বেগম খালেদা জিয়া সিংগাপুরে অবস্থানকালে বাংগালির আশা ছিলো তিনি এসে হয়তো একাত্ম হবেন বাংগালির প্রাণের দাবির সাথে। আফটার অল, জিয়া মুক্তি যোদ্ধা ছিলেন।
তিনি তা করেন নি।
টকশোতে পিয়ালের মত কট্টর আওয়ামিপন্থী আশা ব্যাক্ত করেছিল, হরতালের পরে বিএনপি প্রেস রিলিজ দিয়ে নিজেদের শুধরে নিয়ে একাত্ম হবে বাংগালির দাবির সাথে। সেটাও হয় নি।
বিএনপি চাইলে আওয়ামিলিগকে একঘরে করে ফেলতে পারতো শাহবাগের সহায়তা নিয়ে, তা হয়নি, তারা ব্যাস্ত হয়ে পড়লেন জামায়াত আর শিবির পালনে, পুনর্বাসনে!
আজ ব্লগের কট্টর জাতিয়তাবাদি লেখকদের একজন জানালেন নিম্নরুপঃ
সাধে কি আর বলি? জাতিয়তাবাদের আড়ালে ল্যাঞ্জা লুকানো যায় না!
জাতিয়তাবাদের আড়ালে ছাগিয়তাবাদ চাইনা,
জিয়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন - রাজাকার না!