ব্লগের কোণা সাহেবকে ধন্যবাদ, কুরবাণির হাঁটে তার গত বছরের ইতিকথা নিয়ে একটা ঝানু পোস্ট দিয়েছেন তিনি। পড়ে মুগ্ধ হলাম। গাবতলির হাঁটে কোণাদের হাতে পাইকারদের নাজেহাল হওয়া নিয়ে ওনার লেখাগুলো সব সময়েই ভাল লাগে, এটা আরও ভাল লাগলো, কারণ কোণার সাথে আমার পরিবারের যোগাযোগের কথা মনে করিয়ে দিলেন।
আত্মপরিচয় প্রকাশ হবার আশংকা থাকতেও কিছু টুকরো ঘটনার কথা বলছি, এগুলোর সূত্র আমাদের রাখাল ও পরিবারের অন্যান্য লোকজন। রাখাল কোণার ঘাসমেট ছিলেন, আইমীন মাঠে নিয়ে ঘাস খাওয়াতেন। জেলা মঠ থেকে কলেজের মাঠ পর্যন্ত (এতবড় “রাখাল” বন্ধু থাকতেও কোণা ঘাসের ধারে কাছে যান নি, কাঠল পাতার সাথেই ছিলেন)
কোণা সাহেবের লেখাতে তার ও আমার পরিবারিক রাখালের নাম দেখে এই লেখা দিলাম। রাখাল ছাগ-ছাগীর খাওন নিয়ে কি করেছেন সেটা আমার বিচার নয়, তবে তিনি আমার প্রাণপ্রিয় কোণাকে কাঠাল পাতা খাওয়ার নামে মাঠের বুড়া ঘাস খাইয়েছেন, আর সে পথ থেকে সরে আসার অপরাধে গাবতলীতে নিয়ে বেচে দিতে চেষ্টা করেছেন।
আমার কোনা ভাইয়ের নাম ডেষাউল হুক, ডাক নাম কিস্তিটুপি, ছাগতু নাম বগলের তলে শিতলপাটি। গবতলীতে সে বিক্রয় হয়, সে সময় তার বয়স ছিল ২.২বছর ।
(কাহারো সাথে মিলিয়া গেলে তাহা ছাগতালমাত্র)
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ ভোর ৬:৫৪