somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভূতের গলিতে মার্কেজের খোঁজে এরেন্দিরা আসার পরবর্তী ঘটনাসমূহ

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১##
মুসলিম সমাজে ইব্রাহীম নাম খুব পরিচিত নাম হলেও ভূতের গলির ইব্রাহীমকে পাড়ার দু’একজন লোক ছাড়া কেউ চিনত না, জানত না। এর পেছনে কোনো ষড়যন্ত্রমূলক অভিপ্রায় কারো ছিল না। বস্তুত, ইব্রাহীম নিজেই ওমন ছিল, সাধারণ, খুব সাধারণ।
সেই ইব্রাহীম যখন মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে গেল, তখন সবাই তাকে চিনতে শুরু করল, পাগলা কোন বাড়িতে থাকে সেটা নিয়ে মানুষের মাঝে বিস্তর আগ্রহ তৈরী হলো। এই সুযোগে এলাকার কিছু লাফাঙ্গা পোলাপানের কদর কিছুটা বেড়ে গেল, কারণ তারা ইব্রাহীমের সাথে একটু হলেও মেলামেশা করেছে।

ইব্রাহীমের পালাবার, হারিয়ে যাওয়ার, অদৃশ্য হওয়ার কোনো মন্ত্র জানা ছিল না। জানা থাকলেও খুব একটা উপকার হতো না; আসলে তার নিজস্ব গন্ডি ছাড়া আর কোনো জায়গাও নেই—পালিয়ে যাবে কোথায়? হারানোর পথ কোনদিকে?
জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে এসে মানুষের মনে হয়, ধুর চলে যাই, যেদিকে দু চোখ যায়; ইব্রাহীম এর ব্যতিক্রম ছিল না। সবার থেকে আলাদা হওয়ার আজন্ম শখ থাকলেও প্রতিভাহীনতার কারণে সে সাধারণ। তাই সে পালাতে, হারাতে কিংবা অদৃশ্য হতে চেয়েছিল, ভবিষ্যতের কথা ইব্রাহীমের জানত না। তবে আমরা এখন জানি ওর ভবিষ্যত কী ছিল; ইব্রাহীম মানসিক রোগী হয়ে গেছে, যদিও অনেকে তাকে আদর করে কিংবা বিদ্রুপ করে ডাকে পাগল, তার অল্পপরিচিত মানুষজন ডাকে পাগলা, তার বাবা-মা কেবল হা-হুতাশ করে বলে, বাবারে তোর কী হইল? ইব্রাহীম--বাবা, পাগল কিংবা পাগলা কোনো সম্বোধনের পার্থক্য বুঝতে পারত না।

তার সঙ্গে মানুষের বন্ধুত্ব সেভাবে গড়ে না ওঠার আরেকটা কারণ ছিল, তার রাগ। কথায় কথায় রেগে যেত, তবে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার আগে তার রাগ একদম কমে গিয়েছিল এবং এখন তাকে অবিরামভাবে পাগল কিংবা পাগলা ডাকা স্বত্ত্বেও হাসিমুখে জবাব দিচ্ছে—এরেন্দিরা অনেক কষ্টে আছে। সুতরাং ছেলে বুড়ো নির্বিশেষে সবাই জেনে যায় ইব্রাহীম অসুস্থ হয়েছে এরেন্দিরার জন্য। বুড়ো মানুষ যাদের দাঁত পড়ে গেছে, তারা ঠিকভাবে উচ্চারণ করতে পারে না, বলে এরেদিরা, ছোটরা যাদের দাঁত এখনো আলো দেখেনি তারা বলে, এলেদিলা আর প্রাপ্তবয়স্করা বলে মাগী এরেন্দিরা অথবা শুধু মাগী এবং মাগী শব্দটা ব্যবহার করতে পেরে তাদের চোখে-মুখে এক ধরনের আনন্দ খেলা করে যেত, যদিও তারা এরেন্দিরা কে তারা জানত না।

আপনার ছেলে কি ছোট থেকেই এমন? মানুষ এমন প্রশ্ন করলে ইব্রাহীমের মা’র বিলাপ শুরু হয়ে যায়, কান্নার দমকে আটকে আসে কথা, কেউ কিছু বুঝতে পারে না, দূরে দাঁড়িয়ে ইব্রাহীমের বাবা সাপের মতো ফোঁসফোঁস শব্দে নিঃশ্বাস ফেলে।
ইব্রাহীম ছোট থেকে খুব একটা স্বাভাবিক ছিল না, তবে এখনকার মতো এত অস্বাভাবিক ছিল না। এই দুই সময়ের পার্থক্য বুঝতে হলে, পেছনের পথ থেকে ঘুরে আসতে হবে।
ইব্রাহীম কারো সঙ্গে মিশত না, চুপচাপ থাকত, সারাদিন ঘরের ভেতর বসে থেকে কি কি যেন ভাবত। এলাকার ওর সমবয়সী ছেলেরা যখন হরতাল হলে রাস্তায় ক্রিকেট খেলার জন্য দৌড়ঝাপ শুরু করত, তখন ইব্রাহীম স্কুল ছুটি পেয়ে বসে বসে ঝিমাতো---যা দেখে পাশের বাড়ির মোহনা তাকে নিয়ে টিপ্পনী কাটত, এটা-ওটা বলে রাগানোর চেষ্টা করত এবং সবাইকে অবাক করে দিয়ে ইব্রাহীম, মোহনার উপর কখনো রাগ করত না কিংবা করলেও দেখাত না। তো এইভাবে ইব্রাহীম বড় হচ্ছিল। সাংসরিক অবস্থা খুব একটা মন্দ না হলেও মাঝে মাঝে ইব্রাহীমের অনাবশ্যক আবদার তার বাবার কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াত।
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে তার আবদারের বিচিত্রতা বাড়তে থাকে আর তার মধ্যবিত্ত বাবার চুল একটা একটা করে পড়তে থাকে, একসময় ছোটখাটো একটি মাঠের রুপ ধারণ করে যদিও সেখানে কাউকে খেলতে দেখা যায় নি।

ইব্রাহীম বড় হতে হতে বদলাতে থাকে। কেউ তাকে বলেনি বদলাতে হবে, সে নিজে নিজেই ঠিক হতে লাগে। ইব্রাহীমের মা’র ধারনা মোহনার এখানে বিশেষ কোন ভূমিকা আছে। অবশ্য এই ব্যাপারে নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। ইব্রাহীমের ক্রমশ বদলে যাওয়া তাদের পরিবারের সুখ ধরে রাখার জন্য সহায়ক হবে বলে মনে হলেও বাস্তবে তা হয় না। বরং ছেলে কেন বদলে যাচ্ছে, বকা দিলেও রাগ করে না, এটা নিয়ে তার বাবা-মা নতুন করে চিন্তায় পড়ে যান---ছেলের সঙ্গে হঠাৎ করে কী হচ্ছে?

২#

একদিন সাধারণ সকালে-- সূর্য ঠিকমতোই উঠেছে, রাস্তার পাশের হোটেলগুলো খুলেছে সময় মতো, সেখানে এখন রুটি বানানোর তোড়জোড় চলছে, রাস্তায় ঝাড়ু দিচ্ছে সিটি করপোরেশনের এক মহিলা; তখন ইব্রাহীম হাঁটতে বের হলো।
পড়াশোনার খুব একটা ভালো না হলেও দ্বিতীয় বিভাগে ক’দিন আগে এইচএসসি পাশ করেছে। এখনকার ছেলেমেয়েদের কাছে দ্বিতীয় বিভাগ কিংবা প্রথম বিভাগ কথাটা প্রাগৌতিহাসিক কোনো তথ্যের মতো শোনালেও, এটা খুব বেশিদিন আগের কথা নয়। রেজাল্ট যাই হোক না কেন, ইব্রাহীমের বই পড়াতে ভালো আগ্রহ আছে। সে ঘরকুণো থাকতে পছন্দ করে, তাই প্রচুর বই পড়ার অবসর পায় সে। এই বই পড়ার অভিজ্ঞতা থাকার কারণেও তার জীবনে কিছুক্ষণ পর একটি আনন্দ-দায়ক কিংবা বেদনা-দায়ক একটি ঘটনা ঘটবে, যার কারণে পরবর্তীতে সবাই তাকে পাগল ঠাওরাবে।

রাস্তায় বের হয়ে সে নতুন কিছু দেখল না। সেই একঘেয়ে রাস্তা, একঘেয়ে পরিবেশ, তার মনের অবস্থা একঘেয়ে না বরং নতুন সম্ভাবনার সামনে দাঁড়িয়ে দ্বিধাগ্রস্থ, বাধাগ্রস্থ কিছুটা কৌতূহলী অনেক বেশি এলোমেলো।

ভুতের গলি থেকে বের হয়ে,হাঁটতে হাঁটতে ধানমন্ডি লেকের কাছে চলে এল সে। নিজের জীবনের হিসেবগুলো মেলানো আছে কি’না এটা ভাবতে ভাবতে হোঁচট খেয়ে থেমে গেল। কোনো পাথর কিংবা অমসৃণ পথে না বরং এক তরুণীকে কাঁদতে দেখে থেমে দাঁড়াল।
বয়স বিশ থেকে বাইশের ভেতর হবে। অনুজ্জ্বল চেহারায় মেঘের আড়ালে লাবন্য ঢাকা পড়ে আছে। পোশাক দেখে মনে হচ্ছে দেশি কেউ না। স্কার্টের মতো দেখতে হলেও অদ্ভুত একটা পোশাক পড়েন, চেহারাও ঠিক বাঙ্গালিদের মতো না।

বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে মেয়েটিকে কাঁদতে দেখে কেউ দাঁড়াচ্ছে না। যে যার মতো করে চলে যাচ্ছে। রাস্তায় মানুষ বেশি নেই, ইব্রাহীম এগিয়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, কাঁদছেন কেন? কোনো সমস্যা?

সমস্যা না হলে, কেউ এভাবে কাঁদে?
উচ্চারণ বাঙ্গালিদের মতো নয়। ইব্রাহীম নিশ্চিত হয়ে গেল, তরুণী ভিনদেশি নিতুন বাংলা শিখেছে।
আমাকে বলুন, আমি সাহায্য করতে পারি।
আমি এরেন্দিরা। মার্কেজ আর ইউসিলিসকে খুঁজছি। ল্যাটিনা আমেরিকা থেকে এসেছি।
ইব্রাহীমের চোখ বড় বড় হয়ে যায়। এরা কারা? আর আপনি বাংলা বলছেন কী করে?
আপনি আমাকে আর ইউসিলিস কে চিনতে না পারেন, মার্কেজকে চিনেন না? আমাকে বাংলায় অনুবাদ করা হয়েছে। তাই বাংলা বলতে পারি। মেয়েটির চোখের পানি একেবারে গায়েব এখন। সে উঠে দাঁড়াল।
আমি কিছুই বুঝতে পারছি না।
পাগলের খপ্পরে পড়েছে ভেবে উল্টো দিকে হাঁটা শুরু করতেই মেয়েটির তাকে থামালো।
যাবেন না প্লিজ। সকাল থেকে বসে আছি, কেউ আমাকে পথ দেখাচ্ছে না। আমার বাংলা অনুবাদক আমার সৌন্দর্য্য ঠিকভাবে তুলে ধরতে পারে নি।
আপনি ঠিক কী বলতে চাচ্ছেন? ইব্রাহীম ধাতস্থ হওয়ার চেষ্টা করে।
এরপর যা বলে মেয়েটি ইব্রাহীম তা হেসে উড়িয়ে দিতে পারে না, কারণ হেসে উড়িয়ে দেওয়া স্বভাব তার ভেতরে নেই এবং সে অপরের মতামতের প্রতি যথেষ্ঠ শ্রদ্ধাশীল হয়েছে এখন।

মেয়েটিকেও এখন আর আগের মতো অসহায় লাগছে না, বরং মনে হচ্ছে ইব্রাহীমকে পেয়ে আশান্বিত হয়েছে; এটা ভিন্ন ব্যাপার যে ইব্রাহিম আশান্বিত কিংবা আশাহত হবার মতো কিছু বলে নি অথবা বলার মতো কোনো জ্ঞান তার নেই।

তাই হঠাৎ করেই সাধারণ সকালটি বদলে গেল এবং এই বদলে যাওয়া সকালে এরেন্দিরার কাহিনী শুনতে শুনতে তার মনে পড়ে যায়, সে আজ সকালে কেন হাঁটতে বের হয়েছিল। মোহনাকে নিয়ে তার মন খারাপ ছিল, বিক্ষিপ্ত ছিল এবং এলোমেলো ছিল। এখন সূদর ল্যাটিন আমেরিকা থেকে আগত এরেন্দিরার সঙ্গে মোহনার জীবনের মিল দেখতে পেয়ে সে বাকরুদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইল এবং কিছুই বলতে পারল না।
পরবর্তীতে এই কাহিনী যখন ইব্রাহীম বন্ধু ভেবে আবুলের কাছে বলবে, তার পাগল বলে স্বীকৃতি পাবার পথের সূচনা হবে।
সেই রাতে পাড়ার চা এর দোকানে আবুলকে দেখা যায় এরেন্দিরার কাহিনী বলতে।

‘ আর বইলেন না, ইব্রাহীম আছে না, আরে পঁচিশ নাম্বার বাড়ির ইব্রাহীম-হ্যার মাথা তো পুরাই আউট। কোন এক মার্কেজ,চিনলা না? আরে বিশ্বের নামকরা রাইটার, আমগোর হুমায়ূন আহমেদের মতো; তো মার্কেজের বই এর ভেতর থেকে এক চরিত্র বাইর হওয়া বাংলাদেশে আইছে হ্যার প্রেমিক আর লেখককে খুঁজবার লেইগ্যা। আর আইস্যা পড়ছে ইব্রাহীমের হাতে। ইব্রাহীম নাকি হ্যাগো খুঁইজা দিব’
চায়ের দোকানের সামনে অন্য যে কোনো দিনের থেকে বেশি ভিড় লক্ষ্য করা যায়।


৩#

এরেন্দিরা ভাগ্যদোষে বন্দিনী এক মেয়ের কাহিনী। যে তার ঠাকুমা’র কাছে ছোট থেকে বড় হচ্ছিল। আসলে এটাকে বড় হওয়া বলে না, তার ঠাকুমা তাকে দিয়ে জোর করে বেশ্যাবৃত্তিতে নিয়ে আসে এবং তাই করতে বাধ্য করে। তার জীবনেও প্রেম আসে, ইউসিলিস। ইউসিলিসের সাহায্য নিয়ে এরেন্দিরা বুড়ি ঠাকুমা মেরে ফেলে এবং ইউসিলিস
কে ফেলেই পালিয়ে আসে। এরপর এই চরিত্রের স্রষ্টা গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ আর কিছু লেখেন নি। কীভাবে জানি এরেন্দিরা বই থেকে বের হয়ে ইএ ভুতের গলিতে এসে ইব্রাহীমের সামনে পড়ে।

সে মার্কেজ কে খুঁজছিল, কারণ এর পরের করণীয় তার জানা নেই। সে ইউসিলিস কে খুঁজছিল কারণ, তার ভালোবাসা পেতে ইচ্ছে করে।

ইব্রাহীম কাহিনী শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে যত না অবিশ্বাসে তারচেয়ে বেশি মোহনার সঙ্গে মিল দেখে। মোহনা—যাকে বলা হয় ইব্রাহীমের বদলে যাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় প্রভাবক, সেই মোহনা এখন ভীষণ কষ্ট আছে। ইব্রাহীম জানত না, মোহনার চাচা, মোহনাকে পতিতার মতো ব্যবহার করে। বিদেশি ক্লায়েন্ট, এখানে-সেখানে পাঠায়। মোহনা বাঁচতে চেয়েছিল, পারে নি, পারছে না।

সুতরাং এরেন্দিরার কাহিনী তার মনে আশার সঞ্চার করে এবং সে দ্রুত ছুটে যায় মোহনার কাছে। গিয়ে বলে—আমি তোমাকে নিয়ে পালায় যাবো। মোহনা তাকিয়ে থাকে এবং হো হো করে হাসতে থাকে। তখন তার চাচা আসে, মোহনাকে ভেতরে যেতে বলে; ইব্রাহীম হাতের কাছে থাকা কলসি ছুড়ে মারে, চাচার মাথা ফেটে যায়।

ইব্রাহীম আবার দৌড়ে গিয়ে এরেন্দিরার খোঁজে বের হয়, কিন্তু তাকে সে কোথাও পায় না। এরপর থেকে সে এরেন্দিরাকে খুঁজতে থাকে, কারণ সে কিভাবে মোহনাকে উদ্ধার করবে এই ব্যাপারে তার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা সে কাজে লাগাতে চায়।
এটা অবশ্য সম্পূর্ণ কাকতালীয় যে, এরেন্দিরা তার সৃষ্টিকর্তা মার্কেজকে এবং মোহনা মানুষের সৃষ্টিকর্তা ইশ্বরকে খুঁজতে থাকে—তাদের এই চাওয়া পূরণ হয় কি’না জানার আগেই ইব্রাহীম পাগল হয়ে যায় এবং মানুষ তাকে পাগল বলে আখ্যায়িত করে আর এই কথা কে না জানে, এই সমাজে পাগলদের কথার কোনো দাম নেই—তারা অনেকটা ঐ নির্বোধ নারীদের মতোই; ব্যবহার করবে, মজা করবে, তারপর ছুঁড়ে ফেলে দেবে, যেন কোনো পোকা, শেষ হয়ে যাওয়া সিগারেট কিংবা বিয়েবাড়ির শেষ খাবার।
( পূর্বে প্রকাশিত। এডিট করতে চেয়েছিলাম। আলসেমি লাগছে)
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

×