শুরুতেই একটি কথা জোর আর উচু গলায় বলতে দ্ধিধা নেই যে, আগামীতে আসন্ন ঢাকা আর চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে যেই জিতুক বা হারুক না কেন, ইতি মধ্যে আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক বিজয় হয়ে গেছে।
খালেদা জিয়া একজন একটি বড় দলের শীর্ষ নেত্রী, শুধু তায় নয় একাধিক বারের প্রধান মন্ত্রী, এক জন সাবেক প্রধান মন্ত্রী আর আর বিরুধী দলীয় নেত্রী, বড় দলের র্শীষ নেত্রী যখন একটি অরাজনৈতিক স্থানীয় সরকার নির্বাচনের জন্য রাস্তায় রাস্তায় আর অলি গলিতে ভোট ভিক্ষা করে। তখন আর বলার অপেক্ষা নেই খালেদা জিয়া আর বি,এন,পির রাজনৈতিক অবস্থান কতটুকু নাজুক আর নিন্ম পর্যায়ে নেমে এসেছে।
এই খালেদা জিয়া নিজ মুখে ঘোষণা দিয়েছিল বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারের অধীনে তারা কোন নির্বাচনে অংশ নিবেনা, কিন্তু খালেদা জিয়া আজ তার ভুল বুঝতে পেরেছেন, একটানা তিন মাস হরতাল আর অবরোধ দিয়ে তিনি যে দেশকে অন্ধাকারে ঠেলে দিয়েছেন সেটা দেরীতে হলেও সেই ভুল তিনি বুঝে আজ আওয়ামীলীগ সরকারের অধীনে একটি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ভোট ভিক্ষা করতে পাগলের মত রাস্তায় রাস্তায় হন্য হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
আমি জানিনা, আসন্ন সিটি নির্বাচনে কে বা কোন প্রার্থী জিতবে, যে জিতুক বা হারুক সেটা বড় কথা নয় , সব চেয়ে বড় কথা আর বড় পাওনা হল।
আসন্না চট্টগ্রাম ও ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে ঘিরে আওয়ামীলীগ সরকার ও আওয়ামীলীগে বিরাট একটি রাজনৈতিক বিজয় হয়েছে।
কারণ।
১) বি,এন,পি জামাতের ইস্যুহীন লাগাতার নির্মম হিংস্র আন্দোলনকে ধুলোায় মিশে দিতে সক্ষম হয়েছে।
২) খালেদা জিয়া আর বি,এন,পি জামাতকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছে, গত ৫ ই জানুয়ারী নির্বাচনে অংশ না নেওয়াটা ছিল বি,এন,পি জামাতের জন্য একটি রাজনৈতিক ভুল সিদ্ভান্ত।
৩) আওয়ামীলীগ আবারো প্রমাণ করতে পেরেছে, তাদের অধীনে যে কোন নির্বাচন সুষ্ট আর শান্তিপুর্ণ হওয়া সম্ভব।
৪) আওয়ামীলীগ সক্ষম হয়েছে খালেদা জিয়ার মত একটি দলের প্রধান নেত্রী, সাবের প্রধান মন্ত্রী আর সাবেক বিরুধী দলের নেত্রীকে ভোট ভিক্ষার জন্য রাস্তায় নামাতে।
উপসংহারে বলতে চায়।
আমি জানিনা বি,এন,পি তারা মুল্যায়ন করতে পারবে কিনা,।
একটি কথা আজ চরম সত্য যে তাবিত আওয়ালেমত মায়ের ধুদপানরত একজন অবুঝ শিশুর জন্য যখন খালেদা জিয়া ভোট ভিক্ষা করে। বি,এন,পির অবস্থান কোথায় কত নিন্ম স্তরে পৌচেছে।