ব্লগে ঢালাও ভাবে লেখা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা রুমানা আর সাঈদকে নিয়ে বিভিন্ন রকম মন্তব্য চলছে। মূলতঃ বিষয় পারিবারিক কলহ আর নির্যাতন। নিউটনের তৃতীয় সূএ মতে আমি যদি কোন নারীর সাথে অবৈধ মেলামেশা করি তাহলে আমার বউ অন্য কারও সাথে অবৈধ কাজ করতে পারে। সাধারনত পরকিয়া সর্ম্পক তৈরী হয় শারিরিক, মানসিক, আর্থিক পরিতৃপ্তি মেটানোর জন্য।
কোন পূরুষ যদি বিয়ের আগে বা পরে কোন নারীর সাথে অবৈধ সর্ম্পক তৈরী করে তা সর্বপ্রথম তার বউ বুঝতে পারে ঠিক তেমনি কোন নারী যদি কোন পূরুষের সাথে অবৈধ সর্ম্পক করে তাও একটা সময় তার স্বামী বুঝতে পারে। অনেক সময় অভাব-অনটনের কারনে এরকম অবৈধ সম্পর্ক তৈরী হয়ে থাকে।
কোন বিবাহিত নারীকে প্রশ্ন করা যাই যে আপনি কেন আপনার স্বামী-সন্তান থাকতে অন্য পূরুষের সাথে অবৈধ সর্ম্পক করলেন ? তার উত্তরগুলো ঠিক এরকমঃ
• তার(মহিলার স্বামীর) শরীরের চাহিদা আছে আমার নাই? সে পারে না(যৌন সূখ দিতে), আমি কি করব? আমারও তো জীবন!
• সে বিদেশ থাকে কিন্তু আমি কিভাবে থাকি তা কেউ চিন্তা করে না। জীবনে কি খাওয়া পরা সবকিছু?
• স্বামী বিয়ে আগে অন্য নারীর সাথে কি করে সবকিছু শেষ করে ফেলেছে। আমাদের অভিভাবক তো এসব টেষ্ট করে বিয়ে দেয় নি।
• সংসারে অভাব! তো সে বিয়ে করল কেন? আমার নূন্যতম প্রয়োজন মেটাতে পারে না তাই এমন।
ঠিক এমন কথা পূরুষের পক্ষ থেকেও বলা হয় যে আমার বউ আমাকে ভালোবাসে না তাই............
আর সমাজে কিছু নারী-পূরুষ আছে যাদের অবস্থা কয়লা ধুলে ময়লা যায় না এমন । আর আমার ব্যক্তিগত ধারনা স্বামী-স্তী কেউ কাউকে ধোকা দিতে চাইলে কারও ক্ষমতা নেই রোধ করা । সত্যিকার অর্থে দাম্পত্য জীবন বিশ্বাসের উপর। কেউ বিশ্বাসঘাতকতা করে কেউ করে না। কিন্তু সন্দেহ নিয়ে বসবাস করার চেয়ে একা থাকাই ভালো কিন্তু পরিস্থিতির শিকার হয়ে আলাদাও হতে পারে না । কারণ আলাদা হলে সন্তানের কি হবে? আসলে এর সমাধান কোথায়?
আমি শুধুমাএ আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা টুকু প্রকাশ করলাম।