somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন রামাসিস এবং দুজন নারীর চরিত্র

২২ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



রামাসিসের মনটা খুব অসান্ত, তার পাসে বসে থাকা সিয়ালটার দিকে তাকিয়ে তার কিছুটা অস্বস্তি লাগে, সিয়ালটা মানুষের মতন আচারন করছে, সে এই সিয়ালের আচারন বুঝতে পারছেনা। তাছাড়া সিয়ালটা এখানে এলোইবা কিভাবে সেটাও ভাবনার বিষয়। ওটাকে এখান থেকে তাড়ানো দরকার, ফ্রিন্জকে ডাকা যায়, ডাকতে ইচ্ছে হচ্ছেনা। থাক সিয়ালটা কিছুখন তার কাছে, এমনিতে সারাদিন একা একাই থাকেন। সিয়ালটা রামাসিসের পায়ের কাছে গিয়ে বসে মাথা চুলকাচ্ছে। রামাসিস ফ্রিন্জ কে ডাকলেন, ফ্রিন্জ কিছুটা দৌড়ে এসে ঝুকে কুর্নিস করে তার কাছ থেকে অনেক খানি দুরে দাড়ালো, এই ছেলে বনি ইসারাইল গোত্রের, একে ধরে আনা হয়েছিলো ঈশ্বরের পাহাড় বানাননোর দাস হিসেবে। কিন্তু রামাসিসের একে পছন্দ হয়েছে সে একে নিজের দাস হিসেবে রেখেছে। একে রাখার আরো একটা কারন আছে এই ছেলে দেখতে কিছুটা রামাসিসের মতন, রামাসিস কিছু খন চুপ করে থেকে ফ্রিন্জের দিকে তাকিয়ে বলল আমার পায়ের কাছ থেকে এই সিয়ালটাকে সরাও। ফ্রিন্জ কিছুটা হতভম্ব ভাব নিয়ে রামাসিসের পায়ের দিকে তাকিয়ে থাকে। আচ্ছা যাও তুমি প্রধান পুরহিতকে ডাকো দেখি সে এই ব্যাপারে কি বলে, এই জন্তুর আচার আচারন ঠিক ধরা যাচ্ছেনা।

- যাও জলদি।

পুরহিত কপাল কুচকে রামাসিসের পায়ের দিকে তাকিয়ে আছে, রামাসিস বললো দেখলেন কিভাবে হাত দিয়ে ও আমার পা টা জড়িয়ে রেখেছে, এ কি আমার পুর্ব পুরুষ দের কেউ?

পুরহিত কিছু না বলে রামাসিসের পায়ের দিকে তাকিয়ে আছে, তার এক প্রকার অস্বস্তি লাগছে, ফারাওয়ের জন্য সে একটা দুঃসংবাদের যোগ পাচ্ছেন, ফারাওয়ের মাথা খুবসম্ভব খারাপ হোয়ে যাচ্ছে, সে ফাকা যায়গায় সিয়াল দেখছেন, সেই সিয়াল নাকি তার পা ধরে বসে আছে, কিন্তু উনি সেটা ফারাওকে বলতে পারছেনা। ওনার ধারনা উনি যদি বিষয়টা ফারাওকে বলেন তাহলে হয় ওনাকে গুবরে পোকার গর্তে ফেলা হবে অথবা বিষধর সাপের গুহায়। যেভাবে আগের পুরহিতকে ফেলা হয়েছে। বেচারা, কেবল বলেছিলো আপনার সামন্য সর্দির সম্ভাবনা আছে - জনাব। সাথে সাথে তাকে চংদোলা করে তিন তলার উপর থেকে ছুড়ে ফেলা হলো।
- কি ব্যাপার পুরুত সাহেব চুপ কেনো?
পুরুত সাহেবের ঘোর কাটলো মাথা নিচু করে আস্তে করে আনমনে বললেন - মহাসংকট।
কি? বলে রামাসিস হুংকার দিলো।
পুরহিত বললেন না জনাব এ এক মহা আনন্দ আপনার। আপনার পিতা আপোনাকে দেখা দিয়েছেন, যিনি সিয়ালের পুজা করতেন এবং এক সময় তনি নিজের মাথা কেটে ফেলে সেখানে সিয়ালের মাথা লাগিয়ে নিজেকেই দেবতা হিসেবে অভিশিক্ত করেছিলেন, আপনাে নিশ্চয়ি মোনে আছে, ব্যাপারটাতে সুর্য্য দেবতা কিন্চিত মনখারাপ করেছিলেন, তাই সেবছর অতি খরা দেখা দিয়ে ছিলো।

কিন্তু আপনার মাতা নমস্য যে কিনা নিজেকে নীল নদের দেবী হিসেবে ভুষিত করে, নীল নদ কে বাধ্য করেছিলেম প্রশাদের পাশদিয়ে বয়ে যেতে। এখোনও আপনার মাতার পুজো করে ভক্তরা, আর তাতে তিনি তুষ্ট হয়ে খরা থেকে মুক্তি দেন আমাদের।

জনাব আপনাকে ও সেই একই কাজ করতে হবে। আপনার কোন সৃষ্টি কর্তা থাকবেনা। আপনি হবেন এই দুনিয়ার দেবতা। সবাই আপনাকে পুজা করবে। আপনার মুর্তিতে ফুলদেবে।

- পুরহিত তুমি যাও।

রামাসিসের ধারনা পুরহিত মিথ্যা কথা বলেছে, ঐ ব্যাচারারই বা কি দোষ আগের পুরহীত কে যেভাবে মারা হয়েছে, তাতে ওর ভয় পাওয়াটা স্বাভাবিক। রামাসিসের প্রথম স্ত্রী কাবাচের সাথে ঐ লোকের প্রেম সম্পর্ক ছিলো। তাই ঐ ব্যাবস্হা। যে হঠকারিতার মাধ্যমে তার মাকে মারা হয়েছিলো নীল নদে ডুবিয়ে। রামাসিসের বাবা আনুবিসকে মেরেছিলো তার চাচা আনাহুস। আনাহুস আর রামসিসের মা ছিলো জমজ ভাই বোন। নিয়ম মতে আনাহুসের সাথেই বিয়ে হয়েছিলো রামাসিসের মায়ের, কিন্তু তিনি একরাতে আনুবিসের সাথে ভুল করে রাত কাটান, সেখানেই গর্ভে আসে রামাসিস। আনাহুস ব্যাপারটা ধরতে পেরে বড় ভাই কে সিয়াল দেবতা হিসেবে ঘোষনা দেন এবং জনসম্মুক্ষে আনুবিসের মথা কেটে সেখানে সেয়ালের মাথা লাগিয়ে দেবোতা বানিয়ে ফেলেন।

রামাসিস জানে কতখানি ছলানা করা হয়ে ছিলো প্রজাদের সাথে, দেবতার ধোয়া তুলে তার বাবাকে হত্যা করা হয়েছিলো। প্রজারা টু শব্দ কোরেনি। বরং তারা বাবানে শেয়াল দেবতা হিসেবে পুজকরা আরম্ভ করেদিলো। আনাহুস নিজেকে ফারাও হিসেবে ঘোষনা দিলো আর একা একা বাবার মোন্দিরে মানে সিয়াল দেবতার মন্দিরে ঢুকে বাবার মুর্তির সামনে ঠাট্টা তামাস করত। কেউ সেই অশ্লিল ঠাট্টা দেখেনি, কারন একমাত্র আনাহুসেরই প্রবেশ অধিকার ছিলো মন্দিরের মধ্যে।

প্রজারা ছলনা আর খুনে বিশ্বার করে, সব জেনেও দেবতার নামে বলি চরায়। প্রজার মনে রাজার জন্য ভালোবাসার দরকার নেই, দরকার ভয়ের, সেটা হোক দেবতার রুপ ধরে বা খুন খারাবি করে। রামাসিসের খুনকরার ইতিহাস অতি প্রচািন সে আনাহুস কে বিষ দিয়ে মেরেছে, কোন এক অদ্ভুত কারনে আনাহুস রামাসিসের জন্ম হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলো রামাসিসের মাকে মারতে। এরপর তাকে পালার জন্য দেন এক দাসির কাছে।

প্রজার মনে রামাসিসের জন্য ভয় আছে তার খুনের কুক্যাতির কারনে, তবে রামসিস চায় চুরান্ত ভয় সৃষ্টি করতে, পুরোহিতের একটা কথা তার মনে ধরেছে। সে হবে সেয়াল দেবতা, মৃত্যুর দুত।

সে সুফিয়াকে ডাকলো সুফিয়া মাথা নত করে দাড়িয়ে আছে। সে সুফিয়াকে কাছে ডাকলো। রামাসিস জানে এই মেয়ে তাকে অত্যান্ত ঘৃনা করে। কিন্তু কি এক অদ্ভুত কারনে রামাসিস এই মেয়ের প্রেমে পরে গেছে। সুফিয়া মনুবিসের মেয়ে, রামাসিস তাকে কাছে ডেকে তার কোলে বসতে বলল। সুফিয়া সংকোচ নিয়ে রামাসিসের কোলে বসে। সুফিয়া তুমি কি আমার পায়ের কাছে একটা সেয়াল দেখতে পাচ্ছ?
-না।

রামাসিস তার পায়ের কাছে এখোনো দেখতে পাচ্ছে সেয়ালটা অদ্ভুত এক মায়া ময় চোখে তার দিকে তাকিয়ে আছে। তিনি ফ্রিন্জকে ডাকলেন। ফ্রিন্জ মাথা নিচু করে এসে দাড়ালো। ফ্রিন্জ তুমি কি আমার পায়ের কাছের সেয়ালটাকে দেখতে পাচ্ছ না? ফ্রিন্জ চুপ করে থাকলো।


রামাসিস অবাক হয়ে কারিগরের হাতের দিকে তাকিয়ে আছে, এই লোককে কে এই শিল্প সিখিয়েছে। রামাসিস কারিগরের হাত থেকে শেয়ালের মুখোশটা নিলেন এবং সেনাপতিকে কারিগরের হাত দুটো সোনা দিয়ে বাধাই করে দেয়ার হুকুম দিয়ে ক্রুর হাসলেন। উনি চাননা কারিগরের সত্যিকারের হাত দুটো থাকুক।


রামাসিস শেয়ালের মুখশ পরে দাড়িয়ে আছেন, সামোনে জনতার ঢল, তারা এসেছে অভিষিক্ত দেবতা কে দেখতে। এই দেবোতা নির্নয় করবে কে বেচে থাকবে এই ভুখন্ডে। প্রজারা অধির আগ্রহ নিয়ে বসে আছে কি হয় দেখার জন্য। রামাসিস সুফিয়ার দিকে হাত বাড়াল সুফিয়া সংকচ নিয়ে রামাসিসের মুখশের দিকে তাকিয়ে আছে একরাতে রামাসিস এতোটা রোগা হোয়ে গেলো কিভাবে ভেবে কিছুটা সংকা নিয়ে সে রামাসিসের দিকে এগিয়ে গেলো। রামাসিসের বাম হাতের উপোর ওটা কিসের দাগ, এরকম দাগতো আছে ফ্রিন্জের হাতে, রামাসিস হাসলেন। সুফিয়া খুব বুঝতে পারলো এ রামাসিস নয়। সুফিয়া মাতা নিচু কোরে ভাবে ফ্রিন্জ হ্যা ফ্রিন্জই তো, যাকে সে একটু একটু কোরে ভালোবেসে ছিলো, যার সাথে কথা বোললে মন কেমন করে। কিন্তু রামাসিসের ভয়ে ফ্রিন্জকে কখোন বলা হয়নি, ভালোবাসি তোমায়। সে ফ্রিন্জের বাড়িয়ে দেয়া হাতের উপর তার হাত রাখল, আর তাছাড়া দেবতার বারিয়ে দেয়া হাতে কে সে প্রত্যাক্ষানই বা করে কি ভাবে?

শেষ কথার আগের কোথাঃ

রামাসিসের ঘুট ঘুটে অন্ধকারে কিছু দেখতে পাচ্ছে না, তার পায়ের কাছে এক ধরনের ফোশ ফোশ শব্দ, তকে কি তাহলে সাপের গুহায়া ফেলা হয়েছে? এমন সময় ঘুহার উপরের দিকে মশালের আলো দেখে যায়, মসালটা উপর থেক ছুড়ে মারাহয় রামাসিসের দিকে মসালের কাপা আলোয় সে দেখতে পায় তার স্ত্রী কাবাচের মুখ, আর কিল বিল কোরে নড়া সাপের মুখ।

শেষ কোথাঃ
কাবাচ অনেক দিন ধোরে সুজগ খুজছিলো এই ফারাওকে মারার, সুজগ পেয়ে যায়, যেহেতু ফ্রিন্জ দেখতে রামাসিসের মত, তাই জনতার চোখে ধুলো দেবার জন্য ফ্রিন্জের গলা কেটে শেয়ালের গলা লাগিয়ে বেদির পিছোনে ফেলে দেয়া হোবে, আর সেখান থেকে মুখশ পরে উঠে আসবেন রামাসিস। কিন্তু এই ঘটোনা কাবাচ কে জানিয়ে দেয় প্রধান পুরহিত। কাবাচ রামাসিসকে ঘুমের ঔষধ খাইয়ে দিয়েছিলো সুরার সাথে। আর কাধে বোয়ে গুহায় এনে ফালাবার কাজ টা করে দিয়েছিল ফ্রিন্জ।

মুখবন্ধঃ প্রায় ৯ মাশ মুখ বন্ধ রাখার পর আজ কে লিখলাম, মিশর নিয়ে আমার নিজের মধ্যে এক প্রকাের আগ্রহ আছে, ইচ্ছা আছে যদি কখন সুজগ হয় যাবার, তবে সম্ভাবনা অত্যান্ত কম। এই গল্পের প্রায় সব চরিত্র কাল্পনিক, কেবল শেয়ালের চরিত্র ছাড়া।


কিছু টাইপো থেকে গেছে সে জন্য দুঃখ প্রকাশ করলাম।

ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ
Click This Link

আমার রিসেন্ট একটি লেখাঃ
সেলফী বা জীবনের আদিমতা.....।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪০
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৯

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???



আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে আছি,
আমাদেরও যার যার অবস্হান থেকে করণীয় ছিল অনেক ।
বলা হয়ে থাকে গাছ না কেটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×