আপডেট: বিকেল ৫:৫৪
রানা আহমেদ নামক ফেসবুক আইডি থেকে পহেলা সেপ্টেম্বর কিশোরীকে বখাটের উৎপাতের ২৯ সেকেন্ড দৈর্ঘের ভিডিও আপলোড করা হলে অনলাইনে তা নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় নামে। ভিডিও চিত্রটি দেখে তাৎক্ষণিকভাবে তদন্তে নামে হবিগন্জ পুলিশ।
১লা সেপ্টেম্বর আপলোডকৃত ভিডিওটি ধারন করা হয় গত ২৬শে আগস্ট।
হামলাকারী তারুণটির নাম রুহুল আমিন। সে হবিগন্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের নবম শ্রেনীর ছাত্র। হয়িগন্জের বানিয়াচং উপজেলার বরই গ্রামে তার হবিগন্জ শহরে রাজনগর এলাকায় আত্মীয়র বাসায় থেকে পড়াশুনা করে।
তাকে আজ হবি গন্জ পুলিশ গ্রেফ্তার করেছে।
ধন্যবাদ হবিগন্জ পুলিশ। দয়া করে এর শাস্তি নিশ্চিত করুন।
সাংবাদিক আর বৃহত্তর সিলেটবাসী পারেন এমনটা করতে।
কি ভীষণ স্পর্ধা! নিজের চোখকে বিশ্বাস করা যায়না!
আমাদের দেশের কিশোরীরা তাহলে মধ্যযুগে ফিরে যাবে? গৃহবন্দী হয়ে শুধু রান্না আর ঘর কন্নার কাজ শিখবে? কি প্রয়োজন তাদের শিক্ষার আলোকে আলোকিত করার?
ভাবা যায়...! আলোকিত ভবিষ্যতের স্বপ্নচোখে আমাদের শিশুকিশোরের দল বই হাতে স্কুল কলেজে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দূর্যোগের ছোবলে বছরে অল্প কিছু দিনই সেই সুযোগ তারা পায়। সেসময়টাও বখাটেদের উৎপাতে কিশোরীদের পথচলা দায়!
ভাবা যায় আপনার আদরের বোন অথবা কন্যা স্কুল যাবার পথে বখাটেদের উৎপাতে অস্থির? নিশ্চয় ভাবা যায়.. এমনটাতো রোজই হচ্ছে! আমাদের তখন ইচ্ছে করে বখাটেকে চপেটঘাত করে এ শিক্ষা দিতে... হওয়াও উচিৎ এমনটাই...
অথচ কি অদ্ভুত এই দেশ! কি ভীষণ এসব কুলাঙ্গারের স্পর্ধা!
এসব বখাটেদের কোন বিচার নেই তাই এরা আজ এতো বেপরোয়া আর নির্ভীক হয়ে উঠেছে। দিবালোকে এতোগুলো মানুষের সামনে মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে এতোটুকু ভয়তো পাচ্ছেইনা উল্টো শারিরিক লান্ছনার পথ বেছে নিয়েছে নির্বিকার চিত্তে!
আজ এই কুলাঙ্গারের শাস্তি নিশ্চিত না হলে আগামী কাল আপনার বোন আর কন্যাও এমনিভাবে লান্ছিত হবে.. এটা কোন অভিসম্পাত নয়.. অবধারিত সত্য।
সেদিন আমরা বলেছিলাম এই ধর্ষকের বিচার না হলে আগামীকাল পথেঘাটে এমনটাই হবে, পহেলা বৈশাখ আর নিউ ইয়ারে আমাদের কুলাঙ্গারের পাল সেই ভবিষ্যবানী প্রতিবছর বাস্তবায়িত করে চলেছে.. কোন বিচার নেই, নেই কোন শাস্তি।
ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?
এই ধৃষ্টতা দেখাবার স্পর্ধা এরা কোথায় পায়! এদের এই কুকর্ম সমর্থনে কারা আছে, তাদের চেহারাও ফাঁস করে দেয়া প্রয়োজন।
এই পোস্টটি দেখুন
সাংবাদিক আর বৃহত্তর সিলেটবাসী পারেন এমনটা করতে।
কি ভীষণ স্পর্ধা! নিজের চোখকে বিশ্বাস করা যায়না!
আমাদের দেশের কিশোরীরা তাহলে মধ্যযুগে ফিরে যাবে? গৃহবন্দী হয়ে শুধু রান্না আর ঘর কন্নার কাজ শিখবে? কি প্রয়োজন তাদের শিক্ষার আলোকে আলোকিত করার?
ভাবা যায়...! আলোকিত ভবিষ্যতের স্বপ্নচোখে আমাদের শিশুকিশোরের দল বই হাতে স্কুল কলেজে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা আর প্রাকৃতিক দূর্যোগের ছোবলে বছরে অল্প কিছু দিনই সেই সুযোগ তারা পায়। সেসময়টাও বখাটেদের উৎপাতে কিশোরীদের পথচলা দায়!
ভাবা যায় আপনার আদরের বোন অথবা কন্যা স্কুল যাবার পথে বখাটেদের উৎপাতে অস্থির? নিশ্চয় ভাবা যায়.. এমনটাতো রোজই হচ্ছে! আমাদের তখন ইচ্ছে করে বখাটেকে চপেটঘাত করে এ শিক্ষা দিতে... হওয়াও উচিৎ এমনটাই...
অথচ কি অদ্ভুত এই দেশ! কি ভীষণ এসব কুলাঙ্গারের স্পর্ধা!
এসব বখাটেদের কোন বিচার নেই তাই এরা আজ এতো বেপরোয়া আর নির্ভীক হয়ে উঠেছে। দিবালোকে এতোগুলো মানুষের সামনে মেয়েটিকে উত্যক্ত করতে এতোটুকু ভয়তো পাচ্ছেইনা উল্টো শারিরিক লান্ছনার পথ বেছে নিয়েছে নির্বিকার চিত্তে!
আজ এই কুলাঙ্গারের শাস্তি নিশ্চিত না হলে আগামী কাল আপনার বোন আর কন্যাও এমনিভাবে লান্ছিত হবে.. এটা কোন অভিসম্পাত নয়.. অবধারিত সত্য।
সেদিন আমরা বলেছিলাম এই ধর্ষকের বিচার না হলে আগামীকাল পথেঘাটে এমনটাই হবে, পহেলা বৈশাখ আর নিউ ইয়ারে আমাদের কুলাঙ্গারের পাল সেই ভবিষ্যবানী প্রতিবছর বাস্তবায়িত করে চলেছে.. কোন বিচার নেই, নেই কোন শাস্তি।
ভারতের পদলেহনে সদা ব্যস্ত আমাদের সরকার ভারতের কাছ থেকে অন্তঃত একটি ভালো কাজ শিখুন। বখাটেদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সরকার যদি এসব ছারপোকা দমন করতে না পারে তাহলে এমন ক্ষমতাহীন প্রতিবন্ধি সরকারের কি প্রয়োজন?
এই ধৃষ্টতা দেখাবার স্পর্ধা এরা কোথায় পায়! এদের এই কুকর্ম সমর্থনে কারা আছে, তাদের চেহারাও ফাঁস করে দেয়া প্রয়োজন।
এই পোস্টটি দেখুন
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০