somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

Historical

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে আলোচিত কবিতাটা একটা রহস্যময় কবিতা। চল্লিশ বছরের বেশি সময় ধরে এ কবিতা আলোচনার শীর্ষে রয়েছে। কবির নাম সবাই জানে। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে কবিতার নামটা প্রায় কেউ-ই জানে না। কবিতার নামই যেখানে কেউ জানে না, সেখানে কবিতাটা জানার প্রশ্নই আসে না।

এই কবিতা ব্যাপকভাবে আলোচিত তার কাব্য মূল্যের জন্য নয়। এর মূল তাৎপর্য রাজনৈতিক। স্বাধীন বাংলাদেশে কবিতা লিখে নির্বাসিত হবার দূর্ভাগ্য এই কবিতার কারণে তার জনকেরই হয়েছিল। একটা ধর্ম নিরপেক্ষ দেশের মোল্লাতন্ত্রের হাতে নিক্ষেপিত হবার সেটাই প্রথম পদক্ষেপ। এ কারণেও এর গুরুত্ব অপরিসীম সকলের কাছে। সেই এক পদক্ষেপ থেকে আজ আমরা কোন চোরাবালিতে নিক্ষেপিত হয়েছি, সে সকলেরই জানা কথা।

এই কবির নাম দাউদ হায়দার। ১৯৭৪ সালে অল্পবয়েসী এক তরুণ তিনি। এই বছরের শুরুর দিকে একটা কবিতা লেখেন তারুণ্যের প্রবল উচ্ছ্বাসে। নাম ‘কালো সূর্যের কালো জ্যোৎস্নায় কালো বন্যায়’। ২৪শে ফেব্রুয়ারি সেটা ছাপা হয়ে যায় দৈনিক সংবাদে।

কবিতার মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া হয়েছে, এই অভিযোগে মোল্লাদের প্রবল রোষানলে পড়েন তিনি। বাধ্য হয়ে সরকার তাঁকে গ্রেফতার করে। কিন্তু, পরবর্তীতে সরকারী সহযোগিতাতেই তিনি কোলকাতায় পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। দেশে থাকলে মোল্লাদের রোষ থেকে তাঁকে বাঁচাতে পারবে না বলে শেখ মুজিবের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে কারাগার থেকে বের করে নিয়ে কোলকাতাগামী প্লেনে তুলে দেয়। সেখান থেকে পরবর্তীতে তাঁর আবাস হয় জার্মানি। আজ, এতো বছর পরেও কবি দাউদ হায়দার দেশে যেতে পারেন না। হয়ে আছেন চির-নির্বাসিত একজন।

এ প্রসঙ্গে নোনাগন্ধী নামে একজন তাঁর “উপমহাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদঃ কিছু বৈঠকী গল্পগুজব”- এ লিখেছেনঃ

"১৯৭৩ সালের শেষ নাগাদ দাউদ হায়দার ‘কালো সূর্যের কালো জ্যোৎস্নয় কালো বন্যায়’ নামে একটি কবিতা লেখেন। কবিতাতে তিনি বুদ্ধ, যীশু ও মোহাম্মদকে ভণ্ডামি ও রাজনীতি করার জন্য সমালোচনা করেন। এরপর ‘ঢাকা কলেজ’-এর এক শিক্ষক ‘ধর্মানুভূতি’তে আঘাত হানার দায়ে তাঁর নামে আদালতে মামলা ঠুকে দেন। এবং কী আশ্চর্য! ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের প্রথম সরকার তাঁকে ১৯৭৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তার করে। ঘটনা এখানেই শেষ নয়, ওই বছর ২০ মে তাকে মুক্তি দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে সরাসরি কোলকাতাগামী একটি বিমানে তুলে দেয়া হয়। ওই বিমানে একমাত্র যাত্রী ছিলেন দাউদ হায়দার। তিনি কোলকাতায় নেমে দেখতে পান তার কাছে টাকা বলতে আছে মাত্র ৬০ পয়সা। ১৯৭৭ সালে নবায়ন করতে গেলে কোলকাতা উপদূতাবাস তাঁর পাসপোর্ট জব্দ করে নেয়। বস্তুত তখন থেকে তিনি হয়ে যান দেশহীন মানুষ, যেমন তিনি জার্মানিতে আছেন আজও। নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত সাহিত্যিক গুন্টার গ্রাস তাকে জাতিসঙ্ঘের বিশেষ পাস সংগ্রহ করে দেন। সেটিই তার পরিচয় এখন।"

দাউদ হায়দারের এই কবিতাটা বহু খুঁজেছি আমি। কোথাও পাই নি। দেশে থাকতেও পাই নি, বিদেশে এসে ইন্টারনেটে সার্চ দিয়েও পাই নি। আজ সকালে তসলিমা নাসরিন এবং দাউদ হায়দারকে নিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম আমি। সেটা দেখার পরে আমাকে বিস্মিত করে দিয়ে শিবব্রত নন্দী দা জানান যে, পুরো কবিতাটাই তাঁর ডায়েরিতে টোকা আছে।

এই কবিতাটা যখন ছাপা হয়, তখন তিনি বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। থাকতেন নাজমুল আহসান হলে। তখন নাজমুল আহসান হল টিনশেডের। হলের কমনরুম থেকে কবিতাটা তিনি ডায়েরিতে তুলে নেন। আজ বিয়াল্লিশ বছর পরেও সেই ডায়েরি অক্ষত অবস্থায় রয়েছে তাঁর কাছে।

যে দুর্লভ জিনিস বাংলাদেশে থাকতে খুঁজে পাই নি, ইন্টারনেটে সার্চ দিয়েও বের করতে পারি নি, সেই কবিতা ঘরের পাশেই পড়ে আছে নিজের দাদার কাছে, এটা জানার পরে গা শিড়শিড় করে উঠেছিল আমার। সাথে সাথে নন্দীদাকে বলেছিলাম ডায়েরির পাতা থেকে ছবি তুলে পাঠাতে। তিনি তখনি সব পাঠিয়েছেন। ডায়েরির সেই পাতা থেকে দেখে দেখে টাইপ করেছি আমি। পরে নন্দীদাকে ফোন করে সব চেক করে নিয়েছি। তারপরেও কবিতাটাতে ভুল থাকতে পারে। সেই ভুলত্রুটির দায়দায়িত্ব আমার কাঁধেই নিয়ে নিচ্ছি আমি।

আর, প্রশংসা, স্তুতি, ভালবাসা, ধন্যবাদ, সবকিছু নন্দী দাদার প্রাপ্য।

কবিতাটা বিশাল। বাংলা এবং ইংরেজি মিশ্রিত। নন্দী দার ডায়েরিতে কবিতাটা যেখানে শেষ, সেখানে লাইনের হিসাব লেখা আছে। বাংলা ৭৭ লাইন, ইংরেজি ১৬ লাইন, সর্বমোট ৯৩ লাইন। আমি টাইপ করার পর ইংরেজি লাইন নন্দী দার সাথে মিলেছে, বাংলা লাইনের সংখ্যা মেলে নি। আমার এখানে ৭৭ এর চেয়ে অনেক বেশি হয়েছে। কী কারণে এটা ঘটেছে, জানি না।

কালো সূর্যের কালো জ্যোৎস্নায় কালো বন্যায়

দাউদ হায়দার

প্রকাশকালঃ ২৪শে ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ সাল

জন্ম আমার কালো সূর্যের কালো জ্যোৎস্নার কালো বন্যায়
ভেসে এসেছি তোমাদের এই তিলোত্তমা শহরে
কল্পিত ঈশ্বর আমার দোসর; পায়ে তার ঘুঙুর; হৃদয়ে মহৎ পূজো
চুনকামে মুখবয়ব চিত্রিত; আমি তার সঙ্গি,
যেতে চাই মহীরুহের ছায়াতলে, সহি নদীজলে; ভোরের পবনে।
ঈশ্বর একান্ত সঙ্গি; জ্বেলেছি ধূপ লোবানের ঘরে। তার পায়ের ঘুঙুর সে
আমাকে পরিয়ে পালালো, আমি উঠলুম আমি।
ভেতরেও সে বাহিরেও সে; আমার আমি হয়ে চলেছি আমি,
মরণের নক্ষত্র দোদুল্যমান কালো ঘণ্টার রাজধানীতে বর্শার মতো দিন।

রাত্রির অলীক নটী, অন্ধদ্বন্দ্বে নাচায় ভাই; আমার বিশ্বাস ছিল
প্রতিধ্বণী নেই, তিমিরে আমার যাত্রা; দেখা হয় আলখেল্লায়
সজ্জিত মিথ্যুক বুদ্ধ; বসে আছে বোধিদ্রুমের ছায়াতলে;
যিশু আরেক ভণ্ড; মোহাম্মদ তুখোড় বদমাস; চোখে মুখে রাজনীতি,
আমি প্রত্যেকের কাছে পাঠ নিতে চাইলুম; তোমাদের চৈতন্যে যে লীলাখেলা
তার কিছু চাই এবেলা। দেখলো ঈশ্বর দেখলো আদম।
আদমের সন্তান আমি; আমার পাশে আমি?
আমি আমার জন্ম জানি না। কীভাবে জন্ম? আতুরের ঘরে কথিত
জননী ছাড়া আরে কে ছিল? আমায় বলে নি কেউ।
আমার মা শিখালো এই তোর পিতা, আমি তোর মাতা।
আমি তাই শিখেছি। যদি বলতো, মা তোর দাসী, পিতা তোর দাস;
আমি তাই মেনে নিতুম। কিংবা অন্য কিছু বললেও অস্বীকারের
উপায় ছিল না।

আমি আজ মধ্য যৌবনে পিতা মাতার ফারাক বুঝেছি। বুঝেছি সবই মিথ্যা
বুঝেছি কেউ কারও নয়; কেউ নয় বলেই তো বলি
একদিন সবকিছুই যাবে চলে (চলে যাবে)।
Every things passes, one day every thing will go yet
We shall not recognise each other, and indirect love
remain hesitant as the desires of life time shall roam
the winds and blue sky.
এই তো সনাতন নিয়ম; ব্যতিক্রম নেই পরিবর্জিত অজাত শত্রু আমার।
প্রেম সে কি? কোথায় থাকে? কার জরায়ু থেকে নেমে আসে?
কেউ নিঃসঙ্কোচে বলতে পারো?
বারবার আমি বেয়োগের চৈতন্যে বাহু রাখি। স্মৃতি আমার অকাল পাথর।
জীবে প্রেম? মানুষে মানুষে ভালবাসা? প্রেম অশ্রু আমার
ভোঁতা। এ্যরিষ্টোটল, প্লেটো, আমার চৈতন্যে; তাদের চৈতন্যই
আমার বিশ্বাস।

নীটসের কথাই ঠিক; ঈশ্বর মরেছে আমার শৈশবে,
অতএব সে আমায় ঘুঙুর পরিয়ে পালালে সে আজ নেই,
তার জারজ সন্তানেরা অলীকের চৌমাথায় বসে পাণ্ডুর প্রেমের কথা বলে।
লোক জমে, বাহবা দেয়; ঔষধ কেনে; ঘরে ফেরে; দেখি সব ফিকে।
আমি জনমে জনমে শূন্য গর্ভে ফিরে আসি।
নূপুর মিশ্রিত অধীর সঙ্গীতের বিরহের কাল বৈশাখীর শ্বাশতের করি না বন্দনা।
আমাতে উল্লাস আছে লগ্ন নেই; সার্থক বুদ্ধিতে বিষ্ণু দে আজ করিঃ
আমার প্রিয়; অপ্রিয় সুধীর দত্তও নয় বটে,
কিন্তু রবীন্দ্রনাথ এড়াতে পারেননি এ বড় দুঃখের কথা।

যুগল স্তনে যৌবন দেখা দিলে তুমি বল প্রেম স্মৃতি।
একি তোমার নিজস্ব অভিলাষ? মাঝে মাঝে রাত্রি কালে হেঁটে যাই;
কোথা যাই সঠিক জানি না।

পথ জানে না আমার গন্তব্য কোথায়; আমি তার কোন কেন্দ্রে গিয়ে
আশ্রয় নেবো। এমন মমতা দেখে খুঁজে ফেরে চরণ চিহ্ন; চরণ চিহ্ন
সহসা হারিয়ে যায়।
শোণিতে খেলা নেই নিস্ক্রিয় নিশ্চল।
আমি তোমায় খুঁজেছি; সীমান্তে আত্মদান করেছ কিনা জানি না,
মহাকাল আমার পদতলে। নিমীলিত চক্ষে আকাঙ্ক্ষার স্পষ্টতা।

পুরানে আমার বিস্ময়; কি করে অসাধ্য সাধন করা যেত?
আমার বন্ধুদের চেয়েও বুদ্ধিদীপ্ত? আপন বিশ্বাসে আমার কাটলো
মিথ্যা তাই বলি, প্রেম মিথ্যা, মিথ্যা, মিথ্যা।
সব কবিই একই ফুটবল নিয়ে ঘুরছেন গোল স্টেডিয়ামে, রেফারী নেই
হ্যান্ডবল, ফাউল ধরছেন কেউ? আমরা দর্শক কিছুই বুঝি না খেলা দেখি
আশা মিটে গেলেই ঘরে ফিরি। গোল করার কায়দাও মনে রাখি না।
কিন্তু সবাই তো চৌকস খেলোয়াড় বলটা কাটতে পারেন ভালো;
তবে কেন ঘুরছেন?

সহীসের ঘোড়ার সাথে জীবনানন্দের দেখা হোলো একদিন
মধ্যরাতে আমার সাথে পাল্লা দিয়ে হেরে গেলো-
মনে তার প্রেম ছিল?
মূল্যহীন মূল্যবোধের কতটুকু বিজয়?
আমি দৃষ্টির আড়ালে উচ্চরিনাঃ বলি বিশাল জনসভায়-
তিমিরে আমাদের যাত্রা; তুমি জানো না জানো কিছুই এসে যায় না
এই উড়ন চণ্ডীর, উড়নচণ্ডীরাই মহাপাগল, পাগলের কথার
দাম বিশ্ব ব্যাংকও জানে না।
সাবিত্রী তুমি কি বহ্নির কাছে নতজানু হবে? অমরত্ব হারাবে,
এসে আমার হাতে হাত রাখো; অমৃতের দিকে চোখ ফিরিও না
তোমায় সামনে বসিয়ে মন্থর করে এঁকে যাবো
সমস্ত শরীর চুল চিবুক।

এখন আকাবোকা সব শেষ
সামনে যে অন্ধকার আগামী উৎসবে আরো দ্বিগুণ হবে।
প্রতীক্ষায় লাভ নেই, আমার বক্ষে মাথা রাখো শোন আগমনী বার্তা
কালো মৃত্যুর দিন সমাগত,
তুমি শান্তির প্রেমের কথা বলো। বলেছে আদমের সন্তানেরা শান্তি কোনদিন
আসবে না, কৌতুক নয়। অন্ধ সংসারে সেই কোরে প্রেম।
পাতালে গিয়েছ কোন দিন? কিংবা আকাশ নীলিমায়?
দেখেছ এ্যাপোলো? মন্বন্তরে সেকি যায়নি ভেসে? স্বরচিত গানে
আনন্দ পাও? ইন্দ্রপাল লক্ষ কোরেছো কোনদিন?
বিজ্ঞাপন বড় সুন্দর একদিন কৃষ্টি হবে পায়রা আসবে কার ঘরে? কোন ঘরে
তোমারই স্মরণে?

তোমার মুখে স্তনে কিসের দাগ? ঘোমটায় কোথায় চলেছো তুমি?
পেছনে আমার ভাই; অন্ধ ছন্দে সেই কৃষ্ণ; রাধা নেই,
আমার পদপ্রান্তে নিঃসঙ্কোচে লুটাক আদমের সন্তান; ঈভের প্রেম
ফাঁদের অলীক প্রেমে আমি আলো সূর্যের কালো জ্যোৎস্নায় কালো বন্যায়
তোমাদের শ্বাশতীরে খুঁজে পাইনি। কেউ পায়না চলে গেছে,
সব চলে গেছে, চলে যায়; বুঝি তাই বলে যাই
Even when our eyes meet shall not recognise each other
Even we walk past each other we shall not see. One day
Our bodies shall be together. One day we shall be
tern from the struggles of life.
We shall have the silent procession and move
towards a redbirth, and I shall call you again and
again. And when you do not answer I shall
go to that phanton land
when we shall stand face
in perfect union. One day
you and I shall go to that landscape. And
yet no one shall recognise othr
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ঋণ মুক্তির দোয়া

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯



একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদে নববিতে প্রবেশ করে আনসারি একজন লোককে দেখতে পেলেন, যার নাম আবু উমামা। রসুল সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেন, ‘আবু উমামা! ব্যাপার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিরে এসো রাফসান দি ছোট ভাই

লিখেছেন আবদুর রব শরীফ, ১৭ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

রাফসানের বাবার ঋণ খেলাপির পোস্ট আমিও শেয়ার করেছি । কথা হলো এমন শত ঋণ খেলাপির কথা আমরা জানি না । ভাইরাল হয় না । হয়েছে মূলতো রাফসানের কারণে । কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুমীরের কাছে শিয়ালের আলু ও ধান চাষের গল্প।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০



ইহা নিউইয়র্কের ১জন মোটামুটি বড় বাংগালী ব্যবসায়ীর নিজমুখে বলা কাহিনী। আমি উনাকে ঘনিষ্টভাবে জানতাম; উনি ইমোশানেল হয়ে মাঝেমাঝে নিজকে নিয়ে ও নিজের পরিবারকে নিয়ে রূপকথা বলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×