দিনে জুম্মা রাতে শবে বরাত... আজকে খুবই সুন্দর একটি দিন ছিলো। একে তো শুক্রবার মানে পবিত্র জুম্মার দিন এবং সেই সাথে যোগ হয়েছে পবিত্র শবে বরাত।
তারা (ছাগু বেদাতের মেশিনম্যান) যতই বেদাত বেদাত করুক, ততই শবে বরাত উপলক্ষে বেশি বেশি হালুয়া রুটি ও গরুর মাংস খান এবং সাধ্যমতো এলাকার গরীবদের বিতরন করেন। এটা আমাদের ইসলামের সংস্কৃতি। ইসলামী এসব সংস্কৃতি বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে বলে আজ পশ্চিমাদের সংস্কৃতি গ্রহণ করে সমাজে পরিবারে, রাষ্টে অশান্তি বিরাজ করছে।
মাহে রমাদ্বানে প্রতিদিন ইফতারিতে চনাবুট-মুড়ি খেতে যেমন দলীল লাগে না, একই ভাবে শবে বরাতে হালুয়া রুটি খেতেও দলীল লাগেনা৷আর প্রতিটি হালাল খাবারই আল্লাহর নামে খাওয়া ইবাদত। আর এমন হলে তারা যে শবে বরাতের রাতে ভাত খায়, তাও কি বেদাত?
আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, ‘রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিষ্টান্ন দ্রব্য ও মধু খেতে পছন্দ করতেন।’ (হাদিস: ১২১, সহীহ বুখারী শরীফ)
এতএব হালুয়া রুটি কোন ইবাদাত নয় এটা হল সংস্কৃতি, খাবারে কোন বেদাত নাই। হালুয়া রুটি নিজে খান, পাশের গরিব অসহায়দেরও বিতরণ করুন।
দেশজুড়ে আজ বেশিরভাগ মানুষেই হালুয়া-রুটি খেয়ে ও নফল নামাজ পড়ে ইবাদত করে বেদাত করেছে। শুধুমাত্র গুটিকয়েক পোকিত মুসলমান ছাড়া। প্রতি বছর পবিত্র শবে বরাত আসলে বেদাত বেদাত বলা মেশিনম্যানদের চিল্লানি বেড়ে যায়, আর ততই দেশে মানুষ হালুয়া-রুটি খেয়ে তাদের মুখে হাগু করে দেয়
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:২১