somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চট্রগ্রাম বন্দর কি বিক্রী হয়ে যাচ্ছে?

২৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বেশ কিছুদিন যাবৎ চট্যগ্রাম বন্দর নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা সমালোচনা চলছে। চট্রগ্রাম বন্দর বিদেশীদের কাছে বিক্রয় করে দেওয়া হচ্ছে।কেউ কেউ বলছে চট্রগাম বিক্রয় করে দেওয়া হচ্ছে। গসিপে গসিপে চচ্রগ্রাম বন্ধর বিষয়টি এতটাই আতংক ছড়াচ্ছে যে অবোধ প্রকৃতির মানুষজন বিষয়টি নিয়ে আতংকিত হযে পড়ছে আবার কেউ কেউ সরকারের পক্ষে কথা বলছে।সরকারের এই সিদ্ধান্ত যেমন একদিকে দক্ষতা বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের সম্ভাবনা তৈরি করেছে, তেমনি অন্যদিকে স্বচ্ছতার অভাব, জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি, অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন এবং দেশীয় প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা নিয়ে গভীর উদ্বেগও সৃষ্টি করেছে।

সংবাদ প্রকাশ থেকে জানা যায় “ডেনমার্কের একটি কোম্পানি চট্টগ্রামের লালদিয়ার চরে একটি নতুন টার্মিনাল নির্মাণ করে সেটি পরিচালনা করবে৷ আর সুইজারল্যান্ডের একটি কোম্পানি চট্টগ্রাম বন্দরের মালিকানাধীন পানগাঁও অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে৷ এই টার্মিনালটি ঢাকার অদূরে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত৷চুক্তি অনুসারে, লালদিয়া কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ এবং ৩০ বছরের জন্য পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে ডেনমার্কের এপি মোলার ম্যার্স্ক গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এপিএম টার্মিনালস৷ সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) আওতায় এ টার্মিনাল নির্মাণের জন্য কোম্পানিটি ৫৫ কোটি ডলার বা প্রায় ছয় হাজার ৭০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে৷ চুক্তি সইয়ের পরপরই ২৫০ কোটি টাকা ‘সাইনিং মানি’ পেয়েছে বাংলাদেশ৷আর ২২ বছরের জন্য পানগাঁও নৌ টার্মিনাল পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে সুইজারল্যান্ডের প্রতিষ্ঠান মেডলগ৷ এ টার্মিনালে মোট চার কোটি ডলার বা প্রায় ৪৯০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে মেডলগ৷ এক্ষেত্রে সাইনিং মানি হিসেবে তারা বাংলাদেশকে ১৮ কোটি টাকা দিয়েছে৷”
কিন্তু আসলে কি চট্রগ্রাম বন্দর বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে? আমি মনে করি বিষয়টি প্রোপ্রাগান্ডা। মিথ্যা প্রচরানা ছড়ানো হচ্ছে।একটি শ্রেনি এই প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। তাদের প্রোপ্রাগান্ডা ছড়ানোর পিছনে বেশ কয়েকটি কারন বিদ্যমান।বন্দরের সাথে সম্পকৃক্ত চরম দুনীর্তির শ্রমিক নেতৃবৃন্দ সহ কিছু পলিটিক্যেল পার্টির নেতাগনের দ্বারা এই প্রচারনা ছড়ানো হচ্ছে।আমাদের বন্দর যে পরিমান অর্থ আয় করে তার বিশাল অংশ দুণীর্তিবাজদের পকেটে যায়।তারা তাদের দূনীর্তির ক্ষেত্র পরিস্কার রাখতে এই প্রচার প্রচারনা চালচ্ছে।
তবে সত্যি টা কি?সরকারের পক্ষে জানানো হয়।‘‘লালদিয়া বন্দরের চুক্তির মাধ্যমে দেশে সবোর্চ্চ বিনিয়োগ বা ইউরোপের সর্বোচ্চ বিনিয়োগ আসছে৷ এর আগে এত বড় বিনিয়োগ কখনো আসেনি৷ আর ওই বন্দর পুরোটাই তারা তৈরি করবে৷ সেখানে এখন ধু ধু বালুচর৷ আর তাদের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে যে নির্দিষ্ট মেয়াদের পরে তারা তাদের ইকুইপমেন্ট, যন্ত্রপাতি নিয়ে যাবে না, রেখে যাবে৷ আমরা কোনো অবকাঠামো তাদের তৈরি করে দিচ্ছি না৷ আসলে এতে দেশের কী লাভ হবে সেটা বিবেচনা না করেই অপপ্রচার করছে কেউ কেউ যে বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেয়া হচ্ছে৷’’

তাহলে প্রকৃত সত্যটি কি কেনো কেউ কেউ এই প্রোপ্রাগান্ডা ছড়াচ্ছে? এই সম্পর্কে জানতে হলে বাংলাদেশ রেলওয়ের বেসরকারী করনের সময়কালের কথা ভেবে দেখেুন। ব্যাপক আন্দোলন। রেলওয়ে রক্ষা করুন। হ্যান ত্যান কত কি! কি বাস্তবতা তখন কি ছিলো? বাংলাদেশ রেলওয়ে দুমড়ে মুচড়ে দুণীর্তিবাজরা খেয়ে ফেলেছিলো। লোকসানের চরম কাতারে নিয়ে গিয়েছিলো ফলে ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ রেলওয়ে বেসরকারী কাযক্রম শুরু করে। বর্তমানের ৩৭টি ট্রেন বেসরকারী তত্ত্বাবধানের চলছে।এখন প্রশ্ন হলো কেনো বন্দর বিদেশী কোম্পানী হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। সরকার যুক্তি দিচ্ছে আমাদের বন্দরে বন্দর সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার সীমিত এবং দক্ষতা বাড়াতেই বিশ্বমানের অপারেটর নেই।দেশীয় কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুর্নীতি ও অদক্ষতাকে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে সরকার। তাদের মতে চট্টগ্রাম বন্দরে একটি জাহাজ বার্থিংয়ের জন্য গড়ে তিন-চার দিন অপেক্ষা করে, যেখানে সিঙ্গাপুরে সময় লাগে মাত্র ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা। কনটেইনার খালাসেও ৭ থেকে-১০ দিন সময় লাগে, যা আন্তর্জাতিক মানের (২-৩ দিন) চেয়ে অনেক বেশি। বিদেশি অপারেটররা তাদের আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বন্দরের এই 'টার্ন-অ্যারাউন্ড টাইম' কমিয়ে দক্ষতা বাড়াতে পারবে কিন্তু দেশী অদক্ষ জনবল দক্ষতাহীনতার কারনে সম্ভবপর করতে অক্ষম।

এখন প্রশ্ন সরকার কি ঠিক বলছে? হ্যা স্থানিয় এবং ব্যাবসায়ীগণ কতৃক অভিযেোগে প্রকাশ সরকার যে যুক্তি দিচ্ছে সেটি কিন্তু মিথ্যা নয়। সবচেয়ে বড় সমস্যা চট্রগ্রাম বন্দরে দুনীতি লাগামহীন। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে আসছিলেন যে, পোর্টে ব্যাপক দুর্নীতির মুখে পড়েন তারা। বিভিন্ন ক্ষেত্রে র্দুণীতি।শোনা যায় ডেইলি বন্দর থেকে ২০০ কোটি টাকা চাদা তোলা হয়। সেই চাদার বিভিন্ন ক্ষেত্র পলিটিক্যাল পার্টি থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে ভাগ বাটোয়ারা করা হয়। ঘুষ বানিজ্যও ব্যপক।৫০০ টাকা থেকে লক্ষাধিক টাকাও ঘুষ বানিজ্য চলে। যার মাল আগে খালাস হবে তার বার্থিং আগে হবে কিন্তু সেটি না হয়ে কে বেশি ঘুষ দিতে পেরেছে তার বার্থিং আগে হয়।ব্যাবসায়ীরা অনেক সময় এই ধরনের অভিযোগ করেছে।কোন না কোন অজুহাত তৈরী করে মাল খালাসের ক্ষেত্রেও ঘুষ বানিজ্য চরমে। কিন্ত যদি একটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অপারেটর নিয়ে আসা হলে তা দুর্নীতি রোধে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে পারে। কারণ বিশ্বমানের অপারেটরের জন্য সুনাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এখানে এক টাকা এদিক-ওদিক করার কথা ভাববে না। ফলে অনৈতিক প্রক্রিয়ার সুযোগ খুব কম থাকবে। প্রথম পয়েন্ট হচ্ছে এন্টি-করাপশন। বিশ্বমানের অপারেটর আনার মাধ্যমে দুর্নীতিপূর্ণ প্রক্রিয়াগুলি বন্ধ করা সম্ভব হবে। দ্বিতীয় সমস্যা হলো দক্ষ জনবল।বর্তমানে আমাদের বন্দরে মাঝে মাধ্যে সংবাদপত্রে লক্ষ্য করুবেন সংবাদ প্রকাশ হয়েছে চট্রগ্রাম বন্দরে কনটেইনার খালাসে জট। দীঘদিন ধরে খালাস হচ্ছে না। এই সমস্যা ঐ সমস্যা।বন্দরের স্ক্যানার নষ্ট এ নষ্ট ও নষ্ট। কনচেইনারের স্তুপ।এ সকল ঘটনার মূলে আছে আমাদের দক্ষ জনবলের অভাব, প্রযুক্তি বিশারদের অভাব এবং মেইনটেইন্স গাফীলতিপূর্ণ দেখার যেনো কেউ নেই । যার কারনে আমাদের বন্দর ক্রমশই পিছিয়ে পড়তে পারে। ইদানিং ভূটানের সাথে চুক্তির কারনে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সড়কপথে ভুটানে যাচ্ছে পণ্যবাহী ট্রাক। এভাবে আমাদের বন্দর তার নিজস্ব স্বকীয়তায় জেগে উঠছে। কিন্তু দক্ষ জনবলের কারনে একটি জাহাজ বার্থিংয়ের জন্য গড়ে তিন-চার দিন অপেক্ষা করতে হয়। যেখানে সিঙ্গাপুরে সময় লাগে মাত্র ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা। কনটেইনার খালাসেও ৭ থেকে-১০ দিন সময় লাগে, যা আন্তর্জাতিক মানের (২-৩ দিন) চেয়ে অনেক বেশি।এই সমস্যা সমাধানের বড় উপায় হচ্ছে অভিজ্ঞ ব্যাক্তিবর্গের হাতে বন্দর ব্যাবস্থাপনা ছেড়ে দেওয়া এবং তাদের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া। বিদেশিদের কাছে বন্দর লিজ দিলেও বিদেশীদের তত্ত্বাবধানে আমাদের বন্দর এপিএম বাংলাদেশে অপারেট করলে সেখানে ৫,০০০ মানুষ কাজ করবে, তার মধ্যে হয়তো মাত্র পাঁচজন বিদেশী থাকবে। বাকি ৪,৯৯৫ জন বাংলাদেশী। তারা পোর্ট অপারেট করতে শিখবে। আমাদের লেবারও শিখবে, ম্যানেজমেন্ট টিমও শিখবে। বিডা চেয়ারম্যা বলেন “হয়তো এই ম্যানেজমেন্ট টিম থেকে কিছু লোককে এপিএম রটারডাম বা ক্রোয়েশিয়ার পোর্টে (প্রশিক্ষণের জন্য) পাঠানো হবে। ১০ বছর পরে হয়তো, তারা নিজেই অপারেশন পরিচালনা করতে পারবে। ফলে মূল প্রশ্নটা মালিকানার নয়, মূল প্রশ্ন হচ্ছে আমরা শিখছি কি-না? জয়েন্ট ভেঞ্চার না হলেও শেখার সুযোগ থাকবে, যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।”

সুতরাং এই সকল প্রোপ্রাডান্ডার দিকে কান না দিয়ে সরকারকে তার কাজ চালাতে দিন। দেখবেন বাংলাদেশ নিজের পায়ে দাড়াবে। বাংলাদেশকে আর অন্য দেশের পায়ে দাড়ানো লাগবে না। নিজের পায়ে দাড়াতে পারলে সে পূর্ন প্রতিষ্ঠা পাবে।সুতরাং অন্য দেশের গোয়েন্দা বাহিনীর সার্বিক সহায়তায় এই বিশাল আয়োজন যেনো বাধাগ্রস্থ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে দেশের জনগনকেই।APM টার্মিনালের মতো বিশ্বমানের অপারেটর ৩০টি দেশে সফলভাবে কাজ করলেও, বাংলাদেশে তাদের প্রবেশে রহস্যজনক বাধা তৈরি করা হয়েছে কারণ স্বচ্ছতা এলে কারও কারও রাতারাতি অর্জিত সুবিধা হারানোর আশঙ্কা।আরও উদ্বেগজনক বিষয় হলো বন্দর পরিচালনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল, প্রযুক্তিগত নজরদারি নেই, কন্টেইনার অপারেশন থেকে শুরু করে নেটওয়ার্ক পর্যন্ত সবকিছুই পুরোনো ধাঁচে চলছে।এই পুরানো ধাচে পরিহার নতুন ধাচের সিস্টেম আনতে সরকারের দেখানো পথই সঠিক বলে আমি মনে করি।




সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩৯
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×