somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাবা দিবসে কিছু এন্টি বাবা খবরাখবর (সংগ্রহিত)

১৫ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাবা বলতে আমরা যা বুঝি একজন গোছনো মানুষ যে নিজের সন্তানের চেয়ে বেশী কিছু ভাবতে পার না। কিন্তু বর্তমানে এর ব্যাতিক্রম বেড়েছে অনেক। নিচের কয়েকটা খবর পড়ে আমি ব্যাথিত।

-------
ফতুল্লায় স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে হত্যার পর পালিয়েছে এক ঘাতক। হতভাগ্যরা হল-ঝর্ণা আক্তার (২২) এবং তার ৪০ দিন বয়সী কন্যা সন্তান সাদিয়া আক্তার। গতকাল বুধবার সকালে ফতুল্লার পাগলার রসূলপুর এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে নিহত মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে নিহত ঝর্ণার স্বামী সাদেকুর রহমান (৩০) পলাতক রয়েছে। ঘাতক সাদেকুর রহমান রংপুর জেলার ডুমুর থানার চিকনমাঠি গ্রামের রশিদুল ইসলামের ছেলে। আর হতভাগ্য ঝর্ণা বেগম পটুয়াখালি জেলার চর মেষদি গ্রামের আবদুর রাজ্জাকের মেয়ে। নিহত ঝর্ণা এবং তার বাবা-মা একই এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতো।

নিহতের বাবা আবদুর রাজ্জাক জানান, ২ বছর পূর্বে সাদেক ও ঝর্ণার পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। সম্প্রতি তাদের সংসারে সাদিয়া আক্তার নামে একটি কন্যা (৪০ দিন বয়স) সন্তান জন্ম নেয়। ঝর্ণা শ্যামপুরের সিবিক্স নামে একটি গার্মেন্টে চাকুরী করে। আর সাদেক ট্রাকের হেলপারের কাজ করে। বেশ কিছু দিন যাবৎ সাদেক ব্যবসার জন্য ৬০ হাজার টাকা দাবি করে। এ নিয়ে ঝর্ণার সঙ্গে সাদেকের মনোমালিণ্য দেখা দেয়। এক পর্যায়ে সাদেক মারধর করে ঝর্ণাকে পটুয়াখালি পাঠিয়ে দেয়। কন্যা সন্তান জন্ম নেবার পর নিজের ভুল স্বীকার করে সাদেক ঝর্ণাকে বাড়িতে ফিরেয়ে নিয়ে আসে।

আবদুর রাজ্জাক আরো জানান, মঙ্গলবার রাত ১১টায় মোবাইল ফোনে ঝর্ণার সঙ্গে তার শেষ কথা হয়। সকালে তিনি নাতনীকে দেখতে মেয়ের বাসায় গিয়ে মেয়ে ও নাতনীর নিথর দেহ বিছানার উপর পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার করেন। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে পুলিশকে খবর দেয়।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি (তদন্ত) সাইফুল ইসলাম জানান, মা-মেয়ে দু’জনকেই শ্বাস রোধে হত্যা করা হয়েছে। শ্বাস রোধে হত্যার কারণে তাদের নাক-মুখ দিয়ে রক্ত চলে আসে। ঘটনাটি স্্েরফ পারিবারিক কলহের কারণে ঘটছে বলে তিনি জানান
========
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার কাঠেরপুল এলাকায় বাবার থাপড়ে শ্রীধাম হালদার (১১) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

গতকাল শনিবার রাত ১২টার দিকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়। কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের ময়নাতদন্তকারী চিকিত্সক আশরাফুল হাসান জানান, শিশুটির মাথার খুলিতে হাড় ভাঙা দেখা গেছে। আঘাতের কারণে মাথার ভেতরে রক্তক্ষরণ হয়েছে। শক্ত কিছুতে আঘাত পাওয়ার কারণে এটা হয়েছে।

পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, সকালে ভেড়ামারা শহরের কাঠেরপুর এলাকার বাসিন্দা দীনেশ হালদার তাঁর ছেলে শ্রীধামকে স্থানীয় বাজারে পাঠান। বাজার শেষে বাড়ি ফিরলে শ্রীধামের কাছে তাঁর বাবা বাড়তি টাকা ফেরত চান। এ সময় শ্রীধাম জানায়, বাজার করে বেচে যাওয়া চার টাকা দিয়ে সে চানাচুর কিনে খেয়েছে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে দীনেশ তাঁর ছেলেকে সজোরে থাপড় মারেন। পরে শ্রীধাম অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরিবারের সদস্যরা শ্রীধামকে দ্রুত ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাকে রাতেই কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাত ১২টার দিকে শ্রীধাম মারা যায়। এ ব্যাপারে হাসপাতালে থাকা শ্রীধামের মা বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে হাসপাতালে তার বাবাকে দেখা যায়নি।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘থাপড়ের কারণে শ্রীধাম অসুস্থ হয় বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে। সকালে পড়তে না বসা ও বাজারের টাকা ফেরত না দেওয়ার দুটি কারণ জানতে পেরেছি। লাশের ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে। সত্কার শেষে এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Click This Link
=========
মেয়ে কথার অবাধ্য হওয়ায় তাকে শাবলের ঘায়ে মেরে ফেলেছেন বাবা ৷ ঘটনাটি ঘটেছে পুরুলিয়ায় হুড়া থানার জবড়রা গ্রামে। মৃত মেয়েটির বয়স মাত্র ১৫ ৷ মনের মানুষের সঙ্গে ঘর বাঁধার স্বপ্ন নিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ায়, বাবা শাস্তি দিলেন সদ্য কিশোরীটিকে ৷

পালিয়ে যাওয়ার পথেই তাকে ধরে ফেলেন প্রতিবেশী ও পরিবারের লোকেরা ৷ বাবা সে সময় সেখানে ছিলেন না ৷ তিনি বদরাগী বলে মা তাকে রাতে রেখে দিয়েছিলেন ভাসুরের বাড়িতে ৷ রাতে স্বামীর রাগ কমেছে মনে করে বুধবার সকালে মেয়েকে ডেকে বাড়িতে নিয়ে যান তার মা ৷ কিন্ত্ত বাড়িতে ঢোকা মাত্র ঘর থেকে শাবল বার করে সজোরে মেয়ের মাথায় আঘাত করেন বাবা ৷ তাতে মাথার খুলি ফেটে যায়, চৌচির হয়ে যায় চোয়াল ৷ সঙ্গে সঙ্গেই মৃত্যু হয় অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী সুমিতা গরাইয়ের ৷

গত বছরই নদিয়ার কারকারা গ্রামে বাবা ও দাদারা ধারালো অস্ত্রে খুন করেছিলেন এক তরুণীকে ৷ মেয়েটির মা দাঁড়িয়ে থেকে স্বামী ও ছেলেদের আচরণকে উত্‍সাহ দিয়েছিলেন ৷ আবার কলকাতার কাছে ইকবালপুরে বোনকে খুন করে দাদা খোলা তলোয়ার হাতে থানায় চলে গিয়েছিলেন ৷ পুরুলিয়ায় বুধবারের ঘটনায় অবশ্য পুলিশ প্রায় সঙ্গে সঙ্গে গিয়ে মৃতার বাবা ধরণী গরাইকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে যায় ৷
হত্যাকাণ্ডের খবর পেয়ে ভয়ে গ্রামছাড়া হয়েছে সুমিতার প্রেমিক কৃষ্ণ গরাই ৷

পাশেই নওয়াড়ি গ্রামে তাঁর বাড়ি ৷ নিজের গ্রামেই জবড়রা জুনিয়র হাই স্কুলে পড়ত সুমিতা ৷ বছর খানেক ধরেই কৃষ্ণ গরাইয়ের সঙ্গে যে মেয়ের সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, তা জানতেন সুমিতার মা আরতি গরাই ৷ মেয়ের দেহ পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়ার পর তিনি বলেন, 'স্বজাতে হলেও, মেয়ের এই বয়সে প্রেম মেনে নেননি ওর বাবা ৷ উনি চেয়েছিলেন পড়াশোনা করে মেয়ে অনেক বড় হোক৷ বারবার বুঝিয়েছিলেন পড়াশোনায় মন দিতে৷ আমিও মেয়েকে বলেছিলাম, চরিত্র খারাপ করিস না মা ৷ ও শুনল না ৷'

মঙ্গলবার বিকালেই পাশের গ্রামের কৃষ্ণের হাত ধরে পালিয়েছিল সুমিতা ৷ তাদের একসঙ্গে দেখে সন্দেহ হয় গ্রামের কিছু মানুষের ৷ তাঁরাই খবর দেন সুমিতার বাড়িতে ৷ খবর যায় কৃষ্ণের বাড়িতেও৷ নওয়ারা গ্রামে প্রেমিকের পরিবার এ নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া প্রকাশ না-করলেও, জবড়রা গ্রামের একদল বাসিন্দা ও সুমিতার পরিবারের লোকেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করে পুরুলিয়া-বাঁকুড়া সড়কে কিশোরীটিকে দেখতে পান ৷ গ্রামের লোকজন দেখে পালিয়ে যান কৃষ্ণ৷ ফিরিয়ে আনলেও, সুমিতাকে বাড়িতে তুলে ওর জেঠুর বাড়িতে রেখে আসেন তার মা আরতি দেবী৷ তিনি বলেন, 'জানতাম ওর বাবার খুব রাগ৷ কিন্তু ভেবেছিলাম, সকালে রাগ পড়ে যাবে৷ কিন্তু ওকে দেখেই রাগে এমন কাণ্ড ঘটাবেন, বুঝতে পারিনি ৷'

ঘটনার আকস্মিকতায় হতবাক ওই পরিবারের আরই দুই কন্যা ৷ সুমিতার দুই বোন রিঙ্কু ও টুম্পা ষষ্ঠ ও চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে৷ চোখের সামনে দিদিকে মরতে দেখে আতঙ্কে জড়োসড়ো হয়ে রয়েছে তারা

Click This Link
==========
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাত করে মেয়ে ফেন্সিকে (১৫) খুন করেছে তার বাবা ঘাতক মো. রায়হান (৩৫)।

গুরুতর আহত অবস্থায় ফেন্সিকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঘাতক রায়হান পতেঙ্গা উপজেলার হাজী কলোনির বাসিন্দা। তিনি পেশায় দিনমজুর।

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পতেঙ্গা থানাধীন স্টিল মিল বাজারে মেয়ে নাসরিন আক্তার ফেন্সিকে ছুরিকাঘাত করেন তিনি।

নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (বন্দর) মঞ্জুর মোর্শেদ জানান, সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ফেন্সি ও তার মা নাসিমা আক্তার কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরছিলো। স্টিল মিল বাজারের কাছে এলে উৎ পেতে থাকা রায়হান ফেন্সিকে ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় ফেন্সিকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে রাত পৌনে ৮টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

ছুরি মেরে পালিয়ে যাওয়ার সময় এলাকাবাসী রায়হানকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে বলে জানান তিনি।

পারিবারিক কলহের জের ধরে রায়হান মেয়েকে খুন করেছে বলে জানিয়েছেন পতেঙ্গা থানা ওসি কাজী শাহাবুদ্দিন আহমেদ।
- See more at: Click This Link
========
ইসলাম পূর্ব আরবে 'আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে কন্যা সন্তান কে জীবন্ত কবর দেওয়া হত । কন্যা সন্তান কে আরো নানাভাবে খুন করা হত ।আমাদের সভ্যতা সেই সময় থেকে কি একটুকু ও এগিয়েছে? ২৬ আগস্ট ২০১৩ এর এই খবরে দেখতে পাচ্ছি কন্যা সন্তান জন্মানোর অপরাধে নিজের বাবা খুন করেছে মেয়েকে ।

http://ekolkata24.com/index.php?news=6695

মেয়ে হয়ে জন্মানোর অপরাধে নিজের বাবার হাতে প্রাণ হারাতে হল ছ’মাসের কন্যা সন্তানকে৷ মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার মালদা জেলার রতুয়া থানার কাসাদাহা গ্রামে। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মানিরুলকে সোমবার গ্রেফতার করে রতুয়া থানার পুলিশ। এদিন অভিযুক্তকে আদালতে তোলা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, দেড় বছর আগে বিয়ে হয় রতুয়ার বাসিন্দা মানিরুল ও মিনা বিবির৷ তাদের ছ’মাস আগে একটি কন্যা সন্তান হয়৷ কিন্তু কন্যা সন্তানের জন্মের পর থেকেই ইটভাটার শ্রমিক মানিরুল ও তার স্ত্রীয়ের মধ্যে বচসা চলত৷ এদিন রাতে বচসা চূড়ান্ত পর্যায়ে গেলে তিনি শিশুটি জলে ফেলে দেয়৷ এমনকি তার স্ত্রী সন্তানকে বাঁচাতে গেলে তাকেও মানিরুল মারধর করে বলে অভিযোগ। তাতে কেটে যায় বেশ কিছুটা সময়৷ এরপর গ্রামবাসীরা পুকুরের জল থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে৷ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে৷

এই ঘটনার পরই পরিবারের পক্ষ থেকে রতুয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়৷ তার ভিত্তিতেই অভিযুক্ত মানিরুলকে গ্রেফতার করে রতুয়া থানার পুলিশ৷
===
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে শুক্রবার মাহিয়া আক্তার মহিমা নামের ৩ মাস ৪ দিন বয়সের কন্যা সšতানকে আঁছড়ে হত্যা করেছেন পাষন্ড পিতা আবদুল মমিন। নিহত মাহিয়া আক্তার মহিমা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার মুন্সিরহাট ইউনিয়নের পেঁছাইমুড়ি গ্রামের সিএনজি চালক আবদুল মমিনের মেয়ে।

শুক্রবার সকালে পাষন্ড পিতার হাতে শিশুটির মৃত্যু হয়। বিকালে শিশুটির মৃতদেহ ময়না তদন্তেতর জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়। রাতে পাষন্ড পিতাকে অভিযুক্ত করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন শিশুটির মাতা সেলিনা বেগম।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিশু কন্যা মহিমার কান্নাকাটির শব্দে পাষন্ড পিতা সিএনজি চালক আবদুল মমিন সকালে ঘুম থেকে ওঠেন। মমিনের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে মহিমাকে আঁছাড় মারলে ঘটনাস্থলে শিশুটির মৃত্যু হয়। তারপর ঘাতক আবদুল মমিন পালিয়ে যান। খবর পেয়ে পুলিশ দুপুরে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। বিকালে শিশুটির মৃতদেহ ময়না তদšেতর জন্য কুমেক হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়। রাতে পাষন্ড পিতাকে অভিযুক্ত করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

এদিকে শিশুটির মাতা সেলিনা বেগম অভিযোগ করে বলেন, “গত ১৭ মার্চ সকালে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে মহিমার জন্ম হয়। ওইদিন দুপুরে আবদুল মমিন মেয়ে মহিমাকে হাসপাতালের আয়া খুরশিদার কাছে বিক্রি করেন। তখন আমার বিরোধিতার কারণে আয়া খুরশিদা ১৮ মার্চ মহিমাকে ফেরত দেন। এ ক্ষোভে দীর্ঘদিন ধরে আবদুল মমিন তাকে হত্যার চেষ্টা চালিয়ে আসছিলেন। তিনি আগেও এক বিয়ে করেছিলেন। তার অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ওই স্ত্রীও চলে যান।”

এছাড়া চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আকুল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, “রাতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। আমরা আসামিকে গ্রেফতার করার চেষ্টা করছি।”
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×