহী এসে হামলার ঘটনা ঘটায়। হামলার পর পর মোটর সাইকেল আরোহীরা চলে যায়। সাইফুজ্জামান মাথা ও ঘাড়ে আঘাত পান। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এই ঘটনায় জঙ্গীদের সম্পৃক্ততা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ চেষ্টা করছে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বের করতে।
সারা দেশে সম্প্রতি জঙ্গিদের যেসব হামলা শনাক্ত হয়েছে, তারা যে প্রক্রিয়ায় অপরাধ করেছে, তার সঙ্গে এই হত্যার মিল রয়েছে। তাই এটাকে মাথায় রেখেই তদন্ত চলছে। নিহত সানাউরের বন্ধু-স্বজনরাও সন্দেহ করছেন জঙ্গিগোষ্ঠীকে। তাদের বক্তব্য সানাউর ও সাইফুজ্জামানের সঙ্গে কারও ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই। দুজনই বাউল চর্চা করতেন। এর আগেও দেশে বাউলদের ওপর হামলা হয়েছে। এ কারণে তারা এটিকে জঙ্গি হামলা হিসেবে দেখছেন।
এর আগে রাজশাহী, বগুড়া, ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘটনা ঘটেছে। এবার কুষ্টিয়া শহর থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে শিশিরমাঠ এলাকায় সানাউরকে দুর্বৃত্তরা হত্যা করে। যেই এলাকায় তাকে হত্যা করা হয়েছে ওই এলাকায় তার নিজের বাগানবাড়ি রয়েছে। ওই বাগান বাড়িতে তিনি বিগত ১০ বছর ধরে গ্রামের সাধারণ মানুষকে সপ্তাহে একদিন শুক্রবার বিনামূল্যে চিকিৎসা দেন। ঘটনার দিনও তিনি পূর্ব নির্ধারিত সিডিউল অনুযায়ী চিকিৎসাসেবা দেয়ার জন্য যাচ্ছিলেন।
এ পর্যন্ত ১৪টি টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটেছে খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে। এই ব্যাপারে সরকার দাবি করছে তারা সবাইকে চিহ্নিত করতে পেরেছে ও আসামী ধরছে। কিন্ত সেটা তেমন দৃশ্যমান নয়, এই কারণে জনমনে স্বস্তি আসছে না। আতঙ্ক রয়েছে।
দেশে একের পর এক টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটছেই। এ সব ঘটনায় সারা দেশে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। একটি টার্গেট কিলিংয়ের রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটছে। কোনভাবেই টার্গেট কিলিং বন্ধ করতে পারছে না সরকার। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দারা সর্বশক্তি নিয়োগ করেও এই ধরনের হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে পারছে না। ফলে নানা সমস্যা ক্রমশ বাড়ছে। এই ধরনের হত্যাকাণ্ডের কারণে সরকারের উপর আন্তর্জাতিক মহলের চাপও বাড়ছে। কিন্তু এসব চাপকে সরকার কোন আমলে নিচ্ছে না বলেই মনে হচ্ছে। বরং সরকার বরাবরই দাবি করে আসছে সব কিছুই নিয়ন্ত্রণে আছে। তবে সাধারণ মানুষ এই অবস্থার উত্তরণ চায়।
চলতি বছরের গত পাঁচ মাসে দেশের বিভিন্ন এলাকায় একই ধরনের ১৩টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। ওই সব ঘটনায় নিহত হন ১৪ জন। যাদেরকে হত্যা করা হয়েছে তাদের মধ্যে ব্লগার ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপালনকারীদের মধ্যে হিন্দু মঠের পুরোহিত, সাধু, বৌদ্ধ ভিক্ষু, ধর্মান্তরিত খ্রিষ্টান, শিয়া সম্প্রদায়ের নেতা, পীরের অনুসারী, দরজি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্র, মার্কিন সাহায্য সংস্থার কর্মকর্তা ও সমকামী অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করা সামজিক কর্মীও এবং সর্বশেষ পুলিশ অফিসারের স্ত্রী।
প্রায় সব ঘটনায় আন্তর্জাতিক দুই জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস ও আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশ শাখার নামে দায় স্বীকার করা হয়। তবে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা ও গোয়েন্দারা বলছে, দেশীয় দুই জঙ্গিগোষ্ঠী জেএমবি ও আনসার আল ইসলাম যাদের আগে নাম ছিল আনসারুল্লা বাংলা টিম তারা এই সব ঘটনায় জড়িত। তাদেরকে প্রধান ও মূল সন্দেহভাজন হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
এই পর্যন্ত যে ক’টি টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটেছে দু’একটি ছাড়া সব ঘটনায় আইএস দায় স্বীকার করেছে। কিন্তু এই দায় স্বীকার করার পরও দায় স্বীকারকারীদের সরাসরি জড়িত কাউকে ধরা সম্ভব হয়নি।
আবার যারা দায় স্বীকার করছে তারা দেশ থেকে নয় বিদেশ থেকে করছে। বিদেশ থেকে দায় স্বীকার করার কারণে দায়স্বীকারকারী ও আইএস পরিচয় দানকারীদের ধরা সম্ভব হচ্ছে না। কোন সার্ভার ব্যবহার করছে ওই সার্ভারের সূত্র ধরে তাদেরকে আটক করা যায় কিনা তা কারোরই জানা নেই। কারণ তারা কোন একটি সাইট যোগাযোগের জন্য বেশিদিন চালু রাখে না। তারা এক একটি সাইট চালু করার পর এক সময় বন্ধ করে দেয়।
টার্গেট কিলিংয়ের পাশাপাশি এখন সরকারের সামনে নতুন এক আশঙ্কার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে যে নিস্ক্রিয় জঙ্গি সদস্যদের সক্রিয় করে নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনা করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে কোন কোন মহল থেকে।
সম্প্রতি দেশের পশ্চিমাঞ্চলের জেলা কুষ্টিয়ায় চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হোমিও চিকিৎসক মীর সানাউর রহমানকে হত্যার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)। জঙ্গিদের অনলাইন কেন্দ্রিক তৎপরতার ওপর নজরদারি করে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এমন একটি প্রতিষ্ঠান সাইট ইনটেলিজেন্স এই খবর প্রকাশ করেছে। এএফপিও এ নিয়ে খবর প্রকাশ করেছে। সেখানে আইএসের সংবাদমাধ্যম আমাকে বলছে, কুষ্টিয়ায় খ্রিষ্টধর্মীয় ভাবধারার সমর্থনে কাজ করায় আইএসের যোদ্ধারা এক চিকিৎসককে হত্যা করেছে।
পুলিশ বলছে, সানাউর তার বন্ধু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইফুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে একটি মোটরসাইকেলে করে যাচ্ছিলেন। যাওয়ার পথে তিনি হামলার শিকার হন। অপর একটি মোটরসাইকেলে করে তিন আরোহী এসে হামলার ঘটনা ঘটায়। হামলার পর পর মোটর সাইকেল আরোহীরা চলে যায়। সাইফুজ্জামান মাথা ও ঘাড়ে আঘাত পান। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। এই ঘটনায় জঙ্গীদের সম্পৃক্ততা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ চেষ্টা করছে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বের করতে।
সারা দেশে সম্প্রতি জঙ্গিদের যেসব হামলা শনাক্ত হয়েছে, তারা যে প্রক্রিয়ায় অপরাধ করেছে, তার সঙ্গে এই হত্যার মিল রয়েছে। তাই এটাকে মাথায় রেখেই তদন্ত চলছে। নিহত সানাউরের বন্ধু-স্বজনরাও সন্দেহ করছেন জঙ্গিগোষ্ঠীকে। তাদের বক্তব্য সানাউর ও সাইফুজ্জামানের সঙ্গে কারও ব্যক্তিগত শত্রুতা নেই। দুজনই বাউল চর্চা করতেন। এর আগেও দেশে বাউলদের ওপর হামলা হয়েছে। এ কারণে তারা এটিকে জঙ্গি হামলা হিসেবে দেখছেন।
এর আগে রাজশাহী, বগুড়া, ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘটনা ঘটেছে। এবার কুষ্টিয়া শহর থেকে ছয় কিলোমিটার দূরে শিশিরমাঠ এলাকায় সানাউরকে দুর্বৃত্তরা হত্যা করে। যেই এলাকায় তাকে হত্যা করা হয়েছে ওই এলাকায় তার নিজের বাগানবাড়ি রয়েছে। ওই বাগান বাড়িতে তিনি বিগত ১০ বছর ধরে গ্রামের সাধারণ মানুষকে সপ্তাহে একদিন শুক্রবার বিনামূল্যে চিকিৎসা দেন। ঘটনার দিনও তিনি পূর্ব নির্ধারিত সিডিউল অনুযায়ী চিকিৎসাসেবা দেয়ার জন্য যাচ্ছিলেন।
এ পর্যন্ত ১৪টি টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটেছে খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে। এই ব্যাপারে সরকার দাবি করছে তারা সবাইকে চিহ্নিত করতে পেরেছে ও আসামী ধরছে। কিন্ত সেটা তেমন দৃশ্যমান নয়, এই কারণে জনমনে স্বস্তি আসছে না। আতঙ্ক রয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:০৪
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

চরফ্যাশন

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯



নয়নে তোমারি কিছু দেখিবার চায়,
চলে আসো ভাই এই ঠিকানায়।
ফুলে ফুলে মাঠ সবুজ শ্যামলে বন
চারদিকে নদী আর চরের জীবন।

প্রকৃতির খেলা ফসলের মেলা ভারে
মুগ্ধ হয়েই তুমি ভুলিবে না তারে,
নীল আকাশের প্রজাতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×