ব্যাটিং-এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যদি প্রথম পনের ওভার ২ বা তার কম উইকেট-এ ৬০/৬৫ রান করতে পারে তবে মনস্তান্ত্রিক লড়াইয়ে এগিয়ে যাবে। কারণ ভারত সব সময়ই ৪জন নিয়মিত বোলার নিয়ে খেলবে, ১৬-৩৫ ওভারের মাঝে ভারতীয় পার্ট-টাইম বোলাররা সঠিকভাবে কাজ না করতে পারে তবে বাংলাদেশ বড় স্কোর গড়তে পারবে। মেলবোর্নের পিচে রান আসবে বলে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ যদি ২৭০-৩০০ রানের টার্গেট সেট করতে পারে তবে লড়াইটা জমজমাট হবে। যদিও বাংলাদেশের বোলিং ২৪০-২৬০ কেও চ্যালেঞ্জ জানাতে সক্ষম। টাইগারদের জন্য একটা মাত্র পরামর্শ, টেন্ডুলকারের ভাষায় - Watch the ball and play it on merit.
বোলিং-এর ক্ষেত্রে ভারতীয় ব্যাটিং-লাইনআপ অত্যন্ত শক্তিশালী যদিও বাংলাদেশের মিডল-টপ অর্ডার প্রতিদিনই ভালোভাবে ক্লিক করছে। ভারত প্রথমে ব্যাটিং করলে তাদেরকে যে কোন উপায়ে ২৫০-২৭০ রানের মধ্যে বেধে রাখার টার্গেট করতে হবে। যদিও বাংলাদেশ ভারতীয় বোলিং-এর বিরুদ্ধে ৩০০ রান চেজ করতে সক্ষম, তাই বোলারদেরকে খুব বেশি চাপ নেয়ার দরকার নেই। কিন্তু মনে রাখতে হবে ভারতকে যে কোন উপায়েই হোক না ৩০০ রানের আগে আটকাতে হবে কারণ ৩০০ রান ফিগারটা মানসিক টেনশনের কারণ হয়ে দাড়ায়।
যাই ঘটুক না কেন ১৯ মার্চ, নির্ভয়ে এগিয়ে চলো বাংলাদেশ... হারলেও তুমি আমার, জিতলে তো কথায় নেই..........



