প্রচন্ড তাপে বাসের মানুষের ভিড়ে অফিসে যাচ্ছেন হাকেমী সাহেব ইজ্ঞীনিয়ারিং পড়েএরচেয়ে ভাল মাইনের চাকরী পাওয়া য়ায় কিন্তু সরকারী চাকরী বলে তো কথা।চাকরীর প্রমোশন হতে থাকল,সাথে অবস্থার উন্নতি হল,সামাজিক স্টাটাস বাড়ল,সহ-ধমীনি শিক্ষক হওয়ায় সততায় মোটামুটি আয়ে সুন্দর জীবনকাটতে লাগল।ছেলে বুয়েট পাশ করে বিলেতে,নিজে বিভিন্ন সফরে বিদেশ গমন,অতপর বাংলাদেশের নামকরা সরকারী ঐ প্রতিষ্ঠানের এম-ডি।
কিন্তু কি অবাক হাকেমী সাহেব আগের হাকেমী সাহেবই রইলেন,দামি গাড়ি বাড়ি তার অবস্থান পরিবতন করলেও তার কোন পরিবতন হলো না
বিদ্যুত চলে গেলে পাড়ার সব ছেলে মিলে অন্ন্য গলিতে গিয়ে দাড়িয়ে রেসলিং দেখা, মশকারা করা,পাড়ার ছেরেদের নিজের ছেলের মতন দেখা,অবাক করা বিষয় এম-ডি হওয়ার দেখলাম অফিসের সামনে যে ঝুপড়ি আছে সেখানে ভাত খাচ্ছেন
এ সত্য গল্পটা আমরা যারা যুবক তাদের জন্য একজন উচ্চপদস্থ চাকরীজিবির সততা,নিঅংকার আমরা কেন জানি হারিয়ে ফেলছি,জনগনের টাকায় লেখাপড়া করে-আমারা ভার চাকরী পেলে ভুলে যায় আমাদের দায়বদ্ধতা,অহংকার ভাব আমি কিন্তু তোমাদের মত সাধারন নয়,ভুলে যায় মাতা পিতার অতীত,যখন দেখি স্কুল পড়ুয়া বন্ধু চাকরী পেয়ে,ক্ষমতা পেয়ে বসের মত আচরন করে,অতীতে সমাজেএ করবে ঐ করবে বলে বুলি আওড়ায় পড়ে ভুলে যায়,দেখা হলে অভাব অভাব বলে- তখন বুঝি
“কাজের সময় কাজি কাজ ফুডালেই পাজি” সান্তনা রবি ঠাকুরের কবিতই---
ফাকি দিয়ে ঘুড়িস ভবে
প্রবন্চনায় ভুরেয়ে লোকে
কথার তোড়ে মাতিয়ে সবে
আত্ব-প্রতিষ্ঠার ঝোকে
এমনি করে বেলা গেল
সন্ধ্যা ছায়ায় ফুড়র সাঝ
এখনি তুই চেতন হারা
শেষের সেদিন ভয়ংকর
কথায় যেমন তেমনি কাজে
সে লোকটি নযকো বাজে
মানুষ আপন টাকা পর
যত পারিস মানুষ ধর