somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হিমুর পাশে তিনটি ছায়াঃ পর্ব (৩)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাদাত সাহেব দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে বললেন, ‘তার নাম দাঁতভাঙা রফিক কিনা আমি জানি না । পুরো নাম রফিক আহমদ । টিকাটুলিতে আপনারা একসাথে এক মেসে থাকতেন ।

আমার টিকাটুলির কোন রফিকের কথা মনে পড়ছে না । মনে করতে ইচ্ছেও করছে না । ব্রেনের নিওরোনে চাপ দিয়ে লাভ কি ? এখন ‘চিনি না’ বললে সাদাত সাহেবের কাছ থেকে বিরাট উপাখ্যান শুনতে হবে । ইতিহাস শোনার ঝামেলা এড়ানোর জন্য দ্রুত চিনে ফেলতে তো দোষ নেই । রবীন্দ্রনাথ বলে গেছেন, ‘অচেনাকে ভয় কি আমার ওরে ?’ । তাছাড়া রফিক আহমদ প্রেসিডেন্ট ওবামা না যে তাকে চিনতেই হবে । আমি না চিনেও চেনার মত একটা ভঙ্গী করে বললাম, ‘ও আচ্ছা ।’
‘আপনি বোধহয় এখনও চিনতে পারছেন না ।’
‘আরে কি বলেন চিনবো না কেন ? ওকে না চিনলে কাকে চিনবো ? খুবই ক্লোজ সম্পর্ক ছিল আমাদের । প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে মেয়েদের স্কুলের সামনে যেতো হাঁটাহাটি করতে । একবার শিষ বাজিয়ে ধরা খেল । এক বয়াম মুভ মাখতে হলো পিঠে । ওর নাম হয়ে গেলো ‘পোংটা রফিক’ ।’
‘কি রফিক ?’
‘পোংটা । পোংটা রফিক । ক্যারেক্টার একটু ডাউন ছিল তবে লোক ভালো ।’

সাদাত সাহেব প্রসঙ্গ বদলে মুখ কালো করে বললেন, ‘হিমু সাহেব । আমার উচিত এখন আপনাকে কনভিন্স করা । কিন্তু সেটা কিভাবে করব বুঝতে পারছি না । আমি অপটিমিস্ট ধরনের মানুষ । ‘hundred mad men throughout thirteen capitals’ আর্টিকেলের নাম যা আছে তা-ই থাকবে । আমি জানি, আপনি সাথে থাকলে আমার কাজটা আরও সহজ হয়ে যেতো । ইন ফ্যাক্ট আপনি এই কাজের জন্য পারফেক্ট লোক । সব পাগলদের সাথে আপনার ভালো যোগাযোগ । সেক্ষেত্রে আপনাকে শেষবারের মত ভেবে দেখবার জন্য অনুরোধ করছি । আই বেগ ইউ ।’

আমি বিশাল বড় হাই তুলে বললাম, ‘লেনদেনের বিষয়ে আসেন । আমি এক সপ্তাহ আপনাদের সাথে থাকলে কত ডলার পাচ্ছি ?’
‘আমি আপনাকে সাত’শ ডলার দিতে রাজি আছি । জার্নি এলাউন্স আলাদাভাবে দেয়া হবে । ছবি তোলার জন্য সাথে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার দেয়া হবে । কন্ট্রাক্ট সাইনিং মানি হিসেবে আপনাকে আগে থেকে অর্ধেক টাকা দেয়া হবে । কাজ শেষ হলে পুরোটা ।’
‘অর্ধেক মানে সাড়ে তিনশ ডলার ?’
‘জ্বি ।’

আমার চোখ কপালে উঠে গেলো । এক সপ্তাহের জন্য সাত’শ ডলার । বাজারে এখন ডলার কত করে চলছে ? আশি করে হলে ছাপ্পান্ন হাজার টাকা । আমার সিগারেটের তৃষ্ণা পেয়ে গেল ।

সিগারেট যেটা ছিল সেটা একটু আগে শেষ করেছি । আমি সাদাত সাহেবকে বললাম, ‘আপনি সিগারেট খান ?’
‘ছেড়ে দিয়েছিলাম । আবার ধরেছি । কমিয়ে কমিয়ে খাচ্ছি । দিনে তিনটা ।’
‘একটা সিগারেট খাওয়াতে পারবেন ?’
‘সিওর ।’

সাদাত সাহেব বাংলাদেশের পতাকার মত কভারওয়ালা একটা সিগারেটের প্যাকেট বের করে দিলেন । গাঢ় সবুজের উপরে লাল বৃত্ত । তবে দেশি জিনিস যে না, বোঝাই যাচ্ছে । বিদেশী দামী কোন সিগারেট । প্যাকেটের লাল বৃত্তের মধ্যে একটা কালো জংলীর ছবি । জংলীটা সম্ভবত বাঁশি বাজাচ্ছে । প্যাকেটের উপরে লেখা ‘ন্যাচারাল আমেরিকান স্পিরিট’ । ও আচ্ছা । এটা তাহলে জংলী না । সত্যিকার আমেরিকান আত্মার ছবি । আমেরিকান আত্মা তো ফরসা হওয়ার কথা । এটা কালো কেন? কোম্পানীর মালিক সম্ভবত রেসিস্ট । নিগ্রো ভুত ছাপিয়ে মজা লুটছে । আমি বিদেশি সিগারেটে আগুন ধরিয়ে কষে একটা টান দিতে না দিতেই একটা ঘটনা ঘটলো ।

ভৌতিক চিৎকার করে এক তরুনী হুড়মুড় করে আমার ঘরে ঢুকে পড়ল । পরনে ওয়েস্টার্ন ড্রেস । চোখে সানগ্লাস । সে সাদাত সাহেবকে জাপটে ধরে, ‘পাপা, পাপা’ জাতীয় শব্দ করছে । ঘটনার আকস্মিকতায় আমার মুখ থেকে সিগারেট পড়ে গেলো । সাদাত সাহেব তার পিঠে হাত বুলিয়ে দিয়ে বলছেন, ‘কি হয়েছে মা ? কি হয়েছে ?’

বাংলা সিনেমার শেষ দৃশ্য বলে মনে হচ্ছে । বাবাকে এতোদিন ভিলেন বন্দি করে রেখেছিল । আজ মেয়েকেও ধরে বন্দি করে ফেলেছে । বন্দী কারাগারে দুজনের মিলন দৃশ্য । জোর করে তুলে আনার পরও মেয়ের চোখ থেকে সানগ্লাস খুলে যায় নি । কিছুক্ষনের মধ্যেই নায়কেরও আবির্ভাব ঘটবে ।

দরজার কাছে দাঁড়িওয়ালা শুকনা-মত আরেকজন লোকও দাঁড়িয়ে আছে । চেহারা ঘোর কৃষ্ণবর্ণ । আমি তাকে ইশারায় ডেকে বললাম, ‘তোমার নাম শামসু ?’
‘জ্বি ।’
‘শামসু যাও, নিচ থেকে শন পাপড়ি কিনে নিয়ে আসো । সাথে পেপসি-কোক’ও আনতে পারো । টাকা আছে না ?’
‘জ্বি আছে ।’
‘হুইলচেয়ার পাওয়া গেছে ?’
‘আপা হুইলচেয়ার, ডাক্তার সব-ই সাথে করে নিয়ে আসছেন । নিচে এ্যাম্বুলেন্স দাঁড়ায়ে আছে ।’
‘এ্যাম্বুলেন্স এনেছে কেন ?’
‘আপা ভেবেছিল স্যার এ্যাকসিডেন্ট করেছেন ।’
‘তোমার স্যার এ্যাকসিডেন্ট করেছেন এমন কোন কথা কি তোমাকে ফোনে বলা হয়েছিল ?’
‘জ্বি না । তবে আপা ভেবেছেন আমি তার কাছ থেকে স্যারের কথা মত এ্যাকসিডেন্টের খবর গোপন করেছি । এ্যাকসিডেন্টটা হয়েছে কার ?’
আমি হাসিমুখে বললাম, ‘আমার । তুমি শন পাপড়ি নিয়ে আসো । তারপর কথা হবে । যাও । আসার সময় হুইল-চেয়ারটা ওপরে নিয়ে এসো ।’

শামসু চলে গেল । বাবা-মেয়ের মিলন পর্ব বোধহয় শেষ । দুজনের মুখই এখন হাসি হাসি । সাদাত সাহেব লজ্জিত মুখে বললেন, ‘হিমু সাহেব, এই হচ্ছে আমার মেয়ে রুনি । এই মেয়ে মনে করেছে আমার কোন একটা দূর্ঘটনা হয়েছে । আমি তার কাছে লুকিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছি । হাহাহা ।’

আমি রুনির দিকে তাকিয়ে বললাম, ‘আপনার বাবার কিছুই হয় নি । আপনার দুশ্চিন্তা অমূলক ।’

সাদাত সাহেব বললেন, ‘মা, রফিক সাহেব যে লোকের কথা বলেছিল, ইনি সেই হিমু । ইনি আমাদের সাথে কাজটা করবেন । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আজ দুপুরবেলা হঠাৎ করেই তার প্যারালাইসিস হয়েছে । হুইল-চেয়ার ওর জন্যেই চেয়েছিলাম । ’

আমার ব্যাপারে রুনিকে তেমন চিন্তিত মনে হল না । সে হাসিহাসি মুখ করে বলল, ‘পাপা, আমার ময়না পাখিটা আজ প্রথমবারের মত কথা বলেছে ।’
‘ফোনে তো একবার বলেছো সে কথা ।’
‘দুবার বললে কি সমস্যা ? এক্সাইটিং কথা দুবার বলা যায় । এতে আনন্দ বাড়ে ।’
‘মা, আমার আজ চারটায় ফ্লাইট । আমাকে এখান থেকেই এয়ারপোর্ট চলে যেতে হবে । হাতে বেশিক্ষন সময় নেই ।’
‘তোমার ব্যাগ নিতে তো বাসায় যেতে হবে । আমি ব্যাগ গুছিয়ে রেখেছি ।’
‘তা ঠিক । আমি বাসায় নামবো না । তুমি নিয়ে এসে গাড়িতে তুলে দেবে । আর হিমু সাহেবের অসুস্থ্যতার ব্যাপারটা তোমাকে সামলাতে হবে । আমি চাই এক সপ্তাহের মধ্যে ওর হেল্প নিয়ে তুমি আমাকে চমৎকার একটা আর্টিকেল সাজিয়ে দাও । পারবে না ?’

রুনি ঘাড় কাত করল । রুনির স্বভাবে বাচ্চা মেয়েদের মত কিছু ব্যাপার আছে । তার চেহারাও বাচ্চা-বাচ্চা । তাকে দেখে মনেই হয় না সে পি এইচ ডি’ও করে ফেলেছে । মনে হয় এইট-নাইনে পড়া বাচ্চা একটা মেয়ে । যার স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ । এখন মহানন্দে ঘুরে-ফিরে বেড়াচ্ছে । সারাক্ষন অকারনে ছটফট করছে ।
সাদা গাউন পড়া এক মহিলা হঠাৎ দরজায় উঁকি দিয়ে বলল, ‘নিচে এ্যাম্বুলেন্স দাঁড়িয়ে আছে । একটু তাড়াতাড়ি করুন ।’

শামসুও দুহাতে ঠেলে ঠেলে হুইল-চেয়ার নিয়ে এসেছে । আজ সকাল থেকে একের পর এক বিপত্তি লেগেই আছে । আজ কি বুধবার নাকি ? খনার বচনে আছে -

“থাকে বুধ বিষয় করায়,
গুরু শত্রু বহু ধন পায় ।।”

আমি মনে হচ্ছে আঁতেল পিতা-কন্যাকে পেয়েছি শত্রু হিসেবে । সঙ্গে ধন হিসেবে সাতশ ডলার । আমার সুস্থ্য পা এরা মেডিকেলে নিয়ে এনাস্তেসিয়া দিয়ে কেটে না ফেললে হয় ! দেখা গেলো পা কেটে পলিথিনে মুড়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছে । পা-হারা হিমু প্লাস্টিক পলিমারের নকল পা লাগিয়ে বিক্ষত পা খুঁজে বেরাচ্ছে । আমি বিখ্যাত কেউ হলে হয়তো পত্রিকার হেডিং’এও ঘটনা চলে আসতো । শিরোনামঃ ‘পা-হারা হিমু খুঁজে ফিরে একা...’ । আমি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলে বললাম, ‘চল গোকুলবিহারী গোষ্ঠে চলো হরিমুরারি ...’
রুনি অবাক হয়ে বলল, ‘কি বললেন ?’
আমি নকল হাসি হেসে মিষ্টি করে বললাম, ‘কিছু না । চলুন । হাসপাতালে যাওয়া যাক !’

(প্রথম অধ্যায় সমাপ্ত । চলবে)

=========================================
উৎসর্গঃ

রাজশেখর বসুর বাংলা অভিধানে ‘কুম্ভীলক’ শব্দের অর্থ দেয়া আছে- ‘যে অপরের রচিত সাহিত্য হইতে ভাব ভাষা প্রভৃতি চুরি করিয়া নিজের বলিয়া চালায়’ । সেই হিসেবে কালিদাস-কাশীরাম দাস থেকে শুরু করে রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত সবাই কুম্ভীলক । উদাহরন, কালিদাসের ‘শকুন্তলা’ কিংবা রবীন্দ্রনাথের ‘কচ ও দেবযানী’ । একই চরিত্র ঘুরে ফিরে অনেকের লেখায় এসেছে । সবটাই সেই আদিশ্লোক-ছন্দের অনুকরনে, নতুন ছন্দে নয় । তবে, রাজশেখর বসু এঁদেরকে plagiarist মানতে রাজী হন নি । তিনি বলেছেন, এঁরা plagiarist এর ঠিক উল্টোটা । যাঁরা অপরের তৈরী চরিত্র নিয়ে লিখেই খুশি । কবিযশঃপ্রাপ্তি এঁদের কারোরই লক্ষ্য ছিল না ।

এতোসব কথার সারমর্ম একটাই । ‘হিমু’কে নিয়ে লিখবার দায়মুক্তি । ফ্রান্সিসকো মেলজি ‘মোনালিসা’র কপি এঁকেছিলেন । ক্যানভাসের সাইজটা বদলে পুরোটাই কপি করা । সেই ছবি দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম, কিন্তু ক্রিটিকরা এর দাম দেন নি । না দেওয়ারই কথা । সৃজনশীলতা এক, নকল করা অন্য । হিমুর স্রষ্টা আজ নেই । তিনি আজ অন্য কোন ভুবনে । আমি তাঁর পদধূলিকণা । তাঁর মত করে কখনই কেউ লিখতে পারবে না । আমিও পারিনি । পারার ইচ্ছাও নেই । অনেকের এই লেখা দেখে সঙ্গত কারনে খারাপ লাগতেই পারে । তাদের কিছু বলবার নেই । অন্যভুবনের জোছনা-পাগল মানুষটির কাছে দায়বদ্ধতা আছে । অন্যের লেখা ‘হিমুর পাশে তিনটি ছায়া’র উৎসর্গপত্রে তাঁর নামটাই থাকুক ।

কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যারবি—
শুনিয়া জগৎ রহে নিরুত্তর ছবি।
মাটির প্রদীপ ছিল; সে কহিল, স্বামী,
আমার যেটুকু সাধ্য করিব তা আমি॥

পরম শ্রদ্ধাষ্পদেষু, হুমায়ূন আহমেদ ।

===========================================

আগের পর্বের লিংকঃ
হিমুর পাশে তিনটি ছায়াঃ পর্ব (১)
হিমুর পাশে তিনটি ছায়াঃ পর্ব (২)
১০টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×