somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বারমুডা ট্রাইএঙ্গেল এবং শয়তানী সমুদ্রের মধ্যে সম্পর্ক ও বারমুডা ট্রাইঙ্গেল এবং কতিপয় মন্তব্য এবং বারমুডা ট্রাইঙ্গেল সম্পর্কে ১৩ টি মন্তব্যে বিশ্লেষন করা হলো

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এতদুভয়ের মাঝে সুগভীর সম্পর্ক রয়েছে। গবেষকদের দাবী- গায়েবকৃত প্লেন এবং জাহাজ এক ট্রাইএঙ্গেল থেকে অন্য ট্রাইএঙ্গেলের দিকে যেতে দেখা গেছে এমন বহু প্রমান বিদ্যমান। উভয় ট্রাইএঙ্গেলই একই আয়তন এবং এরিয়া নিয়ে গঠিত। যে রকম ঘটনা বারমুডার পানি এবং আকাশে ঘটতে দেখা গেছে, একই প্রকৃতির ঘটনা শয়তানী সমুদ্রেও (ফ্লাইং সোসার্সের আসা-যাওয়া, উপরে রাউন্ড দেয়া এবং পানির ভিতরে প্রবেশ করা আবার পানি থেকে উপরে উঠে আসার মত আশ্চর্য বিষয়) বহুবার সংঘঠিত হওয়ার প্রমান পাওয়া যায়। এখানেও যাত্রীবিহীন বহু জাহাজ দ্রুতগতিতে ভ্রমণ করতে দেখা যায়। বারমুডার মত এখানকার পানিতেও গরম ও শক্তিশালী ঢেওয়ের সৃষ্টি হয়। যার ফলে এতে বিশাল পর্যায়ের আকর্ষণ শক্তির উদ্রেক হয়।

বারমুডা ট্রাইঙ্গেল এবং কতিপয় মন্তব্য এবং বারমুডা ট্রাইঙ্গেল সম্পর্কে ১৩ টি মন্তব্যে বিশ্লেষন করা হলো

বারমুডায় গায়েব হওয়া সামুদ্রিক জাহাজ, নৌযান এবং বিমানসমূহের সম্পর্ক অধিকাংশই আমেরিকা এবং বিট্রেনের সাথে। কিন্তু আশ্চার্য বিষয় এ দুদেশের সরকার কোন সময় না বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে নিয়েছে, আর না ঐ এলকার উপর দিয়ে অতিক্রম করতে জাহাজ বা প্লেনগুলির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। বরং এ ব্যাপারে যতগুলি গবেষনা টিম গঠন করা হয়েছে একটিরও রিপোর্ট প্রকাশ করা হয় নি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় পৃথিবীর কোন সরকারেরই এরকম কোন পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষমতা নেই। একারনেই বহু সরকারি গবেষক প্রাকাশ্যে জনসম্মক্ষে অস্বিকার করে বসে, এরকম কোন দূঘটনা ঘটার মত অস্তিত্ব বর্তমান পৃথিবীতে নেই।

বারমুডা ট্রাইঙ্গেল দুর্ঘটনার কারন বিবরনে বহু কিছু লেখা হয়েছে সুপ্রসিদ্ধ বিশ্ববিজ্ঞানী, দক্ষ ভূমি বিশেষজ্ঞ, প্রকৃতি বিজ্ঞানী, দার্শনিক, সাতার বিশেষজ্ঞ, এবং বুদ্ধিজীবি এমন কি ইহুদি-খ্রিঃ ধর্মীয় প্রবক্তারা এ ব্যাপারে মন্তব্য দিয়েছে। প্রতেকের মন্তব্যেই নিজস্ব ধর্মকর্মের ছাপ স্পষ্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এখানে প্রসিদ্ধ কয়েকটি মন্তব্য উল্লেখ করে তা নিয়ে আলোচনা করব।

যে সকল শক্তি বারমুডা ট্রাইঙ্গেল থেকে লোকদের মনোযোগ সরাতে চায় তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়.....

প্লেন এবং জাহাজকে কেন্দ্র করে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সময়ে সময়ে বহু ঘটনা ঘটে আসছে। সুতারাং বারমুডার ওখানেও যদি এরুপ কোন ঘটনা ঘটে থাকে, তবে আশ্চর্য হওয়ার কোন কিছু নেই। এ রকমই একটি মন্তব্য প্রসিদ্ধ গ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে:

The accidents were not strange but only hyped up by the media and irrational sensationlist.

অর্থাৎ বারমুডায় সংঘঠিত দুর্ঘটনাগুলি এত আশ্চার্য ও বিরল প্রকৃতির ছিল না; বরং মিডিয়া ও অযৌক্তিক কিছু তথ্যের ভিত্তিতে এটাকে বড় করা হয়েছে।

উল্লেখিত মন্তব্য ছাড়াও য়ে সকল গবেষক বারমুডার বাস্তবতা মেনে নিয়েছে বিভিন্ন মতামত পেশ করেছে। তা নিম্নরুপ........

বারমুডা ট্রাইঙ্গেল সম্পর্কে ১৩ টি মন্তব্যে বিশ্লেষন করা হলো

১ /প্রাচিন যুগপ্রিয় খ্রিঃ ধারনা - বারমুডা ট্রাইঙ্গেল হচ্ছে জাহান্নামের দরজা।

২/কিছু ব্যাক্তি এ কথা বলে বারমুডার গূরুত্ব হ্রাস করে যে, ওখানকার পানির গভীরতা খুব বেশি। সুতারাং জাহাজ বা প্লেন গায়েব হয়ে যাওয়ার ঘটনা কোন আশ্চার্য নয়।

৩/একদলের মন্তব্য - বারমুডার পানির অভ্যন্তরে শক্ত তুফান ও প্রবল পানি সঞ্চালনের সৃষ্টি হয়। ফলে তা জাহাজ বা প্রেন কে তা অনেক দূর ফর্যন্ত টেনে নিয়ে যায়।

৪/বারমুডার পানিতে জলকম্পন সৃষ্টি হয়, ফলে দ্রুতগতিতে অনেক দূর্ঘটনার র্সষ্টি হয়।

৫/ কতিপয় গবেষকের মন্তব্য- ওখানে বৈদ্যুতিক শক তৈরি হয়, যার ক্ষমতা আমাদের ব্যাবহৃত বিদ্যুত থেকে হাজার গুণ বেশি। অসম্ভব ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুতের গতি জাহাজকে তার নাম নিশানা পর্যন্ত মিটিয়ে দেয়। আর উড়ন্ত প্লেনকে পানির নিচে টেনে নিয়ে যায়। এ কারনেই কম্পাস ওই স্থানে অকেজো হয়ে যায়। একটি বারমুডা ট্রইঙ্গেল আর অপরটি হচ্ছে শয়তানি সমুদ্র।

কম্পাস অকেজো হওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে - ওই এলাকা ছাড়া দুনিয়ার কোথাও কম্পাস তার সুই উত্তর দিকে হয়।যার ফলে ওখানে দিক নির্ধারন কঠিন হয়ে যায়।

এটিই মার্কিন সামুদ্রিক গবেষনা টিমের মন্তব্য:

The US Proposed the possibility of electromagnetic and atmospheric disturbances.

৬/ অধিকাংশ সাইন্সবিদের মতে - এটি একটি সম্পর্ণ সাইন্সি বিষয়..



অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা গুম হওয়ার ঘটনাগুলোকে উত্তাল সমুদ্রের তরঙ্গ, অনুপযোগী রিতু এবং টেকনিকাল ট্রুটি মনে করে। বারমুডা টাইঙ্গেল এরিয়ায় ভৌগোলিক অবস্হানে কম্পাস উত্তর দিক হয়। মেগনেটিক উত্তর দিকে নয়।যদ্দরুন দিক নির্ধারন সমস্য হয়ে পড়ে এবং দুর্ঘটনার কারন হয়ে দাড়ায়।

৭/ এক্ষত্রে পসিদ্ধ বিজ্ঞানী এড স্নেডেকারের মন্তব্য:

ট্রাইঙ্গেলের উপরে আকাশে অদৃম্য বহু শক্তিশালী বিষয় রয়েছে ; যা প্লেন এবং জাহাজ কে যাত্রীসহ পানির অতল গহ্বরে নিয়ে ছাড়ে।

মন্তব্য বিশ্লেষনঃ

যারা মন্তব্য করে - বারমুডা ট্রাইঙ্গেল কোন অসাধারন বিষয় নয়।এ কথার পরিষ্কার উদ্দেশ্য হচ্ছে, তারা জনসাধারনের মোনযোগকে এথেকে সরাতে চায়।

১/প্রথম মন্তব্য জাহান্নামের দরজা।এক্ষেত্রে কোন ব্যাখার দরকার নেই।

২/দ্বিতীয় মন্তব্যটি এজন্য গ্রহন করা যায় না যে, সমুদ্রের নিচে পানি যতই গভীরে থাকুক; এ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যুগে যেখানে মাছের পেটের মধ্যে পর্যন্ত ছোট ক্যামেরা ফিট করে সমুদ্রের গভীর এবং তলদেশের সকল যাবতীয় বিষয় নিয়ে গবেষনা চলছে, আর এক বড় বড় জাহাজ, সাবমেরিন আর বিমানগুলো অদৃশ্য হয়ে গেল । কোন একটিও আজ পর্যন্ত কারও চোখে পড়ল না বা তার কোন হদিস পর্যন্ত জানা সম্ভব হল না।

৩/তৃতীয় মন্তব্যও যুক্তিসঙ্গত মনে হয় না।কারন, যতগুলো ঘটনা ঘটেছে, সবগুলি ঘটনার সময় ওখানকার আকাশ ও পানির অবস্থা স্বাভাবিক স্বচ্ছ ও পরিষ্কার ছিল।কেন ঝড় তুফানের কথা তো আজ পর্যন্ত কেউ রেকর্ড করে নি। দ্বিতীয়ত- এটা আবার কোন ঝড় তুফান, যে কখনো জাহাজকে ডুবিয়ে দেয় আর যাত্রিদেরকে তীরে এনে ছেড়ে দেয় অথবা যাত্রিদের গায়েব করে জাহাজ কে তীরে রেখে যায়।

(বিঃদ্র: এই ঘটনা টি আমি শেয়ার করেনি। জানতে চাইলে করব।ইনশাআল্লাহ)

৪/চতুর্থ মন্তব্যে বলা হয়েছে যে, ওখানে মারাত্নক পানি কম্পন সৃষ্টি হয়।ফলে এ ধরনের দ্রুত জাহাজডুবির ঘটনা ঘটে থাকে।

ঠিক আছে মেনে যাক। কিন্তু উড়ন্ত প্লেনের ব্যাপারে আপনি কি বলবেন?পানি কম্পন সৃষ্টি হল পানির ভিতরে আর তিন চার হাজার মিটার উপরে উড়ন্ত প্লেনও গায়েব করে দিল। এটা আবার কেমন ধরনের কম্পন; যা সুদক্ষ ভূমিবিশেষজ্ঞরা পর্যন্ত কোন সময় রেকর্ড করে নি এবং অত্যাধুনিক যন্ত্রেও এর কোন সংকেত পাওয়া যায় নি।

৫ম মন্তব্যটি আপনি মনযোগ সহকারে পড়ুন। এ ব্যাপারে আমরা সামনে আলোচনা করব। কেননা এটাই ওই মন্তব্য যা বারমুডার পানিতে লুকায়িত গোপন শক্তি ।ইবলিস - দাজ্জালের বৈজ্ঞানিক উন্নতি বুঝতে সাহায্য করবে।

৬ষ্ট মন্তব্যের ব্যাপারে প্রসিদ্ধ গবেষক গিয়ান কাউসার বৈজ্ঞানিকদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রত্যাখান করে লিখেন:

বারমুডা ট্রাইঙ্গেল রহস্যের বেড়াজাল অত্যধিক ঘন হওযার বিষয়টি অস্বিকার অথবা এর অস্তিত্ব সাইন্সি অধ্যায়ে রাখার সকল চেষ্টা ব্যার্থ প্রতিফলিত হয়েছে। মেগনেঠিক কম্পাসের পার্থক্য সৃষ্টির ব্যাখ্যাটিও সঠিক নয়। কেননা কম্পাস উঠা নামা বা কমবেশি হওয়া পৃথিবীর ঘূর্ণায়নের সাথে নড়াচড়া করে। আর এ পার্থক্যটি সর্বদায় ট্রাইঙ্গেলের ভেতরেই হয় না।যদ্দরুন দুর্ঘটনার সত্রপাত হয়। মেথন গ্যাসের যে থিওরি দেওয়া হয়েছে তাও ভিত্তিহীন। কেননা, ট্রাইঙ্গেলের ভেতরে কোন গ্যাসের খনি নাই।

গিয়ান কাউসার পরে বলেন ,

সাইন্টিফিক দৃষ্টিকোণ থেকে থিওরি অফ এভরিথিং এর আবিস্কারের পরেও এখনো ভূমির নিচে এমন বহু সংখ্যক রহস্যময় বিষয় রয়েছে; যার এরিয়া পর্যন্ত আমরা পৌছাতে পারব না।

৭ম মন্তব্যে কোনরুপ বিশ্লেষন দরকার নেই। বরং ঐ সকল বিজ্ঞানীদের ব্যাপারে সংক্ষিপ্ত কিছু আলোচনা পরে করা যাবে।

৮/ বারমুডার ব্যাপারে গবেষনাকারীদের অন্যতম চার্লস ব্রিটলজের ধারনা- ওখানকার পানির অভ্যন্তরে মেগনেটিক ভোরটেক্স বিদ্যামান । তাই শিকারকে টেনে ভেতরে নিয়ে যায়।

৯/আরেক মতামত - বারমুডা ট্রাইঙ্গেল এর ভিতরে ফ্লাই সোসার্স আসা যাওয়া করতে দেখা গেছে। ফ্লাই সোসার্স এ আরোহনকারী গোপন শক্তিরই ঠিকানা ওই এলকা: যারা নিজেদের বিশেষ টার্গেট বাস্তবায়নকল্পে শক্তিশালি জাহাজ, প্লেনও বিশেষ মানুষদের গুম করে থাকে।

১০/আমেরিকার কিছু লোক এটাকে আত্নিক বিষয়ের সাথে সম্পৃক্ত করে।

১১/বাস্তব কথা ওখানকার পানির গভিরে ছোট ছোট গর্ত দেখা গেছে।

১২/এই এলাকাতেই প্রাচিন সভ্যতার সমাধি হয়; যা সংস্কৃতির উন্নত শিখরে পৌছেছিল এবং পানিতে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে এগুলো ধ্বংস হয়েছিল।

১৩/মিসরের প্রখ্যাত মুসলিম গবেষক মুহাম্মাদের মতে, শয়তানি সুমদ্র আর বারমুডা ট্রাইঙ্গেল হচ্ছে কানা দাজ্জালের মালিকানা। সে ওখানে যথারিতী ট্রাইঙ্গেল এর আকৃতিতে স্বীয় আস্তনা নির্মান করেছে।

মন্তব্য বিশ্লেষন:

৮ ও ৯ নম্বার মন্তব্য ২টি চিন্তা ও গবেষনার দিকে আহব্বান করে; সামনে বর্ণনা করা হবে ইনশাআল্লাহ।

১১ নম্বার মন্তব্যে এ কথা বলা হয়েছে যে, ওখানকার পানিতে ছোট ছোট অনেক গর্তের মত কিছু বিষয় লক্ষ করা গেছে। কিন্তু ওই গর্তগুলোর কোন সাদৃশ্য বা আকার - আকৃতির ব্যাপারে কিছু বলা হয় নি; না কি তা বলার অনুমতি নেই; আবার গর্তগুলো এমনিতেই বনে গেছে না কোন সুসংগঠিত শুক্তি এগুলো বানিয়েছে। বরং এতটুকু অবশ্যই ঘটেছে, যে কোন ব্যাক্তি এই গর্তগুলোর ব্যাপারে জানার চেষ্টা করেছে বা কিছু জেনে ফেলেছে, তাকে পানির অভ্যন্তরেই খতম করে দেওয়া হয়েছে।

১২ নং মন্তব্যের সম্পর্কে পুরাতন দৈত্য দানবিক ইতিহাসের সাথে।

১৩ নং মন্তব্য ,ওনার মন্তব্য সম্পর্কে যতদূর জানা যায় ওনি দাজ্জাল নিয়ে সুগভির ও চুলচেলা গবেষণা করেছে,ও বহু গ্রন্থ উম্মতে মুসলিমকে উপহার দিয়েছেন।

যে সকল স্ঞানসূমহের সাথে দাজ্ঝাল বা ইহুদি সংগঠন ফ্রেমেসন এর সম্পৃকতার সংবাদ পেয়েছে, ওই এলাকায় মুহাম্মাদ দাউদ নিজে গিয়ে গবেষনা করেছে। যেমন মিশর, ফিলিস্থিন,আমেরিকা, বারমুডা ইত্যাদি। বিশেষত ফিলিস্থিন ও মিশর থেকে কিছু পুরাতন পুস্তক ও হাতে পয়েছেন। ওখানকার বয়ষ্ক লোকদের থেকেও ওনি এমন বহু তথ্য সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছেন, যার বর্ণনা আরবদের মধ্যে সীনা বসীনা চলে আসছে। ওনার মতামতের ব্যাপারে আমরা সামনে আলোচনা করব ইনশাআল্লাহ।

উল্লেখিত সকল মতামত ও তার ব্যাখ্যা জানার পর আমরা এ কথা বলতে পারি যে, বারমুডা ট্রাইঙ্গেল এর ব্যাপারে গবেষনাকারীদের মধ্যেযারা ওই এলাকাকে ভয়ানখ স্হান হিসাবে চিহ্নিত করেছেন,তাদের দলীলগুলোই বেশী ভারী মনে হয়।

আরো একজন গবেষক পি পর বাথ বিশ্লেষন ও গবেষনার পর বলেন, পরস্পরবিরোধী সব ব্যাখ্যা বিশ্লেষন শক্তিশালী পর্যায়ের কিছু ব্যাপারের অস্তিত্বে কথা কতিপয় বিজ্ঞানীরাও স্বীকার করেছেন। তবে এটা কারও জানা নেই যে, কেন এবং কিভাবে ওই এলাকা অসম্ভব শক্তিশালী ব্যাপার কেন্দ্র হয়েছে।

জ্বি হ্যা....!বারমুডা ট্রাইঙ্গেলের রহস্যময় পানিতে এক শক্তিশালী গোপন শক্তির অস্তিত্বের ব্যাপারে অধিকাংশ গবেষকই একমত। কিন্তু ওই রহস্যময় গোপন শক্তি কি? কে এটাকে কন্ট্রোল করছে?

তা জানাতে সাথে থাকুন।চলবে.............
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এমন রাজনীতি কে কবে দেখেছে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০


জেনজিরা আওয়ামী লীগের ১৬ বছরের শাসনামল দেখেছে। মোটামুটি বীতশ্রদ্ধ তারা। হওয়াটাও স্বাভাবিক। এক দল আর কত? টানা ১৬ বছর এক জিনিস দেখতে কার ভালো লাগে? ভালো জিনিসও একসময় বিরক্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযুদ্ধের কবিতাঃ আমি বীরাঙ্গনা বলছি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫


এখনো রক্তের দাগ লেগে আছে আমার অত্যাচারিত সারা শরীরে।
এখনো চামড়া পোড়া কটু গন্ধের ক্ষতে মাছিরা বসে মাঝে মাঝে।

এখনো চামড়ার বেল্টের বিভৎস কারুকাজ খচিত দাগ
আমার তীব্র কষ্টের দিনগুলোর কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রবাসীর মৃত্যু ও গ্রাম্য মানুষের বুদ্ধি!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩০



একজন গ্রামের মানুষের মাথায় ১০০ জন সায়েন্টিস্ট, ৫০ জন ফিলোসফার, ১০ জন রাজনীতিবিদ এবং ৫ জন ব্লগারের সমপরিমাণ জ্ঞানবুদ্ধি থাকে, তীক্ষ্ণ বুদ্ধিসম্পন্ন এসব লোকজন বাংলাদেশের এক একটি সম্পদ।

বিস্তারিত:... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন নারী শিক্ষিকা কীভাবে কন্যা শিশুর সবচেয়ে অসহায় মুহূর্তের ভিডিও ধারণ করতে পারেন?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৩


বাংলাদেশে মাঝে মাঝে এমন সব মানুষ রূপী শয়তানের সন্ধান মেলে যাদের দেখে আসল শয়তানেরও নিজের উপর হতাশ হওয়ার কথা। এমন সব প্রজাতির মানুষ বাংলাদেশে বসবাস করেন যাদের মস্তিষ্ক খুলে দেখার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=মানুষ মানুষকে কীভাবে এত অপদস্ত করে এই ব্লগে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৪

আমি তো কারও সাতেও নাই পাঁচেও নাই। এত সময়ও নাই মানুষকে ঘাঁটার। ব্লগের ব্লগারদের সম্পর্কেও তেমন কিছু জানি না। তবে পোস্ট পড়ে কিছুটা আন্দাজ করা যায় -কে কী রকম। আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×