somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রতনে রতন চেনে

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রত্ন বা বিভিন্ন পাথর আদীকাল থেকেই কিছু মানুষের বিভিন্ন বিশ্বাসের সঙ্গে জড়িত। অনেকেই সৌভাগ্যের প্রতিক বা বিপদ থেকে রক্ষাকারী কিংবা কেউ কেউ শুধু শখ করেই গলা ও আঙ্গুলে পড়ে থাকেন বিভিন্ন রত্ন ও পাথর। কিন্তু এই উন্মুক্ত বাজারে আসল রত্ন বা পাথর চেনা সত্যি খুব দুষ্কর।



আজকাল বাজারে অনেক রকম রত্ন বা পাথর পাওয়া যায়। জুয়েলারি দোকানে এসব পাথর বা রত্নের বর্ণচ্ছটা চোখ ধাঁধিয়ে যায় অনেকের। এদের মধ্যে হীরা, পান্না, রুবি, মুক্তা, পোখরাজ, গোমেদ, নীলা, প্রবালসহ রয়েছে আরো নানান রত্ন পাথর। কিন্তু এত সব রত্ন পাথরের ভিড়ে আসলটা চেনা সত্যিই কঠিন। এই রত্ন-পাথর (Gem stone) আসল নাকি নকল তা বোঝার জন্য চাই অভিজ্ঞ চোখ।

এক্ষেত্রে প্রথমত রত্ন বা পাথরের আকৃতি, রঙ, স্বচ্ছতা ও এর ভেতর সুক্ষ্ণ যে সব অবাঞ্চিত পদার্থ থাকে, তার বিন্যাস দেখে প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে হবে। এ ব্যাপারে সঠিক ধারণার জন্য অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য নিতে পারেন।

বিস্তারিত ও তথ্য সুএ: Click This Link

তবে রত্ন পাথর যাচাই করার সব চেয়ে ভাল উপায় হলো এর আলোর প্রতিসরণ স্বক্ষমতা (Refractive Index) যাচাই করা। কোনও প্রতিসরণাংক জানা থাকলে তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে রত্ন-পাথরের সঠিক পরিচয় পাওয়া সম্ভব। কারণ কোন বিশেষ রত্ন-পাথরের প্রতিসরণাংক নির্দিষ্টের হেরফের বিশেষ দেখা যায় না। যেমন হীরার প্রতিসরণাংক ২.৪১৭।

এছাড়া রত্নের বিচ্ছুরণ (Dispersion) ধর্ম, কাঠিন্যতা (hardness), আপেক্ষিকগুরুত্ব (Specific gravity) ইত্যাদি ধর্ম যাচাই করে সহজেই নকল ও আসল রত্ন-পাথর চেনা যায়।
জ্যোতিষ বিদ্যায় বিশ্বাসীরা অনেকেই রত্ন কেনার ক্ষেত্রে কোনো জ্যোতিষির পরামর্শ গ্রহণ করেন। কিন্তু এখন এই বিদ্যাটিকে বিতর্কিত করে তুলেছে কিছু মানুষ। তাই দেখে, জেনে ও বুঝে জ্যেতিষির কাছে যান।

মনে রাখতে হবে, রত্নের দাম ও মান নির্ধারণ হয় মূলত চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা: রং, কীভাবে কাটা হয়েছে, কতটা স্বচ্ছ এবং কত ক্যারেট মান সম্পন্ন। তাই রত্ন বা পাথর কিনতে হলে অবশ্যই অভিজ্ঞ কাউকে সঙ্গে নিয়ে যান।রত্ন বা বিভিন্ন পাথর আদীকাল থেকেই কিছু মানুষের বিভিন্ন বিশ্বাসের সঙ্গে জড়িত। অনেকেই সৌভাগ্যের প্রতিক বা বিপদ থেকে রক্ষাকারী কিংবা কেউ কেউ শুধু শখ করেই গলা ও আঙ্গুলে পড়ে থাকেন বিভিন্ন রত্ন ও পাথর। কিন্তু এই উন্মুক্ত বাজারে আসল রত্ন বা পাথর চেনা সত্যি খুব দুষ্কর।

আজকাল বাজারে অনেক রকম রত্ন বা পাথর পাওয়া যায়। জুয়েলারি দোকানে এসব পাথর বা রত্নের বর্ণচ্ছটা চোখ ধাঁধিয়ে যায় অনেকের। এদের মধ্যে হীরা, পান্না, রুবি, মুক্তা, পোখরাজ, গোমেদ, নীলা, প্রবালসহ রয়েছে আরো নানান রত্ন পাথর। কিন্তু এত সব রত্ন পাথরের ভিড়ে আসলটা চেনা সত্যিই কঠিন। এই রত্ন-পাথর (Gem stone) আসল নাকি নকল তা বোঝার জন্য চাই অভিজ্ঞ চোখ।

এক্ষেত্রে প্রথমত রত্ন বা পাথরের আকৃতি, রঙ, স্বচ্ছতা ও এর ভেতর সুক্ষ্ণ যে সব অবাঞ্চিত পদার্থ থাকে, তার বিন্যাস দেখে প্রাথমিক ধারণা তৈরি করতে হবে। এ ব্যাপারে সঠিক ধারণার জন্য অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য নিতে পারেন।

তবে রত্ন পাথর যাচাই করার সব চেয়ে ভাল উপায় হলো এর আলোর প্রতিসরণ স্বক্ষমতা (Refractive Index) যাচাই করা। কোনও প্রতিসরণাংক জানা থাকলে তালিকার সঙ্গে মিলিয়ে রত্ন-পাথরের সঠিক পরিচয় পাওয়া সম্ভব। কারণ কোন বিশেষ রত্ন-পাথরের প্রতিসরণাংক নির্দিষ্টের হেরফের বিশেষ দেখা যায় না। যেমন হীরার প্রতিসরণাংক ২.৪১৭।

এছাড়া রত্নের বিচ্ছুরণ (Dispersion) ধর্ম, কাঠিন্যতা (hardness), আপেক্ষিকগুরুত্ব (Specific gravity) ইত্যাদি ধর্ম যাচাই করে সহজেই নকল ও আসল রত্ন-পাথর চেনা যায়।
জ্যোতিষ বিদ্যায় বিশ্বাসীরা অনেকেই রত্ন কেনার ক্ষেত্রে কোনো জ্যোতিষির পরামর্শ গ্রহণ করেন। কিন্তু এখন এই বিদ্যাটিকে বিতর্কিত করে তুলেছে কিছু মানুষ। তাই দেখে, জেনে ও বুঝে জ্যেতিষির কাছে যান।

মনে রাখতে হবে, রত্নের দাম ও মান নির্ধারণ হয় মূলত চারটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। যথা: রং, কীভাবে কাটা হয়েছে, কতটা স্বচ্ছ এবং কত ক্যারেট মান সম্পন্ন। তাই রত্ন বা পাথর কিনতে হলে অবশ্যই অভিজ্ঞ কাউকে সঙ্গে নিয়ে যান।

বিস্তারিত ও তথ্য সুএ: Click This Link
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×