somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামে বহু বিবাহ নেই। বহুগামীদের বিতর্ক ষড়যন্ত্র এটি।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ইসলামকে নিয়ে বহুবার বহুভাবে ষড়যন্ত্র হয়েছে যার অসংখ্য উদাহরন বিদ্যামান। ইসলামে চার বিয়ে জায়েজ কিছু কিছু আলেম এর এই জাতীয় বয়ান একটি ষড়যন্ত্র বলা যেতে পারে। আসলেও কি ইসলাম পুরুষদের চারটি বিয়ে করার অনুমতি প্রদান করে ? অনেকেই না জেনে না বুঝে আল কোরআনের সুরা নিসার একটি আয়াতকে তুলে ধরে চার বিয়ের বৈধতা প্রদান করে থাকে। কিন্তু এর পিছনে রয়েছে অন্য ঘটনার দৃষ্ঠান্ত যা সরাসরি না বুঝিয়ে আল্লার নির্দেশ বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। কোরআনে মুসলিম পুরুষদের কোন বহুবিবাহ (৪টা পর্যন্ত) করার নিয়ম বা সুযোগ কিছুই নাই। কোরআন কখোনই একজন পুরুষকে চার বিয়ের অনুমতি দেয়নি। কোরআনের অর্থকে বদলে দিয়ে এই কাজ করেছে বহুগামীরা। আসুন আজকে সত্যিটা দেখে যান। কোরআনের যে আয়াতকে পুরুষদের চার বিয়ে সপক্ষে উপস্থাপন করা হয় তাহলো ৪, সূরা নিসার ৩ নং আয়াতের খন্ডিতাংশ “সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত।....[সুরা নিসা - ৪:৩]" আল কোরআনের এই খন্ডিত অংশকে নিয়েই বহুগামীদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করার অপচেষ্টা চালিয়েছেন।

এবার আসি আমরা আল কোরআনের এই আয়াতটির সর্ম্পূন অর্থ যাচাই বাছাই করে বোঝার চেষ্টা করি আসলে উক্ত আয়াতে কি বোঝাচ্ছে? "আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীমদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না, তবে সেসব মেয়েদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত। আর যদি এরূপ আশঙ্কা কর যে, তাদের মধ্যে ন্যায় সঙ্গত আচরণ বজায় রাখতে পারবে না, তবে, একটিই অথবা তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদেরকে; এতেই পক্ষপাতিত্বে জড়িত না হওয়ার অধিকতর সম্ভাবনা। [সুরা নিসা - ৪:৩]" ট্র্যাডিশনালিস্টদের একটি গ্রুপ এই আয়াতের মাধ্যমে পূরুষদের চারটি বিয়ের বৈধতা তুলে ধরেন। কিন্তু আপনি যদি প্রকৃত জাগ্রত চিন্তার অধিকারী হয়ে থাকেন তাহলে আবশ্যই আপনি সত্য জানতে আগ্রহী হবেন। কারন বহুগামীতা বৈধ এই মিথ্যা তুলে ধরে ইসলামের বিরুদ্ধে নারী শ্রেনির একটি অংশকে ক্ষেপিয়ে তোলা হয়েছে। ষড়যন্ত্র করা হয়েছে ইসলামের সৌন্দর্যকে দুর্বল করতে। আল কোরআনের আয়াতের অর্থ বা অনুবাদও পরিবর্তন করা হয়েছে। আসুন এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করি।

সূরা নিসার ১-১০ আয়াত পড়েন তাহলে একদম পরিষ্কার বুঝতে পারবেন এটি এতীমদের নিয়ে বিধান। এখানে অন্য কিছু নাই। সুরা নিসার ঐ আয়াতের প্রেক্ষাপট ছিলো, ওহুদের যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে অসংখ্য সাহাবী যুদ্ধে নিহত (শহীদ) হয়ে যান। স্বাভাবিকভাবেই সেই সাহাবীদের ঘরে ইয়াতিম সন্তান ছিলো এবং বিধবা স্ত্রী'রা ছিলো। সেই ইয়াতিম সন্তানদের দায়িত্ব কে নেবে ? সেই জরুরী অবস্থায় আল্লাহ্ তা'আলা আয়াত নাজিল করে তাদেরকে বলেছেন যে, যদি এই ইয়াতিম সন্তানদের লালন পালনে তোমাদের সমস্যা হয় তাহলে তাদের বিয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। আয়াতটি দেখুন “আর যদি তোমরা ভয় কর যে, এতীমদের হক যথাথভাবে পুরণ করতে পারবে না “। স্পষ্টভাব্ আয়াতটি এতিমদের নিয়েই নাজিল। ইয়াতিম বাচ্চাদের দায়িত্ব নিতে হবে এবং সেটা যদি তাদের জন্য কঠিন হয় তাহলে বিয়ের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সূরা নিসা ২ নং আয়োতে বলছে ''আর তোমরা ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দাও এবং তোমরা অপবিত্র বস্তুকে পবিত্র বস্তু দ্বারা পরিবর্তন করো না এবং তাদের ধন-সম্পদকে তোমাদের ধন-সম্পদের সাথে খেয়ো না। নিশ্চয় তা বড় পাপ।''(সূরা নিসা ২) ... শহীদ সাহাবীদের ইয়াতিম সন্তানদের দায়িত্ব নেয়ার ক্ষেত্রে তাদের মালামাল ও সম্পদ (যা তারা নিজের পিতা হতে ওয়ারিশ হয়েছে) দেখাশুনায় যাতে কোন প্রকারের হেরফের না হয় এ ব্যাপারে বলা হয়েছে। তাহলে কি করে এই আয়াতসমূহে সাধারন জনসমাজের পুরুষেদের ৪টি বিয়ের প্রসং্গ তুলে ধরা হয়? আসলে বহুগামী পুরুষেরা এই আয়াতকে বহুগামীতার প্রমান হিসেবে তুলে ধরে ইসলামে বহুগামীতার প্রবেশের প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে।

আল কোরআনের এই আয়াতটি ঐ সময়ে ঐ সময়ের মানুষদের জন্য সমাজে যেনো ব্যাভিচার ছড়িয়ে না পড়ে বা অসংখ্য নিহত সাহাবীদের স্ত্রি সন্তানদের নিরাপত্তার জন্য আয়াতটির উপস্থাপন। অনেক ইসলামী স্কলারগন মনে করেন আয়াতটির অর্ত পরিবর্তন করা হয়েছে। এখানে বিয়ে করো শব্দটি হবে না হবে বিয়ে দাও শব্দটি। বিয়ে বলতে কুর'আনে 'না-কা-হা' মূল শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। বিভিন্ন আয়াতে 'বিয়ে করো' নির্দেশ এসেছে, আবার 'বিয়ে দাও' এমন নির্দেশও এসেছে,যা বাক্যসংগঠন ও শব্দে ব্যকরণগত দিকটি বিবেচনা করলে আমরা বুঝতে পারি। বিয়ে করা বলতে 'নাকাহা' এবং বিয়ে দাও বলতে 'আন/উনকিহু' শব্দ ব্যাকরণগতভাবে ক্ষেত্রেবিশেষে প্রযুক্ত হয়েছে। সেই বিশ্লেষণে ৪:৩ আয়াতে 'উনকিহু' কথাটির দ্বারা 'এতিমদেরকে বিয়ে দেয়ার' নির্দেশ দেয়া হচ্ছে প্রতীয়মান হয়।
৪:২৫ আয়াতে সুস্পষ্ট যে 'বিয়ে করো' কথাটি বুঝাতে 'ইয়ানকাহা' এবং 'বিয়ে দাও' বুঝাতে ইনকিহুহুন্না (নারীবাচক বহু বচন) বলা হয়েছে।
বিয়ে দেয়া সম্পর্কিত আয়াতগুলি হচ্ছে-২৮:২৭, ২৪:৩২, ২:২২১।

‘সে বললো, আমি চাই আমার দুই মেয়ের একজনের সাথে তোমায় বিয়ে দিতে (উনকিহা) ...।’ (কুর'আন,২৮:২৭)
‘তোমাদের মধ্যে যারা অবিবাহিত, তাদের বিয়ে দাও (আনকিহু) এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের (ইবাদিকু ওয়া আইমাকুম) মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও, যদি তারা গরীব হয়, তবে আললাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছ্বল করে দেবেন; আললাহ সর্বব্যাপী, সর্বজ্ঞ।’(কুর'আন,২৪:৩২)

‘মুশরিক নারীদেরকে বিয়ে করো না (লা তানকিহু) যতোক্ষণ পর্যন্ত না তারা বিশ্বাস আনে, এবং একজন বিশ্বাসী দাসী (আমাতুন, দাসী তৎকালীন সমাজে) মুশরিক নারীর চেয়ে উত্তম, যদিও সে তোমাদেরকে মোহিত করে; আর তোমাদের নারীদেরকে মুশরিক পুরুষদের সাথে বিয়ে দিও (লা তুনকিহু) না যতোক্ষন পর্যন্ত না তারা বিশ্বাস আনে, । ‘(কুর'আন,২:২২১)
এই সকল আয়াত দিয়ে প্রমান হয় ওখানে আাসলে বিয়ে করো শব্দ নয় বরং বিয়ে দাও শব্দটি ব্যবহার করা হয়েচে। এরপরে আরো বড় তামাশা দেখেন অনুবাদে। [৪:৩] এ যে আরবির অনুবাদ করেছে ২ (মাসনা), ৩ (সুলাসা) ও ৪ (রুবায়া) এগুলো কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ২, ৩, ৪ বুঝায় না।

২ এর আরবি হলো ইসনা
৩ এর আরবি হলো সালাসা
৪ এর আরবি হলো আরবা

তাহলে কোরআনের যে আয়াতের ইচ্ছাকৃত ভুল অনুবাদ করে মাসনা, সুলাসা আর রুবায়ার অনুবাদ ২, ৩, ৪ করেছে এগুলোর প্রকৃত অর্থ কি ?

মাসনা মানে ২টা একসাথে (Two's)
সুলাসা মানে ৩টা একসাথে (Three's)
রুবায়া মানে ৪টা একসাথে (Four's)

তার মানে কেউ যদি নিসা [৪:৩] এর অনুবাদে "নিজেই বহুবিবাহ করা' বুঝে তাহলে অর্থ দাঁড়াবে কেউ বহুবিবাহ করতে চাইলে তাকে একসাথেই ২টা, বা ৩টা বা ৪টা বিয়ে করতে হবে। একটা একটা করে বহুবিবাহ করতে পারবে না, একযোগে করতে হবে সব। এছাড়া বিয়েরও কোন লিমিট নাই, কারণ যেকেউ চাইলে ইচ্ছামতো একসাথে ২, ৩ বা ৪ টা করে বিয়ে করে নিতে পারবে। তাহলে কেউ একদিনে ৪টা বিয়ে করে করলে ১০ দিনে বউ দাঁড়াবে ৪০ টায় !!! এগুলো কোনভাবেই কোন সেন্স তৈরি করে না।

মাসনা বা two's এর প্রয়োগও রয়েছে কোরআনে, যেখানে এর দাঁড়া ২ বুঝানো হয়নি, সূরা সাবা, [৩৪:৪৬] এও "মাসনা" শব্দটা আছে [৪:৩] এর মতো। যেখানে এর অর্থ কিন্তু জোড়া (Two's) । তাহলে [৪:৩] দিয়ে যদি নিজেই এতিম মেয়েদেরকে বহুবিবাহ করা বুঝায় তাহলে এর অর্থ হবে একসাথে ২ বিয়ে করতে হবে। একবার একটা করে তারপরে আবার আরেকটার সুযোগ নাই। একসাথেই ২ জনকে বিয়ে করতে হবে। সুলাসার (এক সাথে ৩টা) ক্ষেত্রেও তাই, রুবায়াও (একসাথে ৪টা) একই।

৪ এর আরবি হলো আরবা, রুবায়া না, কোরআনে আরবা বা চার শব্দের প্রয়োগ দেখতে পারেন সূরা নূরের ৪ নাম্বার আয়াতে [২৪:৪]

কাজেই কোরআনের অর্থ বদলে দিয়ে কামনা চরিতার্থ করার একটা অংশ ক্লিয়ার করা হলো। এবার চলেন বিয়ে দেয়ার বিষয়টি আরো ক্লিয়ার হই।

সূরা নিসার ঐ বিয়ের পরের আয়াতেই অর্থাৎ [৪:৪] এ বলা হয়েছে (ট্র্যাডিশনাল অনুবাদকদের করা অর্থ) "আর তোমরা নারীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মোহর দিয়ে দাও, অতঃপর যদি তারা তোমাদের জন্য তা থেকে খুশি হয়ে কিছু ছাড় দেয়, তাহলে তোমরা তা সানন্দে তৃপ্তিসহকারে খাও। [সুরা নিসা - ৪:৪]"

অর্থাৎ [৪:৩] অনুযায়ী এতিম মেয়েদেরকে বিয়ে করে এরপরে ৪:৪ অনুযায়ী মোহরানা দিবেন, এবং তারা কিছু মাফ করলে সেটা ভোগ করতে পারবেন ! আসলেই কি তাই ?
[৪:৪] আয়াতে মোহরানা শব্দটাই নাই, আছে সাদাকা, সাদাকা মানে দান; মোহরানা নয়। কোরআনে মোহরানার জন্য স্পেসিফিক আরবি আছে, তাহলো "উজুর" । কোরআনের বিয়ে নিয়ে ৫টা আয়াতে আল্লাহ মোহরানা (mahr) বুঝাতে "উজুরাহুন্না" ব্যবহার করেছেন । মোহরানা অর্থাৎ "উজুরাহুন্নার" সবগুলো আয়াত দেখতে পারেন চাইলে প্রমাণ হিসেবে মোহরানার নিজস্ব আরবি আছে, উজুর (৪:২৪, ৪:২৫, ৫:৫, ৩৩:৫০) কাজেই একদম দিনের আলোর মতো স্পষ্ট যে [৪:৪] এ কোন মোহরানাই নাই ! আছে দান করার বা সাদকার কথা। সাদকা হয়ে গেছে মোহরানা !
তো এবারে কি দাঁড়ালো তাহলে, আল্লাহ কোরআনে কি বলেছেন এই কথিত চার বিয়ের আয়াতে ? বহুগামীতার পথ পরিস্কার করতে ইসলামে এগুলো প্রবেশ করানো হয়েছে। এতিমদের নিয়ে আলোচিত আয়াতসমূহে কেনো সাধারণ জনসাধারনের ৪ বিয়ে নিয়ে আলোচনা করা হবে বলোন? ঐ আয়াতটি ঐ সময়ের নিহত সাহাবীদের পরিবারকে রক্ষা করতে আল্লাহ কিছু নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেই সময়ের রাসুলের অনুসারী মুমিনদের জন্য। আয়াতটি সাবজনীন আয়াত নয়। যা সকল সময়ের জন্য প্রযোজ্য নয় শুধুমাত্র ঐ সময়ের যুদ্ধে: নিহত শহীদদের স্ত্রি সন্তান সহ আত্মিয়সন্তানদের নিরাপত্তার কথা ভেবে ঐ আয়াত নাজিল করা হয়েছিলো । কিন্তু তাই বলে সেই আয়াতটিকে সার্বজনীন নির্দেশনা যারা বানিয়েছে তারা নির্দেধিয়া ষড়যন্ত্রকারী। আধুনিক নারীরা চার বিয়ে আতঙ্কে ইসলামের প্রতি বিতশ্রদ্ধ থাকেন না অনেকেই ভূল ধারনা পেষন করতঃ ইসলামের মৌলিক সৌন্দর্যটি খুজে পাই না।
আগে থেকেই আরবে একাধিক বিয়ের প্রচলন ছিলো তাই আল্লাহ্ তা'আলা যুদ্ধে শহীদ সাহাবীদের ইয়াতিম বাচ্চাদের ও তাদের বিধবা স্ত্রীদের কথা চিন্তা করে এই পরামর্শ দেন যে তোমরা তাদের স্ত্রীদের বিয়ে করতে পারো। আর ঐ জরুরী অবস্থায় রাসুল (সঃ) নিজেও হযরত উম্মে সালামা (রাযি) ও হযরত হাফসা (রাযি) কে বিয়ে করেন এবং তাদের বাচ্চাদের দায়িত্ব নেন আর বাকি সাহাবিরাও একইরকম ভাবে অন্য নারীদের বিয়ে করে তাদের ইয়াতিম বাচ্চাদের দায়িত্ব নেন। এই আয়াতের প্রেক্ষাপটে একাধিক বিয়ের কোন প্রসঙ্গই নেই বরং যুদ্ধে শহীদ ইয়াতিম বাচ্চাদের দায়িত্ব নেয়ার ব্যাপারে বিশেষ মুহুর্তে নাজিল হয়েছিলো। আর ঐ সমাজে এর বিপরীত অন্য কোন উপায়ও ছিলো না।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৪
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দ্যা এডামেন্ট আনকম্প্রোমাইজিং লিডার : বেগম খালেদা জিয়া

লিখেছেন ডি এম শফিক তাসলিম, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

১৯৪৫ সালে জন্ম নেয়া এই ভদ্রমহিলা অন্য দশজন নারীর মতই সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন, বিয়ে করেছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশের অন্যতম সুশাসক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান কে! ১৯৭১সালে এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×