পর্দা এবং বোরখা (শেষ পর্ব)
কিন্তু কওমি মাদ্রাসা এবং তাবলিগে জামাতের মতে বর্তমানের যুগের উপর ভিত্তি করে সমস্ত উলামারা... বাকিটুকু পড়ুন

وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا”
“তারা যেনো যা সাধরনত: প্রকাশমান তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে।”
প্রকাশমান বলতে হাতের তালু, মুখ-মন্ডল, পায়ের পাতা অর্থাৎ যে সব অন্ঙ সাধারন কাজ কর্মে বের হয়ে যায়।
অতএব, কোরআন মতে আমরা পাচ্ছি মেয়েদের পর্দার কথা বলতে মাথায় বুকে কাপড় দেয়া। দৃষ্টিকে নত করা।... বাকিটুকু পড়ুন
ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ হলেও নারীর জন্য আলেম -উলামাগন আর কিছু বাড়িয়ে দিয়েছেন। সেই বাড়িয়ে দেয়ার অন্যতম হচ্ছে “পর্দা”। আর এই পর্দা বলতে আল্লাহর বলে দেয়া পর্দা নয়, মহামান্য আলিম ওলামাগনের ফতোয়া দেয়া পর্দা।
আসুন দেখি মহান আল্লাহ কি বলেছেন আর তিঁনারা কি বানিয়েছেন।
পর্দা/হিজাব সম্পর্কে কোরআন:
১
وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ... বাকিটুকু পড়ুন
এই হচ্ছে কওমি মাদ্রাসার ভেতরকার মোটামোটি অবস্থা। হুজুরদের সম্পর্কে বেশী কিছু বলতে পারছিনা কারন তার থাকে মাদ্রাসার বাইরের অংশটায়। অফিসিয়াল কাজ-কর্ম তারাই পরিচালনা করেন।
কওমি থেকে পাশ করে আসা মেয়েগুলোকে কোন মাসা’লার ব্যপারে প্রশ্ন করুন,সে হাদিস -কোরআন এর উক্তি স হ মাসআলার সমাধান বলে দিবে। উল্লেখ্য যে, গড়ে ২৫% মেয়েরা কিতাব... বাকিটুকু পড়ুন
কওমি মহিলা মাদ্রাসায় “বান্ধবী” ব্যপারটায় একটু আপত্তি আছে। এক মেয়ের সাথে আরেক মেয়ের বেশী মেশা পছন্দীয় নয় নানা কারনে।
গল্পের মাধ্যমে বাইরের জগতের কথা আসবে , যেমন পোশাক , সিনেমা, গান ইত্যাদি বেশরিয়াতিক থা বার্তা আসতে পারে গল্প গুজুবের মাধ্যমে। এবং এতে ইমান হালকা এমনকি নষ্ট হওয়ারও সম্ভবনা থাকে। ।... বাকিটুকু পড়ুন
তেলা মাথায় তেল সবাই দেয়। তবে সে কথা তো হুজুরদের সাথে যাওয়ার কথা না। কেননা, ইসলাম বলে ধনী-গরিব সব সমান। কালো-সাদা সবই এক আল্লাহর সৃষ্টি। কিন্তু না। যেহেতু এরা ইসলামকে ব্যব হার করে মাত্র , সেহেতু এরা টাকা ওয়ালাদের খুব ভক্ত। কথাটা খুব ন গ্ন ভাবে বললেও সত্য।... বাকিটুকু পড়ুন
ছাত্রী-শিক্ষক/শিক্ষিকা সম্পর্ক:
শিক্ষকদের সাথে ক্লাস আওয়ার ব্যতিত বিশেষ কোন প্রয়োজন ছাড়া ছাত্রীদের কথা সাধরনত হয়না। সবকিছুই শিক্ষিকাদের মাধ্যমেই হয়ে থাকে। প্রতিটি রুমে একজন করে শিক্ষিকা থাকেন। রুম বড় হলে ২-৩ জন। সব কিছু এরাই দেখা শোনা করেন।
এদের মধ্যে প্রধান হলেন বড় আপা/ খালাম্মা। এই বড় আপা/খালম্মা কখনও মাদ্রাসার মধ্যেই কোন আলাদা... বাকিটুকু পড়ুন
জামাত এবং কিতাব (শ্রেনী এবং পুস্তক):
কওমি মাদ্রাসার পাঠ্য বছর গুলো সাধরনত ৪ ভাগে বিভক্ত।
কিছু কিছু কিতাব ঠিক রেখে একেক মাদ্রাসায় একেক কিতাব পড়িয়ে থাকে। তবে মূল কিতবাগুলো একই ।
নিচে মিরপুর ১২ নম্বরের “আলমাদ্রাসা আল মাদানিয়া আলআরাবিয়্যা মিরপুর মাদরাসা ও এতিমখানা“র পাঠ্য সুচি তুলে দিলাম। ... বাকিটুকু পড়ুন
পোষাক:
ফুল হাতা কামিজ। শর্ট হাতা কামিজ কড়া রকম নিষেধ। কামিজের ঝুল অবশ্যই হাটুর নিচে। ঢিলা-ঢালা , যাতে শরিরের কার্ভ না বোঝা যায়। কোন প্রানির ছবি থাকবেনা কাপড়ে। ওড়না মিনমাম সারে ৪ হাত লম্বা এবং দুই-আড়াই হাত ব হরের।
মাথায় কাপড় থাকতে হবে সর্বদা। নাইলে শয়তান হিসি করে দিবে।এবং সে মেয়ে... বাকিটুকু পড়ুন
থাকা-খাওয়া:
সাধরনত একেক জামাতের মেয়েরা (শ্রেনী । এর প্রকার ভেদ পরে লিখছি) একেক রুমে থাকে। এক রুমের মেয়ে অন্য রুমে ঘুমানো দন্ডনীয় অপরাধ। সাধারনত হল রুম থাকে বিশাল। এক রুমে ১০০ জন থাকতে দেখেছি। উদ্ভাস্তুদের মত লেগেছে। ভয়ন্কর অবস্থা হয় মধ্যে রাতে এত গুলো মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসে যখন পুরো রুমের বাতাসটা ভারি... বাকিটুকু পড়ুন
কয়েকজন হজূর বা মাদ্রাসা শুরু করার আগ্রহী লোকজন মিলে কিছু পুজি নিয়ে মাদ্রাসা চালানো শুরু করে। পরবর্তিতে ছাত্রীদের বেতন হয় প্রধান আয়ের উৎস। তবে বিদেশ থেকেও নানাভাবে-নানাখাতো অনুদান পেয়ে থাকে। কিছু মাদ্রাসার বড় কর্তারা সরাসরি বিদেশি সাহায্য যোগার করে থাকে। দেশগুলোর মধ্যে মিশর, সৌদি এবং কুয়েত প্রধান।
ইনটারেস্টিং একটা তথ্য... বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশে মহিলা কওমি মাদ্রাসা ঠিক কয়টা আছে আমি বলতে পারবোনা। তবে ঢাকা শ হরের কিছু প্রথম দিকের মাদ্রাসার হাল হাক্বিকত আমি কাছ থেকে দেখেছি। কাছ থেকে বলার চেয়ে ভেতর থেকে দেখছি বললে ভালো হয়। কেউ নিজে না দেখলে এসব মাদ্রাসার অবস্থা বুঝতে পারবেনা। বেশির ভাগ ব্যপার গুলোতেই এমন পরিমানে অবাক... বাকিটুকু পড়ুন
এক মেঘমুক্ত বিকেলে এক সুবোধ বালকের সাথে নদী দেখতে বেরুলাম। নতুন চড় উঠেছে, তাতে নতুন ফসল।
মির মির করে নড়ছে ধান চারা। অচেনা পাখির কন্ঠস্বরে ডুবে যাওয়ার মত বিকেল।
সন্ঙির উপস্থিতি ভুলে যাওয়ার মত সময়। দেখে মনে হচ্ছে সেও খুব উপভোগ করছে।
হঠাৎ সে বলে উঠলো,
“শোনো, তুমি অনেক টা নদীর মতন।
যখন যেখানে তোমার... বাকিটুকু পড়ুন
তুমি ভাবছো, মৃত্যুর ভয়ে
কেঁপে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত?
কর্কট কে আপন করেছি
ব হু আগে প্রিয়।
মরেছিতো তখনি
যখন চলে গেলে
তোমাকে ছাড়া বাঁচবোনা জেনেও। বাকিটুকু পড়ুন