somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

টুকরো ঘটনা

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বেরিয়েছিলাম ১৩ জুন । আগরতলা থেকে গোয়াহাটি সেখান থেকে কলকাতা । রাস্তায় , কলকাতায় একমাস অনেক কিছু দেখলাম , বুঝলাম এর মধ্যে থেকেই কয়েকটি লিখলাম । GAJANI রোগগ্রস্ত হওয়ায় বেশকিছু ঘটনা এই মুহূর্তে মনে নেই মনে হলে পরে ফের লিখব ।
ঘটনা ১
ধর্মতলা থেকে বাসে করে উল্টোডাঙ্গা যাচ্ছি আমি ডান দিকের সিটে বাম দিকের সিটগুলোতে মিলজন রাজর্ষি আর অমিতাভ । একটু পরেই কনডাক্টার আসলো টিকিট কাটতে , ভাড়া দিতে দিতে মিলজনকে কিছু একটা জিজ্ঞেস করতে যাবো তখন দেখি তার ঠিক পেছনের সীটে বসা এক মেয়ে বয়েস ২৫ - ২৬ হবে খুব কাঁদছিল । কাঁদতে কাঁদতেই কাউকে একটা ফোন করলো একটু পর আবার কান্নায় ভেঙ্গে পরল এবার মিলজন ও ঘুরে একবার দেখল । বাস থেকে নামার পর মিলজনকে জিজ্ঞেস করলাম কিরে কাঁদছিল কেন রে ? তারপর মিলজন যা বলল তা এমন “ মেয়ের বাড়ি থেকে বলে দিয়েছে ছেলেটা ভালনা , যদি ছেলেটা সত্যিই ভালবেসে থাকে তাহলে ওর সাথে ওর বাড়ি আসবে মা বাবার সাথে দেখা করতে আর যদি ছেলেকে আনতে না পারে তাহলে সেও যাতে বাড়ি না ফেরে ” তারপর মেয়েটি ছেলেকে ফোন করে জিজ্ঞেস করে “ আমি কি তোমাকে অনেক বেশি ভালবেসে ফেলেছি ?? আমি তোমার মতো ভুলতে পারিনা না কেন?? ” এরপর আর কিছু বলিনি চোখে তখন মেয়েটার কান্নাভেজা চেহারাটা ভেসে উঠেছিল ।
ঘটনা ২
সেদিন গিয়েছিলাম ভিক্টোরিয়া আধুনিক প্রেমের নির্লজ্জতা নিয়ে আর কিছু বললাম না । আমরা ফেসবুকের জন্য প্রোফাইল পিকচার তুলছি ( এদানিং ফটো তোলার মানে এখানেই গিয়ে দাঁড়িয়েছে ) ফোটোসেশান শেষ হলে আমরা কিছুক্ষণ সেখানেই বসেছিলাম । পাশেই একজোড়া কপোত-কপোতী বসেছিল , ফটো তোলার সময় এতটা খেয়াল করিনি বসার পর কিছু কানে এলো
- গতকাল আরেকটা বিয়ের আলাপ এসেছে মা তো খুবই এক্সসাইটেড মনে হয় না এবার আটকে রাখতে পারব প্লিজ কিছু একটা কর ।
- টেনশন তো আমারও কি করব বোঝতে পারছিনা আমারতো চাকরীটা হয়েই গিয়েছিল সুনীলদা মাঝখানে বাগড়া না দিলে ।
- প্লিজ কিছু একটা কর...
কেন জানিনা নিজের মনেই হেসে ফেললাম , কেন হাসলাম জানি না । ততক্ষণে আমিতাভের ফোন এসে গেছে আমাদের খুঁজছে , অগত্যা আমরা উঠলাম ।
ঘটনা ৩
ভিক্টোরিয়া থেকে বেরিয়ে ট্রাফিক পুলিশ থেকে ধর্মতলার বাস নং তা জেনে নিয়ে বাস স্ট্যান্ডের দিকে হাটা দিলাম । হালকা বৃষ্টি শুরু হয়েগেছে , যেতে যেতেই প্ল্যানচেঞ্জ বিড়লা তারকামন্ডল ও দেখবো আবার ঘুরে গেলাম গিয়ে দেখি কন্সট্রাকশান চলার কারনে বন্ধ । ধুর ছাই এদিকে খিদেও লেগেছে খুব পাশের দোকানগুলির খাবার দেখে ইচ্ছেটাও নষ্ট হয়ে গেল যাই হোক আমি আর সৈকত একটু এগিয়ে দেখি একটা সোডার দোকান , আমি আর সৈকত সোডা খেতে খেতে দেখি রাজর্ষি আর মিলজন আইসক্রিম খেতে খতে আমাদের দিকে আসছে । ধীরে ধীরে সবাই এলে আমরা পাশেই একটি চার্চে গেলাম , যাবার সময় দেখলাম একদল ছেলেমেয়ে বেশি হলে ক্লাস ১০ এ পরে হবে বসে সিগারেট টানছে এই প্রথম দেখলাম কোনও মেয়েকে সিগারেট টানতে আমি তো অবাক হয়ে দেখছি বুঝলাম বিশ্বায়ন । আমাদের মাঝেই একজন বলল ওরা নাকি সিগারেট না শিব ঠাকুরের প্রসাদ টানছে মানে গঞ্জিকা সেবন । আমি মনে মনেই বলে উঠলাম “ জয় শিব শঙ্কর টিলা ভাইঙ্গা সমান কর ” , পাশেই রাস্তার উপর ফ্লেক্সে টাঙ্গানো দেখি একটি cc tv এর বিজ্ঞাপন যার ট্যাগ লাইন “ উপর ওয়ালা সব দেখতা হেইন ” না হেসে পারলাম না । চার্চ থেকে বেরুতেও দেখি তাদের শিব সাধনা চলছে । ওইদিন আমার কাছে যতোটা আজব লাগলো এরপর থেকে আর আজব লাগেনি , ওইদিনের পর রোজই দেখি এখানে সেখানে ছোটছোট ছেলেমেয়েরা গর্ব ভরে মশাল জ্বালিয়ে চলেছে সো কুল !!!!!!
ঘটনা ৪
আমরা রোজ দুপুরে খেতে যেতাম করুণাময়ী ইন্টারন্যশনাল বাস টারমিনাসের পাশের একটা হোটেলে । রোজই যেতাম তাই আলাপও জমে উঠেছিল ভালই , কথায় কথায় একদিন বলল কলকাতা শহরটা ভীষণ বাজে কাউকে বিশ্বাস করতে পারবেন না সুযোগ পেলেই ঠকাবে আর যদি বুঝতে পারে আপনি লোকাল নন তাহলে তো নিশ্চয়ই ঠকাবে আচ্ছা আপনাদের ওখানে গেলেও নিশ্চয়ই মোরগা বানাবে অমিতাভ সাথে সাথে বলে উঠলো না না আমাদের এখানের মানুষরা এত খারাপনা এমন করেনা মোরগা বানায়না হোটেলওয়ালা ও সাথে সাথে মোরগা না বানাক মোরগি তো শিওউর বানাবে হাহাহাহাহা । আমি বললাম
- আরেকটা পাপর দাও
- দিচ্ছি দাদা ।
ঘটনা ৫
বাসে করে উল্টোডাঙ্গা যাচ্ছি প্রথমে এতটা ভিড় ছিলনা কলেজস্রীট থেকে ভিড়টা বাড়তে থাকে গাড়িতে fm বাজছিল , উইন্ডোসীট তাই গানগুলি বেশ উপভোগ করছিলাম । হিন্দি বাংলা মিলিয়ে বেশ ভাল ভাল গানই দিচ্ছিল , দরজার পাশে কয়েকটা ছেলে বেশ হইচই করছিল । একটু পর একটা খুব সুন্দর রবীন্দ্রসঙ্গীত দিল ওদের মধ্যে একজন বলে উঠলো
- ধুর কি ফালতু গান দিয়েছে
সাথে সাথে পাশের জন বলে উঠলো
- এই !!! তুই রবি ঠাকুরের গানকে অসম্মান করছিস !!! লোকে শুনলে ধরে পেটাবে । রবি ঠাকুরকে অমর্যাদা !!!
আমি মনে মনে বলি বাহ !! জয়তু রবি ঠাকুর ।
ঘটনা ৬ নাহ রিয়েলাইজেশান ১ নাহ কনফিউশান ১
থাকার কথা ছিল ত্রিপুরা ভবনে কিন্তু শেষ অব্দি থাকা হয়নি যাইহোক একটা পিজিতে থাকার ব্যবস্থা হয়ে গেল । পিজির ম্যানেজার কামালের সাথে কথা হয়েছিল ফোনে, হিন্দিতেই কথা বলছিলেন ; দেখা হবার পর বঝলাম তিনি আপাদমস্তক বাঙালি আমাদের সাথেও বাংলাতেই কথা বললেন তাও মাঝে মাঝে , কিন্তু বেশিরভাগই হিন্দিতে কথা বললেন । কারণটা বুঝলামনা । রাতে কাজের লোক এসে খাবার দিয়ে গেল দুজন এলো দুজনই বাঙালি কিন্তু ফের সেই হিন্দি , পরদিন হোটেলে গেলাম ফের হিন্দি , বাস উঠলাম “ কিধার জায়েঙ্গে ??? ” ফের হিন্দি !!
GST বিল্ডিংটা কোন দিকে দাদা??
“ আপ সিধে চলে যাইয়ে ট্রাফিক ক্রস করকে তিসরি বিল্ডিং ” , ফোনে বলল “ কিরে আসবিনা নাকি ” ।
ট্রেনিংএর ক্লাসে তখন ব্রেক দিয়েছে বাইরে বসে আড্ডা দিচ্ছি পাশেই আড্ডা দিচ্ছে দুজন তাও হিন্দিতে একদম পরিস্কার হিন্দি পরে জানলাম তারা লোকাল স্টুডেন্ট একজন সরকার আরেকজন ভট্টাচার্য । এতক্ষণ হয়ত ভাবছেন হিন্দি নিয়ে আমার এত চুলকানি কেন ? রাষ্ট্রীয় ভাষায় কথা বললে সমস্যাটা কোথায় ?
চুলকানি হিন্দি নিয়ে না কোনদিন ছিলও না । কথা হল নিজস্বতার , হোক সে রাষ্ট্রভাষা আমি আমার মাতৃভাষায় কথা বলবনা কেন ?? বাংলায় কথা বললে সমস্যাটা কোথায় ?? বাঙালি হয়ে বাংলায় কথা বলব না তো কি চাইনিজ এ কথা বলব ?? কাজের লোককে জিজ্ঞেস করেছিলাম একদিন কোন জবাব দিতে পারেনি । বাংলাটা কি এতই চিপ ?? যে কথা বললে প্রেস্টিজে লাগে সব ঠিক আছে কিন্তু নিজস্বতা কেন ভুলব এটা কি শুধু বাংলার অপমান নাকি বাঙ্গালীর অপমান ??
রিয়েলাইজেশান ২ বা কনফিউশান ২
সীটে রিজার্ভেশান ব্যপারটা গতবারই শিখেছিলাম এইবার আমার রিভিশান হয়ে গেল আর বাকীদের হাতেখড়ি । ২১৫-এ তে যেতে হবে বাস আর নেই দৌড়ে উঠে যে সীট খালি পেলাম সেটাতেই বসে পরলাম একটু পর একজন মহিলা এলেন আমার সামনে এসে বললেন উঠ লেডিস সীট আমি অবাক হয়ে দেখলাম উপরে লেখা লেডিস অগত্যা সীট ছাড়লাম ততক্ষণে বাকীরাও যাযাবর হয়েগেছে মনে মনে বললাম বাহ এখানের মেয়েরা নিজেদের অধিকার সম্পর্কে কত সচেতন ছেলেরাও কত শ্রদ্ধার সাথে সীট ছেড়ে দেয় জাতি অনেক উন্নতি করেছে ভুলটা ভাঙল কয়েকদিন পর কলেজস্ট্রীট গিয়েছিলাম বই কিনতে বই কিনে বাসে করে ফিরছি আমি সামনের সীটে বাকীরা পেছনের দিকে অনুব্রত পালের সীটে বসে গান শোনার স্ট্যাটাসটা পড়ছি সাথে সামনের দিকে জানালার সীট বাগিয়ে আমিও নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি । মানিকতলা আসার পর কিছু একটা হইচই শুনে পেছনে ফিরে তাকাতে দেখি কন্ডাক্টর একজন মাঝ বয়সী লোককে ঘাড় ধরে বাস থেকে নামিয়ে দিল ঘটনাটা কিছু বুঝলাম না উল্টোডাঙ্গা নেমে রাজর্ষিকে জিজ্ঞেস করলাম কিরে কি হয়েছিল ?? সে বলল –
- লোকটা লেডিস সীটের পাশে গিয়ে দাড়িয়ে ছিল তারপর জানালার পাশে বসা মেয়ের গায়ে হাত দিয়েছিল তখন মেয়েটা চেঁচামেচি করে উঠায় লোকটা নাকি উল্টো চেঁচামেচি শুরু করে দেয়
- পাশের লোকজন কিছু বলেনি ????
- পাশের মহিলাই তো কিছু বলেনি
- !!!!!!!!
- পরে কন্ডাক্টর এসে লোকটার ঘাড় ধরে নামিয়ে দেয় ।
গোলটেবিল বৈঠক ১
রাতের খাবার হয়ে গেছে কাজের ছেলেটির ও খাবার শেষ , আমরা খাবারের টেবিলে বসে আড্ডা দিচ্ছি সাথে কাজের ছেলেটিও আছে । সে বলল -
কাল পিজি মালিক আসবে দেখবে এখানে সব কিছু ঠিকঠাক আছে কিনা যদি কিছু দেখে রাগ হয় তাহলে ধরে পেটাবে ।
- সেকি হাত তুলবে ?!
- আবার কি ? এজন্যই তো এখানে কেউ টেকেনা । মালিক খুব মারে একটু উল্টোপাল্টা হলেই হল হাড্ডি আর আস্ত রাখেনা । আপনারা চলে গেলেই আমিও পালাব আর ভাল লাগে না ।
- যাবার সময় মালিককে কে পিটিয়ে যেও
- না না ওই হাতির বাচ্চাকে আমি হেলাতেও পারব না ।
- মালিকের ছেলে মেয়ে কয়জন ??
- একজন ছেলে সেও এক হাতি বাপের স্বভাব পেয়েছে খুব মারামারি করে । বলে দিলাম একদিন এইছেলেই বাপকে পেটাবে , তখন বুঝবে আমাদের অবস্থাটা ।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:২৪
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×