somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাথরুম বৃত্তান্ত

২২ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের জীবনে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে বাথরুম বা টয়লেট। জন্মের শুরু থেকেই এর ব্যবহার শুরু। জায়গাভেদে এটার নাম হয়ত ভিন্ন হয়। যেমন, আমেরিকার লোকজন টয়লেট শব্দ ব্যবহার করে না। তারা বলে রেস্টরুম। যে নামেই ডাকি না কেন বাংলায় আসলে এটা পায়খানা। একটু ঘুরিয়ে এটা কে ছোট-ঘরও বলা হয় মাঝে মাঝে। আগেরদিনে মানুষ এটা বাশ দিয়ে তৈরী করত, পরে আসল ইট বালি, সিমেন্ট, আর সিরামিক এর সাধারন কমোড। আরো পরে আসল হাই কমোড। আগের দিনে আমরা বদনা ব্যবহার করতাম। এখন সব অটোমেটিক সিস্টেম, বা টিস্যু পেপারও ব্যবহার হয়। সভ্যতার সাথে বাথরুম, টয়লেটেরও নানা বিবর্তন ঘটে চলেছে। এই বাথরুম নিয়ে আমার কিছু অভিজ্ঞতার কথা বলব এখানে।

বাথরুমে গেলে, মাথা খোলে
অন্য সবার কি অভিমত জানি না, আমার ক্ষেত্রে মাঝে মধ্যেই যেটা হয় তা হচ্ছে বাথরুমে গেলে মাথা ভাল কাজ করে। সেটা জলবিয়োগের উদ্দ্যেশ্যেই হোক আর কঠিন পদার্থ বিয়োগই হওক না কেন। হতে পারে ত্যাগ করে নিজেকে মহান মনে হয়, অথবা মানসিকে ভাবে নির্ভার থাকা যায়। ভাবখানা এমন যে, যা হয় হউক, আগে নিশ্চিন্তে কার্যসম্পাদন করে নিই। :)
ছোটবেলা থেকেই দাবা খেলার বদ অভ্যাস আছে। বাসায় অন্য সবার থেকে তুলনামুলকভাবে ভালো খেলার সুনাম ছিল সব সময়। এজন্য সবাই মিলে আমার বিপক্ষে দাড়ায়ে যেত। সবার যেন একটাই টার্গেট – আমাকে হারাতে হবে। সবাই একজোট আর আমি একা। আমি ব্যাপারটা ভালই এনজয় করতাম। কিন্তু কথায় আছে, দশের চক্রে ভগবান ভুত। আমার দশাও মাঝে মাঝে করুন হয়ে যেত। এমন অবস্থা যে পরাজয় প্রায় নিশ্চিত। এমন অবস্থায়ও বাথরুম থেকে ঘুরে এসে এমন ভাবে খেলায় ঘুরে দাড়াতাম যে অন্য দলের ত্রাহি ত্রাহি হত। তবে এমনও সময় আসত যখন বাথরুম থিওরি কাজে আসত না। কিন্তু সেরকম খুব কমই ঘটেছে।
আবার অনেক সময় অংক করতে গিয়ে মিলছে না বা প্রোগ্রামিং এর প্রব্লেম সলভ হচ্ছে না, বা কোড এর বাগ ধরতে পারছি না, এমন অবস্থায় বাথরুম থিওরি ভালই কাজে দেয় মাঝে মধ্যে। বাথরুমে বসে চিন্তা করে এমন কিছু নতুন আইডিয়া আসে যেটা খুব কার্যকরী। জানি না সবার এমন ঘটে কিনা।

বুয়েটে হলের বাথরুম কাহিনী
আমার পুরো বুয়েট লাইফই কেটেছে হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে । লেভেল-১ টার্ম-১ যখন নতুন শুরু করলাম, তখন শেরে বাংলা হলের নিচতলার একটা রুম এ জায়গা পেলাম। সেখানে দুই উইং এ দুইটা করে বাথরুম। সম্ভবত তিনটা টয়লেট আর তিনটা আলাদা গোসলখানা ছিল প্রতিটি বাথরুমে। আমি প্রায় সব সময় সব থেকে কাছের যে টয়লেট ছিল সেটা ব্যবহার করার চেষ্টা করতাম। হয়ত সময় বাঁচানোর জন্য, অথবা অলস মানুষের যা হয়, বেশি দূরে যেতে কষ্ট লাগে আর কি। যদিও তিনটা টয়লেটই লাগালাগি। যখন প্রথমটা বিজি থাকে তবে পাশেরটা, না হলে তার পরেরটা, এভাবে ব্যবহার করতাম। এমনিতেই নতুন ছাত্র, প্রথম হল লাইফ এর শুরু, একটু ভয়, আড়ষ্টতা তো ছিলই। বড় ভাইদের দেখলে অনেক বেশি সম্মান করার চেষ্টা করতাম। বড় ভাইদের মধ্যেও অনেকে মিশুক আবার অনেকের ছিল রাগী রাগী চেহারা।
একদিন হয়েছে কি, আমি বেশিরভাগ সময় যে টয়লেট ব্যবহার করতাম সেটাতে বসে ত্যাগী মানুষের মত ত্যাগ করছিলাম আর মনে মনে গুনগুন করে গান করছিলাম। হঠাৎ করে দেখি দরজায় কে জানি টান দিল আর সাথে সাথে দরজাটাও খুলে গেল। ওই দরজার ছিটকিনিতে একটু সমস্যা ছিল – লাগছে কি লাগে নাই ঠিকমত বোঝা যেত না। হয়ত সেদিন ঠিকমত দরজাটা আটকানো ছিল না। আমি দেখি বদনা হাতে আমাদের এক রাগী রাগী চেহারার বড় ভাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে। উনি কি বলবে ভেবে পাচ্ছে না, আমারও একি দশা। পরে দিশকুল না ভেবে বললাম, “সরি ভাইয়া, আমি দ্রুত শেষ করে আসতেছি”। উনি বললেন, “ আরে টেনশন নিও না। টেক ইউর টাইম”, এই বলে দরজা আবার ভিড়েয়ে দিলেন। এমনিতেই উনাকে একটু ভয় ভয় পাইতাম। এরপর তো লজ্জায় সবসময় উনাকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করতাম। পরে খেয়াল করে দেখলাম উনি নিজেও লজ্জা পাইছে আর আমাকে দেখলে দূর দিয়ে দূর দিয়ে চলে যাচ্ছে। এভাবে কিছুদিন পরে অবশ্য দুইজনই ঘটনাটা ভুলে গেছি। ডাইনিং এ একসাথে খেতে বা হল এর মাঠে ক্রিকেট খেলতে গেলে আর উনার বলে দুই একটা রান নিতে আর লজ্জা লাগত না তখন। হয়ত ততদিনে আমি নিজেও অনেক সিনিয়র হয়ে গেছি।

অফিসের বাথরুম কাহিনী
বাংলাদেশে থাকাকালীন গুলশান-১ এর সিলভার টাওয়ার এ অনেদিন অফিস করেছি। অফিসের এক পাশের কোনায় দুইটা টয়লেট ছিল। তাদের মধ্যে একটা ছিল লেক ভিউ। কাচের জানালাটা খুলে দিলে হু হু করে শরীর জুড়ানো বাতাস আসতো গুলশান লেক এর দিক থেকে। আমি সব সময় চেষ্টা করতাম লেকভিউটা ব্যবহার করতে আর হাই কমোডে বসেই কাচের জানালাটা টেনে দিতাম বাতাস আসার জন্য। এভাবে করতে করতে মুটামুটি অভ্যস্ত হয়ে গেছিলাম। তো একদিন একি ভাবে বসে বাতাস খাচ্ছিলাম আর আকাশ কুসুম চিন্তায় নিমগ্ন। এমন সময় হঠাৎ জানা দিয়ে একটু উপরের দিকে তাকায়ে দেখি রং মিস্ত্রি না কে জানি কাজ করতেছে। আর সে তাকালেই সটান সব পরিস্কার দেখতে পাচ্ছে। আমার তো চক্ষু চড়কগাছ। না দেখার ভান করে তাড়াতাড়ি জানালা টেনে দিলাম। ভাবটা এমন যে “ও দেখলেই কি, আমি তো ওরে দেখি নাই”। আমি এমন ভাবে ছোটবেলায় অনেক কেই ক্ষেতে খামারের খোলা ময়দানে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে দেখেছি, যারা তাদের মাথা টা খুব নিচু রাখত। ভাবটা একই রকম “ওরা দেখলেই কি? আমি তো ওদের দেখতেছি না ।” :)

ধনাঢ্য এক আত্মীয়ের বাড়ির বাথরুম কাহিনী
আমি সবসময় আত্মীয়ের বাড়িতে গেলে খুব আড়ষ্ট থাকতাম। খুব বেশি ভদ্রভাব দেখাতাম। প্রকৃতির ডাক পেলেও বেশিরভাগ সময় চেপে যাবার চেষ্টা করতাম। একদিন কোন এক দরকারে ঢাকায় আমার এক ধনাঢ্য আত্মীয়ের বাসায় গিয়েছিলাম সুন্দর পোশাক-আশাক পরে। উনারা আমাকে খুব সমাদর করতেন। উনাদের বাড়িটি সত্যি দেখার মত, খুব পরিস্কার পরিচ্ছন্ন, অনেক টাকা খরচ করে বানানো সেটা বুঝাই যায়। সব ঝকঝক তকতক করে। সবসময় কেমন জানি ভয় ভয় লাগত যে কখন জানি নিজের অজান্তেই কোনটা এলোমেলো করে ফেলি। এমনি এক পারিপার্শ্বিকতায় প্রকৃতি আমাকে এমনভাবে স্মরণ করল যে তা চেপে রাখা যাবে বলে মনে হল না। চেপে রাখলে হয়ত আরো বড় কেলেংকারি ঘটে যাবে এমন দশা। তাই লাজ শরমের মাথা খেয়ে বলে ফেললাম যে আমার একটু ছোট ঘরের বেগ পাইছে। পরে উনারা আমাকে একটা সুন্দর বাথরুম দেখিয়ে দিল। সেখানে বসে আমি আসলে প্রথম ধাক্কায় বুঝে উঠতে পারতেছিলাম না যে কার্যসম্পাদন শেষে ভালভাবে ঐসব যন্ত্রপাতি চালিয়ে পানি বের করে নিজের পবিত্রতা রক্ষা করতে পারব কিনা। ভাবলাম পরেরটা পরে দেখা যাবে, আগে কার্যসম্পাদন করে নিই। কার্যসম্পাদন করে যখন ফ্ল্যাশ এ চাপ দিছি, কি জানি কি হইল, পানি আর বের হচ্ছে না। কি বিপদ! পরে দেখলাম পাশে টিস্যু পেপার এর ব্যবস্থা আছে। শেষপর্যন্ত টিস্যু পেপারে পবিত্রা রক্ষাহল বটে, কিন্তু ফ্ল্যাশ নষ্ট হওয়াতে কমোডের ভিতরের বস্তু তো আরে নড়ে চড়ে না। নানাভাবে চেষ্টা চলায়েও বিফল হলাম। কি মহা ফ্যাসাদে পড়লাম রে বাবা। লজ্জায় বলতেও পারতেছি না, আবার না বললেও তো চলবে না। কারন পরে যদি কেউ ব্যবহার করতে গিয়ে এমনটা পায় তখন ব্যাপারটা কি দাঁড়াবে! ভাবতেই কেমন খুব অসহায় আরে বিব্রত লাগতেছিল। পরে বেশি করে টিস্যু ফেললাম কমোডে আর ঢাকনা দিয়ে কমোডটা বন্ধ করে দিলাম। বের হয়ে হেসে হেসে বললাম, আপনাদের এই টয়লেট টা আপাতত আউট অফ অর্ডার। পানি ফ্ল্যাশ হচ্ছে না। ঠিক করার আগে ব্যবহার না করাই উত্তম। যাই হোক পুরো ব্যাপারটা আমার জন্য একটা মনসিক চাপের কারন হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

আমেরিকায় বাথরুম কাহিনী
বাথরুম এমন একটা জিনিস যেটা স্থান কাল পাত্র ভেদে সবারই দরকার। দেশে থাকতে ঘটনা থাকবে বিদেশে আসার পরে থাকবে না এটা কি করে হয়। আমার ল্যাব এর পাশেই একটা বড় বাথরুম (রেস্টরুম) আছে যেটা ছেলে মেয়ে আর প্রতিবন্ধীদের জন্য কমন। এছাড়া ছেলে ও মেয়েদের জন্য আলাদা আলাদা রেস্টরুম আছে। কিন্তু এটা খুব কাছে বলে বেশিরভাগ সময় এটাই ব্যবহার করা হয়। একদিন দরজা খুলে মাত্র ভিতরে গিয়ে দরজা লক করেছি, সাথে সাথে দেখি দরজা ধরে কে যেন টানছে। যেহেতু আমি তখনও প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়া শুরু করি নাই, তাই দরজা খোলে ফেললাম। দেখি এক সুন্দরী দাড়ায়ে আছে। সে দরজা খোলাতে কিছুটা ইতস্তত এর মধ্যে পরছে। আমিও কিছুটা বিব্রত। কিছুটা বিরক্তও বটে। আমি সুন্দরীকে যা বলছিলাম তা মুটামুটি এই রকম। “আমি এই মাত্রই ঢুকেছিলাম রেস্টরুম এ। কিন্তু আমার খুব বেশি ইমারজেন্সি না। তোমার যদি খুব ইমেরজেন্সি হয়ে থাকে তুমি তাইলে আমার আগে কাজ সারতে পার।“  সে আমার কথায় খুব লজ্জা পেয়েছে বলে মনে হল। বলল যে তার এত ইমারজেন্সি না। জাস্ট চেক করতেছিল এটা খালি আছে কিনা। আমি বললাম তাইলে তুমি একটু পরে আবার চেক কর, আমি শেষ করে নিই।

আমি জানি না অন্যদের এমন ঘটনা ঘটে কিনা, কিন্তু মনে হল যে ব্যাপারগুলো লিখে রাখি। স্মরণশক্তি দিন দিন যেভাবে লোপ পাচ্ছে তাতে কিছুদিন পরে কিছুই হয়ত আর মনে থাকবে না। অদূর ভবিষ্যতে এসব আরো ফুলিয়ে ফাপিয়ে নাতি নাতনীদের নিয়ে আসর জমাইতে না পারলে কি আর তারা তাদের বুড়ো দাদা/নানাকে পাত্তা দিবে? :)
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজাকার হিসাবেই গর্ববোধ করবেন মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৮


একজন রাজাকার চিরকাল রাজাকার কিন্তু একবার মুক্তিযোদ্ধা আজীবন মুক্তিযোদ্ধা নয় - হুমায়ুন আজাদের ভবিষ্যৎ বাণী সত্যি হতে চলেছে। বিএনপি থেকে ৫ বার বহিস্কৃত নেতা মেজর আখতারুজ্জামান। আপাদমস্তক টাউট বাটপার একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশে কোন প্রজন্ম সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত? ১৯৭১ থেকে একটি সংক্ষিপ্ত ভাবনা

লিখেছেন মুনতাসির, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রশ্নটি প্রায়ই ব্যক্তি বা দলের দিকে ছুড়ে দেওয়া হয়। কিন্তু একটু গভীরে গেলে দেখা যায়, এটি অনেক বেশি প্রজন্মভিত্তিক রাজনৈতিক - অর্থনৈতিক বাস্তবতার সঙ্গে যুক্ত। ১৯৭১ এর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাঁদগাজীর মত শিম্পাঞ্জিদের পোস্টে আটকে থাকবেন নাকি মাথাটা খাটাবেন?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৭


ধরুন ব্লগে ঢুকে আপনি দেখলেন, আপনার পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের মধ্যে "জেন একাত্তর" ওরফে চাঁদগাজীর নাম দেখাচ্ছে। মুহূর্তেই আপনার দাঁত-মুখ শক্ত হয়ে গেল। তার মন্তব্য পড়ার আগেই আপনার মস্তিষ্ক সংকেত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টি দিল্লী থেকে।

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১৫


((গত ১১ ডিসেম্বর ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গী সৃষ্টির ইতিবৃত্ত ১ শিরোনামে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। সেটা নাকি ব্লগ রুলসের ধারা ৩ঘ. violation হয়েছে। ধারা ৩ঘ. এ বলা আছে "যেকোন ধরণের... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×