দেশে ঢাবি'র সেই ইজ্জত আর নাই, এইটার অজারজ এবং অহিজড়া স্টুডেন্টদের সেই প্রাইডও আর নাই।
একটা সময় ছিলো যখন এইটার স্টুডেন্টরাই ইংরাজি বেশি পারতেন; ইংরাজি মিডিয়াম আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সেই পারাটা নিয়া গেছে; পলিটিক্স-সেশনজট ঘিরে একটা ধারনাও আছে যে, সেই কারণে ধনীর অহিজড়া পোলামাইয়া এইটায় আর যায় না। হিজড়ার কথা আইতাছে কারণ, হিজড়া না হইতে হবে আপনে যদি ঢাবিতে ভর্তি হইতে চান; ইন ফ্যাক্ট, অন্যান্য জায়গাতেও। আর জারজ ইস্যুটা আইতাছে বাপ-মা'র নাম জানতে চায় বইলা।
যাই হোক, এই রকম একটা দশায় ঢাবি ঢাকায় ছোট এক এডুকেশন কারখানা মাত্র; এরশাদ বিরোধী মুভমেন্টের পরে যেমন কবিতা-আবৃত্তির দাম নাই হইয়া গেছে, প্রাইভেট টিভি চ্যানেলও এইটারে টাইনা তুলতে পারে নাই, সেই তালে তালে ঢাবিও কারখানামাত্র হইয়া পড়ছে। এইটার স্টুডেন্টদের চিন্তা মোটেই লিড দিতে পারে না আর সমাজে, আমরা এখন গরিব আত্মীয়ের দিকে স্নেহের চোখ লইয়া চাইয়া দেখি মাঝে মাঝে ঢাবির শুকনা মুখ, চর্বিঝরা পাছা...
মান্না-খোকার আলাপে অন্যসবের বাইরে যেইটা সাফ সাফ বোঝা গেল যে, মান্না ইত্যাদি রিলেটেড সিভিল সোসাইটির পলিটিক্যাল ডিজায়্যারঅলারা এখনো ঢাবিরেই দেশের সেন্টার ভাবতে থাকতাছে। পলিটিক্যাল গোল দিতে এনারা কোনখানে চাইয়া থাকেন সেইটা বেশ বোঝা গেল, মেবি ফেইল্যুরের কারণও..
কমেন্ট: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০১